মালিহা খাতুন: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
অ হটক্যাটের মাধ্যমে বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশী জনহিতৈষী যোগ |
অ বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশী সমাজসেবক সরিয়ে মূল বিষয়শ্রেণী বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশী সমাজকর্মী স্থাপন |
||
২৮ নং লাইন: | ২৮ নং লাইন: | ||
[[বিষয়শ্রেণী:২০০২-এ মৃত্যু]] |
[[বিষয়শ্রেণী:২০০২-এ মৃত্যু]] |
||
[[বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশী লেখিকা]] |
[[বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশী লেখিকা]] |
||
[[বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশী |
[[বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশী সমাজকর্মী]] |
||
[[বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশী শিক্ষক]] |
[[বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশী শিক্ষক]] |
||
[[বিষয়শ্রেণী:ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাক্তন শিক্ষার্থী]] |
[[বিষয়শ্রেণী:ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাক্তন শিক্ষার্থী]] |
০৯:৩১, ৩ মার্চ ২০২০ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
মালিহা খাতুন | |
---|---|
জন্ম | |
মৃত্যু | ২৪ মে ২০০২ ঢাকা, বাংলাদেশ |
জাতীয়তা | বাংলাদেশী |
মাতৃশিক্ষায়তন | ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বেথুন কলেজ |
মালিহা খাতুন (মৃত্যু ২৪ মে, ২০০২) ছিলেন একজন বাংলাদেশী শিক্ষাবিদ, লেখিকা এবং সমাজ কর্মী।[২] তিনি ২০০১ সালে বাংলাদেশ সরকার কর্তৃক বেগম রোকেয়া পদকে ভূষিত হন। তিনি ঢাকা টিচার্স ট্রেনিং কলেজের প্রথম মহিলা অধ্যক্ষ ছিলেন।[২]
প্রথম জীবন
মালিহা খাতুনের পিতা, কাজী সানাউল্লাহ, কলকাতার প্রেসিডেন্সি কলেজের আরবি ও ফার্সি বিভাগের অধ্যাপক ছিলেন।[১] সাখাওয়াত মেমোরিয়াল স্কুল হতে ম্যাট্রিক পরীক্ষায় প্রথম বিভাগে উত্তীর্ণ হওয়ার পর তিনি কলকাতার বেথুন কলেজ থেকে তার বিএ অনার্স সম্পন্ন করেন। তিনি 'বাংলা ও দর্শন' বিষয়ে স্নাতকোত্তর ডিগ্রী অর্জন করেন। ১৯৫৭ সালে তিনি এডিনবরা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে 'শিক্ষা এবং মনস্তত্ত্ব' বিভাগে ডিপ্লোমা এবং পোস্ট-গ্র্যাজুয়েশন করেন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ১৯৮৭ সালে তিনি 'শিক্ষাবিষয়ক মনস্তত্ত্বে' পিএইচডি ডিগ্রী লাভ করেন।[১]
কর্মজীবন
কয়েক বছর শিক্ষকতার পর, মালিহা খাতুনকে রাজশাহী বিভাগের সহকারী পরিদর্শক হিসেবে নিয়োগ দেয়া হয় এবং পরবর্তীতে তিনি তার কর্মজীবনের বড় একটি অংশ পরিদর্শক হিসেবে কাটিয়ে দেন।[১]
মালিহা 'ঢাকা টিচার্স ট্রেনিং কলেজের' অধ্যক্ষের পদ থেকে ১৯৮২ সালে অবসর নেন।[১]
পুরস্কার
- দেওয়ান আব্দুল হামিদ সাহিত্য পুরস্কার
- নজরুল জাতীয় পুরস্কার
- শের-ই-বাংলা জাতীয় পুরস্কার[২]
তথ্যসূত্র
- ↑ ক খ গ ঘ ঙ "A Son's Tribute"। The Daily Star (ইংরেজি ভাষায়)। ২০১৩-১১-০১। সংগ্রহের তারিখ ২০১৭-১১-২১।
- ↑ ক খ গ "Remembering a public spirited lady"। The Daily Star (ইংরেজি ভাষায়)। ২০১২-০৫-২৪। সংগ্রহের তারিখ ২০১৭-১১-২১।