এন. শ্রীনিবাসন

এন. শ্রীনিবাসন
এন. শ্রীনিবাসন
জন্ম	৩ জানুয়ারি ১৯৪৫ (বয়স ৭৯); কল্লীটাকুরিচি, তামিলনাড়ু, ভারত
জাতীয়তা	ভারতীয়
শিক্ষা	বিএসসি, পিজি ডিপ্লোমা
মাতৃশিক্ষায়তন	লোয়োলা কলেজ ; ইলিনয়েস ইন্সটিটিউট অব টেকনোলজি
পেশা	ইন্ডিয়া সিমেন্টস লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক
উপাধি	বিসিসিআইয়ের সাবেক সভাপতি; আইসিসি’র সাবেক চেয়ারম্যান
মেয়াদ	২০১১-২০১৩; ২০১৪-২০১৫
পূর্বসূরী	শশাঙ্ক মনোহর; সৃষ্ট
উত্তরসূরী	সুনীল গাভাস্কার; শশাঙ্ক মনোহর
দাম্পত্য সঙ্গী	চিত্রা
সন্তান	অশ্বীন; রূপা
পিতা-মাতা	টি. এস. নারায়ণস্বামী

নারায়ণস্বামী শ্রীনিবাসন (তামিল: நாராயணசாமி சீனிவாசன்; জন্ম: ৩ জানুয়ারি, ১৯৪৫)^[২] ভারতের বিশিষ্ট শিল্পপতি। ভারতের ক্রিকেটের সর্বোচ্চ নিয়ন্ত্রণকারী সংস্থা ভারতীয় ক্রিকেট নিয়ন্ত্রণ বোর্ডের বিতর্কিত সভাপতিসহ^[৩]^[৪] আন্তর্জাতিক ক্রিকেট কাউন্সিলের নির্বাচিত চেয়ারম্যান ছিলেন। এছাড়াও, তিনি ইন্ডিয়া সিমেন্টস লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালকের দায়িত্বে নিয়োজিত।

কর্মজীবন

বেশকিছু কেলেঙ্কারীর সাথে জড়িয়ে আছেন শ্রীনিবাসন। তন্মধ্যে, ইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার লীগের ক্রিকেট খেলাগুলোয় জুয়াখেলায় তার সম্পৃক্ততা রয়েছে। তার জামাই অভ্যন্তরীণ তথ্যাবলী জুয়াড়ীদের কাছে পাচার করতেন।^[৫] ফলশ্রুতিতে জামাই গুরুনাথ মেইয়াপ্পনকে কারাবরণ করতে হচ্ছে। এছাড়াও, জগন মোহন রেড্ডি’র সাথে ব্যাপক দূর্নীতি করেছেন।^[৬] ^[৭] ^[৮] ^[৯] মার্চ, ২০১৪ সালে ভারতের সুপ্রিম কোর্ট জুয়া কেলেঙ্কারীতে স্বচ্ছ তদন্তকার্যের স্বার্থে তাকে বিসিসিআই থেকে পদত্যাগের আদেশ দান করে।^[৪] কিন্তু কোর্টের আদেশকে তুচ্ছজ্ঞানে নিজ দাপ্তরিক কর্মকাণ্ড সম্পাদন করেছেন।

বিসিসিআইয়ের সাবেক সভাপতি এ. সি. মুত্তিয়া’র মাধ্যমে ক্রিকেট প্রশাসনে জড়িয়ে পড়েন তিনি।^[১০] একসময় তিনি বিসিসিআইয়ের সম্পাদক হন ও পরবর্তীকালে ২০১১ সালে সাবেক সভাপতি শশাঙ্ক মনোহরের কাছ থেকে বর্তমান দায়িত্ব নেন। তার প্রতিষ্ঠান ইন্ডিয়ান সিমেন্টস ইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার লীগের ফ্রাঞ্চাইজ দল চেন্নাই সুপার কিংসকে পরিচালিত করছে। এছাড়াও তিনি তামিলনাড়ু ক্রিকেট সংস্থার (টিএনসিএ) সভাপতি।^[১১] তামিলনাড়ু গল্ফ ফেডারেশন ও সর্বভারতীয় দাবা সংস্থা’রও সভাপতির দায়িত্ব পালন করছেন শ্রীনিবাসন।^[১২]

