সপ্তম পর্তুগিজ ভারত আর্মডা (আলমেইডা, ১৫০৫)
সপ্তম ভারত আর্মডা ১৫০৫ সালে পর্তুগালের রাজা মান্যুয়েল ১ এর আদেশে সঙ্ঘটিত করা হয় এবং ইন্ডিজের প্রথম পর্তুগিজ ভাইসরয় ডি ফ্রান্সিসকো ডি আলমেইডা কে এর অধিনায়কত্ব দেয়া হয়। ভারত মহাসাগরের উপর পর্তুগিজ নৌবাহিনীর আধিপত্য সুরক্ষিত করার উদ্দেশে সপ্তম আর্মডা - সোফালা, কিলওয়া, আঞ্জেডিভা, ও ক্যানানোর মত গুরুত্বপূর্ণ স্থলে কিছু উপকূলীয় দুর্গের স্থাপনা করেছিল এবং যেসকল শরহকে (কিলওয়া, মোম্বাসা, ওনোর) স্থানীও হুমকি বলে বিবেচনা করা হচ্ছিল সেগুলোকেও হ্রাস করেছিল।
প্রেক্ষাপট
[সম্পাদনা]১৫০৪ সালের মধ্যে, পর্তুগিজ সম্রাট ভারতে ছয়টি আর্মডা পাঠিয়েছিলেন। অভিযানগুলো অবিবেচনাপূর্ণভাবে ক্যালিকট (ক্যালিকাট, কোজিকোড) এর সাথে শত্রুতা আরম্ভ করে। ক্যালিকট - যা কিনা ওই সময়ে কেরালার গোল মরিচ ব্যবসার মূল ট্রান্সশিপমেন্ট বন্দর এবং ভারতের মালাবার উপকূলের প্রভাবশালী নগর-রাজ্য ছিল।
আলমেইডার নিযুক্তিকরন
[সম্পাদনা]নৌবহর
[সম্পাদনা]লক্ষ্য
[সম্পাদনা]বহির্মুখী ভ্রমণ
[সম্পাদনা]কিলোয়া, ফোর্ট সান্টিয়াগো বন্দী
[সম্পাদনা]মোম্বাসা লুণ্ঠন
[সম্পাদনা]ভারতে আলমেইডা
[সম্পাদনা]আঞ্জেডিভার ফোর্ট সাও মিগুয়েল
[সম্পাদনা]ওনোরে আক্রমণ
[সম্পাদনা]১৬ই অক্টোবর ১৫০৫ এ আঞ্জেডিভা থেকে আলমেইডা এর নৌবহর রওনা হবার সময় আলমেইডা আরও এক নজর শরাবতী নদী এর মুখে অবস্থিত ওনোর (হোন্নাভার) দেখে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নেন। ওনোর ছিল তিমোজা (তিমায়া) নামে পরিচিত এক হিন্দু জলদস্যুর ঘাঁটি। পূর্বেও তিমোজা আর্মডাদের জন্যে সমস্যা সৃষ্টি করেছিল এবং আলমেইডা আশঙ্কা করছিল যে তারা আবারও আঞ্জেডিভা এর জন্যে সমস্যা সৃষ্টি করবে।
আলমেইডা এর আশঙ্কা সত্য প্রমাণিত হয় যখন ওনোর বন্দরে তিমোজা এর জাহাজ এর পাশাপাশি বেশ কিছু আরব জাহাজও দেখতে পাওয়া যায়। আলমেইডা ওনোর এর শাসকদের উপর যুদ্ধবিরতির চুক্তি ভঙ্গন করার অভিযোগ এনে বন্দর নগরীতে আক্রমণ করার নির্দেশ দেন। প্রতিরোধ প্রচণ্ড থাকা সত্ত্বেও পর্তুগিজরা বন্দর ভেঙ্গে শহরে প্রবেশ করতে সক্ষম হয়। প্রাসাদের কাছে এগোতে থাকলে, ওনোর এর শাসক শান্তির জন্যে অনুরোধ করেন। অতঃপর, আলমেইডা, যে কিনা লড়াইয়ে আহত হয়েছিল, আক্রমণ স্থগিত করেন।
