সলোমনের মন্দির

এই নিবন্ধটি ইহুদিদের পবিত্র মন্দির সম্পর্কে। জেরুজালেমের পবিত্র মসজিদের জন্য আল-আকসা মসজিদ দেখুন।

শলোমনের উপাসনালয়
בֵּית־הַמִּקְדָּשׁ
প্রথম মন্দিরের ডিজিটাল উপস্থাপনা
ধর্ম
ঈশ্বর	যিহোবা
অবস্থান
অবস্থান	প্রাচীন জেরুজালেম
স্থাপত্য
সৃষ্টিকারী	শলোমন
ধ্বংস	৫৮৭ খ্রিস্টপূর্ব

বাইবেলীয় সূত্র অনুযায়ী শলোমনের উপাসনালয়, অথবা প্রথম মন্দির (בֵּית־הַמִּקְדָּשׁ: বেইথ হা-মিকদাশ), জেরুজালেম শহরের কেন্দ্রীয় ইহুদি মন্দির ছিলো যা রাজা শলোমনের আমলে আনুমানিক ৯৫৭ খ্রিস্টপূর্ব সালে নির্মিত হয়েছিলো। মন্দিরটি নিও-ব্যাবিলনীয় সাম্রাজ্যের রাজা সম্রাট দ্বিতীয় নেবুচাদনেজারের হাতে ৫৮৬/৫৮৭ খ্রিস্টপূর্ব সালে ধ্বংস হয় যিনি একই সাথে ইহুদিদের ব্যাবিলনে নির্বাসনে পাঠান। মন্দিরের ধ্বংসপ্রাপ্তি এবং ইহুদিদের নির্বাসনকে পূর্ববর্তী নবীদের ভবিষ্যতবাণীর সত্যতা ও ধর্ম বিশ্বাস সুদৃঢ়করণ হিসেবে দেখা হয়।

হিব্রু বাইবেল (পুরাতন নিয়ম) মতে শলোমনের পিতা বীর যোদ্ধা রাজা ডেভিড ইস্রায়েলীয়দের ঐক্যবদ্ধ করেছিলেন, জেরুজালেম দখল এবং ইস্রায়েলীয়দের গুরুত্বপূর্ণ বস্তু চুক্তিসিন্দুক শহরে নিয়ে আসেন। ডেভিড জেরুজালেম শহরের মরিয়াহ পর্বতকে ভবিষ্যত মন্দিরের নির্মাণস্থলের জন্য বেছে নেন চুক্তিসিন্দুক রাখার জন্য যার বর্তমান নাম টেম্পল মাউন্ট বা হারাম আল-শরিফ। যদিও, ঈশ্বর সেসময় ডেভিডকে মন্দিরটি নির্মাণ করতে দেননি কেননা ডেভিড "অনেক রক্ত ঝরিয়েছিলেন"। বরং, ডেভিডের পুত্র শলোমন তা নির্মাণ করেছিলো। শলোমন চুক্তিসিন্দুকটি পবিত্র মন্দিরের জানালাহীন কেন্দ্রীয় মূল কক্ষে স্থাপন করেন। মন্দিরের সেই পবিত্র কক্ষে ঈশ্বরের উপস্থিত বিশ্রাম নিতো। শুধুমাত্র কোহেন সেই কক্ষে ইয়োম কিপ্পুর নামক পবিত্র দিবসে কোরবানির ভেড়ার রক্ত ও আগুনে জ্বলন্ত ধূপ নিয়ে বছরে একবার প্রবেশ করতে পারতো।

বাইবেল অনুসারে এই মন্দির শুধুমাত্র ধর্মীয় ভবন ছিলো না। এই ভবন ইস্রায়েলীয়দের সম্মেলনের জন্য ব্যবহৃত হতো নির্বাসনের পর যেসব ইহুদিরা রাজা মহান কুরোশের ব্যাবিলন দখলের পর নিজেদের দেশে ফিরতে পেরেছিলো তারা পরবর্তীতে শলোমনের মন্দিরের স্থলে দ্বিতীয় মন্দির নির্মাণ করে। কিন্তু চুক্তিসিন্দুকটি তখন মন্দিরে স্থাপন করা সম্ভব হয়নি কেননা সেটা নিখোঁজ হয়ে গিয়েছিলো।

