হাসনা বেগম

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
হাসনা বেগম
জন্ম(১৯৩৫-০২-২৪)২৪ ফেব্রুয়ারি ১৯৩৫
মৃত্যু১ ডিসেম্বর ২০২০(2020-12-01) (বয়স ৮৫)
মৃত্যুর কারণকোভিড-১৯
জাতীয়তাবাংলাদেশি
মাতৃশিক্ষায়তনঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
পেশাঅধ্যাপক

হাসনা বেগম (২৪ ফেব্রুয়ারি ১৯৩৫ - ১ ডিসেম্বর ২০২০) ছিলেন একজন বাংলাদেশি দার্শনিক ও নারীবাদী লেখক। ২০০০ সালের ডিসেম্বরে অবসর গ্রহণের পূর্বে তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে দর্শনের অধ্যাপক হিসেবে কর্মরত ছিলেন।

প্রারম্ভিক জীবন[সম্পাদনা]

হাসনা বেগম ১৯৩৫ সালের ২৪ ফেব্রুয়ারি ঢাকায় জন্মগ্রহণ করেন। তার পিতার নাম আব্দুল হাফিজ এবং মাতা রাবেয়া খাতুন।[১] এই দম্পতির দুই কন্যার মধ্যে হাসনা জ্যেষ্ঠ সন্তান। মমতাজউদ্দিন আহমেদ ছিলেন হাসনা বেগমের মামা এবং তিনি মামার বাড়িতেই জন্মগ্রহণ করেন।[১] হাসনা বেগম কলকাতাতে তার শিক্ষাজীবন শুরু করেন। পরবর্তীতে তার পরিবার পূর্ববঙ্গে চলে আসে। ১৯৪৯ সালে তিনি নুরইদ্দিন মুহাম্মদ সেলিমের সাথে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হন। পরের বছর তার প্রথম কন্যা জন্মগ্রহণ করেন। গর্ভাবস্থায় তিনি মাধ্যমিক পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করেন এবং প্রথম বিভাগে উত্তীর্ণ হন। পরবর্তীতে তিনি একটি কিন্ডারগার্টেনে শিক্ষকতা শুরু করেন। পরে সেখান থেকে পদত্যাগ করে রাত্রিকালীন একটি কলেজে ভর্তি হন এবং উচ্চ মাধ্যমিক সম্পন্ন করেন।[১]

হাসনা বেগম ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ১৯৬৮ সালে দর্শনে স্নাতক ও ১৯৬৯ সালে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি লাভ করেন। মোনাশ বিশ্ববিদ্যালয় থেকে তিনি অস্ট্রেলীয় দার্শনিক পিটার সিঙ্গারের তত্ত্বাবধানে নীতিদর্শন বিষয়ে ১৯৭৮ সালে পিএইচডি ডিগ্রি লাভ করেন। তিনি ছিলেন পিটার সিঙ্গারের প্রথম পিএইচডি শিক্ষার্থী। তার পিএইচডি অভিসন্দর্ভের শিরোনাম ছিল ম্যুরের নীতিবিদ্যা: তত্ত্ব ও প্রয়োগ

কর্মজীবন[সম্পাদনা]

হাসনা বেগম ১৯৭২ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের একই বিভাগে শিক্ষক হিসেবে যোগদান করেন।[১] ১৯৮০ সালে তিনি সহাকারী অধ্যাপক ও ১৯৮৮ সালে অধ্যাপক হন। তিনি ১৯৯১ থেকে ১৯৯৩ সাল পর্যন্ত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের দর্শন বিভাগের সভাপতির দায়িত্ব পালন করেন। ২০০০ সালে তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে অবসর গ্রহণ করেন। ২০০৯ সালে তাকে বিশ্ববিদ্যালয়ের অনারারি অধ্যাপক হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয়। ২০১০ সালে তিনি বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশনের রোকেয়া চেয়ার নিয়োগ পান।

হাসনা বেগম বহুপ্রজ লেখক এবং দর্শনের কিছু চিরায়ত গ্রন্থের বাংলা অনুবাদও সম্পন্ন করেছেন। তিনি বায়োএথিকস নামক জার্নালের সম্পাদনা পরিষদের সদস্য ছিলেন এবং ১৯৯৭ থেকে ২০০৫ পর্যন্ত ইন্টারন্যাশনাল এসোসিয়েশন অব বায়োএথিকস-এর বোর্ড সদস্য ছিলেন। মৃত্যুর পূর্ব পর্যন্ত তিনি ইউবায়োস জার্নাল অব এশিয়ান অ্যান্ড ইন্টারন্যাশনাল বায়োএথিকস-এর সম্পাদনা পরিষদের সদস্য ছিলেন।

মৃত্যু[সম্পাদনা]