তথ্যসূত্র

↑ Pawar, Yogesh (২০১৩)। "Gurunath Meiyappan always had links with bookies of Chennai, Dubai, reveals N Srinivasan's son"। zeenews.india.com। সংগ্রহের তারিখ ৩০ মে ২০১৩।
↑ http://www.indiacements.co.in/areports/izl.pdf^{[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]}
↑ http://www.livemint.com/Politics/BYMBx2uEZyqtp8zEHxG56K/N-Srinivasans-controversial-innings-at-BCCI.html
↑ ^ক ^খ Utkarsh Anand (মার্চ ২৬, ২০১৪)। "SC gives BCCI an ultimatum: Srinivasan should quit or we will pass a verdict"। Indian Express। Justices A K Patnaik and FMI Kalifulla: “unless the President of the BCCI steps down, no fair decision can be taken. Why is Mr Srinivasan sticking to his chair? It is nauseating... Srinivasan should step down else we will pass a verdict,”
↑ PTI (ফেব্রু ১০, ২০১৪)। "BCCI chief Srinivasan's son-in-law Meiyappan involved in betting: Report in SC"। Times of India। ...a major embarrassment to BCCI president N Srinivasan, his son-in-law Gurunath Meiyappan's role in CSK as team official... "the allegations of betting and passing of information against Meiyappan stand proved," a report of the three-member committee headed by former Punjab and Haryana Chief Justice Mukul Mudgal said.
↑ U. Sudhakar Reddy (২৬ মে ২০১৩)। "Srinivasan must be arrested in Jagan scam: Legal experts"। ৩ নভেম্বর ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৮ আগস্ট ২০১৪। একের অধিক |archiveurl= এবং |আর্কাইভের-ইউআরএল= উল্লেখ করা হয়েছে (সাহায্য); একের অধিক |archivedate= এবং |আর্কাইভের-তারিখ= উল্লেখ করা হয়েছে (সাহায্য); একের অধিক |url-status= এবং |ইউআরএল-অবস্থা= উল্লেখ করা হয়েছে (সাহায্য)
↑ "IPL issues won't hurt India Cements' profitability, assures MD"। The Hindu। জুন ৫, ২০১৩। quotes Srinivasan as saying: "India Cements had invested in Bharti Cement owned by Jagan Mohan Reddy with the expectation that it would have an opportunity to buy the company when the previous owner exited." Eventually, when the French firm Vicat made a higher bid for Bharti cement, Srinivasan exited sold "his stake at a profit.”
↑ "CBI summons BCCI chief in Jagan case"। ৮ জুন ২০১২। ২৩ জুলাই ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৮ আগস্ট ২০১৪। একের অধিক |archiveurl= এবং |আর্কাইভের-ইউআরএল= উল্লেখ করা হয়েছে (সাহায্য); একের অধিক |archivedate= এবং |আর্কাইভের-তারিখ= উল্লেখ করা হয়েছে (সাহায্য); একের অধিক |url-status= এবং |ইউআরএল-অবস্থা= উল্লেখ করা হয়েছে (সাহায্য)
↑ "Andhra: Jagan to move SC today"। Indian Express। ১৬ আগস্ট ২০১১। ২৬ মার্চ ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৮ আগস্ট ২০১৪। একের অধিক |archiveurl= এবং |আর্কাইভের-ইউআরএল= উল্লেখ করা হয়েছে (সাহায্য); একের অধিক |archivedate= এবং |আর্কাইভের-তারিখ= উল্লেখ করা হয়েছে (সাহায্য); একের অধিক |url-status= এবং |ইউআরএল-অবস্থা= উল্লেখ করা হয়েছে (সাহায্য) “India Cements and Dalmia Cements had invested about 95 crore each and made Rs 150 crore each. Similarly, Prasad had invested Rs 265 crore and made Rs 550 crore.”
↑ Chakraborty, Krishna Kanta (২০১৩)। "It was a huge mistake to bring Srinivasan into administration: AC Muthiah – The Times of India"। indiatimes.com। সংগ্রহের তারিখ ৩০ মে ২০১৩। Former BCCI president AC Muthiah, who first recommended present BCCI chief Srinivasan for the post of Tamil Nadu Cricket Association president years ago
↑ "N. Srinivasan"। সংগ্রহের তারিখ ২২ জুন ২০১২।
↑ "Profile of N. Srinivasan"। India Cements। ২৮ জানুয়ারি ২০১০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১ ডিসেম্বর ২০১৮। একের অধিক |archiveurl= এবং |আর্কাইভের-ইউআরএল= উল্লেখ করা হয়েছে (সাহায্য); একের অধিক |archivedate= এবং |আর্কাইভের-তারিখ= উল্লেখ করা হয়েছে (সাহায্য)