এই প্রধানত মানা হয় যে ব্যাবিলনীয়দের জেরুজালেমের আক্রমণের সময় টেম্পল মাউন্টে একটি ধর্মানুষ্ঠান পালনের ঘর ও বেদি উপস্থিত ছিলো। যদিও শলোমনের এই ভবন নির্মাণ ও বর্ণনার ব্যাপারে বেশ কিছু সন্দেহ বিদ্যমান রয়েছে। গবেষকগণ বাইবেলীয় বর্ণনার স্পষ্টতা ও সত্যতার ব্যাপারে সন্দেহ জ্ঞাপন করেন কেননা শলোমনের মন্দিরের ব্যাপারে অবাইবেলীয় কোন প্রমাণ পাওয়া যায়নি। যেসব নিদর্শন অনুমিতভাবে শলোমনের মন্দিরের অস্তিত্ব প্রমাণ করেছিলো সেগুলো পরে জাল প্রমাণিত হয়েছে।

ইতিহাস

শিমিড ও রুপ্রেচরা মনে করেন উপাসনালয়ের স্থানটিতে পূর্বে জেবুসদের মন্দির ছিলো যার ফলে শলোমন জেবুস জাতি ও ইস্রায়েলীয়দের ঐক্যবদ্ধ করতে এই জায়গাটি নির্মাণের জন্য বাছাই করেন।

প্রাচীন সাহিত্যে

রাব্বাইনীয় সূত্র অনুসারে প্রথম মন্দির ৪১০ বছর ধরে টিকে ছিলো এবং সেদের ওলাম রাব্বাহ অনুসারে মন্দিরটি ৮৩২ খ্রিস্টপূর্ব সালে নির্মিত হয়েছে ও ৪২২ খ্রিস্টপূর্ব সালে (৩৩৩৮ সৃষ্টাব্দ) ধ্বংস হয়েছে যা গবেষকদের হিসাবের চেয়ে ১৬৫ বছর পরে।

ইহুদি ঐতিহাসিক জোসেফাস বলেছেন; "মন্দিরটি নির্মাণের ৪৭০ বছর ৬ মাস ১০ দিন পর আগুনে পুড়েছিলো"। ৫১৬ খ্রিস্টপূর্ব সালে উপাসনালয়টি দ্বিতীয় মন্দির দ্বারা প্রতিস্থাপিত হয়।

অবস্থান

মন্দিরের সঠিক স্থানটি অজানা: এটা বিশ্বাস করা হয় যে মন্দিরটি পাহাড়ের উপরে দ্বিতীয় মন্দিরের স্থলে অর্থাৎ বর্তমান টেম্পল মাউন্টে অবস্থিত, যেখানে বর্তমানে কুব্বাত আস-সাখরা বিদ্যমান।

উপাসনা

রাজা যোয়াশের পূর্বে "আশেরাহ" দেবীকে ইস্রায়েল ও যিহূদা যুক্তরাজ্যে পূজা করা হতো

ইস্রায়েল ও যিহূদা যুক্তরাজ্যের সময় এই মন্দির যিহোবাকে উৎসর্গ করে নির্মাণ করা হয়। রাজা মানাসেহের সময় থেকে রাজা যোয়াশ পর্যন্ত বা'আল ও ঐশ্বরিক সৈন্যদের পূজো দেওয়া হতো এই মন্দিরে।

রাজা যোয়াশের সংস্কারের আগ পর্যন্ত এই মন্দিরে আশেরার মূর্তি ছিলো (২ রাজাবলি ২৩:৬)।

ফ্রান্সেস্কা স্টাভ্রাকোপৌলুর মতে আশেরাহ ছিলো যিহোভার স্ত্রী এবং যিহোভার সাথে তারও উপাসনা করা হতো।

