চার্লস হার্ড টাউনস: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
همنشین بهار (আলোচনা | অবদান) |
অ همنشین بهار (আলাপ) এর সম্পাদিত সংস্করণ হতে Luckas-bot এর সম্পাদিত সর� |
||
| ৪৩ নং লাইন: | ৪৩ নং লাইন: | ||
* [http://isi.ssl.berkeley.edu/ Infrared Spatial Interferometer Array] |
* [http://isi.ssl.berkeley.edu/ Infrared Spatial Interferometer Array] |
||
* [http://physics.berkeley.edu/research/faculty/Townes.html Research page] |
* [http://physics.berkeley.edu/research/faculty/Townes.html Research page] |
||
* </br> Hamneshine Bahar</br>همنشین بهار</br>سلام بر دکتر علی جوان</br> GREETING TO DR ALI JAVAN</br>http://www.pezhvakeiran.com/page1.php?id=24500</br>ليزر گازی، ميتوانست سال ۱۹۳۰ اختراع شده باشد</br>Laser could have been invented in the 1930s |
|||
[[বিষয়শ্রেণী:১৯১৫-এ জন্ম]] |
[[বিষয়শ্রেণী:১৯১৫-এ জন্ম]] |
||
[[বিষয়শ্রেণী:জীবিত ব্যক্তি]] |
[[বিষয়শ্রেণী:জীবিত ব্যক্তি]] |
||
| ৬৪ নং লাইন: | ৬৪ নং লাইন: | ||
[[eo:Charles Hard Townes]] |
[[eo:Charles Hard Townes]] |
||
[[es:Charles Hard Townes]] |
[[es:Charles Hard Townes]] |
||
[[fa:چارلز هارد تاونز]] |
|||
[[fi:Charles Hard Townes]] |
[[fi:Charles Hard Townes]] |
||
[[fr:Charles Townes]] |
[[fr:Charles Townes]] |
||
১৯:৫২, ২৪ জুলাই ২০১০ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
 | এই জীবিত ব্যক্তির জীবনীমূলক নিবন্ধটির তথ্য যাচাইয়ের জন্য অতিরিক্ত সূত্র থেকে উদ্ধৃতিদান করা প্রয়োজন। |
চার্লস হার্ড টাউন্স | |
|---|---|
| চিত্র:Townes.jpg ১৯৬৮ সালে চার্লস হার্ড টাউন্স | |
| জন্ম | ২৮ জুলাই ১৯১৫ গ্রিনভিল, দক্ষিণ ক্যারোলিনা |
| জাতীয়তা |  মার্কিন |
| মাতৃশিক্ষায়তন | ফুরমান বিশ্ববিদ্যালয় ক্যালটেক |
| পরিচিতির কারণ | মেজার উদ্ভাবন |
| পুরস্কার |  পদার্থবিজ্ঞানে নোবেল পুরস্কার (১৯৬৪) |
| বৈজ্ঞানিক কর্মজীবন | |
| কর্মক্ষেত্র | পদার্থবিজ্ঞান |
| প্রতিষ্ঠানসমূহ | বেল টেলিফোন গবেষনাগার ইনস্টিটিউট ফর ডিফেন্স অ্যানালাইসেস |
| ডক্টরাল উপদেষ্টা | উইলিয়াম স্মিথ |
| ডক্টরেট শিক্ষার্থী | জেম্স পি গর্ডন রবার্ট বয়েড আলি জাভান রেই চিয়াও |
চার্লস হার্ড টাউন্স (জন্ম: জুলাই ২৮, ১৯১৫) একজন মার্কিন নোবেল বিজয়ি পদার্থবিজ্ঞানী এবং শিক্ষাবিদ। তিনি মেজার উদ্ভাবন এবং এ সংক্রান্ত তত্ত্বের সফল প্রয়োগের জন্য বিখ্যাত। এই বিষয় নিয়েই তিনি পেটেন্ট জমা দিয়েছিলেন। মেজার এবং লেজার যন্ত্রের সাথে সম্পর্কিত কোয়ান্টাম ইলেকট্রনিক্সের অন্য কিছু তত্ত্বেও তিনি বিশেষ অবদান রেখেছিলেন। তিনি ১৯৬৪ সালে অন্য দুই বিজ্ঞানী নিকোলাই গেন্নাদিয়েভিচ বাসভ এবং আলেক্সান্দ্র প্রখরভের সাথে যৌথভাবে পদার্থবিজ্ঞানে নোবেল পুরস্কার লাভ করেন।
আংশিক রচনাবলী
- R.Y. Chiao, Amazing Light : A Volume Dedicated To Charles Hard Townes On His 80th Birthday, Springer, 1996.
- J. Hecht, Beam: The Race to Make the Laser, Oxford University Press, 2005.
- J. Hecht, Laser Pioneers, Academic Press, 1991.
- N. Taylor, Laser: The Inventor, the Noble Laureate, and the Thirty-Year Patent War, Citadel, 2003.
- C.H. Townes, Making Waves, AIP Press, 1995.
- C.H. Townes, How the Laser Happened: Adventures of a Scientist, Oxford University Press, 2000.