রংগমালা: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Anupamdutta73 (আলোচনা | অবদান) অসম্পাদনা সারাংশ নেই |
অ হটক্যাটের মাধ্যমে বিষয়শ্রেণী:সিলেটি সাহিত্য যোগ |
||
১১ নং লাইন: | ১১ নং লাইন: | ||
[[বিষয়শ্রেণী:কাব্য]] |
[[বিষয়শ্রেণী:কাব্য]] |
||
[[বিষয়শ্রেণী:বাংলা সাহিত্য]] |
[[বিষয়শ্রেণী:বাংলা সাহিত্য]] |
||
[[বিষয়শ্রেণী:সিলেটি সাহিত্য]] |
১৪:২৯, ৭ ফেব্রুয়ারি ২০২১ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
রংগমালা গীতিকা ১৯৬৭ সালে সংগৃহীত। সিলেটের বিশ্বনাথ উপজেলার কাজির গাও নিবাসী আজেফর আলীর থেকে সংগ্রহ। বাংলা একাডেমীর নিয়মিত সংগ্রাহক চৌধুরী গোলাম আকবর এটি সংগ্রহ করেন। রংগমালা পালার রচয়ীতা কে জানা যায়নি। গায়েন আজেফর আলী ২৫ বছর বয়সে গীতিকাটি কণ্ঠস্ত করে ছিলেন। সংগ্রহকাল পর্যন্ত তার বয়স হয়েছিল ৪৫ বৎসর। এই পালা প্রধান ভূমিকায় অনুপ্রেরণা রমণী। নারী রূপ যৌবনে উম্মাদ হয়ে অবৈধ ভোগ বিলাশ ভিত্তিতে রচিত এ গীতিকা।
কাহিনী
জমিদার চন্দ্রনারায়ণের এক কৃষক কন্যার নাম রংগমালা। রুপে-গুনে অতুলনীয় রংগমালার বিয়ে হয় সম্পন্ন কৃষকের সাথে। বিয়ের পরে স্বামীর কুৎসিৎ চেহারা এবং কূঁজো অবস্থা লক্ষ করে রংগমালা খুব বিমর্ষ হয়। কিন্তু বাবার মান-মর্যাদার প্রশ্নে এ বিয়েকে মেনে নেয়। সিলেটের আঞ্চলীক ভাষায় রচিত গীতিকার পংক্তিতে আছে -
“ | চিন্তার ঘুনে ধইলো যদি রংগমালা সুন্দরী মনের মাঝে হকল দুক লইলো সম্ভূরী এরলাগি রংগমালা নিজ মাথা নুয়ায় গোজারে ছাড়িয়া গেলে বাপের মান যায়।[১] |
” |
তথ্য সুত্র
- ↑ ডঃ আবুল ফতেহ ফাত্তাহ (ফেব্রুয়ারি ২০০৫)। সিলেট গীতিকাঃ সমাজ ও সংস্কৃতি। পৃষ্ঠা 33-56।