[1] Pawar, Yogesh (২০১৩)। "Gurunath Meiyappan always had links with bookies of Chennai, Dubai, reveals N Srinivasan's son"। zeenews.india.com। সংগ্রহের তারিখ ৩০ মে ২০১৩।

[2] ttp://www.indiacements.co.in/areports/izl.pdf^{[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]}

[3] ttp://www.livemint.com/Politics/BYMBx2uEZyqtp8zEHxG56K/N-Srinivasans-controversial-innings-at-BCCI.html

[SC-4] ক ^খ Utkarsh Anand (মার্চ ২৬, ২০১৪)। "SC gives BCCI an ultimatum: Srinivasan should quit or we will pass a verdict"। Indian Express। Justices A K Patnaik and FMI Kalifulla: “unless the President of the BCCI steps down, no fair decision can be taken. Why is Mr Srinivasan sticking to his chair? It is nauseating... Srinivasan should step down else we will pass a verdict,”

[5] PTI (ফেব্রু ১০, ২০১৪)। "BCCI chief Srinivasan's son-in-law Meiyappan involved in betting: Report in SC"। Times of India। ...a major embarrassment to BCCI president N Srinivasan, his son-in-law Gurunath Meiyappan's role in CSK as team official... "the allegations of betting and passing of information against Meiyappan stand proved," a report of the three-member committee headed by former Punjab and Haryana Chief Justice Mukul Mudgal said.

[6] U. Sudhakar Reddy (২৬ মে ২০১৩)। "Srinivasan must be arrested in Jagan scam: Legal experts"। ৩ নভেম্বর ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৮ আগস্ট ২০১৪। একের অধিক |archiveurl= এবং |আর্কাইভের-ইউআরএল= উল্লেখ করা হয়েছে (সাহায্য); একের অধিক |archivedate= এবং |আর্কাইভের-তারিখ= উল্লেখ করা হয়েছে (সাহায্য); একের অধিক |url-status= এবং |ইউআরএল-অবস্থা= উল্লেখ করা হয়েছে (সাহায্য)

[7] "IPL issues won't hurt India Cements' profitability, assures MD"। The Hindu। জুন ৫, ২০১৩। quotes Srinivasan as saying: "India Cements had invested in Bharti Cement owned by Jagan Mohan Reddy with the expectation that it would have an opportunity to buy the company when the previous owner exited." Eventually, when the French firm Vicat made a higher bid for Bharti cement, Srinivasan exited sold "his stake at a profit.”

[8] "CBI summons BCCI chief in Jagan case"। ৮ জুন ২০১২। ২৩ জুলাই ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৮ আগস্ট ২০১৪। একের অধিক |archiveurl= এবং |আর্কাইভের-ইউআরএল= উল্লেখ করা হয়েছে (সাহায্য); একের অধিক |archivedate= এবং |আর্কাইভের-তারিখ= উল্লেখ করা হয়েছে (সাহায্য); একের অধিক |url-status= এবং |ইউআরএল-অবস্থা= উল্লেখ করা হয়েছে (সাহায্য)

[9] "Andhra: Jagan to move SC today"। Indian Express। ১৬ আগস্ট ২০১১। ২৬ মার্চ ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৮ আগস্ট ২০১৪। একের অধিক |archiveurl= এবং |আর্কাইভের-ইউআরএল= উল্লেখ করা হয়েছে (সাহায্য); একের অধিক |archivedate= এবং |আর্কাইভের-তারিখ= উল্লেখ করা হয়েছে (সাহায্য); একের অধিক |url-status= এবং |ইউআরএল-অবস্থা= উল্লেখ করা হয়েছে (সাহায্য) “India Cements and Dalmia Cements had invested about 95 crore each and made Rs 150 crore each. Similarly, Prasad had invested Rs 265 crore and made Rs 550 crore.”

