টি এস এলিয়ট: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
→‎top: বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে। কোন সমস্য থাকল এর পরিচালককে জানান।
আফতাব বট (আলোচনা | অবদান)
উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ও অন্যান্য সংশোধন
১ নং লাইন: ১ নং লাইন:
{{তথ্যছক লেখক
{{Infobox writer
| name = টি এস ইলিয়ট
| নাম = টি এস ইলিয়ট
| image = Thomas Stearns Eliot by Lady Ottoline Morrell (1934).jpg
| চিত্র = Thomas Stearns Eliot by Lady Ottoline Morrell (1934).jpg
| শিরোলিপি = ১৯৩৪ সালে টি এস ইলিয়ট
| imagesize =
| স্থানীয়_নাম =
| caption = ১৯৩৪ সালে টি এস ইলিয়ট
| birth_name = Thomas Stearns Eliot
| জন্ম_নাম = Thomas Stearns Eliot
| birth_date = {{জন্ম তারিখ|df=yes|1888|9|26}}
| জন্ম_তারিখ = {{জন্ম তারিখ|df=yes|1888|9|26}}
| birth_place = সেন্ট লুইস, [[মিশৌরি]]
| জন্ম_স্থান = সেন্ট লুইস, [[মিশৌরি]]
| death_date = {{মৃত্যু তারিখ ও বয়স|df=yes|1965|1|4|1888|9|26}}
| মৃত্যু_তারিখ = {{মৃত্যু তারিখ ও বয়স|df=yes|1965|1|4|1888|9|26}}
| death_place = কিংস্টন, [[ইংল্যান্ড]], [[যুক্তরাজ্য]]
| মৃত্যু_স্থান = কিংস্টন, [[ইংল্যান্ড]], [[যুক্তরাজ্য]]
| occupation = [[কবি]], [[নাট্যকার]], [[সাহিত্য সমালোচক]] ও সম্পাদক
| পেশা = [[কবি]], [[নাট্যকার]], [[সাহিত্য সমালোচক]] ও সম্পাদক
| বাসস্থান =
| nationality =
| জাতীয়তা =
| citizenship =
| শিক্ষা_প্রতিষ্ঠান = [[হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়]]<br />[[মার্টন কলেজ, অক্সফোর্ড]]
| education =
| সময়কাল = ১৯০৫-১৯৬৫
| alma_mater = [[হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়]]<br />[[মার্টন কলেজ, অক্সফোর্ড]]
| আন্দোলন = আধুনিক কবিতা
| period = ১৯০৫-১৯৬৫
| পুরস্কার = [[সাহিত্যে নোবেল পুরষ্কার]] (১৯৪৮), [[অর্ডার অফ মেরিট]] (১৯৪৮)
| genre =
| স্বাক্ষর = TS Eliot Signature.svg
| subjects =
| movement = আধুনিক কবিতা
| notableworks = দি লাভ সং অফ জে আলফ্রেড প্রুফ্রক
| spouse =
| partner =
| children =
| relatives =
| awards = [[সাহিত্যে নোবেল পুরষ্কার]] (১৯৪৮), [[অর্ডার অফ মেরিট]] (১৯৪৮)
| notableworks =
| signature = TS Eliot Signature.svg
}}
}}
'''টমাস স্টেয়ার্ন্‌স এলিয়ট''', [[অর্ডার অফ মেরিট|ওএম]] ({{lang-en|Thomas Stearns Eliot}}; [[জন্ম]]: [[২৬শে সেপ্টেম্বর]], [[১৮৮৮]] – [[মৃত্যু]]: [[৪ঠা জানুয়ারি]], [[১৯৬৫]]) [[ইংরেজি ভাষা|ইংরেজি ভাষার]] একজন , [[কবি]], [[নাট্যকার]] [[সাহিত্য সমালোচক]] এবং এবং বিংশ শতকের অন্যতম প্রতিভাশালী কবি।<ref>Bush, Ronald. "T.S. Eliot's Life and Career." ''American National Biography''. Ed. John A Garraty and Mark C. Carnes. New York: Oxford University Press, 1999.[http://www.english.illinois.edu/maps/poets/a_f/eliot/life.htm]</ref> তিনি ১৮৮৮ সালে যুক্তরাষ্ট্রের মিশৌরির সেন্ট লুইসে জন্মগ্রহণ করেন। তবে মাত্র ২৫ বছর বয়সে ১৯১৪ সালে ইংল্যান্ডে চলে যান এবং ১৯২৭ সালে ৩৯ বছর বয়সে বৃটিশ নাগরিকত্ব গ্রহণ করেন।
'''টমাস স্টেয়ার্ন্‌স এলিয়ট''', [[অর্ডার অফ মেরিট|ওএম]] ({{lang-en|Thomas Stearns Eliot}}; [[জন্ম]]: [[২৬শে সেপ্টেম্বর]], [[১৮৮৮]] – [[মৃত্যু]]: [[৪ঠা জানুয়ারি]], [[১৯৬৫]]) [[ইংরেজি ভাষা|ইংরেজি ভাষার]] একজন , [[কবি]], [[নাট্যকার]] [[সাহিত্য সমালোচক]] এবং এবং বিংশ শতকের অন্যতম প্রতিভাশালী কবি।<ref>Bush, Ronald. "T.S. Eliot's Life and Career." ''American National Biography''. Ed. John A Garraty and Mark C. Carnes. New York: Oxford University Press, 1999.[http://www.english.illinois.edu/maps/poets/a_f/eliot/life.htm]</ref> তিনি ১৮৮৮ সালে যুক্তরাষ্ট্রের মিশৌরির সেন্ট লুইসে জন্মগ্রহণ করেন। তবে মাত্র ২৫ বছর বয়সে ১৯১৪ সালে ইংল্যান্ডে চলে যান এবং ১৯২৭ সালে ৩৯ বছর বয়সে বৃটিশ নাগরিকত্ব গ্রহণ করেন।


