যোগেশ চন্দ্র রায়ের জমিদার বাড়ি: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
নতুন পৃষ্ঠা: পরৈকোড়া জমিদার বাড়ি নিবন্ধ আলোচনা ভাষা PDF ডাউনলোড করুন নজরে...
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
 
পরৈকোড়া জমিদার বাড়ি-এ পুনর্নির্দেশ করা হল
ট্যাগ: নতুন পুনর্নির্দেশনা
 
১ নং লাইন: ১ নং লাইন:
পরৈকোড়া জমিদার বাড়ি
#পুনর্নির্দেশ [[পরৈকোড়া জমিদার বাড়ি]]
নিবন্ধ আলোচনা
ভাষা
PDF ডাউনলোড করুন
নজরে রাখুন
ইতিহাস
সম্পাদনা
পরৈকোড়া জমিদার বাড়ি বাংলাদেশ এর চট্টগ্রাম জেলার আনোয়ারা উপজেলার পরৈকোড়া গ্রামে অবস্থিত এক ঐতিহাসিক জমিদার বাড়ি। যা অনেকের কাছে ''যোগেশ চন্দ্র রায়ের জমিদার বাড়ি '' নামে ও পরিচিত। [১][২]


{{একটি পুনর্নির্দেশ}}
পরৈকোড়া জমিদার বাড়ি
বিকল্প নাম
যোগেশ চন্দ্র রায়ের জমিদার বাড়ি
সাধারণ তথ্য
ধরন
বাসস্থান
অবস্থান
আনোয়ারা উপজেলা
ঠিকানা
পরৈকোড়া গ্রাম
শহর
আনোয়ারা উপজেলা, চট্টগ্রাম জেলা
দেশ
বাংলাদেশ
খোলা হয়েছে
১৬০০ শতকে
স্বত্বাধিকারী
শান্তিরাম কানুনগো
কারিগরী বিবরণ
পদার্থ
ইট, সুরকি ও রড
ইতিহাস সম্পাদনা
জমিদার শান্তিরাম কানুনগো ১৬০০ শতকের দিকে এই জমিদার বংশের গোড়াপত্তন করেন। পরবর্তীতে তার পুত্র দেওয়ান বৈদ্যনাথ এই জমিদারী পরিচালনা করেন। তিনি তার জমিদারীর আমলে তার নামানুসারে চট্টগ্রাম শহরে "দেওয়ান বাজার" নামে একটি হাট প্রতিষ্ঠা করেন। দেওয়ান বৈধ্যনাথের পরে জমিদারী পরিচালনা করেন তার পুত্র হরচন্দ্র রায়। তিনি ছিলেন নিঃসন্তান। তাই তিনি দত্তক নেন গিরিশ চন্দ্রকে। এরপর তিনিই এই জমিদারী পরিচালনা করতে থাকেন। কিন্তু গিরিশ চন্দ্র রায় মাত্র ২৭ বৎসর বয়সে ইন্তেকাল করলে তার স্ত্রী নয়নতারা যোগেশ চন্দ্রকে দত্তক নেন।

পরবর্তীতে তার মৃত্যু হলে এই পুরো জমিদারীর হাল ধরেন যোগেশ চন্দ্র রায়। এরপর তিনি দক্ষতার সাথে এই জমিদারী পরিচালনা করতে থাকেন। তিনি ছিলেন একজন শিক্ষানুরাগী ও প্রজাহিতোষী জমিদার। তিনি পরৈকোড়া এলাকার একটা মধ্য ইংরেজি স্কুলকে তার পালক মায়ের নামে "নয়নতারা উচ্চ বিদ্যালয়" নামকরণ করে উচ্চ বিদ্যালয়ে উন্নীত করেন। তিনি প্রজাদের সুবিধার জন্য অনেক রাস্তাঘাট, ব্রীজ-কালভার্ট ও পুকুর-দিঘী খনন করেন। এছাড়াও তিনি প্রজাদের চিঠি আদান-প্রদানের জন্য তার জমিদারী এলাকায় একটি পোস্ট অফিস এবং চিকিৎসার জন্য একটি হাসপাতাল প্রতিষ্ঠা করেন। তাই তিনি প্রজাদের কাছে একজন সু-পরিচিত জমিদার ছিলেন। তাই এখনো এই জমিদার বাড়িকে তার নামেই অনেকে চেনেন। তিনি ব্রিটিশ সরকারের কাছ থেকে "রায় বাহাদুর" উপাধি লাভ করেন। তারপরে তার ৩ পুত্র এই জমিদারী পরিচালনা করেন। তারা হলেন পূর্ণেন্দু, সুখেন্দু ও অমলেন্দু বিকাশ রায়।[৩][৪]

০৬:১১, ২৪ জুন ২০২০ তারিখে সম্পাদিত সর্বশেষ সংস্করণ

পুনর্নির্দেশিত হয়েছে: