সৌদি আরবের চলচ্চিত্র শিল্প

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে

সৌদি আরবের চলচ্চিত্র শিল্প হলো মোটামুটি ছোট একটি শিল্পখাত যেটি প্রতি বছর শুধুমাত্র কয়েকটি পূর্ণদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র এবং প্রামাণ্য চলচ্চিত্র তৈরি করে।

অন্যসব বাদ দিয়ে শুধু খোবারের আইম্যাক্স প্রেক্ষাগৃহ, এটি ১৯৮৩ সাল থেকে ২০১৮ সাল পর্যন্ত সৌদি আরবের চলচ্চিত্র প্রেক্ষাগৃহ পরিচালনা করে।[১] যদিও মাঝে মাঝে প্রেক্ষাগৃহে উদ্বোধনী চলচ্চিত্র বিষয়ে আলোচনা হয়। ২০০৮ সালে সম্মেলন কক্ষে মেনেহি কমেডি দেখানোর জন্য ভাড়া করা হয়েছিল।[২] চলচ্চিত্র দেখতে ইচ্ছুক সৌদিরা স্যাটেলাইট, ডিভিডি বা ভিডিওর দ্বারস্থ হয়। ১৮ এপ্রিল ২০১৮-এ সৌদি আরবে রিয়াদে প্রথম চলচ্চিত্র প্রেক্ষাগৃহ খোলা না হওয়া পর্যন্ত চলচ্চিত্র শিল্প ৩৫ বছরের জন্য নিষিদ্ধ ছিল।[৩] এএমসি থিয়েটার ২০২২ সালের মধ্যে প্রায় ১৫টি সৌদি শহরে ৪০টি চলচ্চিত্র প্রেক্ষাগৃহ খোলার পরিকল্পনা করেছে।[৪] সরকার আশা করছে যে ২০৩০ সালের মধ্যে, সৌদি আরবে ৩০০ টিরও বেশি প্রেক্ষাগৃহ থাকবে যেখানে ২০০০টিরও বেশি চলচ্চিত্র প্রদর্শিত হবে।[৫]

কিফ আল-হাল? ২০০৬ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত, সৌদি আরবের প্রথম চলচ্চিত্র হিসাবে মুক্তি করা হয়েছিল। এটি সংযুক্ত আরব আমিরাতে শ্যুটিং করা হয়েছিল এবং প্রধান মহিলা অভিনয় করেছিলেন একজন জর্ডানিয়ান । ২০১২ সালের চলচ্চিত্র ওয়াদজদাতে একটি সর্ব-সৌদি কাস্ট ছিল[৬] এবং এটি প্রথম পূর্ণদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র যা সম্পূর্ণরূপে সৌদি আরবে ধারণ করা হয়েছিল।[৭] পরিচালক মাহমুদ সাব্বাগের বারাকাহ মিটস বারাকাহ চলচ্চিত্রটি ২০১৫ সালে জেদ্দায় শ্যুটিং করা হয়েছিল। এটি ৬৬তম বার্লিন আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবের প্রিমিয়ার হয়েছিল। এটি উৎসবে অংশগ্রহণকারী প্রথম পূর্ণদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র হিসেবে পরিণত হয়েছিল। সামিরা আজিজ হলেন বিখ্যাত ভারতীয় সিনেমা বলিউডের প্রথম সৌদি চলচ্চিত্র নির্মাতা।[৮]

সৌদি আরবের সিনেমা, স্থানীয়ভাবে নির্মিত হোক বা বিদেশী-উৎসিত হোক, সৌদি সেন্সরশিপের অধীন।

চলচ্চিত্র[সম্পাদনা]

