সাবিহা গোকেন
সাবিহা গোকেন | |
---|---|
![]() A photo of Sabiha Gökçen from the 1930s | |
জন্ম | |
মৃত্যু | ২২ মার্চ ২০০১ | (বয়স ৮৮)
সমাধি | Cebeci Askerî Şehitliği, আঙ্কারা |
জাতীয়তা | তুর্কি |
মাতৃশিক্ষায়তন | Üsküdar Academy |
পেশা | বৈমানিক, লেখক ও বক্তা |
পরিচিতির কারণ | বিশ্বের প্রথম মহিলা যোদ্ধা বৈমানিক[১] |
দাম্পত্য সঙ্গী | Kemal Esiner (1940–1943) |
পিতা-মাতা | Mustafa İzzet Bey and Hayriye Hanım |
পুরস্কার | FAI Gold Air Medal |
সাবিহা গোকেন (তুর্কি: [sabiha ɟœctʃæn]; ২২ মার্চ ১৯১৩-২২ মার্চ ২০০১)[২] একজন তুর্কি নারী বিমানচালক। তিনি বিশ্বের প্রথম নারী যোদ্ধা বিমানচালক।[১][৩] তিনি ২৩ বছর বয়সে পাইলট হন।[৪] মেরি মারভিংট[৫] এবং এভেগেনিয়া শাখভস্কায়া তার মতো অন্যান্য চরিত্রে সামরিক পাইলট হিসাবে ছিলেন, কিন্তু যোদ্ধা পাইলট হিসাবে ছিলেন না এবং তারা সামরিক একাডেমির তালিকাভুক্ত ছিলেন না। তিনি এতিম ছিলেন এবং মোস্তফা কামাল আতাতুর্কের তেরো দত্তক সন্তানের মধ্যে একজন।
গিনেস বুক অফ ওয়ার্ল্ড রেকর্ডস দ্বারা তিনি প্রথম মহিলা যোদ্ধা পাইলট হিসাবে স্বীকৃত[১] এবং ১৯৯৬ সালে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এয়ার ফোর্স কর্তৃক প্রকাশিত "দ্য ২০ গ্রেটেস্ট অ্যাভিয়েটর্স ইন হিস্টোরি" এর পোস্টারের জন্য একমাত্র মহিলা পাইলট হিসেবে নির্বাচিত করা হয়েছিল।[৬]
প্রাথমিক জীবন
[সম্পাদনা]তুর্কি সরকারি সূত্র এবং সাবিহা গোকেনের সাথে সাক্ষাৎকার অনুসারে, তিনি ছিলেন মোস্তফা ইজ্জত বে এবং হায়রিয় হানামের কন্যা, তাঁরা দুজনই ছিলেন বসনিয়াক বংশোদ্ভূত।[৭] ১৯২৫ সালে আতাতুর্কের বার্সা সফরকালে, সাবিহা, যিনি মাত্র বারো বছর বয়সের ছিলেন, আতাতুর্কের সাথে কথা বলার অনুমতি চেয়েছিলেন এবং একটি বোর্ডিং স্কুলে পড়াশোনার ইচ্ছা প্রকাশ করেছিলেন। তার কাহিনী শোনার পর এবং তার জীবনযাপনের দুর্বিষহ পরিস্থিতি সম্পর্কে জানার পরে, আতাতুর্ক তাকে দত্তক নেওয়ার সিদ্ধান্ত নেন এবং সাবিহার ভাইয়ের কাছে তাকে আঙ্কারার কানকায়া রাষ্ট্রপতি আবাসে নিয়ে যাওয়ার অনুমতি চেয়েছিলেন, যেখানে সাবিহা আতাতুর্কের অন্যান্য দত্তক কন্যা জেহরা, আফেত এবং রুকিয়ের সাথে বসবাস করবে। সাবিহা আঙ্কারায় কানকায়া প্রাথমিক বিদ্যালয় এবং ইস্তাম্বুলের উস্কদার আমেরিকান একাডেমিতে পড়াশোনা করেছিলেন।
কর্মজীবন
[সম্পাদনা]১৯৩৮ সালে তিনি বলকান দেশগুলির চারপাশে একটি পাঁচ দিনের বিমান চালিয়েছিলেন এবং দারুণ প্রশংসা পেয়েছিলেন। একই বছর, তিনি তুর্কি অ্যারোনটিকাল অ্যাসোসিয়েশনের তারক্কুসু ফ্লাইট স্কুলের প্রধান প্রশিক্ষক নিযুক্ত হন, যেখানে তিনি ১৯৫৪ সাল পর্যন্ত একজন ফ্লাইট প্রশিক্ষক হিসাবে দায়িত্ব পালন করেছিলেন এবং পরবর্তীতে সংস্থার কার্যনির্বাহী বোর্ডের সদস্য হন। তিনি চার মহিলা বিমানচালক, এডিবে সুবাসি, ইল্ডিজ উসমান, সাহেভেত কারাপস এবং নেজিহে বিরানিয়ালকে প্রশিক্ষণ দিয়েছিলেন। সাবিহা গোকেন ১৯৬৪ সাল পর্যন্ত ২৮ বছর ধরে বিশ্বজুড়ে উড়েছিলেন।
