সাসিয়া

সাসিয়া
	গোল্ড এবং রিচটার দ্বারা সাসিয়া অ্যাবনরমিস
বৈজ্ঞানিক শ্রেণীবিন্যাস
জগৎ:	প্রাণী জগৎ
বিভাগ:	কর্ডাটা
শ্রেণী:	পাখি
বর্গ:	পিসিফর্মিস
পরিবার:	কাঠঠোকরা
উপপরিবার:	ছোট কাঠঠোকরা[সন্দেহজনক অনুবাদ]
গণ:	Sasia; হজসন, ১৮৩৭
প্রজাতি
	৩, পাঠ্য দেখুন
	বর্গের পরিসীমা

সাসিয়া হল কাঠঠোকরা পরিবারের একটি প্রজাতির পাখি, যেগুলি প্রাচীন বিশ্বে পরিচিত। এরা খুব ছোট, কার্যত লেজবিহীন কাঠঠোকরা, ক্রোমবেক বা নুথাচের মতো চেহারা এবং চারার খাদ্যাভ্যাস সহ। তাদের বাসস্থান বন এবং তাদের বৃদ্ধি গৌণ।^[১]

তিনটি প্রজাতিরই একটি মাংসের অরবিটাল রিং এবং একটি গোলাকার (ক্রস-সেকশনে) উপরের ম্যান্ডিবল রয়েছে।^[২] আফ্রিকান প্রজাতির মাত্র আটটি রেক্ট্রিস রয়েছে কিন্তু একটি জাইগোড্যাক্টিল বিন্যাসে চারটি পায়ের আঙ্গুল রয়েছে (একটি দুর্বল প্রথম অঙ্ক), যেখান্ব দুটি এশীয় প্রজাতির দশটি রেক্ট্রিস এবং মাত্র তিনটি পায়ের আঙ্গুল রয়েছে (অনুপস্থিত প্রথম অঙ্ক বা হ্যালাক্স)।^[২] এছাড়াও আফ্রিকান প্রজাতিগুলো প্রাপ্তবয়স্কদের প্লামেজ রঙে এশীয় প্রজাতির থেকে আলাদা, তবে প্লুমেজ প্যাটার্ন, শরীরের শারীরস্থান বা অভ্যাসের ক্ষেত্রে মোটেই নয়।^[৩]

Picumnus গণের সাথে তাদের সম্পর্ক প্রতিষ্ঠিত হয়নি এবং Picumninae হয়ত মনোফাইলেটিক^[৪] অথবা প্যারাফাইলেটিক হতে পারে।^[৫]

প্রজাতি[সম্পাদনা]

এটিতে নিম্নলিখিত প্রজাতি রয়েছে এবং তাদের অবস্থান নিম্নরূপ:

আফ্রিকান কাঠঠোকরা (Sasia africana) - আর্দ্র আফ্রিকান গ্রীষ্মমণ্ডলীয়।
রুফৌস কাঠঠোকরা (Sasia abnormis) - প্রধানত মালয়েশিয়া এবং ইন্দোনেশিয়া।
সাদা ভ্রুযুক্ত কাঠঠোকরা (Sasia ochracea) - দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার মূল ভূখণ্ড।

চিত্রশালা[সম্পাদনা]

Sasia ochracea
গোল্ড এবং রিখটার দ্বারা
S. abnormis এর
মাথার ক্লোজআপ এবং লেজ

তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]

↑ Stevenson, Terry; Fanshawe, John (২০০১)। Field guide to the birds of East Africa: Kenya, Tanzania, Uganda, Rwanda, Burundi। T. & A.D. Poyser। পৃষ্ঠা 280–281। আইএসবিএন 9780856610790।
↑ ^ক ^খ Gorman, Gerard (২০১৪)। Woodpeckers of the World: The Complete Guide (Helm Photographic Guides)। Bloomsbury। পৃষ্ঠা 88। আইএসবিএন 978-1408147153।
↑ Delacour, J. (জানুয়ারি ১৯৫১)। "The significance of the number of toes in some woodpeckers and kingfishers" (পিডিএফ): 49–51। জেস্টোর 4080797। ডিওআই:10.2307/4080797। সংগ্রহের তারিখ ২০ সেপ্টেম্বর ২০১৮।
↑ Benz et al., 2006; Dufort, 2015; Webb and Moore, 2005
↑ Winkler et al., 2014

[stev-1] Stevenson, Terry; Fanshawe, John (২০০১)। Field guide to the birds of East Africa: Kenya, Tanzania, Uganda, Rwanda, Burundi। T. & A.D. Poyser। পৃষ্ঠা 280–281। আইএসবিএন 9780856610790।

[gorman-2] ক ^খ Gorman, Gerard (২০১৪)। Woodpeckers of the World: The Complete Guide (Helm Photographic Guides)। Bloomsbury। পৃষ্ঠা 88। আইএসবিএন 978-1408147153।

[jdel-3] Delacour, J. (জানুয়ারি ১৯৫১)। "The significance of the number of toes in some woodpeckers and kingfishers" (পিডিএফ): 49–51। জেস্টোর 4080797। ডিওআই:10.2307/4080797। সংগ্রহের তারিখ ২০ সেপ্টেম্বর ২০১৮।

[4] Benz et al., 2006; Dufort, 2015; Webb and Moore, 2005

[5] Winkler et al., 2014

[১]

[২]

[৩]

[৪]

[৫]