সাম লাইক ইট হট: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

সাম লাইক ইট হট
সাম লাইক ইট হট
	প্রেক্ষাগৃহে মুক্তির পোস্টার
পরিচালক	বিলি ওয়াইল্ডার
প্রযোজক	বিলি ওয়াইল্ডার
চিত্রনাট্যকার	বিলি ওয়াইল্ডার; আই. এ. এল. ডায়মন্ড;
কাহিনিকার	রবার্ট থিওরেন; মাইকেল লোগান;
শ্রেষ্ঠাংশে	মেরিলিন মনরো; টনি কার্টিস; জ্যাক লেমন; জর্জ রাফ্‌ট; জো ই. ব্রাউন; প্যাট ওব্রায়ান;
সুরকার	আডল্‌ফ ডয়েচ
চিত্রগ্রাহক	চার্লস ল্যাং
সম্পাদক	আর্থার পি. স্মিড্‌ট
প্রযোজনা; কোম্পানি	মিরিশ্‌চ কোম্পানি
পরিবেশক	ইউনাইটেড আর্টিস্ট্‌স
মুক্তি	২৯ মার্চ ১৯৫৯; ; ; ; ;
স্থিতিকাল	১২১ মিনিট
দেশ	মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র
ভাষা	ইংরেজি
নির্মাণব্যয়	$২.৯ মিলিয়ন
আয়	$৪০ মিলিয়ন

ইতিহাস ব্রাউজ করুন

← পূর্বের পার্থক্য পরবর্তী পার্থক্য →

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে

দৃশ্যমানউইকিপাঠ্য

রৈখিক

০৬:৪৪, ১৩ ডিসেম্বর ২০২১ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

সাম লাইক ইট হট (ইংরেজি ভাষায়: Some Like It Hot) বিলি ওয়াইল্ডার পরিচালিত কমেডি চলচ্চিত্র, যা ১৯৫৯ সালে মুক্তি পায়। চলচ্চিত্রটির প্রধান চরিত্রে অভিনয় করেছেন মেরিলিন মনরো, টনি কার্টিস এবং জ্যাক লেমন। রবার্ট থিওরেন ও মাইকেল লোগানের একটি ছোটগল্প অবলম্বনে এর চিত্রনাট্য লিখেছেন যৌথভাবে বিলি ওয়াইল্ডার ও আই এ এল ডায়মন্ড। লোগান এর আগেই একটি জার্মান চলচ্চিত্রের জন্য তার গল্পটি লিখেছিলেন। সেই জার্মান চলচ্চিত্রটির নাম ছিল ফানফারেন ডের লিবে (Fanfaren der Liebe)। তবে সেই কাহিনীতে কোন গ্যাংস্টার ছিল না। অনেকে অবশ্য এ কারণেই ওয়াইল্ডারের এই চলচ্চিত্রকে 'পুনঃনির্মাণ' বলে আখ্যায়িত করেন।

ফরাসি কমেডি চলচ্চিত্র লা কাজ ও ফল (La Cage aux Folles)-এর বিশ্বব্যাপী সাফল্যের পর ইউনাইটেড আর্টিস্ট্‌স ১৯৮১ সালে চলচ্চিত্রটি পুনরায় প্রদর্শন করে। ২০০০ সালে আমেরিকান ফিল্ম ইনস্টিটিউট সাম লাইক ইট হট-কে সর্বকালের সেরা মার্কিন কমেডি চলচ্চিত্র হিসেবে আখ্যায়িত করে।

