বিষয়বস্তুতে চলুন

শার্লক হোমস

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
(Sherlock Holmes থেকে পুনর্নির্দেশিত)
শার্লক হোমস
শার্লক হোমস চরিত্র
শার্লক হোমস, সিডনি পাজেট অঙ্কিত, ১৯০৪
প্রথম উপস্থিতিআ স্টাডি ইন স্কার্লেট
স্রষ্টাআর্থার কোনান ডয়েল
লিঙ্গপুরুষ
পেশাপরামর্শদাতা, গোয়েন্দা
পরিবারমাইক্রফট হোমস (বড় ভাই)
জাতীয়তাব্রিটিশ

শার্লক হোমস (ইংরেজি: Sherlock Holmes) ঊনবিংশ শতাব্দীর শেষভাগ ও বিংশ শতাব্দীর প্রথম ভাগের একটি কাল্পনিক গোয়েন্দা চরিত্র। ১৮৮৭ সালে প্রথম আবির্ভূত এই চরিত্রের স্রষ্টা স্কটিশ লেখক ও চিকিৎসক স্যার আর্থার কোনান ডয়েল। হোমস একজন উচ্চমেধাসম্পন্ন লন্ডন-ভিত্তিক "পরামর্শদাতা গোয়েন্দা"। নির্ভুল যুক্তিসঙ্গত কার্যকারণ অনুধাবন, যে কোনো প্রকার ছদ্মবেশ ধারণ এবং ফরেনসিক বিজ্ঞানে দক্ষতাবলে জটিল আইনি মামলার নিষ্পত্তি করে দেওয়ার জন্য তাঁর খ্যাতি ভুবনজোড়া।

কোনান ডয়েল হোমসকে নিয়ে চারটি উপন্যাস ও ছাপ্পান্নটি ছোটগল্প লিখেছেন। প্রথম কাহিনি আ স্টাডি ইন স্কারলেট ১৮৮৭ সালের বিটন’স ক্রিসমাস অ্যানুয়াল পত্রিকায় প্রকাশিত হয়। দ্বিতীয় কাহিনি দ্য সাইন অব দি ফোর ১৮৯০ সালে লিপিনকোট’স মান্থলি ম্যাগাজিন পত্রিকায় প্রকাশিত হয়। ১৮৯১ সালে দ্য স্ট্র্যান্ড ম্যাগাজিন পত্রিকায় প্রথম ছোটগল্পের সিরিজটি প্রকাশিত হওয়ার পরই শার্লক হোমস চরিত্রটি ব্যাপক জনপ্রিয়তা অর্জন করে। ১৯২৭ সাল পর্যন্ত হোমসকে নিয়ে একগুচ্ছ ছোটগল্পের সিরিজ ও আরও দুটি ধারাবাহিক উপন্যাস প্রকাশিত হয়। হোমস কাহিনির পটভূমির সময়কাল ১৮৮০ থেকে ১৯০৭ সাল; শেষ ঘটনাটির সময়কাল অবশ্য ১৯১৪।

চারটি বাদে সব কটি কাহিনিই হোমসের বন্ধু তথা জীবনীকার ডা. জন ওয়াটসনের জবানিতে লেখা। দুটি গল্প ("দ্য ব্লাঞ্চেড সোলজার্স" ও "দ্য লায়ন’স মেন" হোমসের নিজের জবানিতে এবং অন্য দুটি গল্প "দ্য ম্যাজারিন স্টোন" ও "হিজ লাস্ট বো") তৃতীয় পুরুষে লেখা। দুটি গল্প আবার ("দ্য মাসগ্রেভ রিচুয়াল" ও "দ্য গ্লোরিয়া স্কট) হোমস ওয়াটসনকে নিজের স্মৃতি থেকে শুনিয়েছেন, এবং ওয়াটসন সেখানে কাহিনির কাঠামোটিই মাত্র বর্ণনা করেছেন। প্রথম উপন্যাস আ স্টাডি ইন স্কারলেট-এর মধ্যবর্তী অংশে হোমস ও ওয়াটসনের অজ্ঞাত ঘটনার দীর্ঘ বর্ণনা করা হয়েছে এক সর্বজ্ঞ বর্ণনাকারীর জবানিতে।

