বিষয়বস্তুতে চলুন

রহনপুর রাবেয়া বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
রহনপুর রাবেয়া বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়
রহনপুর রাবেয়া বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় এর প্রবেশ পথ
অবস্থান
রহনপুর, গোমস্তাপুর, চাঁপাইনবাবগঞ্জ

তথ্য
ধরনআধা সরকারি
প্রতিষ্ঠাকাল১৯৭৩ খ্রিষ্টাব্দ
বিদ্যালয় জেলাচাঁপাইনবাবগঞ্জ
ইআইআইএন১২৪৩৫২ উইকিউপাত্তে এটি সম্পাদনা করুন
বিদ্যালয়ের প্রধানমোঃ কাওসার আলী[]
শ্রেণি৬ষ্ঠ থেকে ১০ম
ভর্তি১৯৭৩ খ্রিষ্টাব্দ
ক্যাম্পাসের ধরনউপজেলা শহরে অবস্থিত
অন্তর্ভুক্তিমাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড, রাজশাহী
শিক্ষা বোর্ডরাজশাহী
শাখা সংখ্যা
প্রতিষ্ঠাকালীন নামরহনপুর বালিকা বিদ্যালয়
ওয়েবসাইটrrghs.edu.bd

রহনপুর রাবেয়া বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় (ইংরেজি: Rohanpur Rabeya Girls' High School) গোমস্তাপুর উপজেলার ১ম প্রতিষ্ঠিত নারী শিক্ষার একটি বিদ্যাপিঠ। এটি ১৯৭৩ সালে তৎকালীন জাতীয় সংসদ সদস্য মরহুম খালেদ আলী মিঞা কর্তৃক প্রতিষ্ঠিত হয়।[]

ইতিহাস

[সম্পাদনা]

১৯৭৩ খ্রিষ্টাব্দে গোমস্তাপুর উপজেলার নারী শিক্ষা প্রসারের লক্ষ্যে পৃথক শিক্ষা প্রতিষ্ঠান প্রতিষ্ঠার জন্য তৎকালীন জাতীয় সংসদ সদস্য উদ্যোগ গ্রহণ করেন। তার নেতৃত্বে মরহুম শেখ রিয়াজ উদ্দিন বিশ্বাস, মরহুম অফতাব উদ্দিন, মরহুম আব্দুল খালেক বিশ্বাস প্রমুখ ব্যক্তিগণ পৃথক বালিকা বিদ্যালয় গঠন কল্পে এলাকার মানুষের সাথে সমন্বয় করেন। এর ফলে ০৬ জানুয়ারী ১৯৭৩ সালের সভায় রহনপুর বালিকা বিদ্যালয় নামে অত্র বিদ্যালয়ের যাত্রা শুরু হয়। মরহুম শেখ রিয়াজ উদ্দিন বিশ্বাসের নিজ জায়গা রহনপুর বড় বাজার সংলগ্নে নির্মিত তিনটি কক্ষে এ বিদ্যালয়ের সূচনা ঘটে। উত্তর ও দক্ষিণ দিকে হল ঘরের ন্যায় দু’টি কক্ষ নির্মানের পর হার্ড বোর্ডের পার্টিশান দিয়ে শ্রেণি কক্ষের ব্যবস্থা হয়। মরহুম শেখ রিয়াজ উদ্দিন বিশ্বাস জাতীয় সংসদ মহোদয়ের মরহুমা মায়ের নামে বিদ্যালয়টির নাম করণের জন্য বিশেষ ভূমিকা পালন করেন। ১৩ নভেম্বর ১৯৭৩ সালের সভায় বিদ্যালয়টির নামকরণ ঘটে রহনপুর রাবেয়া বালিকা বিদ্যালয়।[]

অবকাঠামো

[সম্পাদনা]

বিদ্যালয়টি চারিদিক প্রাচীর বেষ্টিত। এখানে ১ টি প্রশাসনিক ভবন সহ মোট ৪ টি ভবন রয়েছে। যার সবই পাকা ভবন। ২০১৪ সালে নতুন করে একটি একাডেমিক ভবন করা হয়েছে। শিক্ষার্থীদের জন্য ব্র‌্যাক এর উদ্যাগে রয়েছে একটি গ্রন্থাগার এবং শহীদ স্বপ্না বিজ্ঞানাগার।

পঠিত বিষয়

[সম্পাদনা]

এখানে ৬ষ্ঠ শ্রেনী হতে দশম শ্রেনী পর্যন্ত সকল বিষয় পড়ানো হয়। এছাড়া একাডেমিক পড়াশোনার বাইরেও সাংস্কৃতিক চর্চা এবং খেলাধুলার ব্যবস্থা রয়েছে।

কৃতি শিক্ষার্থী

[সম্পাদনা]

তথ্যসূত্র

[সম্পাদনা]
  1. "প্রধান শিক্ষকের বাণী – স্বাগতম"। সংগ্রহের তারিখ ২৯ জুলাই ২০১৬ [স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
  2. স্কুল এর ম্যাগাজিন ২০১৫
  3. "সভাপতি মহাদয়ের বানী – স্বাগতম"। সংগ্রহের তারিখ ২৯ জুলাই ২০১৬ [স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]