খ্রিস্টধর্মের চারটি বৃহত্তম শাখা হল ক্যাথলিক মণ্ডলী (১৩০ কোটি/৫০.১%), প্রতিবাদী মণ্ডলী (৯২ কোটি/৩৬.৭%), পূর্বদেশীয় সনাতনপন্থী মণ্ডলী (২৩ কোটি) ও প্রাচ্যদেশীয় সনাতনপন্থী মণ্ডলী (৬ কোটি ২০ লক্ষ/১১.৯%), যাদের মধ্যে ঐক্যের (বিশ্বব্যাপ্তিবাদ) বিভিন্ন প্রচেষ্টা জারি রয়েছে। পাশ্চাত্যে খ্রিস্টধর্মের অনুসারীর সংখ্যা সাম্প্রতিককালে হ্রাস পেলেও এটি এখনও অঞ্চলটির সবচেয়ে প্রভাবশালী ধর্ম, যেখানে প্রায় ৭০% জনগণ নিজেদের খ্রিস্টান হিসেবে চিহ্নিত করে। বিশ্বের সবচেয়ে জনবহুল মহাদেশ আফ্রিকা ও এশিয়ায় খ্রিস্টানদের সংখ্যা বৃদ্ধি পাচ্ছে। কিছু প্রতিবেদন অনুযায়ী পৃথিবীর কিছু অঞ্চলে, বিশেষত মধ্যপ্রাচ্য, উত্তর আফ্রিকা, পূর্ব এশিয়া ও দক্ষিণ এশিয়ায় খ্রিস্টান ধর্মাবলম্বীদের এক গুরুত্বপূর্ণ অংশ নিপীড়নের শিকার। (সম্পূর্ণ নিবন্ধ...)
This is a Featured article, which represents some of the best content on English Wikipedia.
যীশু (প্রাচীন গ্রিক: Ἰησοῦς, Iēsoûs; হিব্রু ভাষায়: יֵשׁוּעַ, Yēšū́aʿ; আরামীয়: ܝܶܫܽܘܥ, Yešūʿ; আমহারীয়: ኢየሱስ; আরবি: يَسُوعYasūʿ বা عِيسَىʿĪsā; আনু. ৪ খ্রি.পূ. – ৩০ বা ৩৩ খ্রি.), যিনি নাসরতীয় যীশু বা যীশু খ্রীষ্ট নামেও পরিচিত, ছিলেন প্রথম শতাব্দীর একজন যিহূদী ধর্মপ্রচারক ও ধর্মীয় নেতা। তিনি বিশ্বের বৃহত্তম ধর্ম খ্রীষ্টধর্মের কেন্দ্রীয় ব্যক্তিত্ব। অধিকাংশ খ্রীষ্টানদের বিশ্বাসমতে তিনি হলেন পুত্র ঈশ্বরের অবতার বা মাংসে মূর্তিমান বাক্য এবং পুরাতন নিয়মে ভাবোক্ত প্রতীক্ষিত মশীহ বা খ্রীষ্ট।
প্রকৃতপক্ষে প্রাচীনকালের সমস্ত আধুনিক পণ্ডিতেরা একমত যে, যীশু ঐতিহাসিকভাবে বিদ্যমান ছিলেন, যদিও ঐতিহাসিক যীশুর খোঁজ সুসমাচারগুলোর ঐতিহাসিক নির্ভরযোগ্যতা এবং বাইবেলের নতুন নিয়মে যীশু কতটা নিবিড়ভাবে চিত্রিত হয়েছেন তা নিয়ে কিছু অনিশ্চয়তা তৈরি করেছে, কেননা যীশুর জীবনের নথিপত্র কেবল সুসমাচারগুলোতেই রয়েছে। যীশু ছিলেন একজন গালীলীয় যিহূদী, যিনি বাপ্তিস্মদাতা যোহন কর্তৃক বাপ্তিস্মিত হয়েছিলেন এবং পরিচর্যা ও প্রচারণা শুরু করেছিলেন। তার শিক্ষা প্রাথমিকভাবে মৌখিক প্রেষণ দ্বারা সংরক্ষিত ছিল এবং তিনি নিজে প্রায়ই “রব্বি” নামে অবিহিত ছিলেন। যীশু কীভাবে ঈশ্বরকে সর্বোত্তমভাবে অনুসরণ করা যায় তা নিয়ে যিহূদীদের সঙ্গে বিতর্ক করেছিলেন, নিরাময়ে নিযুক্ত হয়েছিলেন, দৃষ্টান্তের মাধ্যমে শিক্ষা প্রদান করেছিলেন এবং অনুসারীদের জড়ো করেছিলেন। ঐতিহ্য অনুসারে যিহূদী কর্তৃপক্ষ তাঁকে গ্রেফতার ও বিচার করেছিল, রোমান সরকারের কাছে হস্তান্তর করেছিল এবং রোমীয় দেশাধ্যক্ষ পন্তীয় পীলাতের নির্দেশে ক্রুশারোপণ করেছিল। তার মৃত্যুর পর তার অনুসারীরা বিশ্বাস করেছিল যে, তিনি মৃতদের মধ্য থেকে পুনরুত্থিত হয়েছিলেন এবং তারা যে সম্প্রদায়টি গঠন করেছিল তা অবশেষে আদি মণ্ডলীতে পরিণত হয়েছিল। (সম্পূর্ণ নিবন্ধ...)
This is a Good article, an article that meets a core set of high editorial standards.
নিদান (অনেকে চিনেন মিদান বা ইদান) সুত্রানুযায়ী তিনি ছিলেন, ৬ষ্ঠ ও ৭ম শতাব্দীর ওয়েলশের একজন যাজক এবং খ্রিস্টীয় ধর্মগুরু। আজও তাকে সাধক হিসেবে স্মরণ করে উৎসব পালন করা হয়। তিনি সাধক পেনমন কে প্রধান করে একটি পাপ স্বীকারোক্তি আশ্রম তৈরী করেন এবং এটি আজও ললানিদান এর গির্জা হিসেবে পরিচিত। জায়গা দুটি ওয়েলশ দ্বীপেরএনগ্লোসিতে অবস্থিত। তিনি এনগ্লোসির দুটি গীর্জার সাধক: একটি সেন্ট নিদানের গির্জা ললানিদান। এটি ঊনবিংশ শতকে নির্মিত, এবং অপরটি তার মধ্যযুগীয় পূর্বপুরুষ, সেন্ট নিদানের প্রাচীন চার্চ, ললানিদান। মিডমার প্রাচীন গির্জা যেটি স্কটল্যান্ডেরএবারদিনসারে অবস্থিত, এটি তার নামে উৎসর্গ করা হয়। নিদান সম্পর্কে বলা হয় তিনি খ্রিস্টধর্ম প্রতিষ্ঠা করতে তার এলাকা কিনটিগারে গুরুত্বপূর্ণ ভুমিকা পালন করেছেন । সেন্ট নিদানের ১৪শ বা ১৬শ শতাব্দীর একটি রেলিকোয়্যারি (স্মৃতিচিহ্নের আধার) ললানিদানে রয়েছে, যেটি তার বাড়ির ধ্বংসাবশেষ হিসেবে বিবেচিত হয়। (সম্পূর্ণ নিবন্ধ...)