হাসনা বেগম ২০২০ সালের ১ ডিসেম্বর কোভিড-১৯-এ আক্রান্ত হয়ে মৃত্যুবরণ করেন।[২] এরপূর্বে ২৭ নভেম্বর কোভিড উপসর্গ দেখা দিলে তাকে ঢাকার বাংলাদেশ স্পেশালাইজড হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।

প্রকাশনা[সম্পাদনা]

গ্রন্থ[সম্পাদনা]

  • Moores Ethics : Theory and Practice, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, ১৯৮২ (পিএইচডি অভিসন্দর্ভ)।
    • Australasian Journal of Philosophy, 1983
    • Journal of Asiatic Society, ১৯৮৩
    • Indian Philosophical Quarterly, 1985
    • Russell, ম্যাকমাস্টার ইউনিভার্সিটি Vol.4, No.1, কানাডা, ১৯৮৯
  • নৈতিকতা, নারী ও সমাজ, বাংলা একাডেমী, ঢাকা ১৯৯০, ২য় সংস্করণ, ঢাকা।
  • অনুবাদ: G.E.Moore-এর Principia Ethica (নীতিবিদ্যার মূলনীতি), বাংলা একাডেমী, ঢাকা, ১৯৮৫।
  • অনুবাদ : J.S. Mill-এর Utilitarianism (উপযোগবাদ), বাংলা একাডেমী ১ম সংস্করণ ১৯৮৫, ২য় সংস্করণ ১৯৯৭; ৩য় সংস্করণ; ঢাকা, ২০১৪; ৪র্থ সংস্করণ (ভারতীয় ১ম সংস্করণ) ২০১৬; ৫ম সংস্করণ, জাতীয় সাহিত্য প্রকাশ, ২০১৭।
  • Women in the Developing World: Thoughts and Ideals, স্টালিং পাবলিশার্স, নিউ দিল্লি, ভারত, ১৯৯০; ২য় সংস্করণ, ঢাকা ২০০৯। আইএসবিএন ৯৭৮-৮১২০৭১২৬৮৩
  • Madonna Echoes and Vibrations, Academic Publishers, Dhaka, 1996.
  • Ethics in Social Practice, Academic Publishers, ঢাকা ২০০১; ২য় সংস্করণ সূচীপত্র, ২০১০।
  • নারী ও অন্যান্য প্রসঙ্গ, হাককানী, ঢাকা, ২০০২।
  • অনুবাদ : এরিস্টটলের নিকোমেকীয়ান এথিক্স, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, ২০০৬।
  • মায়ের কথা মেয়ের কথা মেয়েদের কথা, ঢাকা ২০০৮।
  • বার্ধক্য নিয়ে ভাবনা ও অন্যান্য, ঢাকা ২০০৮।
  • সোনার হরিণ চাই (স্মৃতিকথা), ১ম খ-, ২০১৫।
  • Windows into Living, একাডেমিক পাবলিশার্স, ২০১১। আইএসবিএন ৯৭৮-৯৮৪০৮০২৭০৮
  • মাধবীর কথা (উপন্যাস), ঢাকা, ২০০৯।
  • Begum Rokeya the Feminist: Thoughts and Ideals, ঢাকা, ২০১১।
  • দার্শনিকদের গল্প, ১ম খ-, ঢাকা ২০১৬।
  • ৩টি কবিতার বই; কয়েকটি ইংরেজি কবিতা Poetry Monash, ইংরেজি বিভাগ, মোনাশ ইউনিভার্সিটি, ১৯৭৫ থেকে ১৯৭৮।
  • রূপে অরূপে ম্যাডোনা, ঢাকা, ১৯৮৬।

প্রকাশিত প্রবন্ধ[সম্পাদনা]

