বার্ট ওল্ডফিল্ড: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Suvray (আলোচনা | অবদান)
নতুন
 
Suvray (আলোচনা | অবদান)
+ 8টি বিষয়শ্রেণী হটক্যাটের মাধ্যমে
১ নং লাইন: ১ নং লাইন:
{{Infobox cricketer
'''উইলিয়াম আলবার্ট স্ট্যানলি বার্ট ওল্ডফিল্ড''' নিউ সাউথ ওয়েলসের সিডনিতে জন্মগ্রহণকারী বিশিষ্ট অস্ট্রেলীয় ক্রিকেটার ছিলেন। অস্ট্রেলিয়া ক্রিকেট দলের অন্যতম সদস্য ছিলেন '''বার্ট ওল্ডফিল্ড'''। ঘরোয়া প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেটে নিউ সাউথ ওয়েলসের প্রতিনিধিত্ব করেন তিনি। দলে তিনি মূলতঃ উইকেট-কিপার হিসেবে খেলতেন। পাশাপাশি ডানহাতে ব্যাটিংয়ে অভ্যস্ত ছিলেন।
| name = Bert Oldfield
| image = CrackerOldfield.jpg
| country = Australia
| fullname = William Albert Stanley Oldfield
| birth_date = {{Birth date|1894|9|9|df=yes}}
| birth_place = [[Alexandria, New South Wales|Alexandria, NSW]], [[Australia]]
| death_date = {{Death date and age|1976|8|10|1894|9|9|df=yes}}
| death_place = [[Killara, New South Wales|Killara, NSW]], [[Australia]]
| batting = Right-handed
| role = [[Wicket-keeper]]
| international = true
| testdebutdate = 17 December
| testdebutyear = 1920
| testdebutagainst = England
| testcap = 109
| lasttestdate = 3 March
| lasttestyear = 1937
| lasttestagainst = England
| club1 = [[New South Wales cricket team|New South Wales]]
| year1 = 1919–1938
| columns = 2
| column1 = [[Test cricket|Test]]
| matches1 = 54
| runs1 = 1,427
| bat avg1 = 22.65
| 100s/50s1 = 0/4
| top score1 = 65[[not out|*]]
| deliveries1 = 0
| wickets1 = –
| bowl avg1 = –
| fivefor1 = –
| tenfor1 = –
| best bowling1 = –
| catches/stumpings1 = 78/52
| column2 = [[First-class cricket|First-class]]
| matches2 = 245
| runs2 = 6,135
| bat avg2 = 23.77
| 100s/50s2 = 6/21
| top score2 = 137
| deliveries2 = 0
| wickets2 = –
| bowl avg2 = –
| fivefor2 = –
| tenfor2 = –
| best bowling2 = –
| catches/stumpings2 = 399/263
| date = 29 September
| year = 2009
| source = http://www.cricinfo.com/ci/content/player/7003.html Cricinfo
}}
'''উইলিয়াম আলবার্ট স্ট্যানলি বার্ট ওল্ডফিল্ড''' (জন্ম: ৯ সেপ্টেম্বর, ১৮৯৪ - মৃত্যু: ১০ আগস্ট, ১৯৭৬) নিউ সাউথ ওয়েলসের সিডনিতে জন্মগ্রহণকারী বিশিষ্ট অস্ট্রেলীয় ক্রিকেটার ছিলেন। [[অস্ট্রেলিয়া জাতীয় ক্রিকেট দল|অস্ট্রেলিয়া ক্রিকেট দলের]] অন্যতম সদস্য ছিলেন '''বার্ট ওল্ডফিল্ড'''। ঘরোয়া প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেটে নিউ সাউথ ওয়েলসের প্রতিনিধিত্ব করেন তিনি। দলে তিনি মূলতঃ উইকেট-কিপার হিসেবে খেলতেন। পাশাপাশি ডানহাতে ব্যাটিংয়ে অভ্যস্ত ছিলেন।


