সালমান আল-আউদা

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
(সালমান আল আওদা থেকে পুনর্নির্দেশিত)
সালমান আল-আউদা
২০১২ সালে সালমান আল-আউদা
ব্যক্তিগত তথ্য
জন্ম (1956-12-14) ১৪ ডিসেম্বর ১৯৫৬ (বয়স ৬৭)
ধর্মইসলাম
জাতীয়তাসৌদি আরব
সন্তানআব্দুল্লাহ আলাউদ[১]
যেখানের শিক্ষার্থীআল-কাসিমের ইমাম মুহাম্মদ ইবনে সৌদ ইসলামি বিশ্ববিদ্যালয়ের শরিয়া ও ধর্মীয় নীতি বিভাগের অধ্যাপক

সালমান বিন ফাহদ বিন আব্দুল্লাহ আল-আউদা (আরবি: سلمان بن فهد بن عبد الله العودة) অথবা সালমান আল-আউদা (আরবি: سلمان العودة), সালমান আল-ওয়াদা অথবা সালমান আল-অদা, অথবা সালমান আল-আউদা (আরবি: سلمان بن فهد العودة) – কুনিয়া: আবু মু'আদ (معابو معاذ; জন্ম: ১৪ ডিসেম্বর ১৯৫৬) একজন সৌদি আলেম এবং মুসলিম পণ্ডিত। আল-আউদা মুসলিম আলেমদের আন্তর্জাতিক ইউনিয়নের অছি সমিতির একজন সদস্য।[২] তিনি ইসলাম টুডে ওয়েবসাইটের আরবি সংস্করণের পরিচালনার করার পাশাপাশি বেশ কয়েকটি টেলিভিশন অনুষ্ঠান এবং পত্রিকায় কলামলেখক হিসেবে কাজ করেন।[৩]

১৯৯৩ সালে আল-আউদা আইনি অধিকার রক্ষা কমিটির (সিডিএলআর) বিরোধী দলের অন্যতম নেতা ছিলেন, যিনি সৌদি সরকারকে সংপ্রশ্ন করেছিলেন, যার জন্য ১৯৯৪ হতে ১৯৯৯ সাল পর্যন্ত তাকে কারাবন্দি রাখা হয়েছিল। ২০০৭ সালে তিনি সরকারের একজন সমর্থক হিসেবে পরিচিত হয়েছিলেন। ২০১৭ সালের সেপ্টেম্বর মাসে তাকে সৌদি কর্তৃপক্ষ আটক করেছিল। ২০১৮ সালের জুলাই অনুযায়ী, তিনি বিনা অভিযোগ বা বিচার ছাড়াই নির্জন কারাগারে রয়েছেন, একই সাথে সরকার তার পরিবারের সদস্যদের উপর ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছিল।[৪][৫][৬] সৌদি নেতৃত্বাধীন কাতারের অবরোধকে সমর্থন করার উদ্দেশ্যে একটি টুইট করার মাধ্যমে সৌদি কর্তৃপক্ষের আদেশকে অস্বীকার করার কারণে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছিল। ২০১৮ সালের ৪ঠা সেপ্টেম্বর তারিখে আইনি শুনানিতে, সরকার পক্ষের উকিলরা আল-আউদার মৃত্যুদণ্ডের জন্য আবেদন করেছিলেন।[৭]

ব্যক্তিগত জীবন[সম্পাদনা]

আল-আউদা ১৯৫৬ সালের ১৪ই ডিসেম্বর তারিখে সৌদি আরবের আল-কাসিমের বুরাইদা শহরের নিকটবর্তী আল-বাসর শহরে জন্মগ্রহণ করেছেন[তথ্যসূত্র প্রয়োজন] তিনি তার শৈশব আল-বাসরে অতিবাহিত করেছেন, তারপরে বুরাইদাতে চলে আসেন।[তথ্যসূত্র প্রয়োজন] আল-আউদা হায়া আল-সায়ারির সাথে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হয়েছেন।[৮] তার বড় ছেলের নাম মাজ বা মু'আদ। ২০১৭ সালের জানুয়ারি মাসে, একটি সড়ক দুর্ঘটনায় আল-আউদার পুত্র হিশাম এবং তার স্ত্রী হায়াকে হত্যা করে মৃত্যুবরণ করেছেন।[৯][১০][১১] এই দুর্ঘটনার পর মোহামাদ আল-আরেফি,[১২] এইড আল-কার্নি,[১৩] ইব্রাহিম আল-দাভিশ,[১৪] হাসান আল-হাসিনী,[১৫] জিয়াদ আল শাহরি,[১৬] নায়েফ আল-সাহেফ,[১৭] মুসা আল-ওমর[১৮] এবং মুহাম্মদ আল-ইয়াকুবি আল-আউদার প্রতি সমবেদনা প্রদর্শন করেছেন।[১৯]