কাহিনীসূত্র

টেমপ্লেট:Spoiler জো স্যাক্সোফোন বাজায় আর জেরি বাজায় বেইজ (Bass)। আয়ের জন্য তারা বিভিন্ন বারে ঘোরাঘুরি করে। এভাবেই এক গ্যাংস্টার দলের সাথে তারা জড়িয়ে পড়ে। তারা দলের মব বসকে নিজের চোখে খুন করতে দেখে এবং পালিয়ে যায়। গ্যাংস্টাররা তাদের দুজনকে খুঁজতে থাকে। অর্থাভাবে অবশেষে জো ও জেরি মেয়ে সেজে ফ্লোরিডাতে যায়, একটি মেয়ে ব্যান্ড দলের সাথে কিছু আয়-রোজগার করতে। এই ব্যান্ড দলের ভোকাল থাকে শুগার কেইন। জো শুগার কেইনের প্রেমে পড়ে যায়। মেয়ে জোসেফিন সেজে শুগারের সাথে কথা বলার পাশাপাশি জো এক কোটিপতি হিসেবে তার সাথে প্রেম করতে থাকে। ঐদিকে আবার জেরি তথা মেয়ে ড্যাফনিকে দেখে এক কোটিপতি তার প্রেমে পড়ে যায়।

চরিত্রসমূহ

মেরিলিন মনরো - শুগার কেইন
টনি কার্টিস - জো / জোসেফিন
জ্যাক লেমন - জেরি / ড্যাফনি
জর্জ রাফ্‌ট - জর্জ কলম্বো
জো ই. ব্রাউন - অসগুড ফিল্ডিং
প্যাট ওব্রায়ান - গোয়েন্দা মুলিগ্যান

বহিঃসংযোগ

ইন্টারনেট মুভি ডেটাবেজে সাম লাইক ইট হট (ইংরেজি)
Roger Ebert's review of Some Like It Hot ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ৬ আগস্ট ২০০৭ তারিখে
Plot summary for Fanfaren der Liebe
Literature