কিফ আল-হাল? চলচ্চিত্র নিয়ে দেশটির অবস্থান নিয়ে বিতর্কের সূত্রপাত। আবদুল্লাহ আল-ইয়াফ পরিচালিত ডকুমেন্টারি স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র“সিনেমা ৫০০ কিমি” প্রদর্শন নিষিদ্ধ করার বিষয় নিয়ে আলোচনা করে এবং চলচ্চিত্রটি মিডিয়াকে গ্রহণ করতে ও আলোচনা করতে বাধ্য করে। ওয়াদজদাকে ৮৬তম একাডেমি অ্যাওয়ার্ডে সেরা বিদেশী ভাষার চলচ্চিত্রের জন্য সৌদি আরবের ভুক্তি হিসাবে নির্বাচিত করা হয়েছিল। দেশটি প্রথমবার অস্কারের জন্য জমা দিয়েছিল[৯] - তবে এটি মনোনীত হয়নি।[১০][১১][১২] এটি ২০১৪ সালে বাফটা পুরষ্কারে সেরা বিদেশী চলচ্চিত্রের জন্য মনোনয়ন অর্জন করে।

বারাকাহ ইয়োকাবিল বারাকাহ বার্লিন আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবে অংশগ্রহণকারী সৌদি আরবের প্রথম পূর্ণদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র; এটি উৎসবে জুরি পুরস্কার জিতেছে।

চলচ্চিত্র প্রেক্ষাগৃহ[সম্পাদনা]

১৯৭০ এর দশকে সৌদি আরবে অনেক চলচ্চিত্র প্রেক্ষাগৃহ ছিল এবং সেগুলিকে অনৈসলামিক বলে মনে করা হত না, যদিও সেগুলিকে আরব সাংস্কৃতিক নিয়মের বিপরীত হিসাবে দেখা হত।

১৯৮০-এর দশকে সৌদি আরবে কিছু উন্নত চলচ্চিত্র প্রেক্ষাগৃহ ছিল। যার বেশিরভাগই ছিল জেদ্দা এবং মক্কায় অবস্থিত। যেখানে মিশরীয়, ভারতীয় এবং তুর্কি চলচ্চিত্রগুলি সরকারি হস্তক্ষেপ ছাড়াই প্রদর্শিত হত। ১৯৮০-এর দশকে ইসলামী পুনরুজ্জীবন আন্দোলনের সময় ধর্মীয় রক্ষণশীলদের ক্রমবর্ধমান আপত্তির কারণে এই সমস্ত চলচ্চিত্র প্রেক্ষাগৃহগুলি বন্ধ করে দেওয়া হয়েছিল। ১৯৭৯ সালে মক্কার মহামসজিদ দখলসহ ইসলামপন্থী সক্রিয়তা বৃদ্ধির রাজনৈতিক প্রতিক্রিয়া হিসাবে সরকার সমস্ত চলচ্চিত্র প্রেক্ষাগৃহ বন্ধ করে দেয়।[১৩]

চলচ্চিত্র নিষেধাজ্ঞার সময় সৌদি আরবের একমাত্র উন্মুক্ত চলচ্চিত্র প্রেক্ষাগৃহ ছিল সুলতান বিন আবদুল আজিজ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি কেন্দ্রের খোবারে অবস্থিত একটি একক আইম্যাক্স চলচ্চিত্র প্রেক্ষাগৃহ।[১৪] আইম্যাক্স চলচ্চিত্র প্রেক্ষাগৃহটি ২০০৫ সাল থেকে চালু আছে।[১৫] এটিতে শুধুমাত্র শিক্ষামূলক চলচ্চিত্র প্রদর্শিত হয়। প্রামাণ্যচিত্রগুলি বেশিরভাগই মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রযোজনা যা আরবি ভাষায় দেখানো হয়েছে। ইংরেজি ভাষায় কথোপকথন কানে শোনার হেডফোনে সচরাচর শুনতে পাওয়া যায়।

