কেঁচো: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
অ Removing Link GA template (handled by wikidata) - The interwiki doesn't exist |
কেঁচোর উপকারিতা |
||
৬ নং লাইন: | ৬ নং লাইন: | ||
{{অসম্পূর্ণ}} |
{{অসম্পূর্ণ}} |
||
[[বিষয়শ্রেণী:অঙ্গুরীমাল] ১। কেঁচো মাটিতে নাইট্রোজেন সরবরাহ করে । ২।কেঁচো মাটির উর্বরতা বাড়ায় । তাই কেঁচোকে প্রাকৃতিক লাঙ্গল বা কৃষকের বন্ধু বলা হয় । ৩।কেঁচো মাছের খাদ্য হিসেবে ব্যবহার করা হয় । তাই মাছ ধরার সময় কেঁচোকে চারা হিসেবে ব্যবহার করা হয় । ৪।জৈব সার তৈরিতে কেঁচো ভুমিকা রাখে । ৫।কেঁচো মাটি থেকে জীবাণু শোষণ করে । ৬।কেচোকে হাস-মুরগির খাদ্য হিসেবেও ব্যবহার করা হয় । ইত্যাদি । |
|||
[[বিষয়শ্রেণী:অঙ্গুরীমাল]] |
১৬:৫৩, ১৭ জানুয়ারি ২০১৬ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
অঙ্গুরীমাল পর্বের অতি পরিচিত মাটিতে গর্ত খুঁড়ে বাস করা প্রাণী। অঙ্গুরীমাল পর্বের অলিগোকীট উপশ্রেণীর (স্বল্পসংখ্যক সিটে গমনাঙ্গ, সুখন্ডিত) মধ্যে যারা দীর্ঘদেহী তাদেরকে কেঁচো বলা যায়।
এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |
[[বিষয়শ্রেণী:অঙ্গুরীমাল] ১। কেঁচো মাটিতে নাইট্রোজেন সরবরাহ করে । ২।কেঁচো মাটির উর্বরতা বাড়ায় । তাই কেঁচোকে প্রাকৃতিক লাঙ্গল বা কৃষকের বন্ধু বলা হয় । ৩।কেঁচো মাছের খাদ্য হিসেবে ব্যবহার করা হয় । তাই মাছ ধরার সময় কেঁচোকে চারা হিসেবে ব্যবহার করা হয় । ৪।জৈব সার তৈরিতে কেঁচো ভুমিকা রাখে । ৫।কেঁচো মাটি থেকে জীবাণু শোষণ করে । ৬।কেচোকে হাস-মুরগির খাদ্য হিসেবেও ব্যবহার করা হয় । ইত্যাদি ।