কোনান ডয়েল বলেছিলেন যে হোমসের চরিত্রটির অনুপ্রেরণা হলেন ডা. জোসেফ বেল, যাঁর অধীনে এডিনবরা রয়্যাল ইনফার্মারিতে করণিক হিসেবে ডয়েল কাজ করতেন। হোমসের মতো বেলও ক্ষুদ্রাতিক্ষুদ্র পর্যবেক্ষণ থেকে বিরাট বিরাট সিদ্ধান্ত বের করতেন।[]

সৃষ্টি

[সম্পাদনা]

আর্থার কোনান ডয়েল ডাক্তারি পাশ করে প্লাইমাউথের সাউথ সি-এর ১ নম্বর বুশ ভিলাতে বাড়ি ভাড়া নিয়ে ডাক্তারি করার পাশাপাশি শার্লক হোমস লেখায় হাত দেন। ১৮৮৭ খ্রিষ্টাব্দে আ ট্যাঙ্গলড স্কিন (ইংরেজি: A Tangled Skin) উপন্যাসের মাধ্যমে শার্লকের জন্ম দেন তিনি; যাতে শার্লকের বয়স লেখা হয় ৩৩ বছর। তখন অবশ্য নামকরণ করেছিলেন শেরিনফোর্ড হোমস। পরে সেটা পছন্দ না হওয়ায় রাখলেন শার্লক হোমস। একই সাথে উপন্যাসের নামও বদলে দিয়ে করলেন আ স্টাডি ইন স্কারলেট (ইংরেজি: A Study in Scarlet)। একসময় ডাক্তারি ছেড়ে দিয়ে পুরোপুরি মনোনিবেশ করলেন লেখালেখিতে। ডয়েলের শিক্ষক ডাক্তার জোসেফ বেল ছিলেন সত্যিকারের অপরাধবিজ্ঞানী; যাঁর কাজ ডয়েলের অনুপ্রেরণা হিসেবে কাজ করেছিলো।[] ডাক্তার ওয়াটসনের জবানীষিতে কাহিনিগুলো বর্ণিত।[]

প্রকাশনা

[সম্পাদনা]
দ্য স্ট্র্যার্ন্ড ম্যাগাজিন এ সিডনি পাজেট এর আঁকা শার্লক হোমস

শার্লক হোমসকে নিয়ে সব মিলিয়ে ৪টি উপন্যাস, আর ৫৬টি ছোট গল্প লিখেন ডয়েল।[]

উপন্যাস

[সম্পাদনা]

ছোট গল্প

[সম্পাদনা]

খণ্ড ১ - দ্য এডভেঞ্চার অব শার্লক হোমস (শার্লক হোমসের অভিযান)

  • এ স্ক্যান্ডাল ইন বোহেমিয়া (বোহেমিয়ায় কেলেঙ্কারি)
  • দ্য অ্যাডভেঞ্চার অব দ্য রেড-হেডেড লীগ (রক্তকেশ সংঘ)
  • এ কেস অব আইডেন্টিটি (পরিচয় রহস্য)
  • দ্য বসকোম্ব ভ্যালি মিস্ট্রি (বসকোম্ব উপত্যকার রহস্য)
  • দ্য ফাইভ অরেঞ্জ পিপস্‌ (কমলালেবুর পাঁচটি বীচি)
  • দ্য ম্যান উইদ্‌ দ্য টুইস্টেড্‌ লিপ (অন্তর্ধান)
  • দ্য অ্যাডভেঞ্চার অব দ্য ব্লু কারবাঙ্কল (নীল পদ্মরাগ)
  • দ্য অ্যাডভেঞ্চার অব দ্য স্পেকলড্‌ ব্যান্ড (ডোরাকাটা ফিতে)
  • দ্য অ্যাডভেঞ্চার অব দ্য ইঞ্জিনিয়ার'স থাম্ব (যন্ত্রবিদের বৃদ্ধাঙ্গুল)
  • দ্য অ্যাডভেঞ্চার অব দ্য নোবেল ব্যাচেলর (সম্ভ্রান্ত কুমার)
  • দ্য অ্যাডভেঞ্চার অব দ্য বেরিল করোনেট রত্ন-মুকুট)
  • দ্য অ্যাডভেঞ্চার অব দ্য কপার বিচেস