শিক্ষা জীবন[সম্পাদনা]

আল-আউদা বুরাইদার একটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ভর্তি হয়েছিলেন, যেখানে তিনি ছয় বছর অতিবাহিত করেছিলেন। তিনি আবদুল আল-আজিজ ইবনে আব্দুল্লাহ ইবনে বাজ, মুহাম্মদ ইবনে আল উথামীন, আবদুল্লাহ আবদাল রহমান জিবরিন এবং সালেহ আল-ব্লাহির মতো পণ্ডিতদের কাছে থেকে শিক্ষা লাভ করেছেন।[তথ্যসূত্র প্রয়োজন] বুরাইদায় তিনি স্থানীয় শায়খদের পরিচালনায় আরবি ব্যাকরণ, হাম্বলি ফিকাহ এবং হাদীস অধ্যয়ন করেছিলেন। তিনি ইমাম মুহাম্মদ বিন সা'দ বিশ্ববিদ্যালয়ে ইসলামিক আইন শাসনে বিএ, এমএ এবং পিএইচডি ডিগ্রি অর্জন করেছেন।[তথ্যসূত্র প্রয়োজন]

তিনি কাসিমের শরিয়া ও ধর্মীয় নীতি অনুষদ থেকে স্নাতক ডিগ্রি অর্জন করেছেন এবং পরবর্তীতে কাসিমের বৈজ্ঞানিক ইনস্টিটিউটে শিক্ষক হন। তিনি আফউল ওয়ালা হারজ নামে একটি বই (আরবি: أفعل ولا حرج; ইংরেজি: Do No Wrong) লিখেছিলেন;[২০] যার মাধ্যমে তিনি পরিচিতি অর্জন করেছেন।

পেশাগত জীবন ও মামলা[সম্পাদনা]

১৯৯০ সালে সালমান আল-আউদা বুরাইদার কেন্দ্রীয় মসজিদে একজন শিক্ষক ছিলেন। তিনি মসজিদে সাধারণ মানুষের জন্য প্রতি সপ্তাহে পাঠদান করেছিলেন, যেখানে তিনি বালাগ আল-মারম বইটি সম্পর্কে মন্তব্য করেছিলেন। তিনি সকালের নামাজের পরে প্রতিদিন পাঠদান করেছিলেন, যেখানে তিনি হাদিসের অনুমোদনমূলক সংগ্রহগুলো (সহীহ আল-বুখারি, সহীহ মুসলিম এবং আল-কুরআন) সম্পর্কে আলোচনা করেছিলেন। তিনি কিতাব আল তাওহাদ, আল উসুল আল-থালাতা এবং নুখবাহ আল-ফিকর বইয়ের বিষয়বস্তু বর্ণনা করেছিলেন।[তথ্যসূত্র প্রয়োজন]

১৯৯০ থেকে ১৯৯৯ সাল পর্যন্ত উপসাগরীয় যুদ্ধ ও সঙ্কট দেখা দিয়েছিল, যেখানে মার্কিন নেতৃত্বাধীন বাহিনীর একটি জোট কুয়েত দখলের প্রতিক্রিয়া হিসাবে সাদ্দাম হুসেনের ইরাকি শাসনের বিরুদ্ধে জোটবদ্ধ হয়েছিল, যেটি আল-আউদা এবং অন্যদেরকে ইতিমধ্যে রাজশাসনে বিদ্যমান অসন্তোষের সুযোগ নেওয়ার রাস্তা করে দিয়েছিল। তৎকালীন গ্র্যান্ড মুফতি আবদুল আল আজিজ বিন বাজ মার্কিন বাহিনীকে হুসেনের কাছ থেকে সৌদি আরবকে রক্ষায় আমন্ত্রণ জানিয়ে ইসলামিক ন্যায্যতা প্রদানে একটি ফতোয়া জারি করেছিলেন, উক্ত সময়ে আল-আউদা সৌদি সামরিক বাহিনীর সহায়য়তায় মার্কিন অস্ত্রে বিনিয়োগ করা এবং সাম্রাজ্যের প্রতিরক্ষা বিভাগের দক্ষতা নিয়ে প্রশ্ন উত্থাপন করেছিলেন।

যুদ্ধের সময়, আল-আউদা বাদশাহকে সম্বোধন করা দুটি সংস্কার আবেদনে ভূমিকা রেখেছিল। ১৯৯১ সালে প্রথম আবেদনটি (লেটার অফ ডিমান্ডস হিসাবে পরিচিত) শীর্ষস্থানীয় সৌদি ধর্মীয়, বণিক এবং সামাজিকভাবে বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গ স্বাক্ষর করেছিলেন, এর মাধ্যমে তারা সকলে সরকার ব্যবস্থায় পরিবর্তন আনতে চেয়েছিলেন, বিশেষত একটি শূরা (পরামর্শদাতা) কাউন্সিল প্রতিষ্ঠা করতে চেয়েছিলেন। এক বছর পরে, দ্বিতীয় আবেদনটি (মেমোর‍্যান্ডাম অফ অ্যাডভাইস হিসাবে পরিচিত) প্রতিষ্ঠিত উলামাসহ এক শতাধিক ধর্মীয় পণ্ডিতেরা স্বাক্ষর করেছিলেন, এর মাধ্যমে শূরা কাউন্সিলের পাশাপাশি শরিয়াহের সাথে তাদের বীমার সামঞ্জস্যতার মাধ্যমে ধর্মীয় নির্দেশনা এবং সমস্ত রাজ্যের আইন পর্যালোচনা করে মিডিয়া সেন্সরশিপের আহবান জানানো হয়েছিল। উভয় আবেদনের মাধ্যমে বিদ্যমান সরকারের প্রতিনিধিত্বের অভাবের বিরোধিতা করার পাশাপাশি হাউজ অফ সা'উদের প্রতি আনুগত্য প্রকাশ করা হয়েছিল। অন্যদিকে, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সেনাবাহিনী রাজধানীর বাইরের একটি বিমানঘাটে দীর্ঘকাল অবস্থান করার কারণে আল-আউদা তার খুতবার অডিও ব্যাপকভাবে প্রচার করা শুরু করেছিলেন এবং প্রথম উপসাগরীয় যুদ্ধের পরে অন্যান্য বিরোধী কণ্ঠকেও উৎসাহিত করেছিলেন।

আল-আউদা ১৯৯৩ সালে প্রতিষ্ঠিত সৌদি বিবাদী গোষ্ঠী আইনি অধিকার রক্ষা কমিটি (সিডিএলআর)-এর অন্যতম নেতা ছিলেন, এটি সরকার ও জ্যেষ্ঠ ব্যক্তিবর্গকে দোষারোপ করে এই রাজ্যের প্রথম বিরোধী সংগঠন ছিল যা প্রকাশ্যে নিরঙ্কুশ রাজতন্ত্রকে সংপ্রশ্ন জানিয়েছিল। একই সাথে এই সংগঠনটি মুসলমানদের বৈধ ইসলামী অধিকার রক্ষায় যথেষ্ট কাজ না করায় সৌদি পণ্ডিতদের সমালোচনা করেছিল।

১৯৯৪ সালের সেপ্টেম্বর মাসে, সালমান আল-আউদা "সরকারবিরোধী কার্যকলাপের" অভিযোগে কারাবরণ করেছিলেন। তিনি এবং সাফার আল-হাওয়ালি কাসিম অঞ্চল থেকে তার বেশ কয়েকজন অনুসারীদের সাথে একত্রে গ্রেফতার হয়েছিলেন।