[10] Chakraborty, Krishna Kanta (২০১৩)। "It was a huge mistake to bring Srinivasan into administration: AC Muthiah – The Times of India"। indiatimes.com। সংগ্রহের তারিখ ৩০ মে ২০১৩। Former BCCI president AC Muthiah, who first recommended present BCCI chief Srinivasan for the post of Tamil Nadu Cricket Association president years ago

[11] "N. Srinivasan"। সংগ্রহের তারিখ ২২ জুন ২০১২।

[12] "Profile of N. Srinivasan"। India Cements। ২৮ জানুয়ারি ২০১০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১ ডিসেম্বর ২০১৮। একের অধিক |archiveurl= এবং |আর্কাইভের-ইউআরএল= উল্লেখ করা হয়েছে (সাহায্য); একের অধিক |archivedate= এবং |আর্কাইভের-তারিখ= উল্লেখ করা হয়েছে (সাহায্য)

[১]

[২]

[৩]

[৪]

[৫]

[৬]

[৭]

[৮]

[৯]

[১০]

[১১]

[১২]

দে স বিসিসিআই সভাপতি
১৯২৮-১৯৫০	আর. ই. গ্রান্ট গোভান (১৯২৮-১৯৩৩) সিকান্দার হায়াত খান (১৯৩৩-১৯৩৫) হামিদুল্লাহ খান (১৯৩৫-১৯৩৭) দিগ্বিজয়সিংজী রণজিতসিংজী (১৯৩৭-১৯৩৮) পি. সুব্বারায়ান (১৯৩৮-১৯৪৬) অ্যান্থনি এস. ডি'মেলো (১৯৪৬-১৯৫১)
১৯৫১-১৯৭৫	জে. সি. মুখার্জী (১৯৫১-১৯৫৪) বিজিয়ানাগ্রামের মহারাজকুমার (১৯৫৪-১৯৫৬) সরদার সুরজিৎসিং মজিথিয়া (১৯৫৬-১৯৫৮) আরকে প্যাটেল (১৯৫৮-১৯৬০) এম. এ. চিদাম্বরম (১৯৬০-১৯৬৩) ফতেসিংরাও গায়কোয়াড় (১৯৬৩-১৯৬৬) জাল ইরানি (১৯৬৬-১৯৬৯) এ. এন. ঘোষ (১৯৬৯-১৯৭২) পুরুষোত্তম রাংতা (১৯৭২-১৯৭৫)
১৯৭৬-২০০০	রামপ্রকাশ মেহরা (১৯৭৫-১৯৭৭) এম. চিন্নাস্বামী (১৯৭৭-১৯৮০) এস. কে. ওয়াংখেড়ে (১৯৮০-১৯৮২) এন. কে. পি. সাল্ভ (১৯৮২-১৯৮৫) এস. শ্রীরাম (১৯৮৫-১৯৮৮) বি. এন. দত্ত (১৯৮৮-১৯৯০) মাধবরাও সিন্ধিয়া (১৯৯০-১৯৯৩) ইন্দ্রজিৎ সিং বিন্দ্রা (১৯৯৩-১৯৯৬) রাজ সিং দুঙ্গারপুর (১৯৯৬-১৯৯৯) এ. সি. মুথিয়া (১৯৯৯-২০০১)
২০০১-বর্তমান	জগমোহন ডালমিয়া (২০০১-২০০৪) রণবীর সিং মহেন্দ্র (২০০৪-২০০৫) শরদ পওয়ার (২০০৫-২০০৮) শশাঙ্ক মনোহর (২০০৮-২০১১) এন. শ্রীনিবাসন (২০১১-২০১৩) জগমোহন ডালমিয়া (২০১৩) এন. শ্রীনিবাসন (২০১৩-২০১৪) সুনীল গাভাস্কার (২০১৪) শিবলাল যাদব (২০১৪) জগমোহন ডালমিয়া (২০১৪-২০১৫) শশাঙ্ক মনোহর (২০১৫-২০১৬) অনুরাগ ঠাকুর (২০১৬-২০১৭) সি. কে. খান্না (২০১৭-২০১৯, ভারপ্রাপ্ত) সৌরভ গাঙ্গুলী (২০১৯-বর্তমান)