মন্দিরটিতে সৌর চক্র ছিলো (২ রাজাবলি ২৩:১১) এবং মন্দিরের উপাসনাকারীরা পূর্বদিক মুখ হয়ে সূর্যের কাছে মাথানত করতো। (যিহিষ্কেলের পুস্তক ৮:১৬) কোন কোন বাইবেল গবেষক যেমন মার্গারেট বার্কার মনে করে এই সৌর চক্রের সাথে সূর্য ঈশ্বরের সম্পর্ক ছিলো। হয়তো জেবুসদের ধর্ম ও যেদেকের উপাসনা এসকল উপাসনের উপর প্রভাব ফেলেছিলো অথবা সম্ভবত তা যিহোভার ধর্মের উপর প্রভাব ফেলেছিলো।

তানাখ অনুসারে এই মন্দিরে চুক্তিদিন্দুকটি সংরক্ষিত ছিলো। তানাখের মতে এই চুক্তিসিন্দুকের ভেতরে দশ আজ্ঞার ফলক ছিলো এবং চুক্তিসিন্দুকটি ডেভিড কিরিয়াথ জেয়ারিম থেকে জেরুজালেম শহরে স্থানান্তর করেছিলেন। যদিও বিভিন্ন বাইবেলীয় গবেষকগণ মনে করেন চুক্তিসিন্দুকের এই কাহিনীটা ব্যাবিলনীয় বন্দিদশার আগে বাইবেলীয় পুস্তকগুলোতে যুক্ত করা হয়। প্রত্নতাত্ত্বিকদের ধারণা চুক্তিসিন্দুকে অতীতে পৌত্তলিক দেবতাদের মূর্তি ছিলো যা কিরিয়াথ জিয়ারিমে অনেক দিন ধরে, সম্ভবত ব্যাবিলনীয় আক্রমণের পূর্ব পর্যন্ত ছিলো।

রাজা যোয়াশের দ্বিবিবরণীয় সংস্কারের সময় আশেরাহের মূর্তি ও সূর্য চক্র মন্দির থেকে সরিয়ে ফেলা হয় এবং বা'আল ও দৈব্য বাহিনীর উপাসনা করা বন্ধ করে দেওয়া হয়।

উৎসর্গ

ইহুদি ধর্মে উৎসর্গ বলতে কশার পশু বলি বা কোরবানি দেওয়া যেমন ষাঁড়, ভেড়া, ছাগল অথবা কবুতর যা শেখিতায় (ইহুদি বলি দেওয়ার ধর্মানুষ্ঠান) কোরবান করা হয়। পশু বলি দেওয়ার পাশাপাশি শষ্য, মাংস, মদ, বা ধূপ উৎসর্গ করা যায়। উৎসর্গ করা বস্তুগুলো রান্না করে প্রায়শই উৎসর্গকারীরা ভক্ষণ করে থাকেন এবং উৎসর্গের কিছু অংশ কোহেনকে দেওয়া হতো সাথে ছোট অংশগুলো মন্দিরের বেদিতে আগুনে পোড়ানো হতো। শুধু বিশেষ বিশেষ ক্ষেত্রে উৎসর্গের সম্পূর্ণ অংশই ঈশ্বরকে দেওয়া হতো। রাজা যোয়াশের আমলে সবগুলো উৎসর্গ শলোমনের মন্দিরের স্থানে করার নিয়ম করা হয় ও অন্যান্য উৎসর্গের স্থানগুলো বিলুপ্ত করে দেওয়া হয়। সেই সময় মন্দিরটি পশু জবাইয়ের কেন্দ্র ও জেরুজালেমের অর্থনীতির প্রধান অংশ হিসেবে আত্মপ্রকাশ করে।

