হামাদ বিন খলিফা সিভিলাইজেসন সেন্টার

স্থানাঙ্ক: ৫৫°৪২′৩০.০″ উত্তর ১২°৩২′৫৫.৬″ পূর্ব / ৫৫.৭০৮৩৩৩° উত্তর ১২.৫৪৮৭৭৮° পূর্ব / 55.708333; 12.548778
উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
হামাদ বিন খলিফা সিভিলাইজেসন সেন্টার
ধর্ম
অন্তর্ভুক্তিসুন্নি ইসলাম
অবস্থান
অবস্থানকোপেনহেগেন, ডেনমার্ক
স্থানাঙ্ক৫৫°৪২′৩০.০″ উত্তর ১২°৩২′৫৫.৬″ পূর্ব / ৫৫.৭০৮৩৩৩° উত্তর ১২.৫৪৮৭৭৮° পূর্ব / 55.708333; 12.548778
স্থাপত্য
স্থপতিজান ওয়েঞ্জেল, লার্স টাকসেন
ধরনমসজিদ
সম্পূর্ণ হয়জুন ২০১৪
বিনির্দেশ
ধারণক্ষমতা৩,০০০
মিনার

হামাদ বিন খলিফা সিভিলাইজেসন সেন্টার (এইচবিকেসিসি) হলো ডেনমার্কের কোপেনহেগেনের আউটার নরব্রো শহরে অবস্থিত একটি সুন্নি মসজিদ। ২০১৪ সালে নির্মিত এই মসজিদটি ডেনমার্কের প্রথম উদ্দেশ্যমূলকভাবে নির্মিত মসজিদ হওয়ার পাশাপাশি ইউরোপের অন্যতম বৃহত্তম মসজিদ।[১][২]

ইতিহাস[সম্পাদনা]

২০১৩ সালের সেপ্টেম্বর মাসে, এই মসজিদটি নির্মাণাধীন অবস্থায় ছিল, তখন সমালোচকরা মসজিদের মিডিয়া সেন্টারে হামাস-চালিত সরকারি টেলিভিশন চ্যানেল আল-আকসা টিভির সম্প্রচারের পরিকল্পনার বিষয়টি তুলে ধরেছিল, হামাসকে ইউরোপীয় ইউনিয়নের একটি সন্ত্রাসী সংগঠন হিসাবে কালো তালিকাভুক্ত করা হয়েছে (যেখানে ডেনমার্কের সদস্যপদ রয়েছে)।[৩]

২০১৪ সালের ২০১৪ মাসে, ডেনীয় ইসলামিক কাউন্সিল কোপেনহেগেনের গ্র্যান্ড মসজিদ (কাতারের আমির হামাদ বিন খলিফা আল থানির পরে আনুষ্ঠানিকভাবে হামাদ বিন খলিফা সভ্যতা কেন্দ্র), দেশের বৃহত্তম এবং প্রথম মিনারসহ মসজিদ নির্মাণ করেন। কাতার এই মসজিদ নির্মাণের জন্য ২৭ মিলিয়ন ডলার সরবরাহ করেছিল, যা ডেনমার্ক পিপলস পার্টি ডেনীয়দের ঘরোয়া বিষয়ে সম্ভাব্য কাতারি হস্তক্ষেপ বলে তাদের উদ্বেগ প্রকাশ করেছিল।[৪]

কোপেনহেগেন পৌরসভার সাথে একমত হয়েছিল যে মিনারটি প্রার্থনার জন্য ব্যবহৃত করা হবে না।[৫]

দলটি স্টপ "ইসলিমাইজেশন অভ ডেনমার্ক" সংস্থা উদ্বোধনের দিন ভবনের সামনে বিক্ষোভ করার পরিকল্পনা করেছিল, কিন্তু পুলিশ তাদেরকে বাঁধা দিয়েছিল।[৬]

বিবরণ[সম্পাদনা]

এই মসজিদটি ডেনীয় স্থপতি জেন ওয়েঞ্জেল ও লার্স টুকসেন ডিজাইন করেছেন[৩] এবং এটি ডেনীয় ইসলামিক কাউন্সিলের সম্পত্তি। এই মসজিদের অভ্যন্তরে ৩,০০০ জন এবং আভ্যন্তরীণ [[উঠান]|উঠানে]] অতিরিক্ত ১,৫০০ জনের স্থান রয়েছে।ঈই মসজিদের বাইরের অংশটি টাইটানিয়াম, কাচ এবং পালিশযুক্ত কংক্রিট দিয়ে তৈরি। এর অনেক স্থাপত্য উপাদান মক্কার সাথে সম্পর্কযুক্ত।[৭]

আরও দেখুন[সম্পাদনা]

তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]

  1. কোপেনহেগেন এর গ্রান্ড মসজিদ ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ২৭ সেপ্টেম্বর ২০০৭ তারিখে, কোপেনহেগেন পোস্ট, এপ্রিল ২৬, ২০০৭ (ইংরেজী ভাষায়)
  2. "Politicians and royals steering clear of grand mosque's opening – the Post"। ২১ জানুয়ারি ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৫ মে ২০২০ (ইংরেজি ভাষায়)
  3. Joshua Levitt (৮ সেপ্টেম্বর ২০১৩)। "New Copenhagen Mosque May Break Anti-Terror Rules by Rebroadcasting Hamas-Controlled Al-Aqsa TV"Algemeiner.com। সংগ্রহের তারিখ ৩ ফেব্রুয়ারি ২০১৮ (ইংরেজি)
  4. "Denmark's first 'real' mosque opens, bankrolled by Qatar"Timesofisrael.com। ১৯ জুন ২০১৪। সংগ্রহের তারিখ ৩ ফেব্রুয়ারি ২০১৮  (ইংরেজি)
  5. Burchardt, Marian; Michalowski, Ines (২০১৪)। After Integration: Islam, Conviviality and Contentious Politics in Europe। Springer। পৃষ্ঠা 175–176। আইএসবিএন 9783658025946 (ইংরেজি)
  6. United States Department of State • Bureau of Democracy, Human Rights, and Labor (২০১৪)। "Denmark 2014 international religious freedom report" (পিডিএফ)State.gov। সংগ্রহের তারিখ ৩ ফেব্রুয়ারি ২০১৮ (ইংরেজি)
  7. "Grand Mosque Project Concept and Design: Jan Wenzel and Lars Tuxen" (পিডিএফ)Jenzel-tuxen.com। ২৯ সেপ্টেম্বর ২০০৭ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৮ (ইংরেজি)

বহিঃসংযোগ[সম্পাদনা]