উমা বসু: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে। কোন সমস্যায় এর পরিচালককে জানান।
৪৩ নং লাইন: ৪৩ নং লাইন:
[[বিষয়শ্রেণী:১৯২১-এ জন্ম]]
[[বিষয়শ্রেণী:১৯২১-এ জন্ম]]
[[বিষয়শ্রেণী:১৯৪২-এ মৃত্যু]]
[[বিষয়শ্রেণী:১৯৪২-এ মৃত্যু]]
[[বিষয়শ্রেণী:২০শ শতাব্দীর ভারতীয় সঙ্গীতজ্ঞ]]

২০:৪৭, ১৩ মার্চ ২০২০ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

উমা বসু (হাসি)
জন্ম(১৯২১-০১-২২)২২ জানুয়ারি ১৯২১
মৃত্যু২২ জানুয়ারি ১৯৪২(1942-01-22) (বয়স ২১)
কলকাতা
জাতীয়তাভারতীয়
পেশাগায়িকা

উমা বসু (হাসি) (২২ শে জানুয়ারি ১৯২১ - ২২ শে জানুয়ারি ১৯৪২) বাংলার সঙ্গীত জগতের এক অবিস্মরণীয় সঙ্গীত শিল্পী। তিনি আচার্য দিলীপকুমার রায়, ভীষ্ম‌দেব চ‌ট্টোপাধ্যায়দের সু‌যোগ্যা ছাত্রী‌।

জন্ম ও সঙ্গীতজীবন

তিনি কলকাতায় প্রভা বোস (নী মিত্র) এবং ধরনী বোসের কাছে জন্মগ্রহণ করেন। পিতা ধরনীকুমার ছিলেন খ্যাতনামা স্থপতি এবং কলকাতা পৌরসভার কাউন্সিলর। গানের জগতে প্রথম জীবনে হরেন্দ্রনাথ চট্টোপাধ্যায়ের কাছে সঙ্গীত শিক্ষা করেন। পরবর্তী কালে দিলীপকুমার রায়ের সংস্পর্শে তার সঙ্গীত-প্রতিভা পূৰ্ণমাত্রায় বিকশিত হয়। হায়দ্রাবাদের স্যার আকবর হায়দরির সভাকবি আমজদের গজল গেয়ে তিনি দক্ষিণ ভারতে প্ৰভূত জনপ্রিয়তা অর্জন করেন। দিলীপকুমারের ব্যবস্থাপনায় ভীষ্মদেব চট্টোপাধ্যায়ের কাছে গান শিখে তাঁর কণ্ঠ আরও পরিশীলিত হয় এবং সমগ্ৰ ভারতে তিনি অনন্য সাধারণ কণ্ঠশিল্পীরূপে পরিচিত হন। ১৩ বছর বয়সে গাওয়া রবীন্দ্রনাথের দুটি গান সেই ভাল, সেই ভাল এবং তোমার সুর শুনায়ে যে ঘুম ভাঙ্গাও দিনেন্দ্রনাথ ঠাকুরের তত্ত্বাবধানে রেকর্ড করা হয়। দিলীপকুমারের রচিত ও সুরারোপিত গানগুলি শিখে তা প্রায় সবই রেকর্ড করে গেছেন। মহাত্মা গান্ধী তার সঙ্গীতে মুগ্ধ হয়ে তাকে ‘নাইটিঙ্গেল অব বেঙ্গল’ নামে আখ্যা দেন। ওস্তাদ ফৈয়াজ খাঁ, স্বনামধন্য গায়িকা তথা বাইজী কেশরীবাঈ ও মোতিবাঈয়ের কাছেও তিনি উচ্চ প্রশংসা পান।

মৃত্যু

২১ বছর বয়সে ১৯৪২ সালে ২২শে জানুয়ারি তার মৃত্যু হয়।

গান

  • আজ ফাগুনের প্রথম দিনে (১৯৩৮)
  • আকাশের চাঁদ মাটির ফুলেতে (১৯৪৩)
  • রূপে বর্ণে গন্ধে (১৯৪০)
  • কে তোমারে জানাতে পারে (১৯৪৩)
  • জীবনে মরণে এসো (১৯৪০)
  • চাঁদ কাহে চামেলি গো হে নিরুপমা (১৯৩৮)
  • ঝরানো পাতার পথে (১৯৩৮)
  • নীল পরী (১৯৪০)
  • আঁধারের দরেই গাঁথা (১৯৪১)
  • প্রকৃতির ঘোমটাখানি খোল (১৯৩৩৭)
  • তোমায় গুণী জেনো শুনি (১৯৩৭)
  • রাঙাজবায় কাজকি মা তোরে (১৯৪৩)
  • মন তুমি কৃষী কাজ জানো না (১৯৩৭)
  • নির্ঝরিনী (১৯৪০)
  • আজি তোমার কাছে ভাসিয়া জেয়ে (১৯৩৭)
  • ও আমার মন ভোলানো (১৯৩৯)
  • মোধু মুরালি বাজে (১৯৪০)

তথ্যসূত্র

  • সংসদ বাঙালি চরিতাভিধান, প্রথম খণ্ড, পঞ্চম সংস্করণ, তৃতীয় মুদ্রণ, পৃষ্ঠা: ১০০ - ISBN 978-81-7955-135-6