খণ্ড ২ - দ্য মেমোয়ার্স অব শার্লক হোমস (শার্লক হোমসের স্মৃতিকথা)

  • সিলভার ব্লেজ
  • দ্য অ্যাডভেঞ্চার অব দ্য কার্ডবোর্ড বক্স (কার্ডবোর্ড-বাক্সের বিচিত্র ঘটনা)
  • দ্য অ্যাডভেঞ্চার অব দ্য ইয়েলো ফেস (হল্‌দে মুখ)
  • দ্য অ্যাডভেঞ্চার অব দ্য স্টকব্রোকার'স ক্লার্ক (শেয়ার-দালালের কেরানি)
  • দ্য অ্যাডভেঞ্চার অব দ্য গ্লোরিয়া স্কট
  • দ্য অ্যাডভেঞ্চার অব দ্য মাসগ্রেভ রিচুয়াল (মাসগ্রেভ তন্ত্র)
  • দ্য অ্যাডভেঞ্চার অব দ্য রেইগেট স্কয়ার (রেইগেটের জমিদারবাবুরা)
  • দ্য অ্যাডভেঞ্চার অব দ্য ক্রুকড্‌ ম্যান (অষ্টাবক্র মানুষটি)
  • দ্য অ্যাডভেঞ্চার অব দ্য রেসিডেন্ট প্যাসেন্ট (আবাসিক রোগী)
  • দ্য অ্যাডভেঞ্চার অব দ্য গ্রিক ইন্টারপ্রিটার (গ্রিক ভাষান্তরিক)
  • দ্য অ্যাডভেঞ্চার অব দ্য ন্যাভাল ট্রিটি (নৌ-চুক্তি)
  • দ্য ফাইনাল প্রবলেম (শেষ সমস্যা)

খণ্ড ৩ - দ্য রিটার্ন অব শার্লক হোমস (শার্লক হোমস ফিরে এলো)

  • দ্য অ্যাডভেঞ্চার অব দ্য এম্পটি হাউস (খালি বাড়ি)
  • দ্য অ্যাডভেঞ্চার অব দ্য নরউড বিল্ডার (নরউডের স্থপতির রহস্য)
  • দ্য অ্যাডভেঞ্চার অব দ্য ড্যানসিং ম্যান (নাচুনে মানুষ)
  • দ্য অ্যাডভেঞ্চার অব দ্য সলিটারি সাইক্লিস্ট (নিঃসঙ্গ সাইকেল আরোহী)
  • দ্য অ্যাডভেঞ্চার অব দ্য প্রায়োরি স্কুল (মঠ-বিদ্যালয়)
  • দ্য অ্যাডভেঞ্চার অব ব্ল্যাক পিটার (কালো পিটার)
  • দ্য অ্যাডভেঞ্চার অব চার্লস্‌ অগাস্টাস মিলভাটর্ন
  • দ্য অ্যাডভেঞ্চার অব দ্য সিক্স নেপোলিয়ানস্‌ (ছয় নেপোলিয়ন)
  • দ্য অ্যাডভেঞ্চার অব দ্য থ্রী স্টুডেন্টস (তিন বিদ্যার্থী)
  • দ্য অ্যাডভেঞ্চার অব দ্য গোল্ডেন পিন্স-নেজ (সোনার চশমা)
  • দ্য অ্যাডভেঞ্চার অব দ্য মিসিং থ্রি-কোয়ার্টার (থ্রি-কোয়ার্টার নিরুদ্দেশ)
  • দ্য এডভেঞ্চার অব দ্য অ্যাবি গ্রেঞ্জ (মঠ কৃষিশালা)
  • দ্য অ্যাডভেঞ্চার অব দ্য সেকেন্ড স্টেইন (দ্বিতীয় দাগ)

