মোহাম্মদ আমিরুল ইসলাম: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
Md Arif bd (আলোচনা | অবদান) সম্পাদনা সারাংশ নেই ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা উচ্চতর মোবাইল সম্পাদনা |
Md Arif bd (আলোচনা | অবদান) ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা উচ্চতর মোবাইল সম্পাদনা |
||
২৪ নং লাইন: | ২৪ নং লাইন: | ||
==কর্মজীবন== |
==কর্মজীবন== |
||
পিএইচডি শেষ করার পর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মৃত্তিকা বিজ্ঞান বিভাগে সিনিয়র প্রভাষক হিসাবে যোগ দেন ইসলাম। ১৯৫০ থেকে ১৯৬১ সাল পর্যন্ত পূর্ব পাকিস্তান প্রাদেশিক সরকারের পক্ষে মৃত্তিকা বিজ্ঞানী হিসাবে কাজ করেছিলেন। বাংলাদেশের মাটিকে সাতটি মাটি অঞ্চলে শ্রেণিবদ্ধকরণ সহ একাধিক গুরুত্বপূর্ণ গবেষণা চালিয়েছিলেন। সেভেন সয়েল ট্র্যাক্টসকে বাংলাদেশের মাটি শ্রেণিবিন্যাসের ভিত্তি হিসাবে বিবেচনা করা হয়। ১৯৬১ থেকে ১৯৬৬ সাল পর্যন্ত তিনি মাটি জরিপ অধিদপ্তরের পরিচালক হিসাবে দায়িত্ব পালন করেছিলেন। ১৯৬৬ সালে, মহাপরিচালক পদে পদোন্নতি পেয়েছিলেন। ১৯৬৭ সালে কৃষি পরিচালক নিযুক্ত হন।১৯৭১ সালে বাংলাদেশের স্বাধীনতা অবধি পূর্ব পাকিস্তান ধান গবেষণা ইনস্টিটিউটের পরিচালক হিসাবে দায়িত্ব পালন করেছিলেন। |
|||
==মৃত্যু== |
==মৃত্যু== |
||
০৫:২৮, ৮ জুন ২০২০ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
মোহাম্মদ আমিরুল ইসলাম | |
---|---|
জন্ম | ১ সেপ্টেম্বর ১৯১৮ |
মৃত্যু | ৯ ফেব্রুয়ারি ২০০১ |
জাতীয়তা | বাংলাদেশী |
মাতৃশিক্ষায়তন | ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় |
পেশা | শিক্ষাবিদ,গবেষক, বিজ্ঞানী |
পরিচিতির কারণ | সেভেন সয়েল ট্র্যাক্ট |
মোহাম্মদ আমিরুল ইসলাম ছিলেন বাংলাদেশের শিক্ষাবিদ, গবেষক এবং বিজ্ঞানী। সেভেন সয়েল ট্র্যাক্ট সিস্টেমটি তৈরি করেন, যা বাংলাদেশের মাটির শ্রেণিবিন্যাস, বাংলাদেশের কৃষি ও মাটি পরিচালনার ভিত্তি।
শৈশব ও পড়ালেখা
১৯১৮ সালের ১ সেপ্টেম্বর ব্রিটিশ ভারতের পূর্ব বাংলার নোয়াখালী জেলাতে জন্মগ্রহন করেন । ১৯৩৬ সালে ম্যাট্রিক পাস করেন এবং ১৯৩৮ সালে তাঁর ইন্টারমিডিয়েট পরীক্ষা দেন। ১৯৪১ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে রসায়নে বিএসসি নিয়ে স্নাতক অর্জন করেন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে রসায়নে অনার্স নিয়ে স্নাতক প্রথম মুসলিম ছাত্র ছিরেন। পরের বছর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এমএসসি পাস করেছেন। ১৯৪৯ সালে ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয় থেকে মৃত্তিকা বিজ্ঞানে পিএইচডি অর্জন করেন।
কর্মজীবন
পিএইচডি শেষ করার পর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মৃত্তিকা বিজ্ঞান বিভাগে সিনিয়র প্রভাষক হিসাবে যোগ দেন ইসলাম। ১৯৫০ থেকে ১৯৬১ সাল পর্যন্ত পূর্ব পাকিস্তান প্রাদেশিক সরকারের পক্ষে মৃত্তিকা বিজ্ঞানী হিসাবে কাজ করেছিলেন। বাংলাদেশের মাটিকে সাতটি মাটি অঞ্চলে শ্রেণিবদ্ধকরণ সহ একাধিক গুরুত্বপূর্ণ গবেষণা চালিয়েছিলেন। সেভেন সয়েল ট্র্যাক্টসকে বাংলাদেশের মাটি শ্রেণিবিন্যাসের ভিত্তি হিসাবে বিবেচনা করা হয়। ১৯৬১ থেকে ১৯৬৬ সাল পর্যন্ত তিনি মাটি জরিপ অধিদপ্তরের পরিচালক হিসাবে দায়িত্ব পালন করেছিলেন। ১৯৬৬ সালে, মহাপরিচালক পদে পদোন্নতি পেয়েছিলেন। ১৯৬৭ সালে কৃষি পরিচালক নিযুক্ত হন।১৯৭১ সালে বাংলাদেশের স্বাধীনতা অবধি পূর্ব পাকিস্তান ধান গবেষণা ইনস্টিটিউটের পরিচালক হিসাবে দায়িত্ব পালন করেছিলেন।