ইলিয়ট ১৯১৫ সালের দিকে তার কবিতা ''দি লাভ সং অফ জে আলফ্রেড প্রুফ্রক'' এর মাধ্যমে সবার নজর কাড়েন। এই কবিতার পরে তার ঝুলি থেকে একে একে বের হয় বিশ্ববিখ্যাত সব কবিতা। এদের মধ্যে ''দি ওয়েস্ট ল্যান্ড'' (১৯২২) , ''দি হলো মেন'' (১৯২৫) , ''অ্যাশ ওয়েন্সডে'' (১৯৩০) এবং ''ফোর কোয়ার্টার্স'' (১৯৪৫) অন্যতম।<ref name=EB>[http://www.britannica.com/EBchecked/topic/184705/T-S-Eliot Thomas Stearns Eliot], ''Encyclopaedia Britannica'', accessed 7 November 2009.</ref> তার নাটকগুলোর মধ্যে অন্যতম ছিল ''মার্ডার ইন দ্যা ক্যাথেড্রাল'' (১৯৩৫)। আধুনিক সাহিত্যে অভূতপূর্ব অবদানের স্বীকৃতি স্বরূপ ১৯৪৮ সালে তিনি সাহিত্যে নোবেল পুরষ্কারে ভূষিত হন।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|url=http://www.nobelprize.org/nobel_prizes/literature/laureates/1948/|title=The Nobel Prize in Literature 1948|work=Nobelprize.org|publisher=Nobel Media|accessdate=26 April 2013}}</ref><ref name=nobelprize>[http://nobelprize.org/nobel_prizes/literature/laureates/1948/eliot-bio.html "The Nobel Prize in Literature 1948 – T.S. Eliot"], Nobelprize.org, taken from Frenz, Horst (ed). ''Nobel Lectures, Literature 1901–1967''. Elsevier Publishing Company, Amsterdam, 1969, accessed 6 March 2012.</ref>
ইলিয়ট ১৯১৫ সালের দিকে তার কবিতা ''দি লাভ সং অফ জে আলফ্রেড প্রুফ্রক'' এর মাধ্যমে সবার নজর কাড়েন। এই কবিতার পরে তার ঝুলি থেকে একে একে বের হয় বিশ্ববিখ্যাত সব কবিতা। এদের মধ্যে ''দি ওয়েস্ট ল্যান্ড'' (১৯২২) , ''দি হলো মেন'' (১৯২৫) , ''অ্যাশ ওয়েন্সডে'' (১৯৩০) এবং ''ফোর কোয়ার্টার্স'' (১৯৪৫) অন্যতম।<ref name=EB>[http://www.britannica.com/EBchecked/topic/184705/T-S-Eliot Thomas Stearns Eliot], ''Encyclopaedia Britannica'', accessed 7 November 2009.</ref> তার নাটকগুলোর মধ্যে অন্যতম ছিল ''মার্ডার ইন দ্যা ক্যাথেড্রাল'' (১৯৩৫)। আধুনিক সাহিত্যে অভূতপূর্ব অবদানের স্বীকৃতি স্বরূপ ১৯৪৮ সালে তিনি সাহিত্যে নোবেল পুরষ্কারে ভূষিত হন।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://www.nobelprize.org/nobel_prizes/literature/laureates/1948/|শিরোনাম=The Nobel Prize in Literature 1948|কর্ম=Nobelprize.org|প্রকাশক=Nobel Media|সংগ্রহের-তারিখ=26 April 2013}}</ref><ref name=nobelprize>[http://nobelprize.org/nobel_prizes/literature/laureates/1948/eliot-bio.html "The Nobel Prize in Literature 1948 – T.S. Eliot"], Nobelprize.org, taken from Frenz, Horst (ed). ''Nobel Lectures, Literature 1901–1967''. Elsevier Publishing Company, Amsterdam, 1969, accessed 6 March 2012.</ref>