আরো দেখুন

• ডেভিডের শহর

পাদটীকা ও তথ্যসূত্র

সূত্র

বই

• Boardman, John; Edwards, I. E. S.; Sollberger, E. (জানুয়ারি ১৬, ১৯৯২)। The Cambridge Ancient History। Cambridge University Press। পৃষ্ঠা 400–। আইএসবিএন 978-0-521-22717-9। উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
• De Vaux, Roland (১৯৬১)। John McHugh, সম্পাদক। Ancient Israel: Its Life and Institutions। NY: McGraw-Hill। উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
• Lundquist, John M. (২০০৮)। The Temple of Jerusalem: Past, Present, and Future। Greenwood Publishing Group। পৃষ্ঠা 45–। আইএসবিএন 978-0-275-98339-0। উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
• Dever, William G. (২০০৫)। Did God Have a Wife?: Archaeology and Folk Religion in Ancient Israel। Wm. B. Eerdmans। আইএসবিএন 978-0-8028-2852-1। সংগ্রহের তারিখ ৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৬। উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
• Dever, William G. (মে ১০, ২০০১)। What Did the Biblical Writers Know and When Did They Know It?: What Archeology Can Tell Us About the Reality of Ancient Israel। Wm. B. Eerdmans Publishing। আইএসবিএন 978-0-8028-2126-3। উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
• King, Philip J.; Stager, Lawrence E. (২০০১)। Life in Biblical Israel। Westminster John Knox Press। আইএসবিএন 978-0-664-22148-5। উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
• Finkelstein, Israel; Silberman, Neil Asher (৬ মার্চ ২০০২)। The Bible Unearthed: Archaeology's New Vision of Ancient Israel and the Origin of Sacred Texts। Simon and Schuster। আইএসবিএন 978-0-7432-2338-6। উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
• Tetley, M. Christine (২০০৫)। The Reconstructed Chronology of the Divided Kingdom। Eisenbrauns। পৃষ্ঠা 105–। আইএসবিএন 978-1-57506-072-9। উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
• Kalimi, I. (২০১৮)। Writing and Rewriting the Story of Solomon in Ancient Israel। Cambridge University Press। আইএসবিএন 978-1-108-47126-8। সংগ্রহের তারিখ ডিসেম্বর ৭, ২০২০। উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
• Mendels, D. (১৯৮৭)। The Land of Israel as a Political Concept in Hasmonean Literature: Recourse to History in Second Century B.C. Claims to the Holy Land। Texte und Studien zum antiken Judentum। J.C.B. Mohr। আইএসবিএন 978-3-16-145147-8। সংগ্রহের তারিখ ডিসেম্বর ৭, ২০২০। উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
• Brand, Chad; Mitchell, Eric (নভেম্বর ২০১৫)। Holman Illustrated Bible Dictionary। B&H Publishing Group। পৃষ্ঠা 622–। আইএসবিএন 978-0-8054-9935-3। উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
• Van Keulen, P. S. F. (২০০৫)। Two Versions Of The Solomon Narrative: An Inquiry Into The Relationship Between MT 1kgs. 2-11 And LXX 3 Reg. 2-11। BRILL। পৃষ্ঠা 183–। আইএসবিএন 90-04-13895-1। উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
• Alter, Robert (ডিসেম্বর ১৮, ২০১৮)। The Hebrew Bible: A Translation with Commentary (Vol. Three-Volume Set)। W. W. Norton। পৃষ্ঠা 1087–। আইএসবিএন 978-0-393-29250-3। উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)

গবেষণা নিবন্ধ

• Garfinkel, Yosef; Mumcuoglu, Madeleine (২০১৯)। "The Temple of Solomon in Iron Age Context"। Religions। 10 (3): 198। আইএসএসএন 2077-1444। ডিওআই:10.3390/rel10030198 । উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
• Schwarzer, Mitchell (১ ডিসেম্বর ২০০১)। "The Architecture of Talmud"। Journal of the Society of Architectural Historians। 60 (4): 474–487। আইএসএসএন 0037-9808। জেস্টোর 991731। ডিওআই:10.2307/991731। সংগ্রহের তারিখ ২৯ নভেম্বর ২০২০। উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
• Jonker, Louis (৬ জানুয়ারি ১৯৯০)। "The Chronicler's portrayal of Solomon as the King of Peace within the context of the international peace discourses of the Persian era"। Old Testament Essays। 21 (3): 653–669। আইএসএসএন 1010-9919। সংগ্রহের তারিখ ২৯ নভেম্বর ২০২০। উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)

