আলাপ:প্রধান পাতা: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

পাতাটির বিষয়বস্তু অন্যান্য ভাষায় নেই।
উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
সাম্প্রতিক মন্তব্য: SAIF AHMMED SAJIB কর্তৃক ২ বছর পূর্বে "জাতীয় চারনেতা" অনুচ্ছেদে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
ImBishowjit (আলাপ)-এর সম্পাদিত 5488633 নম্বর সংশোধনটি বাতিল করা হয়েছে (mobileUndo)
ট্যাগ: পূর্বাবস্থায় ফেরত মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা উচ্চতর মোবাইল সম্পাদনা
SAIF AHMMED SAJIB (আলোচনা | অবদান)
→‎জাতীয় চারনেতা: নতুন অনুচ্ছেদ
ট্যাগ: পুনর্বহালকৃত মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
৫ নং লাইন: ৫ নং লাইন:
|বার্তা-প্রদর্শন=না
|বার্তা-প্রদর্শন=না
}}{{আলাপ:প্রধান পাতা/শীর্ষ}}
}}{{আলাপ:প্রধান পাতা/শীর্ষ}}

== জাতীয় চারনেতা ==

কুশীলব কারা,বের করতে তদন্ত কমিশন চায় পরিবার। ষড়যন্ত্র, ক্ষমতা দখল-পাল্টাদখলের ধারাবাহিকতায় ৪৬ বছর আগে কারাগারে বন্দী অবস্থায় জাতীয় চারনেতা কে নৃশংসভাবে হত্যা করা হয়। এ ঘটনায় করা মামলা জেলহত্যা মামলা নামে পরিচিতি পায়। এ মামলার বিচার কাজ শেষ হলেও নৃশংস এই হত্যাকান্ডের ষড়যন্ত্রে কারা জড়িত, তা এখনো বের করা যায়নি বলে মনে করেন জাতীয় চার নেতার পরিবারের সদস্যরা। তাঁরা বলেছেন,আগামী প্রজম্ম ও ইতিহাসের স্বাথে বঙ্গবন্ধু ও জাতীয় চার নেতাকে হত্যার ষড়যন্ত্রে জরিত ও নেপথ্যের কুশীলব বের করতে তদন্ত কমিশন গঠন করা প্রয়োজন।৷৷ ১৯৭৫ সালের ৩ নভেম্বর ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে হত্যা করা হয় বঙ্গবন্ধুর ঘনিষ্ঠ সহচর জাতীয় চার নেতাকে। তাঁরা হলেন মুক্তিযুদ্ধের সময় গঠিত মুজিবনগর সরকারের অস্থায়ী রাষ্ট্রপতি সৈয়দ নজরুল ইসলাম, প্রধামনএী তাজউদ্দীন আহমদ,মন্ত্রীসভার সদস্য ক্যাপ্টেন এম মনসুর আলী এবংএইচ এম কামরুজ্জামান। নৃশংস এই ঘটনার আড়াই মাস আগে দেশের ইতিহাসে নৃশংসতম ঘটনা ঘটে। ১৯৭৫ সালের ১৫ আগষ্ট জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে সপরিবার হত্যা করা হয়। জাতীয় চার নেতার অন্যতম তাজউদ্দীন আহমেদের মেয়ে সিমিন হোসেন রিমি এখন জাতীয় সংসদের সদস্য। তিনি বলেন, যেসব হত্যাকাণ্ড রাষ্ট্রের কাঠামো বদলে দেয় বা রাষ্ট্রের মূল ভাবধারাকে ভিন্ন পথে প্রভাবিত করে,সেসব হত্যাকান্ডের বিচার পাশাপাশি ষড়যন্ত্রের বিষয়টি ও বের করা প্রয়োজন। আগামী প্রজম্ম ও ইতিহাসের স্বাথে বঙ্গবন্ধু ও জাতীয় চার নেতাকে হত্যার ষড়যন্ত্রে জরিত ও নেপথ্যের কুশীলব বের করতে তদন্ত কমিশন গঠন করা প্রয়োজন।জেলহত্যা মামলার আদালতের রায়ে ৩ জন মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্তও ৮ জন যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত আসামি। তাদপর মধ্যে ১০ জন এখনো পলাতক। অপর চসামি ক্যাপ্টেন( বরখাস্ত ) আবদুলমাজেদ দীর্ঘদিন পলাতক ছিলেন। তাকে গত বছরের ৬ এপ্রিল গ্রেপৃতারের কথা জানায় আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। জেলহত্যা মামলায় তাঁর যাবজ্জীবন কারাদণ্ড হয়েছিল। মাজেদ বঙ্গবন্ধু হত্যা মামলারও মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্তআসামি ছিলেন। গত বছরের ১১ এপ্রিল দিবাগত রাতে তাকে ফাঁসি দেওয়া হয়েছে। জেলহত্যা মামলার মৃত্যু দন্ডপ্রাপ্ত তিন আসামি হলেন রিসালাদার মোসলেহ উদ্দিন, দফাদার মারফত আলী শাহ ও দফাদার মোঃ আবুল কাশেম মৃধা। এই তিন আসামি এখন কোথায় আছেন,সে ব্যাপারে সরকারের কাছে নিশ্চিত কোনো তথ্য নেই। [[ব্যবহারকারী:SAIF AHMMED SAJIB|SAIF AHMMED SAJIB]] ([[ব্যবহারকারী আলাপ:SAIF AHMMED SAJIB|আলাপ]]) ১২:৫৩, ৩ নভেম্বর ২০২১ (ইউটিসি)