ফলস্বরূপ, তিমোজা এবং ওনোর এর শাসক (বিজয়নগর সাম্রাজ্যের একজন সামন্ত) অনুগত্যের শপথ গ্রহণ করে এবং প্রতিশ্রুতি দেয় যে তারা আঞ্জেডিভার পর্তুগিজদের উত্ত্যক্ত করবে না।
ক্যানানোরের ফোর্ট সান্ট অ্যাঞ্জেলো
[সম্পাদনা]কুইলন গণহত্যা
[সম্পাদনা]কোচিনে রাজ্যাভিষেক
[সম্পাদনা]১৫০৫ এর ডিসেম্বরে, ইতিমধ্যেই, আলমেইডা কোচিনে অবস্থিত ফোর্ট মান্যুয়েলকে (১৫০৩ সালে নির্মিত) আবারও পক্ত করে তোলেন এবং ১৫০৪ সালে ৬ষ্ঠ আর্মডাদের সাথে আসা ম্যানুয়েল টেলস ডি ভাসকনস্লোসকে অব্যাহতি দিয়ে, কোচিনের নতুন অধিনায়ক - ডি আলভারো দে নোরনহাকে এর দায়িত্ব দেন। পুরনো নায়ের ডিওগো ফারনানদেস করেয়া এর লিসবন এ ফিরে যাওয়ার সময় হয়ে আসাতে, আলমেইডা করেয়ার দীর্ঘ সময়ের সহায়ক লরেনযো মোরেনোকে কোচিনের নতুন নায়ের হিসেবে পদন্নতি দেন।
আলমেইডা পর্তুগালের মান্যুয়েল ১ থেকে পাওয়া স্বর্ণের মুকুটটি, তার পরম অনুগত মিত্র কোচিনের ত্রিমুমপারা রাজাকে উপহার দেন। কিন্তু বৃদ্ধ ত্রিমুমপারা ইতোমধ্যেই সিংহাসন ত্যাগ করায়, আলমেইডা তার উত্তরাধিকারীর আনুষ্ঠানিক রাজ্যাভিষেক অনুষ্ঠানে সোনার মুকুটটি ব্যবহার করেন।
এটা করায় আলমেইডা আনুষ্ঠানিকভাবে ক্যালিকটের জামোরিনের সাথে তার অবশিষ্ট আনুগত্যের সমাপ্তি ঘটান। উল্লেখ্য - আলমেইডা এর উত্তরাধিকারীকে ব্যারোস নাম্বেয়াদোরা নামে ডাকেন, তবে তিনি আর কোচিনের রাজা উন্নি গোদা ভারদা (কান্দাগোরা) সম্ভবত একই ব্যক্তি।
সোফালা, আনাইয়া এর ফোর্ট সাও কেটানো
[সম্পাদনা]১৫০৫এর ৪ই সেপ্টেম্বর পেরো দে আনাইয়া এর ছয়টি জাহাজের একটি সোফালা নৌবহর ('দ্যা থার্ড স্কয়াড্রন') কেইপ অফ গুড হোপ এ পৌঁছায়। কিছু অশুবিধার সম্মুখীন হলেও অবশেষে সোফালা বন্দরে এসে নোঙ্গর ফেলে। এর মধ্যে থেকে একটি জাহাজ কোয়েলিমেন এর কাছে লোপো স্যানচেয এর ক্যারাভ্যেল এর পাঁচজন ক্ষুধাকাতর, কোন রকমে বেঁচে থাকা উত্তরজীবীদের খুঁজে পায়।