সৌদি সরকারের বিরোধিতা করার জন্য পাঁচ বছরের কারাবন্দি থাকার পরে, আল-আউদা ১৯৯৯ সালে "পুনর্বাসিত" হন এবং এই রাজ্যের অন্যতম শীর্ষস্থানীয় ধর্মীয় মুখপাত্রে পরিণত হন। চারটি ভাষায় একটি টেলিভিশন অনুষ্ঠান এবং একটি ওয়েবসাইটে কাজ করা মাধ্যমে ২০০৭ সালে তিনি সৌদি সরকারের একজন সমর্থক হিসেবে পরিচিত হয়েছিলেন, একই সময় তিনি সৌদি সরকারের সুরক্ষার ক্ষেত্রে এবঙ্গি সরকারী পৃষ্ঠপোষক দ্বারা প্রতিষ্ঠা উলামা (পাদ্রী)-সাথে প্রতিযোগিতামূলক কাজ করেছিলেন।

তিনি সুন্নি-শিয়া সংলাপের পক্ষে ছিলেন,[২১] তাই তিনি সৌদি শিয়া নাগরিকদের প্রান্তিককরণের অবসান ঘটাতে আরও বেশি সমৃদ্ধ সমাজ গঠনের আহবান জানিয়েছিলেন। এজন্য তাকে শাস্তি পেতে হয়েছে।[২২] ২০১৭ সালের মে মাসে, বিলাল ফিলিপস এবং আরও চার জনকে ডেনমার্কের প্রতি বিদ্বেষ প্রচার করা, নারী ও শিশুদের প্রতি সহিংস আচরণ করার জন্য এবং একজন খেলাফত সম্পর্কে ধারণা প্রচারের বিষয়ে উদ্বুদ্ধ করার উদ্বেগ নিয়ে দুই বছরের জন্য ডেনমার্কে প্রবেশাধিকার নিষিদ্ধ করা হয়েছিল।[২৩][২৪] কিন্তু তার নামটি মেয়াদোত্তীর্ণ হওয়ার কিছুদিন আগে (২০১৯ সালের ২রা মে) কোন ব্যাখ্যা ছাড়াই উক্ত তালিকা থেকে সরানো হয়েছিল।[২৫][২৬][২৭]

গ্রন্থ ও অনলাইন প্রকাশনা[সম্পাদনা]

তার প্রকাশিত প্রায় পঞ্চাশটি বইয়ের মধ্যে রয়েছে:[২৮]

  • প্রথম অপরিচিত
  • অপরিচিতদের বৈশিষ্ট্য
  • সোসাইটি থেকে সরিয়ে নেওয়া এবং এতে অংশ নেওয়া
  • শেখ মুহাম্মদ আল-গজলির সাথে আলোচনা
  • স্বতন্ত্র বিচারিক যুক্তিতে জড়িত থাকার অধিকার কার?
  • ইসলামিক আইন অধ্যয়নের জন্য গাইডলাইনস

তিনি তার কয়েকটি বইয়ের সরকারবিরোধী যেসকল বিষয়বস্তু তুলে ধরেছেন, তার কারণে তাকে আল-আউদা ১৯৯৪ হতে ১৯৯৯ সাল পর্যন্ত কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছিল। ১৯৯৪ সালে ইহুদিদের সাথে শান্তির বিষয়ে তার ফতোয়ার অবমূল্যায়ন সম্পর্কে শায়খ বিন বাজকে ওসামা বিন লাদেন তার খোলার চিঠিতে উদ্ধৃত করেছিলেন। তার মুক্তির পরে আল-আউদা তার বাড়ি থেকে পুনরায় তার কার্যক্রম শুরু করেন এবং বুধবার থেকে শুক্রবার পর্যন্ত মাগরিবের নামাজের পর কোরআনের ভাষ্য, নৈতিকতা শিক্ষা এবং ব্যক্তিগত সংস্কারের বিষয়বস্তু পাঠদান করেন।

আল-আউদা বলেছিলেন যে তিনি অন্যান্য ধর্মের সাথে শান্তি ও সহাবস্থানকে সমর্থন করেন। তিনি জানিয়েছিলেন যে এটি ইসলামী শিক্ষার গভীরতা বোঝার ফল।

আল-আউদা জনপ্রিয় ওয়েবসাইটের দায়িত্ব পালন করেছেন।[২৮] তিনি ইন্টারনেটে এবং ফোনে বিভিন্ন শ্রোতাদের শিক্ষা এবং বক্তৃতা প্রদান করেন।[২৯] তিনি তার প্রকাশিত লেখার কয়েকটি সংকলনে কাজ করার পাশাপাশি দর্শকদের দ্বারা জিজ্ঞাসিত প্রশ্নের উত্তর প্রদানে কাজ করেন। এমবিসি টিভিতে তার একটি অনুষ্ঠান সম্প্রচার হয়।[৩০]