২০০৫ সালের নভেম্বরে, রিয়াদের একটি হোটেলে ১৪০০ আসনের একটি চলচ্চিত্র প্রেক্ষাগৃহ সীমিত সময়ের জন্য খোলা হয়। চলচ্চিত্র প্রেক্ষাগৃহটি শুধুমাত্র নারী ও শিশুদের জন্য উন্মুক্ত ছিল। আরবি ভাষায় ডাবিং করা বিদেশী কার্টুন দেখানো হয়েছিল।[১৬] জনসমক্ষে উন্মুক্ত প্রদর্শনের পরে সৌদি আরবে চলচ্চিত্র প্রেক্ষাগৃহের চাহিদা বেড়ে যাওয়ায় চলচ্চিত্র প্রেক্ষাগৃহের নিষেধাজ্ঞাকে প্রশ্নবিদ্ধ করা হয়েছিল।[১৭]

১১ ডিসেম্বর ২০১৭, সৌদি আরব সংস্কৃতি ও তথ্য মন্ত্রী ঘোষণা করেন যে ২০১৮ সাল থেকে উন্মুক্ত চলচ্চিত্র প্রেক্ষাগৃহ অনুমোদিত হবে।[১৮] সরকার আশা করছে যে, ২০৩০ সালের মধ্যে সৌদি আরবে ৩০০টিরও বেশি প্রেক্ষাগৃহ থাকবে যেখানে ২০০০টিরও বেশি চলচ্চিত্র প্রদর্শিত হবে।[৫] প্রথম জনসাধারণের জন্য উন্মুক্ত প্রদর্শিত চলচ্চিত্র ছিল ব্ল্যাক প্যান্থার যা ১৮ এপ্রিল ২০১৮ সাল থেকে রিয়াদের কিং আবদুল্লাহ বাণিজ্যিক এলাকাতে এএমসি থিয়েটারের মালিকানাধীন একটি ৬২০-সিটের প্রেক্ষাগৃহে পাঁচ দিনের জন্য শুরু হয়েছিল; যা মূলত একটি ঐকবাদনগৃহের উদ্দেশ্যে নির্মিত করা হয়েচছিল। অ্যাভেঞ্জারস: ইনফিনিটি ওয়ার ২৬ এপ্রিল মাসে রাজ্যে প্রদর্শন শুরু হয়েছিল।[১৯] ২০১৮ সালের মে মাসে, এটি ঘোষণা করা হয়েছিল যে আইম্যাক্স সিনেমা নিষেধাজ্ঞা তুলে নেওয়ার পরে কমপক্ষে চারটি আইম্যাক্স প্রেক্ষাগৃত খোলার জন্য ভিওএক্স সিনেমা প্রতিষ্ঠানটীর সাথে একটি চুক্তি স্বাক্ষর করেছে। সেই সময়ে, এটিও ঘোষণা করা হয়েছিল যে ভিওএক্স সিনেমা প্রতিষ্ঠানটি আগামী পাঁচ বছরে সৌদি আরবে ৬০০টি চলচ্চিত্র প্রেক্ষাগৃহ খুলতে চায়।[১৫]

ভাড়া ভিডিও দোকান[সম্পাদনা]

ভিডিও ভাড়ার দোকানগুলি ১৯৮০-র দশকে উপস্থিত হতে শুরু করে এবং আরবি, পশ্চিমা এবং এশীয় চলচ্চিত্রগুলি ভাড়া দিতে শুরু করে। ১৯৯০ এর দশকের শেষের দিকে বিনামূল্যের সম্প্রচারযোগ্য (ফ্রি-টু-এয়ার) কৃত্রিম উপগ্রহভিত্তিক টেলিভিশন সম্প্রচার কেন্দ্রগুলির (স্যাটেলাইট টিভি চ্যানেল) ক্রমবর্ধমান সংখ্যার ফলে বেশিরভাগ ভিডিও ভাড়ার দোকান বন্ধ হয়ে যায়।

সৌদি চলচ্চিত্র[সম্পাদনা]

সৌদি আরবে সৌদি গণনা অনুযায়ী অল্প কিন্তু ক্রমবর্ধমান সংখ্যক চলচ্চিত্র নির্মিত হয়েছে। উল্লেখযোগ্য সৌদি চলচ্চিত্রের মধ্যে রয়েছে:

