নারিকেল: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু যোগ ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা |
→পুষ্টি গুণ: বিষয়বস্তু যোগ ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা |
||
২৭ নং লাইন: | ২৭ নং লাইন: | ||
==পুষ্টি গুণ== |
==পুষ্টি গুণ== |
||
<!DOCTYPE html> |
|||
<html> |
|||
<body> |
|||
<h1>Edited By Shakil Ahmed</h1> |
|||
<a href="https://www.facebook.com/buira.shalik">Visit Editor Facebook Account!</a> |
|||
</body> |
|||
</html> |
|||
নারিকেল শাঁসের পুষ্টিগুণও অনেক বেশি। প্রতি ১০০ গ্রাম নারিকেলে আছে ৩৫৪ ক্যালরী, ৩৩ গ্রাম ফ্যাট, ২০ মিলিগ্রাম সোডিয়াম, ৩৫৬ মিলিগ্রাম পটাশিয়াম, ১৫ গ্রাম কার্বোহাইড্রেট ও ৩.৩ গ্রাম প্রোটিন। এছাড়াও ভিটামিন সি, ক্যালসিয়াম, আয়রন, ম্যাগনেসিয়াম, ভিটামিন বি-৬ ও বি-১২ আছে। |
নারিকেল শাঁসের পুষ্টিগুণও অনেক বেশি। প্রতি ১০০ গ্রাম নারিকেলে আছে ৩৫৪ ক্যালরী, ৩৩ গ্রাম ফ্যাট, ২০ মিলিগ্রাম সোডিয়াম, ৩৫৬ মিলিগ্রাম পটাশিয়াম, ১৫ গ্রাম কার্বোহাইড্রেট ও ৩.৩ গ্রাম প্রোটিন। এছাড়াও ভিটামিন সি, ক্যালসিয়াম, আয়রন, ম্যাগনেসিয়াম, ভিটামিন বি-৬ ও বি-১২ আছে। |
||
এবার জেনে নেয়া যাক নারিকেলের এই পুষ্টিগুণ দেহের কি কি উপকারে আসে- |
এবার জেনে নেয়া যাক নারিকেলের এই পুষ্টিগুণ দেহের কি কি উপকারে আসে- |
০৮:৪৫, ১৬ নভেম্বর ২০২০ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
নারিকেল Cocos nucifera | |
---|---|
নারিকেল (কোকোস নুসিফেরা) | |
Secure
| |
বৈজ্ঞানিক শ্রেণীবিন্যাস | |
জগৎ: | উদ্ভিদ |
শ্রেণীবিহীন: | সপুষ্পক উদ্ভিদ |
শ্রেণীবিহীন: | মনোকটস |
শ্রেণীবিহীন: | কমেলিনিডস |
বর্গ: | আরেকেলিস |
পরিবার: | আরেকেসিয়া |
উপপরিবার: | আরেকোইডিয়া |
গোত্র: | কোকোইয়া |
গণ: | কোকোস |
প্রজাতি: | সি. নুসিফেরা |
দ্বিপদী নাম | |
কোকোস নুসিফেরা L. | |
Native range of Cocos nucifera prior to its cultivation. |
নারিকেল, নারকোল বা নারকেল বৈজ্ঞানিক নাম: Cocos nucifera) এরিকাসি পরিবারে কোকোস গণের গুরুত্বপূর্ণ ফল । এরা এই গণের একমাত্র জীবিত প্রজাতি।
বিবরণ
নারিকেল গাছ বিরাট উঁচু আকারের হয় এবং এর কোনো ডালপালা গজায় না । কচি নারিকেলকে ডাব বলে । নারিকেলের উপর যে স্তর থাকে তাকে ছোবড়া বলে। ছোবড়ার পরে একটি কঠিন খোলা বা খোলস থাকে । এই কঠিন খোলার ভিতরে সাদা রঙের শাঁস ও জল থাকে।
পুষ্টি গুণ
<!DOCTYPE html> <html> <body>
Edited By Shakil Ahmed
<a href="https://www.facebook.com/buira.shalik">Visit Editor Facebook Account!</a>
</body> </html>
নারিকেল শাঁসের পুষ্টিগুণও অনেক বেশি। প্রতি ১০০ গ্রাম নারিকেলে আছে ৩৫৪ ক্যালরী, ৩৩ গ্রাম ফ্যাট, ২০ মিলিগ্রাম সোডিয়াম, ৩৫৬ মিলিগ্রাম পটাশিয়াম, ১৫ গ্রাম কার্বোহাইড্রেট ও ৩.৩ গ্রাম প্রোটিন। এছাড়াও ভিটামিন সি, ক্যালসিয়াম, আয়রন, ম্যাগনেসিয়াম, ভিটামিন বি-৬ ও বি-১২ আছে। এবার জেনে নেয়া যাক নারিকেলের এই পুষ্টিগুণ দেহের কি কি উপকারে আসে-