খণ্ড ৪ - হিজ লাস্ট বাউ (তার শেষ অভিবাদন)

  • দ্য অ্যাডভেঞ্চার অব উইস্টেরিয়া লজ (উইস্টেরিয়া লজ-এর বিচিত্র ঘটনা)
  • দ্য অ্যাডভেঞ্চার অব দ্য রেড সার্কেল (লাল বৃত্তের বিচিত্র ঘটনা)
  • দ্য অ্যাডভেঞ্চার অব দ্য ব্রুস-পার্টিংটন প্ল্যানস্‌ (ব্রুস-পার্টিংটন নক্সার বিচিত্র ঘটনা)
  • দ্য অ্যাডভেঞ্চার অব দ্য ডাইয়িং ডিটেক্টিভ (মুমূর্ষু গোয়েন্দার বিচিত্র ঘটনা)
  • দ্য ডিসাপিয়ারেন্স অব লেডি ফ্রান্সেস কারফ্যাক্স (লেডি ফ্রান্সেস কারফ্যাক্সের অন্তর্ধান)
  • দ্য অ্যাডভেঞ্চার অব দ্য ডেভিল'স ফুট (দানব-পদের বিচিত্র ঘটনা)
  • হিজ লাস্ট বাউ (তাঁর শেষ অভিবাদন)

খণ্ড ৫ - দ্য কেস-বুক অব শার্লক হোমস (শার্লক হোমসের ঘটনা-পঞ্জী)

  • দ্য অ্যাডভেঞ্চার অব দ্য ম্যাজারিন স্টোন (ম্যাজারিন রত্ন-মণির রহস্য)
  • দ্য প্রবলেম অব থর ব্রিজ (থর সেতুর সমস্যা)
  • দ্য অ্যাডভেঞ্চার অব দ্য ক্রিপিং ম্যান (অথর্ব অধ্যাপক রহস্য)
  • দ্য অ্যাডভেঞ্চার অব দ্য সাসেক্স ভ্যাম্পায়ার (সাসেক্সের রক্তচোষা)
  • দ্য অ্যাডভেঞ্চার অব দ্য থ্রি গ্যারিডেবস্‌ (তিন গ্যারিডেব)
  • দ্য অ্যাডভেঞ্চার অব দ্য ইলাস্ট্রিয়াস ক্লায়েন্ট (প্রখ্যাত মক্কেলের বিচিত্র ঘটনা)
  • দ্য অ্যাডভেঞ্চার অব দ্য থ্রী গ্যাবলস্‌
  • দ্য অ্যাডভেঞ্চার অব দ্য ব্ল্যাঞ্চেড সোলজার (সাদা-মুখ সৈনিক)
  • দ্য অ্যাডভেঞ্চার অব দ্য লায়ন'স মেন (সিংহের কেশর)
  • দ্য অ্যাডভেঞ্চার অব দ্য রিটায়ার্ড কালারম্যান (রঙের গন্ধ)
  • দ্য অ্যাডভেঞ্চার অব দ্য ভেইলড্‌ লজার (ঘোমটা রহস্য)
  • দ্য অ্যাডভেঞ্চার অব দ্য সসকোম্ব ওল্ড প্লেস

জীবন বৃত্তান্ত

[সম্পাদনা]