পেরো দে আনাইয়া সোফালার অন্ধ প্রবীণ শেখ ইসুফ এর সাথে ভালো সম্পর্ক গোড়ে তোলেন। যদিও পূর্বে কিলওয়া সুলতানের সামন্ত ছিলেন, পরবর্তীতে ইসুফ একটি স্বাধীন পথ খুঁজে বের করার চেষ্টা করতে থাকেন এবং ইতিমধ্যেই ১৫০২ সালে ভাস্কো দ্যা গামা (৪র্থ আর্মডা) এর সাথে একটি ব্যবসায়িক চুক্তি সই করেন। এবারে আনাইয়া ইসুফকে শহরে একটি স্থায়ী পর্তুগিজ কারখানা এবং দুর্গ নির্মাণের অনুমতি চেয়ে অনুরোধ জানান।
কিলওয়া এবং মোম্বাসায় আলমেইডার আক্রমনের খবর জানতে পেয়ে ইসুফ অনুমান করেন যে কোন প্রকার বিরুপের আভাস পেলে সোফালারও একই পরিণতি হবে। সুতরাং চুক্তি সম্পন্ন করা হয়। এমনকি সুসম্পর্ক বজিয়ে রাখার স্বার্থে ইসুফ তার খুঁজে পাওয়া লোপো স্যানচেয এর ক্যারাভ্যেল এর আরও ২০ জন উত্তরজীবীকে আনাইয়া এর হাতে তুলে দেন।
কোনরকম বিলম্ব ছাড়াই সোফালায় ফোর্ট সাও কেটানোর নির্মাণ কাজ শুরু হয়ে যায়। চুক্তি অনুসারে, পেরো দে আনাইয়া সোফালার দুর্গের 'ক্যাপ্টেন-মেজর' এবং ম্যানুয়েল ফার্নান্দেস (ডি মায়ারেলস?) ফ্যাক্টর হিসেবে কমান্ড গ্রহণ করেন।
বার্বুডো এর অনুসন্ধান এবং উদ্ধার মিশন
[সম্পাদনা]১৫০৫ সালের সেপ্টেম্বরে (অথবা নভেম্বরে) পর্তুগালের রাজা মান্যুয়েল ১ এর তরফ থেকে সোফালায় থাকা আনাইয়া এবং ভারতে থাকা আলমাইডা কে উদ্দেশ্য করে লিখা নির্দেশাবলী নিয়ে সাইড বার্বুডো (নও জুলিওয়া) এবং পেদ্রো কোয়ারেসমার জাহাজগুলো (নাম অনিশ্চিত) লিসবন থেকে রওনা হয়।
তবে এই নির্দেশাবলী পৌঁছে দেওয়ার আগে বার্বুডো এবং কোয়ারসেমাকে দক্ষিণ আফ্রিকার উপকূলে অনুসন্ধান এবং উদ্ধার অভিযান পরিচালনার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছিল। তারা কেপ করেনটেসের আশেপাশে হারিয়ে যাওয়া আগের আর্মডাদের তিনটি নিখোঁজ জাহাজের সন্ধান করছিল - ফ্রান্সিসকো ডি আলবুকার্ক, নিকোলাউ কোয়েলহো (উভয়ই ৫ম আর্মডা (১৫০৩)) এবং পেরো দে মেন্ডোঙ্কা (৬ষ্ঠ আর্মডা (১৫০৪)) এর জাহাজ।
দুটি উদ্ধার জাহাজ পরের কয়েক মাস দক্ষিণ আফ্রিকার উপকূলের কেপ অফ গুড হোপ থেকে শুরু করে নাটাল পর্যন্ত অনুসন্ধান চালিয়েছে। তারা মোসেল উপসাগরের নিকটে পেরো দে মেন্ডোঙ্কার জাহাজের পোড়া অবশিষ্ট খুঁজে পেয়েছিল, তবে কোন প্রাণের সন্ধান মিলে নি। বাকি দুটো জাহাজের কোন খোজ পাওয়া যায় নি।
ফিরতি নৌবহর
[সম্পাদনা]লিসবনে আগমন
