উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
২০২২ এশিয়ান গেমস পুরুষদের হকি টুর্নামেন্ট ২৪ সেপ্টেম্বর থেকে ৬ অক্টোবর ২০২৩ পর্যন্ত চীনের হাংচৌতে মহিলাদের টুর্নামেন্টের পাশাপাশি অনুষ্ঠিত হয়েছিল। [১]
ফাইনালে ডিফেন্ডিং চ্যাম্পিয়ন জাপানে ৫–১ গোলে হারিয়ে ভারত তাদের চতুর্থ এশিয়ান গেমসের শিরোপা জিতেছে। স্বাগতিক চীনকে ২–১ গোলে হারিয়ে ব্রোঞ্জ জিতেছে দক্ষিণ কোরিয়া।[২] বিজয়ী হিসেবে ভারত ২০২৪ গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিকের জন্য সরাসরি যোগ্যতা অর্জন করেছে।[৩][৪]
অংশগ্রহণকারী দলসমূহ[সম্পাদনা]
প্রাথমিক পর্যায়[সম্পাদনা]
উৎস:
এফআইএইচশ্রেণীবিভাগের নিয়মাবলী: ১) পয়েন্ট; ২) ম্যাচ জয়; ৩) গোল পার্থক্য; ৪) জন্য গোল; ৫) হেড টু হেড ফলাফল; ৬) মাঠে করা গোল।
[৭]
আম্পায়ার: নাজমি কামারুদ্দিন (মালয়েশিয়া) খামিস আল বালুশি (ওমান)
|
|
আম্পায়ার: রাভি আনবানান্থান (মালয়েশিয়া) পল ওয়াকার (ইংল্যান্ড)
|
|
আম্পায়ার: শন রাপাপোর্ট (দক্ষিণ আফ্রিকা) চি গ্যাং (চীন)
|
|
আম্পায়ার: শাহবাজ আলী (বাংলাদেশ তাও ঝিনান (চীন)
|
|
আম্পায়ার: পল ওয়াকার (ইংল্যান্ড) নাজমি কামারুদ্দিন (মালয়েশিয়া)
|
|
উজবেকিস্তান
|
২–১৮
|
পাকিস্তান
|
ওবলোকুলভ ২৪' খুদোয়নাজারভ ৫৪'
|
প্রতিবেদন
|
লিয়াকত ২' আর খান ২' আহমদ ১০', ২০', ২৯', ৪৫', ৫৯' ভুট্টা ১২', ১৭' রেহমান ১৪', ৫৩' এম খান (নং ১৫) ২৩' রানা ২৩', ৩১', ৪২' আফরাজ ২৯', ৪১', ৫৫'
|
আম্পায়ার: খামিস আল বালুশি (ওমান) চি গ্যাং (চীন)
|
|
আম্পায়ার: তাও ঝিনান (চীন) জাকুব মেজলিক (চেক প্রজাতন্ত্র)
|
|
আম্পায়ার: শন রাপাপোর্ট (দক্ষিণ আফ্রিকা) ইউ হিয়ো-সিক (দক্ষিণ কোরিয়া)
|
|
আম্পায়ার: আল বালুশি খামিস (ওমান) চি গ্যাং (চীন)
|
|
আম্পায়ার: লিম হং-ঝেন (সিঙ্গাপুর) কমরুদ্দিন নাজমি (মালয়েশিয়া)
|
|
আম্পায়ার: ইউ হিয়ো-সিক (দক্ষিণ কোরিয়া) খামিস আল বালুশি (ওমান)
|
|
আম্পায়ার: পল ওয়াকার (ইংল্যান্ড) তাও ঝিনান (চীন)
|
|
আম্পায়ার: জাভেদ শেখ (ভারত) রাভি আনবানান্থান (মালয়েশিয়া)
|
|
উৎস:
এফআইএইচশ্রেণীবিভাগের নিয়মাবলী: ১) পয়েন্ট; ২) ম্যাচ জয়; ৩) গোল পার্থক্য; ৪) জন্য গোল; ৫) হেড টু হেড ফলাফল; ৬) মাঠে করা গোল।