২০০৬ সালে লন্ডনের ইস্ট এন্ডের প্রায় ২০,০০০ তরুণ ব্রিটিশ মুসলমান আল-আউদার একটি বক্তব্য শুনেছিলেন। "ডাঃ আল-আউদা সকল যুব সমাজেই সুপরিচিত। ফেসবুকে তার ৪,০০০-এরও বেশি বন্ধুর পাশাপাশি এক মিলিয়নেরও বেশি অনুসারী রয়েছে।[৩১] অন্যদিকে, টুইটারে তার ১৪ মিলিয়নের বেশি অনুসারী রয়েছে।[৩২]

ওসামা বিন লাদেনের সমালোচনা[সম্পাদনা]

আল-আউদা কেবল ১১ সেপ্টেম্বরের হামলার সমালোচনাই নয়, ওসামা বিন লাদেনকে ব্যাপকভাবে সমালোচনা করার জন্যও পরিচিত। ২০০৭ সালে, ১১ই সেপ্টেম্বরের ষষ্ঠ বার্ষিকীর কাছাকাছি সময়ে তিনি আল কায়দার নেতৃত্বকে এমবিসিতে সম্বোধন করেছিলেন, মধ্য প্রাচ্যের একটি জনপ্রিয় টেলিভিশন অনুষ্ঠানে তিনি বলেছেন:

আমার ভাই ওসামা, কত রক্ত ঝরছে? আল কায়দার নামে কত নিরীহ মানুষ, শিশু, প্রবীণ, এবং মহিলাদের হত্যা করা হয়েছে? আপনি কি সর্বশক্তিমান আল্লাহর সাথে সামনে দাঁড়িয়ে খুশী হয়ে এই লক্ষ লক্ষ ভুক্তভোগীদের ভার আপনার পিঠে বহন করতে পারেন?[৩৩]

আরও দেখুন[সম্পাদনা]

তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]

