জেমস ওয়াটসন
জেমস ওয়াটসন | |
|---|---|
জেমস ওয়াটসন | |
| জন্ম | জেমস ওয়াটসন ৬ এপ্রিল ১৯২৮ |
| মৃত্যু | ৬ নভেম্বর ২০২৫ (বয়স ৯৭) ইস্ট নর্থপোর্ট, নিউইয়র্ক, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র |
| জাতীয়তা | মার্কিন |
| মাতৃশিক্ষায়তন | শিকাগো বিশ্ববিদ্যালয় ইন্ডিয়ানা বিশ্ববিদ্যালয় |
| পরিচিতির কারণ | ডিএনএ গঠন আণবিক জীববিজ্ঞান |
| দাম্পত্য সঙ্গী | Elizabeth Watson (née Lewis) |
| পুরস্কার | চিকিৎসাবিজ্ঞানে নোবেল পুরস্কার (১৯৬১) Copley Medal (1993)[১] |
| বৈজ্ঞানিক কর্মজীবন | |
| কর্মক্ষেত্র | জিনতত্ত্ব |
| প্রতিষ্ঠানসমূহ | ইন্ডিয়ানা বিশ্ববিদ্যালয় কোল্ড স্প্রিং হারবার ল্যাবরেটরি হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয় কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয় জাতীয় স্বাস্থ্য ইনস্টিটিউট |
| অভিসন্দর্ভের শিরোনাম | এক্স-রে নিষ্ক্রিয় ব্যাকটেরিওফেজের জৈবিক বৈশিষ্ট্য (১৯৫১) |
| ডক্টরাল উপদেষ্টা | Salvador Luria |
| ডক্টরেট শিক্ষার্থী | মারিও ক্যাপেচ্চি[২] |
| অন্যান্য উল্লেখযোগ্য শিক্ষার্থী | Ewan Birney[৩] |
| ওয়েবসাইট | www |
| স্বাক্ষর | |

জেমস ডি. ওয়াটসন (এপ্রিল ৬, ১৯২৮ – নভেম্বর ৬, ২০২৫) ছিলেন নোবেল পুরস্কার বিজয়ী একজন মার্কিন আণবিক জীববিজ্ঞানী। ফ্রান্সিস ক্রিক এর সাথে তিনি ডি. এন. এ. এর গঠন সংক্রান্ত তত্ত্ব প্রদান করার জন্য বিখ্যাত হয়ে আছেন।
জন্ম এবং কর্মজীবন
[সম্পাদনা]জেমস ওয়াটসন ১৯২৮ সালে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি শিকাগো বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রাণিবিদ্যা বিষয়ে পড়াশোনা করেন এবং ইন্ডিয়ানা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ১৯৫০ সালে পিএইচ. ডি. ডিগ্রী অর্জন করেন। ১৯৫০ থেকে ১৯৫৩ সাল পর্যন্ত তিনি কোপেনহেগেন এবং ক্যামব্রীজে কাজ করেন। ক্যামব্রীজে তিনি ক্রীকের সাথে একত্রে ডি. এন. এ. -এর গঠন আবিষ্কার করেন যার জন্য ১৯৬২ সালে তারা মরিস উইলকিন্সের সাথে যুগ্মভাবে নোবেল পুরস্কার লাভ করেন।
১৯৫৩ সালে তিনি ক্যালটেকে কাজ করতে যুক্তরাষ্ট্রে ফিরে আসেন। ১৯৫৫ সালে তিনি হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে কাজ করতে শুরু করেন। ১৯৬১ সালে সেখানকার আণবিক জীববিজ্ঞান ও জীবন-রসায়নবিদ্যা বিভাগের একজন অধ্যাপক হিসাবে নিয়োগ পান এবং ১৯৭৬ সাল পর্যন্ত সেখানে কাজ করেন। তিনি বর্তমানে লং আইল্যান্ডে অবস্থিত কোল্ড স্প্রিং হারবার গবেষণাগার নামক আণবিক জীববিজ্ঞান বিষয়ে গবেষণাকারী একটি প্রতিষ্ঠানের প্রেসিডেন্ট পদে বহাল আছেন। এর আগে ১৯৬৮ থেকে ১৯৯৪ সাল পর্যন্ত তিনি এই প্রতিষ্ঠানটির পরিচালক হিসাবে দায়িত্ব পালন করেন।
গ্রন্থাবলী
