পিটার সিমোন পালাস: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
MerlIwBot (আলোচনা | অবদান)
বট যোগ করছে: en:Peter Simon Pallas
+
৩৩ নং লাইন: ৩৩ নং লাইন:


পালাসের জন্ম ১৭৪১ সালে [[বার্লিন|বার্লিনে]]। তাঁর পিতা [[সিমোন পালাস]] ছিলেন [[শল্যচিকিৎসা|শল্যচিকিৎসার]] [[অধ্যাপক]]। তিনি গৃহশিক্ষকের কাছে প্রাথমিক শিক্ষা লাভ করেন। ছোটবেলা থেকেই তাঁর [[প্রাকৃতিক ইতিহাস|প্রাকৃতিক ইতিহাসের]] প্রতি আগ্রহ ছিল। পরবর্তীতে তিনি [[হালে বিশ্ববিদ্যালয়]] ও [[গটিঙ্গেন বিশ্ববিদ্যালয়|গটিঙ্গেন বিশ্ববিদ্যালয়ে]] পড়াশোনা করেন। ১৭৬০ সালে তিনি [[লাইডেন বিশ্ববিদ্যালয়|লাইডেন বিশ্ববিদ্যালয়ে]] ভর্তি হন। মাত্র উনিশ বছর বয়সে তিনি চিকিৎসাবিদ্যার উপর ডিগ্রি লাভ করেন।
পালাসের জন্ম ১৭৪১ সালে [[বার্লিন|বার্লিনে]]। তাঁর পিতা [[সিমোন পালাস]] ছিলেন [[শল্যচিকিৎসা|শল্যচিকিৎসার]] [[অধ্যাপক]]। তিনি গৃহশিক্ষকের কাছে প্রাথমিক শিক্ষা লাভ করেন। ছোটবেলা থেকেই তাঁর [[প্রাকৃতিক ইতিহাস|প্রাকৃতিক ইতিহাসের]] প্রতি আগ্রহ ছিল। পরবর্তীতে তিনি [[হালে বিশ্ববিদ্যালয়]] ও [[গটিঙ্গেন বিশ্ববিদ্যালয়|গটিঙ্গেন বিশ্ববিদ্যালয়ে]] পড়াশোনা করেন। ১৭৬০ সালে তিনি [[লাইডেন বিশ্ববিদ্যালয়|লাইডেন বিশ্ববিদ্যালয়ে]] ভর্তি হন। মাত্র উনিশ বছর বয়সে তিনি চিকিৎসাবিদ্যার উপর ডিগ্রি লাভ করেন।

পিটার [[নেদারল্যান্ডস]] ও [[লন্ডন|লন্ডনে]] ঘুরে বেড়ান। এ ভ্রমণের ফলে তিনি চিকিৎসাবিদ্যা ও শল্যবিদ্যা সম্পর্কে নতুন জ্ঞান আহরণ করেন। এরপর তিনি [[দ্য হেগ|দ্য হেগে]] স্থায়ী হন। প্রাণীর শ্রেণীবিন্যাসকরণে তাঁর আবিষ্কৃত নতুন পদ্ধতি [[জর্জ কুভিয়ে]] কর্তৃক প্রশংসিত হয়। ১৭৬৬ সালে তিনি ''Miscellanea Zoologica'' রচনা করেন। গ্রন্থটিতে তিনি অসংখ্য নতুন [[মেরুদণ্ডী প্রাণী]] সম্পর্কে বিস্তারিত বিবরণ দেন। এসব প্রাণীর নমুনা বিভিন্ন ডাচ মিউজিয়ামে সংরক্ষিত ছিল। [[আফ্রিকা|আফ্রিকার]] দক্ষিণাঞ্চল ও [[ইস্ট ইন্ডিজ|ইস্ট ইন্ডিজে]] তিনি গবেষণা অভিযান চলানোর পরিকল্পনা করেন। তাঁর পিতা বার্লিনে তাঁকে ডেকে পাঠানোয় তাঁর এ পরিকল্পনা ভেস্তে যায়।


{{Commons|Peter Simon Pallas|পিটার সিমোন পালাস}}
{{Commons|Peter Simon Pallas|পিটার সিমোন পালাস}}

১১:১৭, ১৭ সেপ্টেম্বর ২০১২ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

পিটার সিমোন পালাস
পিটার সিমোন পালাস (১৭৪১-১৮১১)
জন্ম২২ সেপ্টেম্বর, ১৭৪১
মৃত্যু৮ সেপ্টেম্বর ১৮১১(1811-09-08) (বয়স ৬৯)
বার্লিন
জাতীয়তাজার্মান
মাতৃশিক্ষায়তনগটিঙ্গেন বিশ্ববিদ্যালয়
লাইডেন বিশ্ববিদ্যালয়
পরিচিতির কারণপালাসী কুড়া ঈগল
বৈজ্ঞানিক কর্মজীবন
কর্মক্ষেত্রপ্রাণীবিজ্ঞান
উদ্ভিদবিজ্ঞান
যাদের দ্বারা প্রভাবিত হয়েছেনসিমোন পালাস

পিটার সিমোন পালাস (২২ সেপ্টেম্বর, ১৭৪১-সেপ্টেম্বর ৮, ১৮১১) একজন জার্মান প্রাণীবিজ্ঞানীউদ্ভিদবিজ্ঞানী। তাঁর প্রধান কর্মস্থল ছিল রাশিয়া

জীবন ও কর্ম

পালাসের জন্ম ১৭৪১ সালে বার্লিনে। তাঁর পিতা সিমোন পালাস ছিলেন শল্যচিকিৎসার অধ্যাপক। তিনি গৃহশিক্ষকের কাছে প্রাথমিক শিক্ষা লাভ করেন। ছোটবেলা থেকেই তাঁর প্রাকৃতিক ইতিহাসের প্রতি আগ্রহ ছিল। পরবর্তীতে তিনি হালে বিশ্ববিদ্যালয়গটিঙ্গেন বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনা করেন। ১৭৬০ সালে তিনি লাইডেন বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হন। মাত্র উনিশ বছর বয়সে তিনি চিকিৎসাবিদ্যার উপর ডিগ্রি লাভ করেন।

পিটার নেদারল্যান্ডসলন্ডনে ঘুরে বেড়ান। এ ভ্রমণের ফলে তিনি চিকিৎসাবিদ্যা ও শল্যবিদ্যা সম্পর্কে নতুন জ্ঞান আহরণ করেন। এরপর তিনি দ্য হেগে স্থায়ী হন। প্রাণীর শ্রেণীবিন্যাসকরণে তাঁর আবিষ্কৃত নতুন পদ্ধতি জর্জ কুভিয়ে কর্তৃক প্রশংসিত হয়। ১৭৬৬ সালে তিনি Miscellanea Zoologica রচনা করেন। গ্রন্থটিতে তিনি অসংখ্য নতুন মেরুদণ্ডী প্রাণী সম্পর্কে বিস্তারিত বিবরণ দেন। এসব প্রাণীর নমুনা বিভিন্ন ডাচ মিউজিয়ামে সংরক্ষিত ছিল। আফ্রিকার দক্ষিণাঞ্চল ও ইস্ট ইন্ডিজে তিনি গবেষণা অভিযান চলানোর পরিকল্পনা করেন। তাঁর পিতা বার্লিনে তাঁকে ডেকে পাঠানোয় তাঁর এ পরিকল্পনা ভেস্তে যায়।

তথ্যসূত্র

গ্রন্থপঞ্জি

  • Mearns, Barbara and Richard – Biographies for Birdwatchers

বহিঃসংযোগ

টেমপ্লেট:Persondata