মণিমালা ফুল
মণিমালা ফুল Milletia peguensis | |
---|---|
গাছের ছবিটি তোলা হয়েছে কলকাতা, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত | |
বৈজ্ঞানিক শ্রেণীবিন্যাস | |
জগৎ: | Plantae |
শ্রেণীবিহীন: | Angiosperms |
শ্রেণীবিহীন: | Eudicots |
শ্রেণীবিহীন: | Rosids |
বর্গ: | Fabales |
পরিবার: | Fabaceae |
উপপরিবার: | Faboideae |
গোত্র: | Millettieae |
গণ: | Millettia |
প্রজাতি: | M. peguensis |
দ্বিপদী নাম | |
Millettia peguensis Ali[১] | |
প্রতিশব্দ | |
Pongamia ovalifolia |
মণিমালা (বৈজ্ঞানিক নাম Milletia peguensis) Fabaceae পরিবারের Millettia গণের এক পর্ণমোচী মাঝারি গাছ।[২] মিলেশিয়া নামে এই ফুল পরিচিত। অনেকের কাছে এই গাছ তূমা নামেও পরিচিত।
বিবরণী[সম্পাদনা]
আকার[সম্পাদনা]
মণিমালা ফুল ১০ মি পর্যন্ত উচু ও লম্বাটে গড়নের। যৌগপত্র ১-পক্ষল, বিজোড়পক্ষ, পত্রিকা ৭টি, পাতা ঘন-সবুজ, মসৃণ, ডিম্বাকৃতি। মায়ানমারের পেগু অঞ্চল এর আদি নিবাস।
ফুল[সম্পাদনা]
বসন্তে শূন্য ডালগুলি ফুলের অজস্র ঝুলন্ত ছড়ায় ঝলমল করে। শিমগোত্রীয় বিধায় ফুলের গড়ন শিম কিংবা মটরশুটির মত। ফুল ছোট, গোলাপী-বেগুনি রঙের। অসংখ্য ছোট ছোট ফুল ঝুলন্ত ছড়ায় মালার মতো ঝলমল করে। ৫-৬ মিমি লম্বা। শীতে সব পাতা ঝরে পড়ে, বসন্তের শেষে নতুন পাতা গজায় এবং গ্রীষ্মকালের প্রথম ভাগ পর্যন্ত থাকে।[২]।
বীজ[সম্পাদনা]
বীজ ২-৩ টি, বীজে চাষ হয়।[২]
অন্যান্য ব্যবহার[সম্পাদনা]
এই উদ্ভিদের জন্য কোন ঔষধি বা অন্যান্য ব্যবহারের তথ্য পাওয়া যায়নি কিন্তু সাধারণত বোঝা যায় যে এর কাঠ সম্ভবত কঠিন, ভারী। গাছটি ভারতের দিল্লীতে সহজেই বংশ বিস্তার করে কিন্তু অন্যান্য গ্রীষ্মমণ্ডলীয় দেশে এটি খুব বেশি পরিচিত নয়।
তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]
- ↑ Kew Bull. 21:489. 1968
- ↑ ক খ গ দ্বিজেন শর্মা লেখক; বাংলা একাডেমী ; ফুলগুলি যেন কথা; মে ১৯৮৮; পৃষ্ঠা- ৩৩, আইএসবিএন ৯৮৪-০৭-৪৪১২-৭