রোহিঙ্গা গণহত্যা মামলা
প্রতিরোধ নিয়মপত্র প্রয়োগ ও গণহত্যার অপরাধ শাস্তি (দ্যা গাম্বিয়া ব. মায়ানমার) | |
---|---|
আদালত | আন্তর্জাতিক ন্যায়বিচার আদালত |
উদ্ধৃতি | Application of the Convention on the Prevention and Punishment of the Crime of Genocide (The Gambia v. Myanmar) |
প্রতিরোধ নিয়মপত্র প্রয়োগ ও গণহত্যার অপরাধ শাস্তি (দ্যা গাম্বিয়া ব. মায়ানমার), সামাজিকভাবে বলা হয়ে থাকে রোহিঙ্গা গণহত্যা মামলা,[১][২] হলো গাম্বিয়া কর্তৃক প্রেরণকৃত আন্তর্জাতিক ন্যায়বিচার আদালত (আইসিজে) এ বর্তমানে চলমান একটি মামলা।
পদ্ধতিগত ইতিহাস
[সম্পাদনা]১১ নভেম্বর ২০১৯ এ গাম্বিয়া আইসিজে তে মায়ানমার এর বিরুদ্ধে ৪৫ পৃষ্ঠার আবেদন করে মামলার সূচনা করে। আবেদনে বর্ণনা করা হয়েছে মায়ানমার রাখাইন রাজ্য বসবাসকৃত রোহিঙ্গাদের বিরুদ্ধে অঙ্গীকারবদ্ধ গণহত্যা, ধর্ষণ এবং তাদের জাতিগতভাবে নির্মূল করতে চেয়েছে, যেহেতু এটা অক্টোবর ২০১৬ গণহত্যা আইন লঙ্গণ করেছে। দ্য গার্ডিয়ান এ প্রকাশিত সংবাদ অনুসারে, প্রফেসর ফিলিপ স্যান্ডসকে গাম্বিয়ার পরামর্শক হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে।[৩][৪] অন্যদিকে নেতা এবং মায়ানমার এর কেন্দ্রীয় কাউন্সিলর অং সান সূ চি মায়ানমারের আইন দলকে নেতৃত্য দিবে।[৫]
এছাড়াও গাম্বিয়ার পক্ষ থেকে শর্তাধিন ব্যবস্থা ইঙ্গিত করে একটি অনুরোধ জমা দেওয়া হয়েছে। আইসিজে ১০-১২ ডিসেম্বর ২০১৯ তারিখে মামলাটির শুনানির দিন নির্ধারণ করেছে, উল্লেখ্য দুই পক্ষই দুই বার সুযোগ পাবে তাদের তথ্য উপাত্ত উত্থাপন করার জন্য।[৬]
তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ "Fallen rights icon at UN court for Rohingya genocide case"। AP News। ১০ ডিসেম্বর ২০১৯। সংগ্রহের তারিখ ১০ ডিসেম্বর ২০১৯।
- ↑ Solomon, Niharika Mandhana and Feliz। "Rohingya Genocide Case Against Myanmar Opens Before U.N. Court"। Wall Street Journal। সংগ্রহের তারিখ ১০ ডিসেম্বর ২০১৯।
- ↑ Bowcott, Owen (১১ নভেম্বর ২০১৯)। "Gambia files Rohingya genocide case against Myanmar at UN court"। The Guardian। আইএসএসএন 0261-3077। সংগ্রহের তারিখ ৭ ডিসেম্বর ২০১৯ – www.theguardian.com-এর মাধ্যমে।
- ↑ "The Republic of The Gambia institutes proceedings against the Republic of the Union of Myanmar and asks the Court to indicate provisional measures (press release)" (পিডিএফ) (সংবাদ বিজ্ঞপ্তি)। International Court of Justice। ১১ নভেম্বর ২০১৯। ২৭ ডিসেম্বর ২০১৯ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৭ ডিসেম্বর ২০১৯।
- ↑ John, Tara। "Aung San Suu Kyi to defend Myanmar in genocide case"। CNN। সংগ্রহের তারিখ ১০ ডিসেম্বর ২০১৯।
- ↑ "Application of the Convention on the Prevention and Punishment of the Crime of Genocide (The Gambia v. Myanmar) - Request for the indication of provisional measures - The Court to hold public hearings from Tuesday 10 to Thursday 12 December 2019" (পিডিএফ)। International Court of Justice। ৭ ডিসেম্বর ২০১৯ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৪ আগস্ট ২০১৬।