অন্যান্য

• Draper, Robert (ডিসে ২০১০)। "Kings of Controversy"। National Geographic: 66–91। আইএসএসএন 0027-9358। সংগ্রহের তারিখ ১৮ ডিসেম্বর ২০১০। উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
• Finkelstein, Israel; Neil Asher Silberman (২০০৬)। David and Solomon: In Search of the Bible's Sacred Kings and the Roots of the Western Tradition। Free Press। আইএসবিএন 978-0-7432-4362-9। উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
• Finkelstein, Israel; Neil Asher Silberman (২০০১)। The Bible Unearthed: Archaeology's New Vision। Free Press। উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
• Glueck, Nelson (ফেব্রু ১৯৪৪)। "On the Trail of King Solomon's Mines"। National Geographic। 85 (2): 233–56। আইএসএসএন 0027-9358। উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
• Goldman, Bernard (১৯৬৬)। The Sacred Portal: a primary symbol in ancient Judaic art। Detroit: Wayne State University Press। It has a detailed account and treatment of Solomon's Temple and its significance. উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
• Hamblin, William; David Seely (২০০৭)। Solomon's Temple: Myth and History। Thames and Hudson। আইএসবিএন 978-0-500-25133-1। উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
• Mazar, Benjamin (১৯৭৫)। The Mountain of the Lord। NY: Doubleday। আইএসবিএন 978-0-385-04843-9। উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
• Young, Mike। "Temple Measurements and Photo recreations"। উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
• Stefon, Matt (৩০ এপ্রিল ২০২০)। "Solomon"। Encyclopedia Britannica। সংগ্রহের তারিখ ২৯ নভেম্বর ২০২০। উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
• "Holy of Holies"। Encyclopedia Britannica। সংগ্রহের তারিখ ২৯ নভেম্বর ২০২০। উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
• "Temple of Jerusalem"। Encyclopedia Britannica। ১৭ সেপ্টেম্বর ২০২০। সংগ্রহের তারিখ ২৯ নভেম্বর ২০২০। উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
• Pruitt, Sarah (১০ জানুয়ারি ২০১৪)। "Fate of the Lost Ark Revealed?"। HISTORY। সংগ্রহের তারিখ ২৯ নভেম্বর ২০২০। উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
• Lovett, Richard A.; Hoffman, Scot (২১ জানুয়ারি ২০১৭)। "Ark of the Covenant"। National Geographic। সংগ্রহের তারিখ ২৯ নভেম্বর ২০২০। উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
• Shabi, Rachel (২০ জানুয়ারি ২০০৫)। "Faking it"। the Guardian। সংগ্রহের তারিখ ২৯ নভেম্বর ২০২০। উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)

•  This article incorporates text from a publication now in the public domain: Easton, Matthew George (১৮৯৭)। "Temple, Solomon's"। Easton's Bible Dictionary (New and revised সংস্করণ)। T. Nelson and Sons। উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
•  এই নিবন্ধটি এখন পাবলিক ডোমেইনের একটি প্রকাশনার পাঠ্য অন্তর্ভুক্ত করে: Singer, Isidore; ও অন্যান্য, সম্পাদকগণ (১৯০১–১৯০৬)। "Temple of Solomon"। The Jewish Encyclopedia। New York: Funk & Wagnalls। উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)

আরো পড়ুন

একবিংশ শতাব্দীর সূত্রাদি

• Barker, Margaret (২০০৪), Temple Theology, an introduction, London: The Society For Promoting Christian Knowledge, আইএসবিএন 978-0281056347 উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link) .
• Vaughn, Andrew G.; Killebrew, Ann E., সম্পাদকগণ (২০০৩), Jerusalem in Bible and Archaeology: The First Temple Period, Society of Biblical Literature, আইএসবিএন 9781589830660 উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link) .
• Stevens, Marty E. (২০০৬), Temples, tithes, and taxes: the temple and the economic life of ancient Israel, Hendrickson Publishers, আইএসবিএন 978-1-56563-934-8 উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link) .
• Jones, Floyd Nolen (১৯৯৩–২০০৪), The Chronology Of The Old Testament, New Leaf Publishing Group, আইএসবিএন 9780890514160 উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link) .

বহিঃসংযোগ

• উইকিমিডিয়া কমন্সে Temple of Solomon সম্পর্কিত মিডিয়া দেখুন।