@@ ৩০ নং লাইন: / ৩০ নং লাইন: @@
 }}
-'''''সাম লাইক ইট হট''''' ([[ইংরেজি ভাষায়]]: Some Like It Hot) [[বিলি ওয়াইল্ডার]] পরিচালিত কমেডি চলচ্চিত্র, যা ১৯৫৯ সালে মুক্তি পায়। চলচ্চিত্রটির প্রধান চরিত্রে অভিনয় করেছেন [[মেরিলিন মনরো]], [[টনি কার্টিস]] এবং [[জ্যাক লেমন]]। রবার্ট থিওরেন ও মাইকেল লোগানের একটি ছোটগল্প অবলম্বনে এর [[চিত্রনাট্য]] লিখেছেন যৌথভাবে বিলি ওয়াইল্ডার ও আই এ এল ডায়মন্ড। লোগান এর আগেই একটি জার্মান চলচ্চিত্রের জন্য তার গল্পটি লিখেছিলেন। সেই জার্মান চলচ্চিত্রটির নাম ছিল ''ফানফারেন ডের লিবে'' (''Fanfaren der Liebe'')। তবে সেই কাহিনীতে কোন গ্যাংস্টার ছিল না। অনেকে অবশ্য এ কারণেই ওয়াইল্ডারের এই চলচ্চিত্রকে 'পুনঃনির্মাণ' বলে আখ্যায়িত করেন।
+'''''সাম লাইক ইট হট''''' ([[ইংরেজি ভাষায়]]: Some Like It Hot) [[বিলি ওয়াইল্ডার]] পরিচালিত কমেডি চলচ্চিত্র, যা ১৯৫৯ সালে মুক্তি পায়। চলচ্চিত্রটির প্রধান চরিত্রে অভিনয় করেছেন [[মেরিলিন মনরো]], [[টনি কার্টিস]] এবং [[জ্যাক লেমন]]। রবার্ট থিওরেন ও মাইকেল লোগানের একটি ছোটগল্প অবলম্বনে এর [[চিত্রনাট্য]] লিখেছেন যৌথভাবে বিলি ওয়াইল্ডার ও আই এ এল ডায়মন্ড। [[লোগান]] এর আগেই একটি জার্মান চলচ্চিত্রের জন্য তার গল্পটি লিখেছিলেন। সেই জার্মান চলচ্চিত্রটির নাম ছিল ''ফানফারেন ডের লিবে'' (''Fanfaren der Liebe'')। তবে সেই কাহিনীতে কোন গ্যাংস্টার ছিল না। অনেকে অবশ্য এ কারণেই ওয়াইল্ডারের এই চলচ্চিত্রকে 'পুনঃনির্মাণ' বলে আখ্যায়িত করেন।
 ফরাসি কমেডি চলচ্চিত্র ''লা কাজ ও ফল'' (''La Cage aux Folles'')-এর বিশ্বব্যাপী সাফল্যের পর ইউনাইটেড আর্টিস্ট্‌স ১৯৮১ সালে চলচ্চিত্রটি পুনরায় প্রদর্শন করে। ২০০০ সালে [[আমেরিকান ফিল্ম ইনস্টিটিউট]] ''সাম লাইক ইট হট''-কে সর্বকালের সেরা মার্কিন কমেডি চলচ্চিত্র হিসেবে আখ্যায়িত করে।
@@ ৩৬ নং লাইন: / ৩৬ নং লাইন: @@
 == কাহিনীসূত্র ==
 {{spoiler}}
-''জো'' স্যাক্সোফোন বাজায় আর ''জেরি'' বাজায় বেইজ (Bass)। আয়ের জন্য তারা বিভিন্ন বারে ঘোরাঘুরি করে। এভাবেই এক গ্যাংস্টার দলের সাথে তারা জড়িয়ে পড়ে। তারা দলের মব বসকে নিজের চোখে খুন করতে দেখে এবং পালিয়ে যায়। গ্যাংস্টাররা তাদের দুজনকে খুঁজতে থাকে। অর্থাভাবে অবশেষে জো ও জেরি মেয়ে সেজে ফ্লোরিডাতে যায়, একটি মেয়ে ব্যান্ড দলের সাথে কিছু আয়-রোজগার করতে। এই ব্যান্ড দলের ভোকাল থাকে ''শুগার কেইন''। জো শুগার কেইনের প্রেমে পড়ে যায়। মেয়ে জোসেফিন সেজে শুগারের সাথে কথা বলার পাশাপাশি জো এক কোটিপতি হিসেবে তার সাথে প্রেম করতে থাকে। ঐদিকে আবার জেরি তথা মেয়ে ড্যাফনিকে দেখে এক কোটিপতি তার প্রেমে পড়ে যায়।
+''জো'' স্যাক্সোফোন বাজায় আর ''জেরি'' বাজায় বেইজ (Bass)। আয়ের জন্য তারা বিভিন্ন বারে ঘোরাঘুরি করে। এভাবেই এক গ্যাংস্টার দলের সাথে তারা জড়িয়ে পড়ে। তারা দলের মব বসকে নিজের চোখে খুন করতে দেখে এবং পালিয়ে যায়। গ্যাংস্টাররা তাদের দুজনকে খুঁজতে থাকে। অর্থাভাবে অবশেষে জো ও জেরি মেয়ে সেজে ফ্লোরিডাতে যায়, একটি মেয়ে ব্যান্ড দলের সাথে কিছু আয়-রোজগার করতে। এই ব্যান্ড দলের [[গাওয়া|ভোকাল]] থাকে ''শুগার কেইন''। জো শুগার কেইনের প্রেমে পড়ে যায়। মেয়ে জোসেফিন সেজে শুগারের সাথে কথা বলার পাশাপাশি জো এক কোটিপতি হিসেবে তার সাথে প্রেম করতে থাকে। ঐদিকে আবার জেরি তথা মেয়ে ড্যাফনিকে দেখে এক কোটিপতি তার প্রেমে পড়ে যায়।
 == চরিত্রসমূহ ==