তুর্কি বিমান বাহিনীতে তার পুরো ক্যারিয়ার জুড়ে, গোকেন ৮০০০ ঘণ্টারও বেশি সময় ধরে ২২টি বিভিন্ন ধরনের বিমান উড়িয়েছেন, যার মধ্যে ৩২ঘণ্টা সক্রিয় যুদ্ধ ও বোমা হামলা মিশন ছিল।[৬]
স্বীকৃতি
[সম্পাদনা]ইস্তাম্বুল সাবিহা গোকেন আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর তার নামে নামকরণ করা হয়েছে।
চিত্রশালা
[সম্পাদনা]-
Bust of Sabiha Gökçen at the Istanbul Aviation Museum.
-
Atatürk, Ali Çetinkaya and Sabiha Gökçen in Diyarbakır.
-
Sabiha Gökçen with officers.
-
Sabiha Gökçen poses with her Breguet 19
-
Sabiha Gökçen reviews her Breguet 19
তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ ক খ গ "First Female Combat Pilot"। Guinness World Records Official Web Site। সংগ্রহের তারিখ ১৫ মে ২০১৬।
- ↑ "Sabiha Gökçen Google ana sayfasında"। ২২ মার্চ ২০০৯। সংগ্রহের তারিখ ১১ জানুয়ারি ২০১৮।
- ↑ Mango, Andrew (২০০০)। Atatürk: The Biography of the Founder of Modern Turkey। Overlook Press।
- ↑ Naughton, Russell (২০১৪)। "Sabiha Gokcen (1913-2001), Pioneer Aviatrix"। Hargrave Pioneers of Aviation। সংগ্রহের তারিখ ১৭ নভেম্বর ২০১৪।
- ↑ "1915 - First woman pilot in combat missions as a bomber pilot - Marie Marvingt (France)"। Centennial of Women Pilots। ১১ জানুয়ারি ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১০ জানুয়ারি ২০১৫।
In 1915, Marvingt became the first woman in the world to fly combat missions when she became a volunteer pilot flying bombing missions over German-held territory and she received the Croix de Guerre (Military Cross) for her aerial bombing of a German military base in Metz.
- ↑ ক খ ইউটিউবে TRT documentary on Sabiha Gökçen. See 9m30s in for 1996 USAF poster claim.
- ↑ "Ataturk's Daughter was an Armenian"। armedia.am (ইংরেজি ভাষায়)। ২ নভেম্বর ২০১৬। ২০ অক্টোবর ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৭ মে ২০১৭।
According to Turkish sources and the interview with Sabiha Gokcen herself, she was born on March 22, 1913 in Bursa. She was the daughter of Mustafa İzzet Bey and Hayriye Hanim who were ethnic Bosniaks