{{অসম্পূর্ণ}}
{{অসম্পূর্ণ}}

১৭:৪৯, ২০ মে ২০১৮ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

টি এস ইলিয়ট
১৯৩৪ সালে টি এস ইলিয়ট
১৯৩৪ সালে টি এস ইলিয়ট
জন্মThomas Stearns Eliot
(১৮৮৮-০৯-২৬)২৬ সেপ্টেম্বর ১৮৮৮
সেন্ট লুইস, মিশৌরি
মৃত্যু৪ জানুয়ারি ১৯৬৫(1965-01-04) (বয়স ৭৬)
কিংস্টন, ইংল্যান্ড, যুক্তরাজ্য
পেশাকবি, নাট্যকার, সাহিত্য সমালোচক ও সম্পাদক
শিক্ষা প্রতিষ্ঠানহার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়
মার্টন কলেজ, অক্সফোর্ড
সময়কাল১৯০৫-১৯৬৫
সাহিত্য আন্দোলনআধুনিক কবিতা
উল্লেখযোগ্য পুরস্কারসাহিত্যে নোবেল পুরষ্কার (১৯৪৮), অর্ডার অফ মেরিট (১৯৪৮)

স্বাক্ষর

টমাস স্টেয়ার্ন্‌স এলিয়ট, ওএম (ইংরেজি: Thomas Stearns Eliot; জন্ম: ২৬শে সেপ্টেম্বর, ১৮৮৮মৃত্যু: ৪ঠা জানুয়ারি, ১৯৬৫) ইংরেজি ভাষার একজন , কবি, নাট্যকার সাহিত্য সমালোচক এবং এবং বিংশ শতকের অন্যতম প্রতিভাশালী কবি।[১] তিনি ১৮৮৮ সালে যুক্তরাষ্ট্রের মিশৌরির সেন্ট লুইসে জন্মগ্রহণ করেন। তবে মাত্র ২৫ বছর বয়সে ১৯১৪ সালে ইংল্যান্ডে চলে যান এবং ১৯২৭ সালে ৩৯ বছর বয়সে বৃটিশ নাগরিকত্ব গ্রহণ করেন।

ইলিয়ট ১৯১৫ সালের দিকে তার কবিতা দি লাভ সং অফ জে আলফ্রেড প্রুফ্রক এর মাধ্যমে সবার নজর কাড়েন। এই কবিতার পরে তার ঝুলি থেকে একে একে বের হয় বিশ্ববিখ্যাত সব কবিতা। এদের মধ্যে দি ওয়েস্ট ল্যান্ড (১৯২২) , দি হলো মেন (১৯২৫) , অ্যাশ ওয়েন্সডে (১৯৩০) এবং ফোর কোয়ার্টার্স (১৯৪৫) অন্যতম।[২] তার নাটকগুলোর মধ্যে অন্যতম ছিল মার্ডার ইন দ্যা ক্যাথেড্রাল (১৯৩৫)। আধুনিক সাহিত্যে অভূতপূর্ব অবদানের স্বীকৃতি স্বরূপ ১৯৪৮ সালে তিনি সাহিত্যে নোবেল পুরষ্কারে ভূষিত হন।[৩][৪]

তথ্যসূত্র

  1. Bush, Ronald. "T.S. Eliot's Life and Career." American National Biography. Ed. John A Garraty and Mark C. Carnes. New York: Oxford University Press, 1999.[১]
  2. Thomas Stearns Eliot, Encyclopaedia Britannica, accessed 7 November 2009.
  3. "The Nobel Prize in Literature 1948"Nobelprize.org। Nobel Media। সংগ্রহের তারিখ ২৬ এপ্রিল ২০১৩ 
  4. "The Nobel Prize in Literature 1948 – T.S. Eliot", Nobelprize.org, taken from Frenz, Horst (ed). Nobel Lectures, Literature 1901–1967. Elsevier Publishing Company, Amsterdam, 1969, accessed 6 March 2012.

বহিঃসংযোগ