বেলকুচি বহুমুখী মহিলা ডিগ্রি কলেজ
ধরন | বেসরকারি কলেজ |
---|---|
স্থাপিত | ২০০০ |
ইআইআইএন | ১২৮০২৫ |
অধ্যক্ষ | এ.কে.এম. শামছুল আলম |
ঠিকানা | , , |
শিক্ষাঙ্গন | উপশহর |
সংক্ষিপ্ত নাম | মহিলা কলেজ |
অধিভুক্তি | জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় ও মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড, রাজশাহী |
বেলকুচি বহুমুখী মহিলা ডিগ্রি কলেজ বাংলাদেশের একটি বেসরকারি কলেজ । এই কলেজটি 'মহিলা কলেজ' নামে পরিচিত। [৩] এখানে ১৯৯৯-২০০০ ইং সেশনে প্রথম উচ্চ মাধ্যমিক পর্যায়ে ছাত্রী ভর্তি করা হয়। ২০০২ সালে একাডেমীক স্বীকৃতি লাভ করে। একই বছরে পহেলা মে থেকে এমপিও ভূক্ত হয়। পরবর্তীতে একাডেমীক ভবন নির্মাণ হওয়ার পর ২০০৯ সালে ডিগ্রী কোর্স চালু করা হয়।[৪]
ইতিহাস:
[সম্পাদনা]বাংলাদেশ সরকারের মন্ত্রী আব্দুল লতিফ বিশ্বাস (সিরাজগঞ্জের রাজনীতিবিদ) ১৯৯৮ সালে মহিলা কলেজটি স্থাপনের উদ্যোগ নেয় এবং জমি সংগ্রহ ভবন নির্মাণ সহ যাবতীয় আসবাবপত্র সহ কলেজটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের উপয়োগি করে তোলে। [৫] কলেজটি ১৯৯৯-২০০০ ইং সেশনে প্রথম উচ্চ মাধ্যমিক পর্যায়ে ছাত্রী ভর্তি করা হয়। ২০০২ সালে একাডেমীক স্বীকৃতি লাভ করে। একই বছরে পহেলা মে থেকে এমপিও ভূক্ত হয়। পরবর্তীতে একাডেমীক ভবন নির্মাণ হওয়ার পর ২০০৯ সালে ডিগ্রী কোর্স চালু করা হয়।
বিভাগ সুমহ
[সম্পাদনা]উচ্চ মাধ্যমিক পর্যায়ে
- বিজ্ঞান শাখা
- মানবিক শাখা
- ব্যবসায় শিক্ষা শাখা
ডিগ্রি পর্যায়ে
- বি.এ. (পাস),
- বি.এস.এস.(পাস),
- বি.বি.এস.(পাস),
- বি.এস.সি(পাস),
আরও দেখুন
[সম্পাদনা]তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ "সিরাজগঞ্জের সায়দাবাদ- চৌহালী- বেলকুচি-এনায়েতপুর সড়কে খানা খন্দক"। দৈনিক সংগ্রাম। ১৭ মে ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২২ জানুয়ারি ২০১৮।
- ↑ "বেলকুচি বহুমুখী মহিলা ডিগ্রি কলেজ"। দৈনিক জনকণ্ঠ।[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
- ↑ "সংরক্ষণাগারভুক্ত অনুলিপি"। ১৬ সেপ্টেম্বর ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৫ নভেম্বর ২০১৯।
- ↑ "বেলকুচিতে নজরুল একাডেমির নির্বাচন সম্পন্ন"। দৈনিক ইত্তেফাক। ১৭ মে ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা।
- ↑ "আওয়ামী লীগে লতিফ বিশ্বাস বিএনপিতে আলীম"। দৈনিক বাংলাদেশ প্রতিদিন। সংগ্রহের তারিখ ২২ জানুয়ারি ২০১৮।