মৃণালিনী: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Shafaet (আলোচনা | অবদান)
সম্পাদনা সারাংশ নেই
Shafaet (আলোচনা | অবদান)
৪ নং লাইন: ৪ নং লাইন:


==প্রেক্ষাপট==
==প্রেক্ষাপট==
মৃণালিনী একটি ঐতিহাসিক উপন্যাস, তুর্কী সেনাপতি ইখতিয়ার উদ্দিন মুহম্মদ বিন বখতিয়ার খলজীর বাংলা আক্রমণের প্রেক্ষাপটে রচিত। রাজপুত্র হেমচন্দ্র এবং মৃণালিনীর প্রেমকাহিনীকে কেন্দ্র করে উপন্যাসটি আবর্তিত হয়েছে।
মৃণালিনী একটি ঐতিহাসিক উপন্যাস, তুর্কী সেনাপতি [[ইখতিয়ার উদ্দিন মুহম্মদ বিন বখতিয়ার খলজী]]র বাংলা আক্রমণের প্রেক্ষাপটে রচিত। রাজপুত্র হেমচন্দ্র এবং মৃণালিনীর প্রেমকাহিনীকে কেন্দ্র করে উপন্যাসটি আবর্তিত হয়েছে।


{{বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের সাহিত্যকর্ম}}
{{বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের সাহিত্যকর্ম}}

১৩:৪৭, ৯ জানুয়ারি ২০১৪ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

মৃণালিনী সাহিত্যসম্রাট বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের তৃতীয় উপন্যাস। প্রকাশকাল ১৮৬৯। এই উপন্যাসেই প্রথম স্বদেশপ্রেমকে বিষয়বস্তু করেছিলেন বঙ্কিমচন্দ্র। এই উপন্যাসটি বঙ্কিমচন্দ্র আলিপুরে থাকাকালীন রচনা করেছিলেন। বইটি উৎসর্গ করেছিলেন বন্ধু তথা বিশিষ্ট নাট্যকার দীনবন্ধু মিত্রকে। ন্যাশানাল থিয়েটার ১৮৭৪ সালে এই উপন্যাসের নাট্যরূপ মঞ্চস্থ করে। ১৮৮০ সালে মৃণালিনী হিন্দুস্থানী ভাষায় অনূদিত হয়।

প্রেক্ষাপট

মৃণালিনী একটি ঐতিহাসিক উপন্যাস, তুর্কী সেনাপতি ইখতিয়ার উদ্দিন মুহম্মদ বিন বখতিয়ার খলজীর বাংলা আক্রমণের প্রেক্ষাপটে রচিত। রাজপুত্র হেমচন্দ্র এবং মৃণালিনীর প্রেমকাহিনীকে কেন্দ্র করে উপন্যাসটি আবর্তিত হয়েছে।