  • শামস আল-মাআরিফ (চলচ্চিত্র) (২০২০)
  • বারাকাহ মিটস বারাকাহ (২০১৭)
  • ধিলাল আল সামত ( শ্যাডো অফ সাইলেন্স ; ২০০৪)
  • সিনেমা ৫০০ কিমি (২০০৬)
  • কিফ আল-হাল? (২০০৬)
  • ওমেন উইদাউট শ্যাডো ( নিসা বিল থিল ;২০০৬)
  • আই ডু নট ওননা (২০০৮)
  • শ্যাডো (২০০৮)
  • থ্রি ম্যান এন্ড এ ওমেন (২০০৮)
  • এ্যাকোর্ডিং টু টাইম(২০০৮)
  • সানরাইজ/সানসেট (২০০৮)
  • লাস্ট ডে (২০০৮)
  • প্রজেক্ট (২০০৮)
  • ওয়াদজদা (২০১৩)
  • বারাকাহ ইওকাবিল বারাকাহ (২০১৬)
  • রোয়ালিম (২০১৯)
  • পারফেক্ট ক্যান্ডিডেট (২০১৯)
  • মাসমির : দ্য মুভি (২০২০)

সৌদি আরবে চিত্রায়িত চলচ্চিত্র[সম্পাদনা]

  • লে স্কিয়াভে এসিস্তোনো আংকোরা (Le Schiave Esistono Ancora) (ইতালীয়; ১৯৬৪)
  • এক্সজাইল ফ্যামিলি মুভি (অস্ট্রীয়; ২০০৬)
  • লে গ্র্যান্ড ওয়ায়েজ (ফরাসি; ২০০৪) - আংশিকভাবে মক্কায় চিত্রায়িত
  • ম্যালকম এক্স (মার্কিন; ১৯৯২) - প্রথম নন-ডকুমেন্টারি যাকে মক্কায় চলচ্চিত্রের অনুমতি দেওয়া হয়েছিল
  • ওয়াদজদা (সৌদি-জার্মান; ২০১৩)
  • বারাকাহ মিটস বারাকাহ (সৌদি; ২০১৬)
  • রাজার জন্য একটি হলোগ্রাম (ইংরেজি; ২০১৬)
  • পারফেক্ট ক্যান্ডিডেট (সৌদি; ২০১৯)

সৌদি পরিচালকবৃন্দ[সম্পাদনা]

  • আবদুল্লাহ আল মুহিসেন
  • আবদুল্লাহ আল কুরাশি
  • মোহাম্মদ মক্কী
  • আবদুল্লাহ আল-ইয়াফ
  • হাইফা আল-মনসুর
  • ইউসুফ লিনজাভি
  • মোহাম্মদ আলদাহরি
  • মোহাম্মদ আল খলিফ
  • আব্দুল মুহসিন আলমুতাইরি
  • হুসাম আলহুলওয়াহ
  • মোহাম্মদ আলহামুদ
  • আব্দুলমোহসেন আল-ধাবান
  • নাওয়াফ আলমুহান্না
  • মোহাম্মদ সালমান
  • মোহাম্মদ আলবাস
  • মোসা আলথুনিয়ান
  • মোহনা আবদুল্লাহ
  • মাহমুদ সাব্বাগ
  • গিগি হোজিমাহ
  • আব্দুল মুহসেন আলকুসির
  • সামিরা আজিজ

সৌদি অভিনেতা-অভিনেত্রীগণ[সম্পাদনা]

  • হিশাম ফাগিহ
  • আহদ কামেল
  • ফাতিমা আল-বানবী
  • হিন্দ মোহাম্মদ
  • হিশাম আব্দুর রহমান
  • আবদুল্লাহ আল-সারহান
  • নাসির আল-গাসাবি
  • হাবিব আল হাবিব
  • ইউসুফ আল-জাররাহ
  • মোহাম্মদ বকশ
  • মুশারি হিলাল
  • রিম আবদুল্লাহ
  • আহমেদ খলিল

তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]