[সম্পাদনা]তিনটি ফিরতি নৌবহর বিভিন্ন ঘটনাক্রমে বিভিন্ন সময়ে ১৫০৬ সালে লিসবনে পৌঁছায়।
২৩ মে ১৫০৬ - ফার্নাও সোরেস এর অধীনে প্রথম ফিরতি নৌবহরটি লিসবনে পৌঁছায়। এটা বেশ আলোড়ন সৃষ্টি করে - কারণ এটি খুব দ্রুত পৌঁছিয়েছিল, এবং এর বেশির ভাগই ভরপুর ব্যক্তিগত জাহাজ ছিল, যেগুলো কিনা জারমানি এবং ইতালি এর জন্যে প্রচুর পরিমানে চিথিপত্র নিয়ে ফিরেছিল। ম্যানুয়েল টেলিস এর অধীনে বোটাফোগো নামের একটি জাহাজ বিচ্ছিন্ন হয়ে গিয়েছিল এবং সেটি পরে জুন মাশে এসে পৌঁছায়। বলা আছে যে, ফার্নাও সোরেস এর এই নৌবহরটি মাদাগাস্কারের পূর্ব দিক দিয়ে ফেরার পথটি চিহ্নিত করেছিল (ইলহা ডি সাও লরেনযো)। এটিই ছিল প্রথমবারের মতো ফেরার সময়ে ইস্ট ইন্ডিজ এর বাইরের রুট ব্যবহার করা এবং সম্ভবত প্রথমবারের মতো মাদাগাস্কারের পূর্ব উপকূল দর্শন এবং দ্বীপ হিসেবে চিহ্নিত করা।
১৫ নভেম্বর ১৫০৬ - ডিয়গো কোরিয়ার অধীনে দ্বিতীয় ফিরতি নৌবহরটি লিসবনে পৌঁছায়। তবে এর তৃতীয় জাহাজ - লোপো দে ডিউস এর মাদালেনা, মোজাম্বিক দ্বীপে মেরামতের কারণে বিলম্বিত হওয়ায় ১৫০৭ সালের জানুয়ারিতে এসে পৌঁছায়।
ডিসেম্বর ১৫০৬ - তৃতীয় ফিরতি নৌবহরটি লিসবনে পৌঁছায়। এই নৌবহরটিতে শুধু একটি জাহাজই ফিরেছিল - আলমেইডা এর সরকারি প্রতিবেদন এবং বাচ্চা হাতিটি বোঝাইকৃত ভাস্কো গমেয দে আব্রু এর নও সাও গ্যাব্রিয়েল। জোয়াও দা নোভা এর ফ্লোর দে লা মার জাঞ্জিবার এর কাছাকাছি কিছু সমস্যার সম্মুখীন হওয়ায় ৮ মাসের জন্যে মেরামতের কাজে থেকে যেতে বাধ্য হয়। নোভা লিসবনে ফিরতে পারে না, বরং ১৫০৭ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে বহির্গামী ৮ম পতুগিজ ভারত আর্মডা তাকে মোজাম্বিক থেকে তুলে নেয়।
স্বাভাবিকভাবে, তিনটি ফিরতি নৌবহরই পরবর্তী আর্মডা - ৮ম ভারত আর্মডাকে প্রভাবিত করার জন্যে খুব দেরীতে পৌঁছায়। এটি ১৫০৬ সালের এপ্রিল মাসে ত্রিস্তাও দা সুনহা এর অধীনে যাত্রা শুরু করে। যদিও ওই বছরই অগাস্ট মাসে ভারত পৌঁছানোর কথা ছিল, কিন্তু আর্মডাটি পুরো শীতকাল আফ্রিকাতে কাটাতে বাধ্য হয়। ফলে এটি ১৫০৭ সালে পৌঁছায়।
পরিণাম