  1. আলাউদ, আব্দুল্লাহ (১৩ ফেব্রুয়ারি ২০১৯)। "Opinion | My Father Faces the Death Penalty. This Is Justice in Saudi Arabia."The New York Times (ইংরেজি ভাষায়)। ২৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৯ 
  2. "http://www.islamway.com/?iw_s=Scholar&iw_a=info&scholar_id=1" ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ১৬ জুলাই ২০১১ তারিখে
  3. মুরাদ বাতাল আল-শিশামি (২০০৯-১১-২৫)। "Ibrahim al-Rubaish: New Religious Ideologue of al-Qaeda in Saudi Arabia Calls for Revival of Assassination Tactic" (ইংরেজি ভাষায়)। The Jamestown Foundation। ২০০৯-১২-০২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২২-০৮-০২...al-Rubaish released a book criticizing Shaykh Salman al-Ouda because of the latter's "alliance" with the Saudi regime. The shaykh, who directs the website Islam Today, has condemned the 9/11 attacks and used his media access to rebuke Osama bin Laden as a killer of innocent people. 
  4. Mohammed bin Salman's reign of terror will not make Saudi Arabia stable (ইংরেজি) ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ২৩ জুলাই ২০১৮ তারিখে, Madawi al-Rasheed, 16 July 2018, Middle East Eye
  5. Saudi cleric Salman al-Awda called for reform. Now he's in solitary confinement. (ইংরেজি) ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ২৬ জুলাই ২০১৮ তারিখে by F. Brinley Bruton, Jan.27.2018
  6. Saudi Arabia’s crown prince is taking the kingdom back to the Dark Ages (ইংরেজি) ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ১৬ ডিসেম্বর ২০১৮ তারিখে, by Abdullah Alaoudh, July 19, 2018, The Washington Post
  7. "Archived copy" (ইংরেজি ভাষায়)। ২০১৮-০৯-০৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৮-০৯-০৪ 
  8. العودة, سلمان। টুইটার (আরবি ভাষায়) https://web.archive.org/web/20170205000800/https://twitter.com/salman_alodah/status/824358925378211845। ২০১৭-০২-০৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা।  |শিরোনাম= অনুপস্থিত বা খালি (সাহায্য)
  9. "টুইট"Twitter। صحيفة سبق المملكة। ২৫ জানু ২০১৭। ২০১৭-০২-০৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। 
  10. "টুইট"Twitter। أخبار السعودية। ২৫ জানু ২০১৭। ২০১৭-০২-০৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। 
  11. "টুইট"Twitter। أخباركم। ২৫ জানু ২০১৭। ২০১৭-০২-০৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। 
  12. العريفي, محمد (২৫ জানু ২০১৭)। "টুইট"Twitter। ২০১৭-০১-২৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। 
  13. القرني, عائض (২৫ জানু ২০১৭)। "টুইট"Twitter। ২০১৭-০১-২৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। 
  14. الدويش, ابراهيم (২৫ জানু ২০১৭)। "টুইট"Twitter। ২০১৭-০২-০৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। 
  15. الحسيني, حسن (২৫ জানু ২০১৭)। "টুইট"Twitter। ২০১৭-০২-০৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। 
  16. الشهري, زياد (২৫ জানু ২০১৭)। "টুইট"Twitter। ২০১৭-০২-০৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। 
  17. الصحفي, نايف (২৫ জানু ২০১৭)। "টুইট"Twitter। ২০১৭-০২-০৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। 
  18. العمر, موسى (২৫ জানু ২০১৭)। "টুইট"Twitter। ২০১৭-০২-০৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। 
  19. Al-Yaqoubi, Muhammad (২৫ জানু ২০১৭)। "টুইট"Twitter। ২০১৭-০২-০৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। 
  20. "http://islamtoday.net/salman/aboutus.htm ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ১৩ নভেম্বর ২০১৬ তারিখে." Sheik Salman Al-Audah's website.
  21. "A Muslim appeal for Saudi Arabia to show mercy"The Economist। ২ জুন ২০১৯। 
  22. "সংরক্ষণাগারভুক্ত অনুলিপি"। ১৬ এপ্রিল ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৮ এপ্রিল ২০২০ 
  23. Jensen, Teis (২ মে ২০১৭)। "Denmark bans six 'hate preachers' from entering the country"Reuters। সংগ্রহের তারিখ ১৩ এপ্রিল ২০১৯ 
  24. "Rabiate religiøse forkyndere får indrejseforbud til Danmark — Udlændinge- og Integrationsministeriet" (ডেনীয় ভাষায়)। Ministry of Immigration and Integration। ২০১৭-০৫-০৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৭-০৫-২৫ 
  25. Ritzau (১২ এপ্রিল ২০১৯)। "Saudiarabisk forkynder er fjernet fra dansk sanktionsliste"sn.dk (ডেনীয় ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ১৩ এপ্রিল ২০১৯ 
  26. This archive of the sanction list, dated 15 February 2019, includes him (number 005). "Den nationale sanktionsliste - Religious preachers with entry ban" (ডেনীয় ভাষায়)। Danish Immigration Service। ১৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৩ এপ্রিল ২০১৯ 
  27. This archive of the list, dated 11 April 2019, no longer includes him, nor does the Google cache dated 27 March 2019."Den nationale sanktionsliste - Religious preachers with entry ban" (ডেনীয় ভাষায়)। Danish Immigration Service। ১১ এপ্রিল ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৩ এপ্রিল ২০১৯ 
  28. "Islam Today"। ২০১৮-১২-০৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৩-০৪ 
  29. "Sheikh Salman al-Ouda Articles"। En.islamtoday.net। ২০১৬-০৫-০৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৬-০৫-০৫ 
  30. "Sheikh Salman al-Ouda TV Show on MBC Channel" (ইংরেজি ভাষায়)। ২০০৮-১০-১১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০০৮-০৯-১২  ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত অক্টোবর ১১, ২০০৮ তারিখে
  31. "Archived copy"। ২০১০-১১-১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১০-১১-২৩ 
  32. "Muhammad bin Salman cracks down on his perceived opponents"The Economist। ২১ সেপ্টেম্বর ২০১৭। ২০১৭-০৯-২২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৭-০৯-২২ 
  33. "The Unraveling by Peter Bergen and Paul Cruickshank. The jihadist revolt against bin Laden"। জানুয়ারি ২, ২০০৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০০৮-০৫-২৭ (ইংরেজি)

বহিঃসংযোগ[সম্পাদনা]