পারমাণবিক ডুবোজাহাজ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
Luckas-bot (আলোচনা | অবদান) অ r2.7.1) (বট যোগ করছে: es:Submarino nuclear (desambiguación) |
Yahia.barie (আলোচনা | অবদান) অ সংযোজিত বিষয়শ্রেণী:ডুবোজাহাজ; হটক্যাটের মাধ্যমে |
||
১৩ নং লাইন: | ১৩ নং লাইন: | ||
[[বিষয়শ্রেণী:যোগাযোগ]] |
[[বিষয়শ্রেণী:যোগাযোগ]] |
||
[[বিষয়শ্রেণী:নৌযান]] |
[[বিষয়শ্রেণী:নৌযান]] |
||
[[বিষয়শ্রেণী:ডুবোজাহাজ]] |
|||
[[ar:غواصة نووية]] |
[[ar:غواصة نووية]] |
২০:২৭, ২৪ মার্চ ২০১২ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
পারমাণবিক চুল্লীতে উৎপাদিত শক্তি দিয়ে পরিচালিত ডুবোজাহাজকে নিউক্লিয়ার সাবমেরিন বা পরমাণুশক্তিচালিত ডুবোজাহাজ বলা হয়। প্রথাগত যেসব ডুবোজাহাজ ডিজেল-তড়িৎ ইঞ্জিনে চালিত হয়, তাদের তুলনায় পারমাণবিক ডুবোজাহাজের অনেক সুবিধা রয়েছে। যেমন, পারমাণবিক ডুবোজাহাজ চালাতে বায়ুর দরকার নেই। ফলে ঘন ঘন সমূদ্র পৃষ্ঠে ফিরে আসতে হয় না। পারমাণবিক চুল্লীতে উৎপাদিত বিপুল পরিমাণ শক্তি দিয়ে এসব ডুবোজাহাজ দীর্ঘ সময় দ্রুত গতিতে চলাচল করতে পারে। এছাড়া এসব ডুবোজাহাজে ঘন ঘন জ্বালানী সরবরাহেরও দরকার নেই। কাজেই কর্মীদের খাদ্য সরবরাহ ছাড়া আর কোনো কারণে এসব ডুবোজাহাজকে নিয়মিতভাবে বন্দরে ভিড়তে বা সমূদ্র পৃষ্ঠে ফিরে আসতে হয় না। বর্তমানে প্রচলিত পারমাণবিক ডুবোজাহাজগুলো জ্বালানী পুনঃসরবরাহ না করেও তাদের ২৫ বছরের জীবদ্দশা কাটিয়ে দিতে পারে। [১] তবে পরমাণুশক্তিচালিত ডুবোজাহাজের উচ্চমূল্যের কারণে অল্প কয়েকটি দেশের নৌবাহিনীতেই এমন ডুবোজাহাজ রয়েছে।
তথ্যসূত্র
বহিঃসংযোগ
- নিউক্লিয়ার প্রচালনশক্তি - ফেডারেশন অফ অ্যামেরিকান সায়েন্টিস্টস্ থেকে
এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |