বাংলাদেশ এশিয়াটিক সোসাইটি: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা |
Ashiq Shawon (আলোচনা | অবদান) অ সংশোধন |
||
১ নং লাইন: | ১ নং লাইন: | ||
[[File:Asiatic Society of Bangladesh.JPG|thumb||250px|ঢাকার নিমতলীতে বাংলাদেশ এশিয়াটিক সোসাইটি'র বর্তমান ভবন।]] |
[[File:Asiatic Society of Bangladesh.JPG|thumb||250px|ঢাকার নিমতলীতে বাংলাদেশ এশিয়াটিক সোসাইটি'র বর্তমান ভবন।]] |
||
'''বাংলাদেশ এশিয়াটিক সোসাইটি''' ({{lang-en|Asiatic Society of Bangladesh}}) [[বাংলাদেশ|বাংলাদেশের]] একটি অরাজনৈতিক ও অলাভজনক গবেষণাধর্মী প্রতিষ্ঠান। [[১৯৫২|১৯৫২ খ্রিষ্টাব্দে]] ''এশিয়াটিক সোসাইটি অফ পাকিস্তান'' নামে প্রতিষ্ঠিত হয়। [[১৯৭২|১৯৭২ খিষ্টাব্দে]] বাংলাদেশ স্বাধীন হলে তার নাম পরিবর্তিত হয়ে হয় এশিয়াটিক সোসাইটি অফ বাংলাদেশ। এই প্রতিষ্ঠানটি প্রতিষ্ঠার পিছনে পৃথিবীবিখ্যাত ভারততাত্ত্বিক ও পুরাতাত্ত্বিক জনাব [[ |
'''বাংলাদেশ এশিয়াটিক সোসাইটি''' ({{lang-en|Asiatic Society of Bangladesh}}) [[বাংলাদেশ|বাংলাদেশের]] একটি অরাজনৈতিক ও অলাভজনক গবেষণাধর্মী প্রতিষ্ঠান। [[১৯৫২|১৯৫২ খ্রিষ্টাব্দে]] ''এশিয়াটিক সোসাইটি অফ পাকিস্তান'' নামে প্রতিষ্ঠিত হয়। [[১৯৭২|১৯৭২ খিষ্টাব্দে]] বাংলাদেশ স্বাধীন হলে তার নাম পরিবর্তিত হয়ে হয় এশিয়াটিক সোসাইটি অফ বাংলাদেশ। এই প্রতিষ্ঠানটি প্রতিষ্ঠার পিছনে পৃথিবীবিখ্যাত ভারততাত্ত্বিক ও পুরাতাত্ত্বিক জনাব [[আহমদ হাসান দানী]] মূখ্য ভূমিকা পালন করেন। প্রতিষ্ঠাতাদের মধ্যে অন্যান্যরা হলেনঃ জনাব মোহাম্মদ শহীদুল্লাহ, এ.বি.এম.হাবীবুল্লাহ, আব্দুল হালিম, এবং অনেকে। প্রতিষ্ঠাতারা চেয়েছিলেন এটি যেন বিশেষ করে এশিয়া বিষয়ক গবেষণা প্রতিষ্ঠান হিসেবে কাজ করে।<ref name=Banglapedia>{{বই উদ্ধৃতি |author=সাজাহান মিয়া |chapter=বাংলাদেশ এশিয়াটিক সোসাইটি |chapter-url=http://bn.banglapedia.org/index.php?title=বাংলাদেশ_এশিয়াটিক_সোসাইটি |title=বাংলাপিডিয়া: বাংলাদেশের জাতীয় জ্ঞানকোষ|editor=সিরাজুল ইসলাম ও আহমেদ জামান |publisher=বাংলাদেশ এশিয়াটিক সোসাইটি |year=2012 |edition=২য়}}</ref> |
||
== বিস্তারিত == |
== বিস্তারিত == |
০৪:৪৮, ৯ ডিসেম্বর ২০১৭ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
বাংলাদেশ এশিয়াটিক সোসাইটি (ইংরেজি: Asiatic Society of Bangladesh) বাংলাদেশের একটি অরাজনৈতিক ও অলাভজনক গবেষণাধর্মী প্রতিষ্ঠান। ১৯৫২ খ্রিষ্টাব্দে এশিয়াটিক সোসাইটি অফ পাকিস্তান নামে প্রতিষ্ঠিত হয়। ১৯৭২ খিষ্টাব্দে বাংলাদেশ স্বাধীন হলে তার নাম পরিবর্তিত হয়ে হয় এশিয়াটিক সোসাইটি অফ বাংলাদেশ। এই প্রতিষ্ঠানটি প্রতিষ্ঠার পিছনে পৃথিবীবিখ্যাত ভারততাত্ত্বিক ও পুরাতাত্ত্বিক জনাব আহমদ হাসান দানী মূখ্য ভূমিকা পালন করেন। প্রতিষ্ঠাতাদের মধ্যে অন্যান্যরা হলেনঃ জনাব মোহাম্মদ শহীদুল্লাহ, এ.বি.এম.হাবীবুল্লাহ, আব্দুল হালিম, এবং অনেকে। প্রতিষ্ঠাতারা চেয়েছিলেন এটি যেন বিশেষ করে এশিয়া বিষয়ক গবেষণা প্রতিষ্ঠান হিসেবে কাজ করে।[১]
বিস্তারিত
প্রতিষ্ঠানটি গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের এনজিও ব্যুরো এবং ১৮৬৪ খ্রিস্টাব্দে সামাজিক আইনের অধীনে নিবন্ধীকৃত। বাংলাদেশের প্রথিতযশা একটি প্রতিষ্ঠান হিসেবে এটি ১৭ সদস্যবিশিষ্ট একটি কাউন্সিল দ্বারা পরিচালিত হয়, যা সদস্যদের ভোটে নির্বাচিত হয়। এই কাউন্সিলের মেয়াদ ২ বছর। দৈনন্দিন ঘটনাবলী সাধারণ সম্পাদক এবং সম্পাদক ব্যবস্থাপনা করলেও যেকোনো নীতি নির্ধারণী সিদ্ধান্তে কাউন্সিল ভূমিকা রাখে। প্রতি মাসে বাধ্যতামূলকভাবে একবার কাউন্সিল বসে। অফিসের যাবতীয় কর্মীগণ এবং কাউন্সিলের সদস্যগণ সম্মানীর বিপরীতে কাজ করেন।
এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |
তথ্যসূত্র
- ↑ সাজাহান মিয়া (২০১২)। "বাংলাদেশ এশিয়াটিক সোসাইটি"। সিরাজুল ইসলাম ও আহমেদ জামান। বাংলাপিডিয়া: বাংলাদেশের জাতীয় জ্ঞানকোষ (২য় সংস্করণ)। বাংলাদেশ এশিয়াটিক সোসাইটি।