দুররে শাহওয়ার সুলতান

পূর্ণ নাম
	তুর্কি: Hatice Hayriye Ayşe Dürrüşehvar Sultan; উসমানীয় তুর্কি: خدیجه خیریه عائشه درشهوار سلطان

দুররে শাহওয়ার সুলতান
দুররে শাহওয়ার সুলতান
মহামান্য বেরারের রাজকন্যা
জন্ম	১৬ জানুয়ারি ১৯১৪; চামলিজা প্রাসাদ, উসকুদার, কনস্টান্টিনোপল, উসমানীয় সাম্রাজ্য ; (বর্তমানে ইস্তাম্বুল, তুরস্ক)
মৃত্যু	৭ ফেব্রুয়ারি ২০০৬ (বয়স ৯২); লন্ডন, ইংল্যান্ড
সমাধি	ব্রুকউড কবরস্থান
দাম্পত্য সঙ্গী	আজম জাহ (বি. ১৯৩১)
বংশধর	মুকাররম জাজ; মুফফাখাম জাহ;
পূর্ণ নাম
পূর্ণ নাম
	তুর্কি: Hatice Hayriye Ayşe Dürrüşehvar Sultan; উসমানীয় তুর্কি: خدیجه خیریه عائشه درشهوار سلطان
রাজবংশ	উসমানীয় (জন্মসূত্রে); আসাফ জাহি (বিবাহসূত্রে)
পিতা	দ্বিতীয় আব্দুল মজিদ
মাতা	মেহিশতি হানিম
ধর্ম	সুন্নি ইসলাম

বেরারের রাজকুমারী দুররে শাহওয়ার দুরদানা বেগম সাহিবা,^[৪]^[৫]^[৬] (জন্ম: হাতিস হায়রিয়ে আয়শে দুররে শাহওয়ার সুলতান; উসমানীয় তুর্কি: خدیجه خیریه عائشه درشهوار سلطان ১৬ জানুয়ারী ১৯১৪ - ৭ ফেব্রুয়ারী ২০০৬) ছিলেন একজন উসমানীয় রাজকন্যা। তিনি উসমানীয় সাম্রাজ্যের সিংহাসনের শেষ উত্তরাধিকারী এবং উসমানীয় খিলাফতের শেষ খলিফা দ্বিতীয় আব্দুল মজিদের একমাত্র কন্যা।

প্রারম্ভিক জীবন

দুররে শাহওয়ার সুলতান ১৯১৪ সালের ১৬ জানুয়ারি কনস্টান্টিনোপলের অংশ উসকুদারের সামলিকা প্রাসাদে জন্মগ্রহণ করেন।^[৭] তার পিতা ছিলেন সুলতান আব্দুল আজিজ এবং হায়রানিদিল কাদিনের পুত্র খলিফা দ্বিতীয় আব্দুল মজিদ। তার মা ছিলেন মেহেস্তি হানিম, যিনি হাসিমাফ আকলসবা এবং সাফিয়ে হানিমের কন্যা। তার বাবার প্রথম বিয়ে সূত্রে শাহজাদে ওমর ফারুক নামে তার এক সৎ ভাই ছিল।^[৭]

বিবাহ

১৯৩১ সালে তার বাবা আজম জাহ মীর ওসমান আলী খানের (হায়দ্রাবাদ দাক্ষিণাত্যের ৭ম নিজাম) বড় ছেলে এবং উত্তরাধিকারীর সাথে তার বিবাহের ব্যবস্থা করেন।^[৮] তার জন্য পঞ্চাশ হাজার পাউন্ড মহর দাবি করা হয়, যা নিজাম খুব বেশি বলে মনে করেছিলেন। শওকত আলীর হস্তক্ষেপে তিনি একই মহরের জন্য নিজামের ছোট ছেলে মোয়াজ্জাম জাহের সঙ্গে রাজকুমারী নীলুফারের বিয়ে দেওয়ার প্রস্তাব দেন। নিজাম অনায়াসে রাজি হন এবং তার দুই ছেলেকে বিয়ে করার জন্য ফ্রান্সে পাঠান।^[৯]

সম্মাননা

অর্ডার অব দ্য হাউস অব ওসমান^[১০]

আরও দেখুন

দ্বিতীয় আবদুল মজিদ

তথ্যসূত্র

↑ Theo La Touche (১৯৪৬)। India's Premier Ruling Prince: A Rapid Sketch of the Man and His Work। Thacker। পৃষ্ঠা 52, 66।
↑ Philip Mason (১৯৭৮)। A Shaft of Sunlight: Memories of a Varied Life। Vikas Publishing House। পৃষ্ঠা 203। আইএসবিএন 978-0-233-96955-8।
↑ R. Swarupa Rani (২০০৩)। Women's Associations in Telangana। Booklinks Corporation। পৃষ্ঠা 58। আইএসবিএন 978-81-85194-71-4।
↑ The Prescriber। ১৯৪৬। পৃষ্ঠা 62।
↑ The Feudatory and zemindari India। ১৯৪৬। পৃষ্ঠা 241।
↑ Sacheverell Sitwell (১৯৫৩)। Truffle Hunt with Sacheverell Sitwell। Hale। পৃষ্ঠা 86।
↑ ^ক ^খ Adra, Jamil (২০০৫)। Genealogy of the Imperial Ottoman Family 2005। পৃষ্ঠা 37-38।
↑ Bardakçı 2017।
↑ Seshan, K S S (২০১৮-১০-৩০)। "The progressive princess of Hyderabad"। দ্য হিন্দু। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০২-১৯।
↑ Salnâme-i Devlet-i Âliyye-i Osmanîyye, 1333-1334 Sene-i Maliye, 68. Sene। Hilal Matbaası। ১৯১৮। পৃষ্ঠা 74-75।

[1] Theo La Touche (১৯৪৬)। India's Premier Ruling Prince: A Rapid Sketch of the Man and His Work। Thacker। পৃষ্ঠা 52, 66।

[2] Philip Mason (১৯৭৮)। A Shaft of Sunlight: Memories of a Varied Life। Vikas Publishing House। পৃষ্ঠা 203। আইএসবিএন 978-0-233-96955-8।

[3] R. Swarupa Rani (২০০৩)। Women's Associations in Telangana। Booklinks Corporation। পৃষ্ঠা 58। আইএসবিএন 978-81-85194-71-4।

[4] The Prescriber। ১৯৪৬। পৃষ্ঠা 62।

[5] The Feudatory and zemindari India। ১৯৪৬। পৃষ্ঠা 241।

[Sitwell1953-6] Sacheverell Sitwell (১৯৫৩)। Truffle Hunt with Sacheverell Sitwell। Hale। পৃষ্ঠা 86।

[adra-7] ক ^খ Adra, Jamil (২০০৫)। Genealogy of the Imperial Ottoman Family 2005। পৃষ্ঠা 37-38।

[FOOTNOTEBardakçı2017-8] Bardakçı 2017।

[Seshan_2018-9] Seshan, K S S (২০১৮-১০-৩০)। "The progressive princess of Hyderabad"। দ্য হিন্দু। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০২-১৯।

[10] Salnâme-i Devlet-i Âliyye-i Osmanîyye, 1333-1334 Sene-i Maliye, 68. Sene। Hilal Matbaası। ১৯১৮। পৃষ্ঠা 74-75।

[১]

[২]

[৩]

[৪]

[৫]

[৬]

[৭]

[৮]

[৯]

[১০]