[৭](H) স্বাগতিক।
আম্পায়ার: রঘু প্রসাদ (ভারত) শাহবাজ আলি (বাংলাদেশ)
|
|
আম্পায়ার: জাভেদ শেখ (ভারত) হারুন রশিদ (বাংলাদেশ)
|
|
আম্পায়ার: শন রাপাপোর্ট (দক্ষিণ আফ্রিকা) হং-জেন লিম (সিঙ্গাপুর)
|
|
আম্পায়ার: জাকুব মেজলিক (চেক প্রজাতন্ত্র) কিনোশিতা হিদেকি (জাপান)
|
|
আম্পায়ার: জাভেদ শেখ (ভারত) রাবি আনবানান্থান (মালেশিয়া)
|
|
আম্পায়ার: হারুন রশিদ (পাকিস্তান) খামিস আল বালুশি (ওমান)
|
|
আম্পায়ার: পল ওয়াকার (ইংল্যান্ড) নাজমি কামারুদ্দিন (মালয়েশিয়া)
|
|
আম্পায়ার: হং-জেন লিম (সিঙ্গাপুর) হারুন রশিদ (পাকিস্তান)
|
|
আম্পায়ার: জাকুব মেজলিক (চেক প্রজাতন্ত্র) রাভি আনবানান্থান (মালয়েশিয়া)
|
|
আম্পায়ার: শন রাপাপোর্ট (দক্ষিণ আফ্রিকা) পল ওয়াকার (ইংল্যান্ড)
|
|
আম্পায়ার: আলী শাহবাজ (বাংলাদেশ) হিদেকি কিনোশিতা (জাপান)
|
|
আম্পায়ার: জাকুব মেজলিক (চেক প্রজাতন্ত্র) লিম হং-ঝেন (সিঙ্গাপুর)
|
|
আম্পায়ার: চি গ্যাং (চীন) হিদেকি কিনোশিতা (জাপান)
|
|
আম্পায়ার: শন রাপাপোর্ট (দক্ষিণ আফ্রিকা) হারুন রশিদ (পাকিস্তান)
|
|
শ্রেণিবিভাগ পর্যায়[সম্পাদনা]
১১তম স্থান নির্ধারণী ম্যাচ[সম্পাদনা]
আম্পায়ার: সিন রাপাপোর্ট (ইংল্যান্ড) আলি শাহবাজ (বাংলাদেশ)
|
|
৯ম স্থান নির্ধারণী ম্যাচ[সম্পাদনা]
আম্পায়ার: ইউ হিও-সিক (দক্ষিণ কোরিয়া) হিদেকি কিনোশিতা (জাপান)
|
|
৭ম স্থান নির্ধারণী ম্যাচ[সম্পাদনা]
আম্পায়ার: শন রাপাপোর্ট (দক্ষিণ আফ্রিকা) পল ওয়াকার (ইংল্যান্ড)
|
|
৫ম স্থান নির্ধারণী ম্যাচ[সম্পাদনা]
আম্পায়ার: লিম হং-ঝেন (সিঙ্গাপুর) রাভি আনবানান্থান (মালয়েশিয়া)
|
|
আম্পায়ার: জাভেদ শেখ (ভারত) নাজমি কমরুদ্দিন (মালেশিয়া)
|
|
ব্রোঞ্জপদক ম্যাচ[সম্পাদনা]
আম্পায়ার: রাবি আনবানান্থান (মালেশিয়া) জাভেদ শেখ (ভারত)
|
|
স্বর্ণপদক ম্যাচ[সম্পাদনা]
আম্পায়ার: নাজমি কামারুদ্দিন (মালয়েশিয়া) লিম হং-জেন (সিঙ্গাপুর)
|
|
এই প্রতিযোগিতায় ৩৮টি ম্যাচে ৩৩১টি গোল হয়েছে, যা ম্যাচ প্রতি গড়ে ৮.৭১টি গোল।
১৮টি গোল
১৩টি গোল
১২টি গোল
১১টি গোল
১০টি গোল
৯টি গোল
৮টি গোল
৭টি গোল
৬টি গোল
৫টি গোল
৪টি গোল
৩টি গোল
২টি গোল
১টি গোল
উৎস: এফআইএইচ