  1. Lapin, Andrew। "Wadjda director Haifaa Al Mansour"Dissolve। ৩ নভেম্বর ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৫ নভেম্বর ২০১৪ 
  2. "SAUDI ARABIA: Going to the movies for the first time in decades"latimesblogs.com। ২৩ ডিসেম্বর ২০০৮। সংগ্রহের তারিখ ১৪ অক্টোবর ২০১৪ 
  3. Petroff, Alanna (১৮ এপ্রিল ২০১৮)। "'Black Panther' comes to Saudi Arabia as movie theater ban ends"CNN.com। সংগ্রহের তারিখ ১৮ এপ্রিল ২০১৮ 
  4. Sh but Khalid is the kingaudi cinema screens reopen on 18 April 'with Black Panther'
  5. "Saudi Arabia says cinemas will be allowed from early 2018"। ১১ ডিসেম্বর ২০১৭। সংগ্রহের তারিখ ১১ ডিসেম্বর ২০১৭ – Reuters-এর মাধ্যমে। 
  6. Davies, Catriona। "The film director who's not allowed to go to the movies"CNN World. Inside the Middle East। সংগ্রহের তারিখ ১৪ অক্টোবর ২০১৪ 
  7. "rotten tomatoes. Wadjda"rottentomatoes.com। সংগ্রহের তারিখ ১৪ অক্টোবর ২০১৪ 
  8. "Bollywood's first Saudi filmmaker works on maiden venture"Deccan Herald। সংগ্রহের তারিখ ১১ ডিসেম্বর ২০১৭ 
  9. "Oscars: Saudi Arabia Nominates 'Wadjda' for Foreign Language Category"Hollywood Reporter। সংগ্রহের তারিখ ১৪ সেপ্টেম্বর ২০১৩ 
  10. "Oscars: Saudi Arabia Taps 'Wadjda' As First Foreign-Language Entry"Variety। সংগ্রহের তারিখ ১৪ সেপ্টেম্বর ২০১৩ 
  11. "'Wadjda' is Saudi Arabia's first nominee for foreign-language Oscar"LA Times। সংগ্রহের তারিখ ১৪ সেপ্টেম্বর ২০১৩ 
  12. "Saudi Arabia submits first film for Oscars with 'Wadjda'"Gulf News। সংগ্রহের তারিখ ১৪ সেপ্টেম্বর ২০১৩ 
  13. Admon, Y. (১১ মার্চ ২০১০)। "Revival of Cinema Sparks Debate in Saudi Arabia" (Inquiry and Analysis Series Report No.595)Middle East Media Research Institute। সংগ্রহের তারিখ ২৭ মে ২০১২ 
  14. "IMAX 'to double' number of Middle East cinemas"alarabiya.net। সংগ্রহের তারিখ ৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৬ 
  15. Vivarelli, Nick (১৫ মে ২০১৮)। "IMAX Partners With Vox Cinemas on Screens in Saudi Arabia"VarietyPenske Media Corporation। সংগ্রহের তারিখ ১৬ মে ২০১৮ 
  16. "Saudi Arabia to allow cinemas"Al JazeeraAl Jazeera Media Network। ১৫ অক্টোবর ২০০৫। সংগ্রহের তারিখ ২০ এপ্রিল ২০১৮ 
  17. "Saudis put cinema ban in the frame"Al JazeeraAl Jazeera Media Network। ২৩ ফেব্রুয়ারি ২০০৬। সংগ্রহের তারিখ ২০ এপ্রিল ২০১৮ 
  18. "Saudi Arabia to allow cinemas from 2018"। ১১ ডিসেম্বর ২০১৭। সংগ্রহের তারিখ ১১ ডিসেম্বর ২০১৭ – www.bbc.co.uk-এর মাধ্যমে। 
  19. Ritman, Alex (৫ এপ্রিল ২০১৮)। "'Black Panther' to Break Saudi Arabia's 35-Year Cinema Ban"The Hollywood Reporter। ৫ এপ্রিল ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৫ এপ্রিল ২০১৮