প্রথম জীবন

[সম্পাদনা]
শার্লক হোমসের প্রথম আবির্ভাব, ১৮৮৭

পুরো নাম উইলিয়াম শার্লক স্কট হোমস। শার্লক হোমসের জন্ম ১৮৫৪ খ্রিষ্টাব্দের ৬ জানুয়ারি শুক্রবার বিকেল বেলায়। বাবা সাইগার হোমস আর মা ভায়োলেট শেরিন ফোর্ড। বাবার যদিও ইচ্ছে ছিলো শার্লক বড় হয়ে হবেন ইঞ্জিনিয়ার, কিন্তু শার্লক হয়ে গেলেন বিশ্বের একমাত্র কনসাল্টিং গোয়েন্দা। তার সঙ্গী, যোগ্য সহকারী বন্ধুবর লেখক ডাক্তার ওয়াটসন রহস্যোদ্ঘাটনের চেষ্টা করেছেন কেন তিনি এই পেশায় এলেন। কিন্তু বারবার ব্যর্থ হয়েছেন তিনি। পরে অবশ্য একদিন শার্লক নিজের মুখেই বলেছেন সে কথা।[]

ছেলেবেলা থেকেই শার্লক শিখে গিয়েছিলেন কী করে দুই চোখের ক্ষমতা দিয়ে চোখে দেখা জিনিসের খুঁটিনাটি বের করে ফেলা যায়। ১৮ বছর বয়সে যখন তিনি অক্সফোর্ড কলেজে আন্ডারগ্র্যাজুয়েটের ছাত্র, তখন তিনি বন্ধুহীন। চেহারা তেমন সুন্দর না হলেও তাঁর দিকে চোখ না ফিরিয়ে থাকা যায় না; একটা অসাধারণ আকর্ষণীয় ক্ষমতা ছিলো তাঁর। তবে দ্বিতীয় বছরে ভিক্টর ট্রেভর নামে এক বন্ধু জুটে গেলো তাঁর। ভিক্টরও শার্লকের মতো নিঃসঙ্গ।[]

১৮৭৪ খ্রিষ্টাব্দের ১২ জুলাই বন্ধু ভিক্টর তার বাবার সাথে শার্লককে পরিচয় করিয়ে দিয়ে শার্লকের বিশ্লেষণী ক্ষমতার কথা বললেন। এতে বৃদ্ধ ভিক্টর শার্লককে পরীক্ষা করতে চেয়ে তার সম্বন্ধে বলতে বললে, শার্লক যা বললেন, তাতে বৃদ্ধের হাসি হাসি চেহারা মলিন হয়ে গেলো। সেই থেকেই শখের কাজটি শার্লক পেশা হিসেবেই নিয়ে নিলেন।[]

শার্লক হোমস অবিবাহিত। লন্ডনের যে ভাড়া বাড়িটিতে তিনি থাকেন, তার ঠিকানা: ২২১/বি বেকার স্ট্রিট, লন্ডন[] বাড়ির গৃহকর্ত্রী মিসেস হাডসন। হোমস কদাচিৎ যোগাযোগ করেন বড়ভাই মাইক্রফট হোমসকে।

আরও দেখুন

[সম্পাদনা]

অতিরিক্ত পাঠ

[সম্পাদনা]

তথ্যসূত্র

[সম্পাদনা]
  1. Lycett, Andrew (২০০৭)। The Man Who Created Sherlock Holmes: The Life and Times of Sir Arthur Conan Doyle। Free Press। পৃষ্ঠা 53–54, 190। আইএসবিএন 978-0-7432-7523-1 
  2. আনওয়ারুল কবীর বুলু। শার্লক হোমস রচনাসমগ্র (প্রিন্ট)। শার্লক হোমস (ফেব্রুয়ারি ২০০২ সংস্করণ)। ঢাকা: মনন প্রকাশ। পৃষ্ঠা 656। আইএসবিএন 984-8332-00-6  অজানা প্যারামিটার |accessyear= উপেক্ষা করা হয়েছে (|access-date= ব্যবহারের পরামর্শ দেয়া হচ্ছে) (সাহায্য); অজানা প্যারামিটার |accessmonth= উপেক্ষা করা হয়েছে (|access-date= ব্যবহারের পরামর্শ দেয়া হচ্ছে) (সাহায্য); এখানে তারিখের মান পরীক্ষা করুন: |সংগ্রহের-তারিখ= (সাহায্য);

বহিঃসংযোগ

[সম্পাদনা]