[সম্পাদনা]ডি ফ্রান্সিসকো দে আলমেইডার সপ্তম আর্মডা ভারতীয় মহাসাগরে পর্তুগিজদের একটি শক্ত অবস্থানে এনে দিয়েছিল। পর্তুগিজদের এখন ভারত মহাসাগরে পাঁচটি সুরক্ষিত শক্তিশালী পয়েন্ট রয়েছে - আফ্রিকার কিলওয়া এবং সোফালা, এবং ভারতের আঞ্জেডিভা, ক্যানানোর এবং কোচিন। ভারত মহাসাগরে একটি নতুন পর্তুগিজ রাষ্ট্র নির্মিত হয়েছিল।
এটি একটি বড় আকারের সফল আর্মডা ছিল। তিনটি নতুন দুর্গ তৈরি করা হয়েছিল, বেশ কয়েকজন সম্ভাব্য শত্রুকে (কিলওয়া, মোম্বাসা) পরাজিত করা হয়েছিল এবং ফিরতি বহরগুলো মশালার যথেষ্ট পরিমাণে পণ্যসম্ভার নিয়ে ফিরেছিল।
কিন্তু আপাতদৃষ্টিতে মসৃণ অভিযানটি দ্রুত ক্যানানোর, আঞ্জেডিভা, সোফালা এবং কিলওয়ায় গুরুতর সমস্যাগুলোর উদ্ভবের সাথে সাথে ১৫০৬ সালে বলিরেখা তৈরি করেছিল।
শহর | শাসক | সংস্থা | অধিনায়ক | নায়ের | প্যাট্রল ক্যাপ্টেন |
---|---|---|---|---|---|
১. সোফালা | শেখ ইসুফ | ফোর্ট সাও কেটানো
(স্থাপনা ১৫০৫) |
পেরো দে আনাইয়া
(? জন) |
ম্যানুয়েল ফার্নান্দেজ দে মেইরেলস | ফ্রান্সিসকো দে আনাইয়া
(২টি ক্যারোভেল) |
২. মোজাম্বিক | শেখ জাকোয়েজা? | (কারখানা স্থাপনা ১৫০২) | - | গোনাযালো বেক্সো | - |
৩. কিলওয়া | সুলতান মুহাম্মদ আরকোন | ফোর্ট গেরিজা
(স্থাপনা ১৫০৫) |
পেরো ফেরেইরা
ফোগাযা (৫৫০ জন) |
ফার্নাও কোটরিম | গোনযালো ভ্যাজ দে গোয়েস
(১টি ক্যারোভেল) |
৪. মালিন্দি | বাউরি শেখ | (কারখানা স্থাপনা ১৫০০?) | - | জোও মাচাডো | - |
৫. আঞ্জেডিভা | - | ফোর্ট সাও মিগুয়েল
(স্থাপনা ১৫০৫) |
ম্যানুয়েল পাযানহা
(80 জন) |
ডুয়ার্তে পেরেইরা | জোও সেরিও
(১টি গ্যালি, ২টি ব্রিগ্যান্টাইন) |
৬. ক্যানানোর | কোলাথিরি রাজা | ফোর্ট সান্ট 'অ্যাঞ্জেলো
(কারখানা ১৫০২, দুর্গ ১৫০৫) |
ডি লোরেনসো দে ব্রিটো
(১৫০ জন) |
লোপো ক্যাবরেইরা | রদ্রিগো রাবেলো
ও ফার্নাও বারমুডেজ (২টি নভেটা) |
৭. কোচিন | ত্রিমুমপারা রাজা | ফোর্ট ম্যানুয়েল
(কারখানা ১৫০০, দুর্গ ১৫০৩) |
ডি এলভারো দে
নোরোনহা (? জন) |
লোরেনযো মোরেনো | লোরেনযো দে আলমেইডা
(?) |
৮. কুইলন | গোবর্ধন মার্তান্ডা এর রেজেন্টস | - | - |
আরও দেখুন
[সম্পাদনা]- সোফালায় পর্তুগিজ অভিযান (আনাইয়া, ১৫০৫)
- পর্তুগিজ ভারত আর্মডা
- পর্তুগিজ ভারতের পরিচালক
- পর্তুগিজ ভারত
- ফ্রান্সিসকো দে আলমেইডা