১৫শ ফিল্ড অ্যাম্বুলেন্সে কর্পোরাল হিসেবে প্রথম অস্ট্রেলীয় রাজকীয় কাহিনীতে চাকুরী করেন। ১৯১৭ সালে পায়ে গুলি লাগলে আহত হন তিনি। যুদ্ধ শেষ হলে অস্ট্রেলিয়ান ইম্পেরিয়াল ফোর্সেস ক্রিকেট দলের সদস্য মনোনীত হন। দলটি ব্রিটেন, দক্ষিণ আফ্রিকা ও অস্ট্রেলিয়ায় ২৮টি প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেটে অংশ নেয়।
১৫শ ফিল্ড অ্যাম্বুলেন্সে কর্পোরাল হিসেবে প্রথম অস্ট্রেলীয় রাজকীয় কাহিনীতে চাকুরী করেন। ১৯১৭ সালে পায়ে গুলি লাগলে আহত হন তিনি। যুদ্ধ শেষ হলে অস্ট্রেলিয়ান ইম্পেরিয়াল ফোর্সেস ক্রিকেট দলের সদস্য মনোনীত হন। দলটি ব্রিটেন, দক্ষিণ আফ্রিকা ও অস্ট্রেলিয়ায় ২৮টি প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেটে অংশ নেয়।
৫ নং লাইন: ৫৭ নং লাইন:
১৯১৯ সালে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেটে অভিষেক ঘটে তাঁর। ১৯২০-২১ মৌসুমে নিজ শহর সিডনিতে সফরকারী ইংল্যান্ডের বিপক্ষে তিনি তাঁর প্রথম টেস্টে অংশ নেন। পরবর্তী বেশ কয়েকবছর দল থেকে বাদ পড়েন। কিন্তু উইকেট-কিপার হিসেবে স্বয়ংক্রিয়ভাবে ১৯২৪-২৫ মৌসুমের অ্যাশেজ সিরিজে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে খেলার জন্য মনোনীত হন।
১৯১৯ সালে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেটে অভিষেক ঘটে তাঁর। ১৯২০-২১ মৌসুমে নিজ শহর সিডনিতে সফরকারী ইংল্যান্ডের বিপক্ষে তিনি তাঁর প্রথম টেস্টে অংশ নেন। পরবর্তী বেশ কয়েকবছর দল থেকে বাদ পড়েন। কিন্তু উইকেট-কিপার হিসেবে স্বয়ংক্রিয়ভাবে ১৯২৪-২৫ মৌসুমের অ্যাশেজ সিরিজে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে খেলার জন্য মনোনীত হন।


এরপর তাঁর খেলোয়াড়ী জীবনে আরও একটি টেস্টে অংশগ্রহণ করতে পারেননি। ১৯৩২-৩৩ মৌসুমের কুখ্যাত [[বডিলাইন]] সিরিজের চতুর্থ টেস্টে অনুপস্থিত ছিলেন তিনি। অ্যাডিলেডের প্রসিদ্ধ তৃতীয় টেস্টে ইংরেজদের বডিলাইন কৌশলের প্রয়োগ ঘটে। ইংরেজ বোলাররা অস্ট্রেলীয় ব্যাটসম্যানদের শরীর লক্ষ্য করে বোলিং করার নির্দেশনা ছিল। কিন্তু ফাস্ট বোলার হ্যারল্ড লারউডের ছোঁড়া বল তাঁর মাথায় আঘাত করলে সর্বাপেক্ষা নাটকীয় পরিস্থিতির উদ্ভব ঘটে। ফলশ্রুতিতে তাঁকে অপ্রত্যাশিতভাবে মাঠত্যাগ করতে হয়।
এরপর তাঁর খেলোয়াড়ী জীবনে আরও একটি টেস্টে অংশগ্রহণ করতে পারেননি। ১৯৩২-৩৩ মৌসুমের কুখ্যাত [[বডিলাইন]] সিরিজের চতুর্থ টেস্টে অনুপস্থিত ছিলেন তিনি। অ্যাডিলেডের প্রসিদ্ধ তৃতীয় টেস্টে ইংরেজদের বডিলাইন কৌশলের প্রয়োগ ঘটে। ইংরেজ বোলাররা অস্ট্রেলীয় ব্যাটসম্যানদের শরীর লক্ষ্য করে বোলিং করার নির্দেশনা ছিল। কিন্তু ফাস্ট বোলার হ্যারল্ড লারউডের ছোঁড়া বল তাঁর মাথায় আঘাত করলে সর্বাপেক্ষা নাটকীয় পরিস্থিতির উদ্ভব ঘটে। ফলশ্রুতিতে তাঁকে অপ্রত্যাশিতভাবে মাঠ ত্যাগ করতে হয়। ১৯৩৭ সালে টেস্ট ক্রিকেটে সর্বশেষবারের মতো অংশ নেন।


