ল্যাকটেজ
টেমপ্লেট:Enzyme টেমপ্লেট:Enzyme
Lactase | |
---|---|
শনাক্তকারী | |
চিহ্ন | LCT |
Alt. symbols | LAC; LPH; LPH1 |
এন্ত্রেজ | 3938 |
হুগো | 6530 |
ওএমআইএম | 603202 |
RefSeq | NM_002299 |
UniProt | P09848 |
অন্যান্য উপাত্ত | |
ইসি নম্বর | 3.2.1.108 |
Locus | Chr. 2 q21 |
ল্যাকটেজ একটি উৎসেচক বা এনজাইম যা দুধ এবং দুগ্ধজাতীয় খাবারে ল্যাকটোজ নামক উপাদানকে ভেঙে এক অণু গ্যালাকটোজ এবং এক অণু গ্লুকোজে পরিণত করে। ল্যাকটোজ মূলত একটি ডাইস্যাকারাইড বা দ্বিআণবিক শর্করা, কারণ এক একটি ল্যাকটোজ দুটি অণু দ্বারা গঠিত- এক অণু গ্যালাকটোজ এবং এক অণু গ্লুকোজ। দুধের ২ থেকে ৪ শতাংশ শর্করা হল ল্যাকটোজ।
উৎপত্তি[সম্পাদনা]
ল্যাকটেজ মানুষ ও অন্যান্য স্তন্যপায়ী প্রাণীর ক্ষুদ্রান্ত্রের ব্রাশ বর্ডারে তৈরী হয়। দুধ পরিপাক তন্ত্রে ভাঙার ও শোষণ উপযোগী হবার জন্য ল্যাকটোজ অত্যাবশ্যক।
সহনীয়তা ও সহ্যমাত্রা[সম্পাদনা]
এই উৎসেচক শরীরে না থাকলে কিংবা কমে গেলে দুধ এবং দুগ্ধজাতীয় খাবার তা হজম হয় না। কারো কারো ক্ষেত্রে জন্মগত ভাবে কিংবা বেশিদিন দুধ জাতীয় খাবার এড়িয়ে চললে দুধ এবং দুগ্ধজাতীয় খাবার পরিপাককারী ল্যাকটেজ এনজাইম তার কার্যক্ষমতা হারিয়ে ফেলে। প্রাণিজগতে মানুষেরাই হল একমাত্র ব্যতিক্রম যারা ল্যাকটোজ নামক শর্করার প্রতি সহ্যমাত্রা সামান্য কম (৫%-এরও কম) থাকা সত্ত্বেও শৈশবোত্তীর্ণ কালেও দুগ্ধপান করে থাকে।[১] ল্যাকটোজ শর্করাটি পরিপাক করার জন্য প্রয়োজনীয় উৎসেচক ল্যাকটেজ জন্মের পর ক্ষুদ্রান্ত্রে সর্বোচ্চ পরিমাণে ক্ষরিত হয় এবং নিয়মিত দুগ্ধপান না হলে ক্রমশঃ এর ক্ষরণ হ্রাস পেতে থাকে।উদ্ধৃতি ত্রুটি: <ref>
ট্যাগের ক্ষেত্রে </ref>
ট্যাগ যোগ করা হয়নি
তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]
- ↑ Champe, Pamela (২০০৮)। "Introduction to Carbohydrates"। Lippincott's Illustrated Reviews: Biochemistry, 4th ed.। Baltimore: Lippincott Williams & Wilkins। পৃষ্ঠা 88। আইএসবিএন 9780781769600।
বহিঃসংযোগ[সম্পাদনা]
![]() |
উইকিমিডিয়া কমন্সে দুধ সংক্রান্ত মিডিয়া রয়েছে। |
এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |