ব্যবহারকারী আলাপ:চন্দ্র কিশোর রায়

পাতাটির বিষয়বস্তু অন্যান্য ভাষায় নেই।
উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে

বাংলা উইকিপিডিয়ায় স্বাগতম[সম্পাদনা]

অনুগ্রহপূর্বক উইকিপিডিয়াতে অগঠনমূলক সম্পাদনা থেকে বিরত থাকুন।। আপনার সম্পাদনা ধ্বংসপ্রবণতা হিসেবে গণ্য হয়েছে এবং বাতিল কিংবা অপসারন হয়েছে। আপনি যদি পরীক্ষা-নিরীক্ষা করতে চান, অনুগ্রহ করে খেলাঘরে তা করুন। ধন্যবাদ। Sethtalk ১১:৪৫, ২৯ জানুয়ারি ২০১৬ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]

১১ নং কৈমারী ইউনিয়নের নির্বাচন চিত্র-২০১৬[সম্পাদনা]

১১ নং কৈমারী ইউনিয়নের নির্বাচন চিত্র- বিকশিত বাংলা জ়লঢাকা, নীলফামারী। প্রকাশিত তারিখঃ ০১/০৩/২০১৬

রেজাউল হক (বাবু) পিতাঃ মৃত ফজলুল হক। তার পিতার অবদান এখনো গভীর শ্রদ্ধা ভরে স্মরণ করে ঐ ইউনিয়নসহ উপজেলাবাসী। কারণ, তার পিতা ফজলুল হক ফজু চেয়ারম্যান এলাকার ভোটারদের প্রত্যক্ষ ভোটে তিনবার নির্বাচিত হন। জীবদ্দশায় তিনি প্রথমবার ইউনিয়নটির মাঝে যে উন্নয়নের সিড়ি রচনা করেন তাতেই স্বর্ণ পদক পেয়ে সেই সময়ে দেশের শ্রেষ্ঠ চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন। দ্বিতীয়বার পূনরায় নির্বাচিত হলে তখনও শ্রেষ্ঠ চেয়ারম্যান হিসাবে সরকারী খরচে চীন সফর করেন। তিনি ৩য় বার চেয়ারম্যান নির্বাচিত হলে মরণব্যাধী ক্যান্সার তাকে “স্বপ্নের কৈমারী” ইউনিয়ন বাস্তবায়ন করতে দেয়নি। জীবদ্দশায় তিনি আওয়ামীলীগের রাজনীতির সাথে জড়িত ছিলেন। জেলা, উপজেলা ও ইউনিয়ন আ’লীগের বিভিন্ন কমিটিতে দায়িত্ব পালন করেণ। ইউনিয়নটির একমাত্র সফল চেয়ারম্যান ফজু চেয়ারম্যান মারা যাবার পর তার অসমাপ্ত কাজগুলো শেষ করতে হাল ধরেন বড় ছেলে রেজাউল হক বাবু। তিনি ছাত্র অবস্থায় ২০১১ সালের ২৮ জুন আ’লীগের সমর্থীত প্রার্থী হিসেবে কৈমারী ইউনিয়ন পরষদ নির্বাচনে অংশ নেন এবং মাত্র ২৫ ভোটের ব্যবধানে পরাজিত হন। ঐ ইউনিয়নের বিভিন্ন ওয়ার্ডের ভোটার সাধারণের কাছ থেকে জানা গেছে, বর্তমানে ইউনিয়নটিতে রেজাউল হক বাবু অত্যন্ত জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। ইউনিয়নটিতে যে ক’জন চেয়ারম্যান পদপ্রার্থীর নাম শোনা যাচ্ছে তার মধ্যে মেধা, শিক্ষা ও সামাজিকতা তিনি উৎকৃষ্ট। সদালাপী ও স্বজ্জন এ যুবক নির্বাচনে পরাজিত হলেও কখনো এলাকার জনগণ থেকে বিচ্ছিন্ন হননি। নির্বাচন বিষয়ে রেজাউল হক বাবু জানান, আমার বাবা তার জীবদ্দশায় ইউনিয়নবাসীর জন্য সবসময় নিজেকে উজাড় করেছিলেন। আমার পিতার কর্মকান্ডই এখনও এলাকায় দৃশ্যমান। তাই সার্বিক দিক বিবেচনা করে দল আমাকে মনোনয়ন দিলে আমার বিজয় কেউ ঠেকাতে পারবেনা বলে আমি বিশ্বাস রাখি।