সমগ্র খেলোয়াড়ী জীবনে অস্ট্রেলিয়ার পক্ষে ৫৪ টেস্টে অংশ নিয়ে ২২৬৫ গড়ে ১,৪২৭ রান তুলেছেন। এছাড়াও ৭৮ ক্যাচ ও ৫২ স্ট্যাম্পংয়ের সাথে নিজেকে জড়িয়ে রেখেছেন তিনি। টেস্টে ৫২ স্ট্যাম্পিং অদ্যাবধি বিশ্বরেকর্ড হিসেবে স্বীকৃত। প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেটে ২৪৫ খেলায় ৬,১৩৫ রান করেছেন ২৩৭৭ গড়ে। পাশাপাশি ৩৯৯ ক্যাচ ও ২৬৩ স্ট্যাম্পিং করেছেন তিনি।
সমগ্র খেলোয়াড়ী জীবনে অস্ট্রেলিয়ার পক্ষে ৫৪ টেস্টে অংশ নিয়ে ২২৬৫ গড়ে ১,৪২৭ রান তুলেছেন। এছাড়াও ৭৮ ক্যাচ ও ৫২ স্ট্যাম্পংয়ের সাথে নিজেকে জড়িয়ে রেখেছেন তিনি। টেস্টে ৫২ স্ট্যাম্পিং অদ্যাবধি বিশ্বরেকর্ড হিসেবে স্বীকৃত। প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেটে ২৪৫ খেলায় ৬,১৩৫ রান করেছেন ২৩৭৭ গড়ে। পাশাপাশি ৩৯৯ ক্যাচ ও ২৬৩ স্ট্যাম্পিং করেছেন তিনি।


১৯৩৭ সালে টেস্ট ক্রিকেটে সর্বশেষবারের মতো অংশ নেন। ১৯২৭ সালে উইজডেন কর্তৃক বর্ষসেরা ক্রিকেটার হিসেবে মনোনীত হন তিনি। তাঁর সম্মানার্থে সিডনীর কাছাকাছি কিলারায় একটি ওভালের নামকরণ হয়েছে।
১৯২৭ সালে উইজডেন কর্তৃক বর্ষসেরা ক্রিকেটার হিসেবে মনোনীত হন তিনি। তাঁর সম্মানার্থে সিডনীর কাছাকাছি কিলারায় একটি ওভালের নামকরণ হয়েছে।

[[বিষয়শ্রেণী:অস্ট্রেলীয় ক্রিকেটার]]
[[বিষয়শ্রেণী:১৮৯৪-এ জন্ম]]
[[বিষয়শ্রেণী:১৯৭৬-এ মৃত্যু]]
[[বিষয়শ্রেণী:অস্ট্রেলিয়ার টেস্ট ক্রিকেটার]]
[[বিষয়শ্রেণী:অস্ট্রেলীয় উইকেট-রক্ষক]]
[[বিষয়শ্রেণী:উইজডেন বর্ষসেরা ক্রিকেটার]]
[[বিষয়শ্রেণী:নিউ সাউথ ওয়েলসের ক্রিকেটার]]
[[বিষয়শ্রেণী:অস্ট্রেলিয়ান ইম্পেরিয়াল ফোর্স টুরিং একাদশের ক্রিকেটার]]

১৪:২০, ৯ জুলাই ২০১৬ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

Bert Oldfield
চিত্র:CrackerOldfield.jpg
ব্যক্তিগত তথ্য
পূর্ণ নামWilliam Albert Stanley Oldfield
জন্ম(১৮৯৪-০৯-০৯)৯ সেপ্টেম্বর ১৮৯৪
Alexandria, NSW, Australia
মৃত্যু১০ আগস্ট ১৯৭৬(1976-08-10) (বয়স ৮১)
Killara, NSW, Australia
ব্যাটিংয়ের ধরনRight-handed
ভূমিকাWicket-keeper
আন্তর্জাতিক তথ্য
জাতীয় দল
টেস্ট অভিষেক
(ক্যাপ 109)
17 December 1920 বনাম England
শেষ টেস্ট3 March 1937 বনাম England
ঘরোয়া দলের তথ্য
বছরদল
1919–1938New South Wales
খেলোয়াড়ী জীবনের পরিসংখ্যান
প্রতিযোগিতা Test First-class
ম্যাচ সংখ্যা ৫৪ ২৪৫
রানের সংখ্যা ১,৪২৭ ৬,১৩৫
ব্যাটিং গড় ২২.৬৫ ২৩.৭৭
১০০/৫০ ০/৪ ৬/২১
সর্বোচ্চ রান ৬৫* ১৩৭
বল করেছে
উইকেট
বোলিং গড়
ইনিংসে ৫ উইকেট
ম্যাচে ১০ উইকেট
সেরা বোলিং
ক্যাচ/স্ট্যাম্পিং ৭৮/৫২ ৩৯৯/২৬৩
উৎস: Cricinfo, 29 September 2009

উইলিয়াম আলবার্ট স্ট্যানলি বার্ট ওল্ডফিল্ড (জন্ম: ৯ সেপ্টেম্বর, ১৮৯৪ - মৃত্যু: ১০ আগস্ট, ১৯৭৬) নিউ সাউথ ওয়েলসের সিডনিতে জন্মগ্রহণকারী বিশিষ্ট অস্ট্রেলীয় ক্রিকেটার ছিলেন। অস্ট্রেলিয়া ক্রিকেট দলের অন্যতম সদস্য ছিলেন বার্ট ওল্ডফিল্ড। ঘরোয়া প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেটে নিউ সাউথ ওয়েলসের প্রতিনিধিত্ব করেন তিনি। দলে তিনি মূলতঃ উইকেট-কিপার হিসেবে খেলতেন। পাশাপাশি ডানহাতে ব্যাটিংয়ে অভ্যস্ত ছিলেন।

১৫শ ফিল্ড অ্যাম্বুলেন্সে কর্পোরাল হিসেবে প্রথম অস্ট্রেলীয় রাজকীয় কাহিনীতে চাকুরী করেন। ১৯১৭ সালে পায়ে গুলি লাগলে আহত হন তিনি। যুদ্ধ শেষ হলে অস্ট্রেলিয়ান ইম্পেরিয়াল ফোর্সেস ক্রিকেট দলের সদস্য মনোনীত হন। দলটি ব্রিটেন, দক্ষিণ আফ্রিকা ও অস্ট্রেলিয়ায় ২৮টি প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেটে অংশ নেয়।

১৯১৯ সালে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেটে অভিষেক ঘটে তাঁর। ১৯২০-২১ মৌসুমে নিজ শহর সিডনিতে সফরকারী ইংল্যান্ডের বিপক্ষে তিনি তাঁর প্রথম টেস্টে অংশ নেন। পরবর্তী বেশ কয়েকবছর দল থেকে বাদ পড়েন। কিন্তু উইকেট-কিপার হিসেবে স্বয়ংক্রিয়ভাবে ১৯২৪-২৫ মৌসুমের অ্যাশেজ সিরিজে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে খেলার জন্য মনোনীত হন।

এরপর তাঁর খেলোয়াড়ী জীবনে আরও একটি টেস্টে অংশগ্রহণ করতে পারেননি। ১৯৩২-৩৩ মৌসুমের কুখ্যাত বডিলাইন সিরিজের চতুর্থ টেস্টে অনুপস্থিত ছিলেন তিনি। অ্যাডিলেডের প্রসিদ্ধ তৃতীয় টেস্টে ইংরেজদের বডিলাইন কৌশলের প্রয়োগ ঘটে। ইংরেজ বোলাররা অস্ট্রেলীয় ব্যাটসম্যানদের শরীর লক্ষ্য করে বোলিং করার নির্দেশনা ছিল। কিন্তু ফাস্ট বোলার হ্যারল্ড লারউডের ছোঁড়া বল তাঁর মাথায় আঘাত করলে সর্বাপেক্ষা নাটকীয় পরিস্থিতির উদ্ভব ঘটে। ফলশ্রুতিতে তাঁকে অপ্রত্যাশিতভাবে মাঠ ত্যাগ করতে হয়। ১৯৩৭ সালে টেস্ট ক্রিকেটে সর্বশেষবারের মতো অংশ নেন।

সমগ্র খেলোয়াড়ী জীবনে অস্ট্রেলিয়ার পক্ষে ৫৪ টেস্টে অংশ নিয়ে ২২৬৫ গড়ে ১,৪২৭ রান তুলেছেন। এছাড়াও ৭৮ ক্যাচ ও ৫২ স্ট্যাম্পংয়ের সাথে নিজেকে জড়িয়ে রেখেছেন তিনি। টেস্টে ৫২ স্ট্যাম্পিং অদ্যাবধি বিশ্বরেকর্ড হিসেবে স্বীকৃত। প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেটে ২৪৫ খেলায় ৬,১৩৫ রান করেছেন ২৩৭৭ গড়ে। পাশাপাশি ৩৯৯ ক্যাচ ও ২৬৩ স্ট্যাম্পিং করেছেন তিনি।

১৯২৭ সালে উইজডেন কর্তৃক বর্ষসেরা ক্রিকেটার হিসেবে মনোনীত হন তিনি। তাঁর সম্মানার্থে সিডনীর কাছাকাছি কিলারায় একটি ওভালের নামকরণ হয়েছে।