  • "প্লেটোর কম্যুনিজম", দর্শন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, ১৯৭২।
  • "Is Moore a Consistent Utilitarian?", Dhaka University Studies, ডিসেম্বর, ১৯৭৮।
  • "Some Comments on Moore"s Method of Isolation", Indian Philosophical Quarterly, জুলাই, ১৯৭৯।[৩]
  • "Moore on Goodness and the Naturalistic Fallacy", Australasian Journal of Philosophy, সেপ্টেম্বর, ১৯৭৯।[৪]
  • "নৈতিকতা ও সামাজিক মূল্যবোধ", দর্শন, ডিসেম্বর ১৯৭৯।
  • "প্লেটোর আদর্শরাষ্ট্রে নারী", ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় পত্রিকা, জুন, ১৯৮০।
  • "Moore's Ethics and the Bloomsbury Group", ঢাকা ইউনিভার্সিটি স্টাডিজ, জুন, ১৯৮১।
  • "প্রিন্সিপিয়া এথিকা-য় ম্যুত্তর", ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় পত্রিকা, জুন ১৯৮১।
  • "যুক্তিবাদী বেগম রোকেয়া এবং নারীর অধিকার", সাহিত্য পত্রিকা, বাংলা বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, ডিসেম্বর, ১৯৮০।
  • "Natural, Non-natural and Supersensible Qualities, ঢাকা ইউনিভার্সিটি স্টাডিজ, জুন, ১৯৮১।
  • "Academic Environment", ফেডারেশন, বাংলাদেশের বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষকদের এসোসিয়েশন, শিক্ষার পরিবেশ, ১৯৮০র দশকে প্রকাশিত।
  • "Dev's New Morality and Progress", Philosophy and Progress, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, জুলাই, ১৯৮২।
  • "Humanism and Future of Man", Philosophy and Progress, জুলাই, ১৯৮৩।
  • "Women in Qathafi's Green Book", জার্নাল অব দ্য এসিয়াটিক সোসাইটি অব বাংলাদেশ, ১৯৮৬।
  • "মানবেতর প্রাণীর মুক্তি: নীতিবিদ্যার এক নতুন দিগন্ত," ফিলসফি এন্ড প্রগ্রেস, জুলাই, ১৯৮৪।
  • "বাংলাদেশের নৈতিক সংকট", বাংলাদেশ দর্শন পত্রিকা, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, ১৯৮৫।
  • "আর্থ-সামাজিক দর্শন ও বাংলাদেশ", বাংলাদেশ দর্শন পত্রিকা, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, ১৯৮৬।
  • "Moral Code for Women in Islam: An Egalitarian Analysis", ফিলসফি এন্ড প্রগ্রেস, জুন-ডিসেম্বর, ১৯৮৬।
  • "Mass Media and Women in Bangladesh", South Asia, Australia, Vol. 9, No. 1, জুন ১৯৮৬।[৫]
  • "Marital Status of Women in the Folktales of Bangladesh", জার্নাল অব দ্য এসিয়াটিক সোসাইটি অব বাংলাদেশ, ডিসেম্বর, ১৯৮৭।
  • "Public and Private Morality", ফিলসফি এন্ড প্রগ্রেস, ডিসেম্বর, ১৯৮৭।
  • "বাংলা কথাসাহিত্যে নর-নারী সম্পর্ক", সমকালীন বাংলা সাহিত্য, ১৯৮৮।
  • "Marital status of women in the Folklore of Bangladesh," Lilith: A Feminist History Journal, No. 4, 1988, pp. 15–28.[৬]
  • "Virginia Wolf and Women Liberation", ফিলসফি এন্ড প্রগ্রেস, জুন-ডিসেম্বর, ১৯৮৯।
  • "বাংলাদেশ চাকুরীতে মহিলাদের জন্য কোটা পদ্ধতি: নৈতিক যৌক্তিকতা", ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় পত্রিকা; জুন ১৯৮৮।
  • "উপযোগবাদ: তত্ত্ব এবং বর্তমান প্রেক্ষিত", ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় পত্রিকা, ফেব্রুয়ারি, ১৯৮৯।
  • "Rights of Women in Bangladesh: An Examination", জার্নাল অব এসিয়াটিক সোসাইটি অব বাংলাদেশ, ১৯৯২।
  • "Begum Rokeya: Humanism and liberation of women," in: B. M. Mafizul Islam Patwari (ed.), Humanism and Human Rights in the Third World, Aligarh Library, 1992.[৭]
  • "Family Planning and the Social Position of Women", বায়োএথিক্স·, Vol. 7, No. 2, এপ্রিল, ১৯৯৩।[৮]
  • "বাউল দর্শন", বাংলাদেশের দর্শনচিন্তা, এশিয়াটিক সোসাইটি, ১৯৯২।
  • গোলটেবিল প্রবন্ধ; Contraceptive in Reproductive Heath Matters, লন্ডন, যুক্তরাজ্য, নভেম্বর, ১৯৯৪।
  • "Violence in Islamic Texts and its Relevance to Practice", Women, Heritage and Violence, স্ফুল অব উইম্যান স্টাডিজ, যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়, কলকাতা, মে, ১৯৯৬।
  • "Issues Related to Implementation of Reproductive Technology in Islamic Societies", বায়োএথিক্স, Vol. 11, No. 4, লন্ডন, যুক্তরাজ্য।[৯]
  • "Relevance of Genetic Information on a Developing Country," IAB News, ১৯৯৮, ইস্যু ৮, হেমন্তকাল।
  • "Health Care Ethics and Nursing in Bangladesh", Nursing Ethics, Vol. 5, No. 6, যুক্তরাজ্য, ১৯৯৮।[১০]
  • "বাংলাদেশে নৈতিকতার ব্যবহারিক বিবর্তন এবং নীতিবিজ্ঞান", অমর একুশে বক্তৃতামালা, বাংলা একাডেমী, ২০০০।
  • "বিবর্তিত নর-নারী সম্পর্ক এবং ভবিষ্যতের পরিবার", লোকায়ত, ঢাকা, সেপ্টেম্বর, ২০০০।
  • "Ethics, Aesthetics and Human Existence in G.E. Moore", Existence, Experience and Ethics, New Delhi, ভারত, ২০০০।
  • "Poverty and Health Ethics in Developing Countries, বায়োএথিক্স, Vol. 15, No. 1, ফেব্রুয়ারি, ২০০১।[১১]
  • "New Reproduction Technologies: Women's Concern", Empowerment, Vol. 8, Women for Women, Dhaka, 2001.
  • "Ethics in the Biotechnology Century: Bangladesh Report," Ethics in the Biotechnology Century, IKIM, কুয়ালালামপুর, ২০০২।[১২]
  • "Rokeya's Literature: Politics in Different Perspective", Politics and Culture, ইংরেজি বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, জানুয়ারী ২০০২।
  • "সিমন দ্য ব্যুভোয়া কী সার্ত্রের সারেঙ্গীবাদক", নতুন দিগন্ত, Vol. 1, No. 1, ঢাকা, অক্টোবর, ২০০২।
  • "Bioethics in Bangladesh", Regional Perspectives in Bioethics, Swets & Zeitlinger, দ্য নেদারল্যান্ডস, ২০০৩।
  • "দুই উপনিবেশের দুইজন: রোকেয়া ও কার্তিনি", নতুন দিগন্ত, Vol. 2, No. 1, ঢাকা, ২০০৩।
  • "বাংলাদেশে প্রাথমিক, মাধ্যমিক ও উচ্চস্তরে নৈতিক শিক্ষা", অমর একুশে বক্তৃতামালা, বাংলা একাডেমী, ২০০৩।
  • "প্রজনন প্রযুক্তি: প্রয়োগ এবং মানব বিড়ম্বনা", নতুন দিগন্ত, Vol. 2, No. 4, ঢাকা, ২০০৪।
  • "ভারতীয় চলচ্চিত্র: অমর তিন অভিনেত্রী", ধ্রুপদী, ঢাকা, ২০০৪।
  • "Response to Genetics, Theology, Ethics", Genetics, Theology Ethics: An Interdisciplinary Approach, নিউইয়র্ক, ২০০৫।
  • "বার্ধক্য নিয়ে ভাবনা", নতুন দিগন্ত, Vol. 3, No. 4, ঢাকা, ২০০৫।
  • "প্রকৃত বন্ধুত্বের স্বরূপ জিজ্ঞাসা", নতুন দিগন্ত, Vol. 3, No. 1, ঢাকা, ২০০৫।
  • "জ্ঞানের প্রগতি এবং সামাজিক বাস্তবতা", নতুন দিগন্ত, ঢাকা, ২০০৫।
  • "শিশু ও কিশোর ছাত্র/ছাত্রীদের জন্য নৈতিক শিক্ষা", নতুন দিগন্ত, Vol. 4, No. 4, ঢাকা, ২০০৬।
  • "গবেষণা নীতিবিদ্যা এবং উন্নয়নশীল দেশের অরক্ষিত জনপদ," নতুন দিগন্ত, Vol. 5, No. 1, ঢাকা, ২০০৬।

তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]

  1. "From a housewife to professor"DhakaCourier। ৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৮। Archived from the original on ৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৮। সংগ্রহের তারিখ ১ ডিসেম্বর ২০২০ 
  2. "করোনায় ঢাবির দুই সাবেক অধ্যাপকের মৃত্যু"ইত্তেফাক। ২ ডিসেম্বর ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১ ডিসেম্বর ২০২০ 
  3. "Some Comments on Moore's Method of Isolation" (ইংরেজি ভাষায়)। 
  4. "Moore on goodness and the naturalistic fallacy" (ইংরেজি ভাষায়)। 
  5. "Mass media and women in Bangladesh" (ইংরেজি ভাষায়)। 
  6. "Marital status of women in the Folklore of Bangladesh" (ইংরেজি ভাষায়)। 
  7. "Begum Rokeya: Humanism and liberation of women" (ইংরেজি ভাষায়)। 
  8. "Family Planning and the Social Position of Women" (ইংরেজি ভাষায়)। 
  9. "Issues Related to the Implementation of Reproductive Technology in Islamic Societies" (ইংরেজি ভাষায়)। 
  10. "Health Care, Ethics and Nursing in Bangladesh: a personal perspective" (ইংরেজি ভাষায়)। 
  11. "Poverty and Health Ethics in Developing Countries" (ইংরেজি ভাষায়)। 
  12. "Ethics in the biotechnology century: The south and southeast Asian response" (ইংরেজি ভাষায়)। 

বহিঃসংযোগ[সম্পাদনা]