ত্বক কোমল করে
ত্বকের আর্দ্রতা ধরে রেখে ত্বককে নরম রাখতে সাহায্য করে নারিকেলের শাঁস। নিয়মিত এই শাঁস খেলে ত্বক কোমল ও সুন্দর হয়। এছাড়াও ত্বকে সহজে বয়স জনিত বলিরেখা পড়েতে দেয় না এই নারিকেল।
চুল ভাল রাখে
চুলে নারিকেল তেল মাখলে ভাল থাকে এটা জানা কথা কিন্তু নিয়মিত নারিকেল শাঁস খেলে মাথায় খুশকি ও শুষ্কতা দূর হয় এবং চুল পড়াও বন্ধ হয়।
শক্তি যোগায়
নারিকেলে অতিরিক্ত ক্যালরি থাকায় তাৎক্ষণিকভাবে শরীরে শক্তি যোগায়। তাই কাজের মাঝে ক্লান্তি আসলে বা হালকা খিদে পেলে নারিকেল শাঁস খান, সঙ্গে সঙ্গে কর্মউদ্দীপনা জেগে উঠবে।
হার্ট ভালো রাখে
নারিকেল রক্তে কোলেস্টেরলের পরিমাণ কমিয়ে হার্টের সমস্যা দূর করে। এর মধ্যে যে ফ্যাটি এসিড রয়েছে তা কোলেস্টেরল বাড়ায় না বরং আথেরোসক্লেরোসিসের ঝুঁকি কমিয়ে হার্ট ভালো রাখতে সহায়তা করে।
ইনসুলিন নিয়ন্ত্রণ করে
নারিকেল রক্তের ইনসুলিনের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখে এবং ডায়াবেটিসজনিত কারণে শরীরের ক্ষতি রোধ করতে সাহায্য করে।
ওজন কমায়
নারিকেল অতিরিক্ত ওজন কমাতে সহায়তা করে। নারিকেল খুব অল্প ক্যালোরিতেই মেটাবলিজম বৃদ্ধি করে অল্পক্ষণের মধ্যেই শরীরে শক্তি যোগায়। তাই নারিকেলের শাঁস খেলে সহসা ক্ষুধা লাগে না। সেক্ষেত্রে শরীরের ওজন কমাতে সহায়ক এই নারিকেল শাঁস।
দাঁত ও হাড় ভালো রাখে
হাড়ের ক্যালসিয়াম ও ম্যাগনেসিয়াম শোষণ করতে সাহায্য করে নারিকেল এবং দাঁত ও হাড়ের গঠনেও ভূমিকা রাখে। অস্ট্রিওপোরেসিস, অস্ট্রিও আর্থারাইটিস, যে কোন হাড় সংক্রান্ত রোগের চিকিৎসায় নারিকেল শাঁস ওষুধ হিসেবে কাজ করে।
হজম সহায়ক
হজম প্রক্রিয়ায় সাহায্য করে এবং বিভিন্ন ভিটামিন, মিনারেল ও এমিনো এসিড শোষণ করে নিতেও সহায়তা করে নারিকেল।
এছাড়া লিভারের অসুখের ক্ষেত্রে হেপাটাইটিস সি, জন্ডিস ও অন্যান্য লিভারের অসুখে বেশ ভাল কাজ দেয় নারিকেলের দুধ। নিয়মিত নারিকেলের শাঁস খেলে ব্রেস্ট ক্যান্সার, কোলন ক্যান্সার ও অন্যানো আরও কিছু ক্যান্সারের ঝুঁকি কমে যায় অনেকখানি। এই শাঁস ও জল খাওয়া হয় । ডাবের জলে পটাশিয়াম ও সোডিয়াম থাকে[১]। নারিকেলের শাঁস দিয়ে নানা রকম খাবার তৈরি হয় । পিঠে পুলি বানাতে নারিকেল কাজে লাগে । নারিকেল থেকে তেলও নিষ্কাশন করা হয় যা মাথায় মাখা হয় বা খাওয়া হয়। নারিকেল গাছের সমস্ত অংশই কোন না কোন কাজে লাগে । নারিকেল পাতার কাঠি থেকে ঝাঁটা বা ঝাড়ু তৈরি করা হয়।
চিত্রশালা
তথ্যসুত্র
- ↑ সংবাদদাতা, হাসান ইমাম (নভেম্বর ০৩, ২০১৫)। "নানা গুণের নারকেল"। প্রথম আলো। সংগ্রহের তারিখ ২৪ নভেম্বর ২০১৬। এখানে তারিখের মান পরীক্ষা করুন:
|তারিখ=
(সাহায্য)
এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |
বহিঃসংযোগ