সৈয়দা মরিয়ম গুলশান হোসেন

সৈয়দা মরিয়ম গুলশান হোসেন
সৈয়দা মরিয়ম গুলশান হোসেন
জন্ম	১৬ সেপ্টেম্বর ১৯৬২ (বয়স ৬১); ঢাকা, বাংলাদেশ
জাতীয়তা	বাংলাদেশী
পেশা	চিত্রশিল্পী

সৈয়দা মরিয়ম গুলশান হোসেন^[১] বাংলাদেশী চিত্রশিল্পী।^[২] বর্তমানে তিনি ইউনিভার্সিটি অব ডেভেলপমেন্ট অল্টারনেটিভ এর উন্নয়ন বিকল্পের পেন্টিং বিভাগের সহকারী অধ্যাপক হিসেবে কাজ করছেন এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ফ্লোরিডার আন্তর্জাতিক ক্ষুদ্র শিল্পকলার সদস্য।^[৩]^[৪]

প্রশিক্ষণ এবং পেইন্টিং শৈলী[সম্পাদনা]

গুলশান নিজে নিজে শিক্ষিত শিল্পী হিসেবে কর্মজীবন শুরু করেন।^[৫]^[৬] পরে তিনি বহু কর্মশালায় যোগদান করেন এবং ঢাকা থেকে বিএফএ ডিগ্রি অর্জন করেন এবং পরে যুক্তরাজ্যের সাউথাম্পটন ইউনিভার্সিটির উইনচেস্টার স্কুল অব আর্টের এমএফএ ডিগ্রি অর্জন করেন।^[৭]

কাজের বিষয় ও জীবনের প্রভাব[সম্পাদনা]

তার চিত্রকর্মের বিষয় সাধারণত প্রকৃতি, ইতিহাস, মানব অনুভূতি, এবং সমাজতান্ত্রিক বিষয়ের সাথে জড়িত। তিনি প্রিন্টমেকিং, কল্যাগ্রাফ, মোনোপ্রিস্ট, সৌর প্লেট ইটিং এবং সিলস্ক্রিনে পরীক্ষা করেছেন।^[২]

ঢাকা ট্রিবিউনের মতে, গুলশানের প্রাথমিক জীবন অভিজ্ঞতা তার কাজের উপর ব্যাপক প্রভাব ফেলে।^[৬] তিনি সৈয়দ পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন এবং তার পরিবারের অনেক সদস্য ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের শিকার ছিলেন।^[৬] বিশিষ্ট শিল্প সমালোচক ও সাংবাদিক ফয়জা হক দ্বারা উল্লেখ করা হয়েছে,^[৮] এর ফলে শিল্পী প্রায়শই মুক্তিযুদ্ধ, মানব আঘাত, পুরানো স্থাপত্য, বা পরিত্যক্ত প্রাসাদগুলি তার কাজের বিষয় হিসাবে নির্বাচন করেছেন।^[৬]^[৯]^[১০]

তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]

↑ Islam, Manu (২০০১)। Who's Who in Bangladesh 2000। Dhaka: Centre for Bangladesh Culture। পৃষ্ঠা 62। ওসিএলসি 48517841।
↑ ^ক ^খ "The diverse aspects of artist Gulshan Hossain"। The Daily Star (ইংরেজি ভাষায়)। ১১ আগস্ট ২০১৭। সংগ্রহের তারিখ ২০১৭-১০-১৩। ,
↑ "Artist Gulshan Hossain - Biography"। bengalfoundation.org (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০১৭-১০-১৯।
↑ "Biography - Gulshan Hossain" (পিডিএফ)। Abinta Gallery of Fine Arts।
↑ Parbeen, Shahana (ডিসেম্বর ১, ২০০০)। "Labour of Intense Love"। The Daily Star। Scanned Image of Article: http://www.gulshanhossain.com/gulshans-big-success-in-miniature-art/।
↑ ^ক ^খ ^গ ^ঘ "Influences behind creating the artistic realm of Gulshan Hossain"। Dhaka Tribune। ১৭ সেপ্টেম্বর ২০১৭।
↑ "Dhaka Art Center, Gulshan Hossain"। www.dhakaartcenter.org। ২০১৮-০৬-১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৭-১০-১৩।
↑ "Eminent art critic Fayza Haq no more"। The Daily Star। ৭ জুলাই ২০১৭।
↑ Haq, Fayza (৬ নভেম্বর ২০০৯)। "Prints of Life"। The Daily Star। ১৪ মার্চ ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা।
↑ "Nature and nostalgia on Gulshan's canvas"। The Daily Star। ৭ নভেম্বর ২০০৯।

[1] Islam, Manu (২০০১)। Who's Who in Bangladesh 2000। Dhaka: Centre for Bangladesh Culture। পৃষ্ঠা 62। ওসিএলসি 48517841।

[:0-2] ক ^খ "The diverse aspects of artist Gulshan Hossain"। The Daily Star (ইংরেজি ভাষায়)। ১১ আগস্ট ২০১৭। সংগ্রহের তারিখ ২০১৭-১০-১৩। ,

[:7-3] "Artist Gulshan Hossain - Biography"। bengalfoundation.org (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০১৭-১০-১৯।

[:8-4] "Biography - Gulshan Hossain" (পিডিএফ)। Abinta Gallery of Fine Arts।

[5] Parbeen, Shahana (ডিসেম্বর ১, ২০০০)। "Labour of Intense Love"। The Daily Star। Scanned Image of Article: http://www.gulshanhossain.com/gulshans-big-success-in-miniature-art/।

[:1-6] ক ^খ ^গ ^ঘ "Influences behind creating the artistic realm of Gulshan Hossain"। Dhaka Tribune। ১৭ সেপ্টেম্বর ২০১৭।

[:6-7] "Dhaka Art Center, Gulshan Hossain"। www.dhakaartcenter.org। ২০১৮-০৬-১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৭-১০-১৩।

[8] "Eminent art critic Fayza Haq no more"। The Daily Star। ৭ জুলাই ২০১৭।

[9] Haq, Fayza (৬ নভেম্বর ২০০৯)। "Prints of Life"। The Daily Star। ১৪ মার্চ ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা।

[10] "Nature and nostalgia on Gulshan's canvas"। The Daily Star। ৭ নভেম্বর ২০০৯।

[১]

[২]

[৩]

[৪]

[৫]

[৬]

[৭]

[৮]

[৯]

[১০]