[সম্পাদনা]তার রচিত গ্রন্থগুলির মধ্যে 'দ্বি-হেলিক্স: ডি. এন. এ. -এর গঠন আবিষ্কারের ভেতরের কাহিনী' বা 'The Double Helix: A Personal Account of the Discovery of the Structure of DNA'(১৯৬৮) সবচেয়ে বিখ্যাত। এটি বিজ্ঞানবিষয়ক সর্বকালের সবচেয়ে জনপ্রিয় গুটিকয় গ্রন্থের একটি। এছাড়া তিনি আরো লিখেছেন:
- 'জিন-এর আণবিক জীববিজ্ঞান' বা 'The Molecular Biology of the Gene'(১৯৬৫, ১৯৭০, ১৯৭৬, সহলেখক: ১৯৮৭);
- 'ডি. এন. এ. -কাহিনী: জিন ক্লোনিং -এর প্রামাণিক ইতিহাস' বা 'The DNA Story: A Documentay History of Gene Cloning'(সহলেখক: ১৯৮১);
- 'Recombinant DNA'(সহলেখক: ১৯৮৩, ১৯৮৯, ১৯৯৪);
- 'কোষ-এর আণবিক জীববিজ্ঞান' বা 'The Molecular Biology of the Cell'(সহলেখক: ১৯৮৩, ১৯৮৯, ১৯৯৪);
- 'ডি. এন. এ. -এর জন্যে ভালোবাসা: জিন, জিনোম এবং সমাজ' বা 'A Passion for DNA: Genes, Genomes and Society'(২০০০);
- 'জিন, নারী এবং গ্যামো: দ্বি-হেলিক্সের পর' বা 'Genes, Girls and Gamow: After the Double Helix'(২০০২);
- 'ডি. এন. এ. : জীবন-রহস্যের চাবি' বা 'DNA: The Secret of Life'(২০০৩)
আরও
[সম্পাদনা]বহিঃসংযোগ
[সম্পাদনা]তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ "Copley Medal"। Royal Society website। The Royal Society। সংগ্রহের তারিখ ১৯ এপ্রিল ২০১৩।
- ↑ Capecchi, Mario (১৯৬৭)। On the Mechanism of Suppression and Polypeptide Chain Initiation (অভিসন্দর্ভ)। Harvard University।
- ↑ Hopkin, Karen (২০০৫)। "Bring Me Your Genomes: The Ewan Birney Story"। The Scientist। ১৯ (11): ৬০।
{{সাময়িকী উদ্ধৃতি}}: অজানা প্যারামিটার|month=উপেক্ষা করা হয়েছে (সাহায্য)
| এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |
- মার্কিন আণবিক জীববিজ্ঞানী
- মার্কিন নোবেল বিজয়ী
- ১৯২৮-এ জন্ম
- ২০২৫-এ মৃত্যু
- শিকাগো বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাক্তন শিক্ষার্থী
- ন্যাশনাল মেডেল অফ সাইন্স বিজয়ী
- চিকিৎসাবিজ্ঞানে নোবেল পুরস্কার বিজয়ী
- কপলি পদক বিজয়ী
- ইংরেজ বংশোদ্ভূত মার্কিন ব্যক্তি
- আইরিশ বংশোদ্ভূত মার্কিন ব্যক্তি
- স্কটিশ বংশোদ্ভূত মার্কিন ব্যক্তি
- জীবিত ব্যক্তি
- ২০শ শতাব্দীর মার্কিন পদার্থবিজ্ঞানী
- মার্কিন নাস্তিক
- মার্কিন বংশাণুবিদ
- মার্কিন বিজ্ঞান লেখক
- মার্কিন পাঠ্যপুস্তক লেখক
- রয়েল সোসাইটির বিদেশি সদস্য
- রুশ বিজ্ঞান অ্যাকাডেমির বিদেশী সদস্য
- প্রাক্তন রোমান ক্যাথলিক
- হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক
- ইন্ডিয়ানা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাক্তন শিক্ষার্থী
- ইউরোপীয় আণবিক জীববিজ্ঞান সংস্থার সদস্য
- মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় বিজ্ঞান অ্যাকাডেমির সদস্য
- প্রেসিডেন্সিয়াল মেডেল অব ফ্রিডম প্রাপক
- নিউ ইয়র্ক (অঙ্গরাজ্য)-এর বিজ্ঞানী
- নিউ ইয়র্ক (অঙ্গরাজ্য)-এর লেখক
- যুক্তরাজ্যে মার্কিন প্রবাসী
- মার্কিন প্রাক্তন খ্রিস্টান