১২:৫৩, ৩ নভেম্বর ২০২১ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

এই আলাপ পাতা শুধুমাত্র প্রধান পাতা সংশ্লিষ্ট বিষয় সম্পর্কে আলোচনার জন্য নির্ধারিত
যে-কোনো প্রকার প্রশ্নের জন্য দেখুন উইকিপিডিয়া প্রশ্ন। অবদান রাখা বিষয়ক সকল প্রকার সাহায্যের জন্য দেখুন সাহায্যকেন্দ্র
এছাড়া নির্দিষ্ট কোনো মতামত প্রকাশে ও কোনো বিষয় নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করতে দেখুন আলোচনাসভা

জাতীয় চারনেতা

কুশীলব কারা,বের করতে তদন্ত কমিশন চায় পরিবার। ষড়যন্ত্র, ক্ষমতা দখল-পাল্টাদখলের ধারাবাহিকতায় ৪৬ বছর আগে কারাগারে বন্দী অবস্থায় জাতীয় চারনেতা কে নৃশংসভাবে হত্যা করা হয়। এ ঘটনায় করা মামলা জেলহত্যা মামলা নামে পরিচিতি পায়। এ মামলার বিচার কাজ শেষ হলেও নৃশংস এই হত্যাকান্ডের ষড়যন্ত্রে কারা জড়িত, তা এখনো বের করা যায়নি বলে মনে করেন জাতীয় চার নেতার পরিবারের সদস্যরা। তাঁরা বলেছেন,আগামী প্রজম্ম ও ইতিহাসের স্বাথে বঙ্গবন্ধু ও জাতীয় চার নেতাকে হত্যার ষড়যন্ত্রে জরিত ও নেপথ্যের কুশীলব বের করতে তদন্ত কমিশন গঠন করা প্রয়োজন।৷৷ ১৯৭৫ সালের ৩ নভেম্বর ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে হত্যা করা হয় বঙ্গবন্ধুর ঘনিষ্ঠ সহচর জাতীয় চার নেতাকে। তাঁরা হলেন মুক্তিযুদ্ধের সময় গঠিত মুজিবনগর সরকারের অস্থায়ী রাষ্ট্রপতি সৈয়দ নজরুল ইসলাম, প্রধামনএী তাজউদ্দীন আহমদ,মন্ত্রীসভার সদস্য ক্যাপ্টেন এম মনসুর আলী এবংএইচ এম কামরুজ্জামান। নৃশংস এই ঘটনার আড়াই মাস আগে দেশের ইতিহাসে নৃশংসতম ঘটনা ঘটে। ১৯৭৫ সালের ১৫ আগষ্ট জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে সপরিবার হত্যা করা হয়। জাতীয় চার নেতার অন্যতম তাজউদ্দীন আহমেদের মেয়ে সিমিন হোসেন রিমি এখন জাতীয় সংসদের সদস্য। তিনি বলেন, যেসব হত্যাকাণ্ড রাষ্ট্রের কাঠামো বদলে দেয় বা রাষ্ট্রের মূল ভাবধারাকে ভিন্ন পথে প্রভাবিত করে,সেসব হত্যাকান্ডের বিচার পাশাপাশি ষড়যন্ত্রের বিষয়টি ও বের করা প্রয়োজন। আগামী প্রজম্ম ও ইতিহাসের স্বাথে বঙ্গবন্ধু ও জাতীয় চার নেতাকে হত্যার ষড়যন্ত্রে জরিত ও নেপথ্যের কুশীলব বের করতে তদন্ত কমিশন গঠন করা প্রয়োজন।জেলহত্যা মামলার আদালতের রায়ে ৩ জন মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্তও ৮ জন যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত আসামি। তাদপর মধ্যে ১০ জন এখনো পলাতক। অপর চসামি ক্যাপ্টেন( বরখাস্ত ) আবদুলমাজেদ দীর্ঘদিন পলাতক ছিলেন। তাকে গত বছরের ৬ এপ্রিল গ্রেপৃতারের কথা জানায় আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। জেলহত্যা মামলায় তাঁর যাবজ্জীবন কারাদণ্ড হয়েছিল। মাজেদ বঙ্গবন্ধু হত্যা মামলারও মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্তআসামি ছিলেন। গত বছরের ১১ এপ্রিল দিবাগত রাতে তাকে ফাঁসি দেওয়া হয়েছে। জেলহত্যা মামলার মৃত্যু দন্ডপ্রাপ্ত তিন আসামি হলেন রিসালাদার মোসলেহ উদ্দিন, দফাদার মারফত আলী শাহ ও দফাদার মোঃ আবুল কাশেম মৃধা। এই তিন আসামি এখন কোথায় আছেন,সে ব্যাপারে সরকারের কাছে নিশ্চিত কোনো তথ্য নেই। SAIF AHMMED SAJIB (আলাপ) ১২:৫৩, ৩ নভেম্বর ২০২১ (ইউটিসি)উত্তর দিন