দে স শ্রেষ্ঠ সঙ্গীতধর্মী বা হাস্যরসাত্মক চলচ্চিত্র বিভাগে গোল্ডেন গ্লোব পুরস্কার
১৯৫১-১৯৭৫	অ্যান আমেরিকান ইন প্যারিস (১৯৫১) উইথ আ সং ইন মাই হার্ট (১৯৫২) কারমেন জোন্স (১৯৫৪) গাইজ অ্যান্ড ডলস্‌ (১৯৫৫) দ্য কিং অ্যান্ড আই (১৯৫৬) লে গার্ল (১৯৫৭) জিজি / আন্টি মেম (১৯৫৮) পরজি অ্যান্ড বেস / সাম লাইক ইট হট (১৯৫৯) সং উইদাউট এন্ড / দি অ্যাপার্টমেন্ট (১৯৬০) ওয়েস্ট সাইড স্টোরি / আ মেজরিটি অব ওয়ান (১৯৬১) দ্য মিউজিক ম্যান / দ্যাট টাচ অব মিঙ্ক (১৯৬২) টম জোন্স (১৯৬৩) মাই ফেয়ার লেডি (১৯৬৪) দ্য সাউন্ড অব মিউজিক (১৯৬৫) দ্য রাশিয়ান্স আর কামিং, দ্য রাশিয়ান্স আর কামিং (১৯৬৬) দ্য গ্র্যাজুয়েট (১৯৬৭) অলিভার! (১৯৬৮) দ্য সিক্রেট অব সান্তা ভিত্তোরিয়া (১৯৬৯) ম্যাশ (১৯৭০) ফিডলার অন দ্য রুফ (১৯৭১) কাবারে (১৯৭২) আমেরিকান গ্রাফিটি (১৯৭৩) দ্য লংগেস্ট ইয়ার্ড (১৯৭৪) দ্য সানশাইন বয়েজ (১৯৭৫)
১৯৭৬-২০০০	আ স্টার ইজ বর্ন (১৯৭৬) দ্য গুডবাই গার্ল (১৯৭৭) হ্যাভেন ক্যান ওয়েট (১৯৭৮) ব্রেকিং অ্যাওয়ে (১৯৭৯) কোল মাইনার্স ডটার (১৯৮০) আর্থার (১৯৮১) টুট্‌সি (১৯৮২) ইয়েন্ট্‌ল (১৯৮৩) রোমান্সিং দ্য স্টোন (১৯৮৪) প্রিজিস অনার (১৯৮৫) হ্যানা অ্যান্ড হার সিস্টার্স (১৯৮৬) হোপ অ্যান্ড গ্লোরি (১৯৮৭) ওয়ার্কিং গার্ল (১৯৮৮) ড্রাইভিং মিস ডেইজি (১৯৮৯) গ্রিন কার্ড (১৯৯০) বিউটি অ্যান্ড দ্য বিস্ট (১৯৯১) দ্য প্লেয়ার (১৯৯২) মিসেস ডাউটফায়ার (১৯৯৩) দ্য লায়ন কিং (১৯৯৪) বেব (১৯৯৫) এভিটা (১৯৯৬) অ্যাজ গুড অ্যাজ ইট গেটস্‌ (১৯৯৭) শেকসপিয়ার ইন লাভ (১৯৯৮) টয় স্টোরি ২ (১৯৯৯) অলমোস্ট ফেমাস (২০০০)
২০০১-বর্তমান	মুলাঁ রুজ! (২০০১) শিকাগো (২০০২) লস্ট ইন ট্রান্সলেশন (২০০৩) সাইডওয়েজ (২০০৪) ওয়াক দ্য লাইন (২০০৫) ড্রিমগার্লস (২০০৬) সুইনি টড: দ্য ডিমন বার্বার অব ফ্লিট স্ট্রিট (২০০৭) ভিকি ক্রিস্তিনা বার্সেলোনা (২০০৮) দ্য হ্যাংওভার (২০০৯) দ্য কিডস আর অল রাইট (২০১০) দি আর্টিস্ট (২০১১) লে মিজেরাবল (২০১২) আমেরিকান হাসল (২০১৩) দ্য গ্র্যান্ড বুদাপেস্ট হোটেল (২০১৪) দ্য মার্শিয়ান (২০১৫) লা লা ল্যান্ড (২০১৬) লেডি বার্ড (২০১৭) গ্রিন বুক (২০১৮) ওয়ান্স আপন আ টাইম ইন হলিউড (২০১৯) বোরাত সাবসিকোয়েন্ট মুভিফিল্ম (২০২০) ওয়েস্ট সাইড স্টোরি (২০২১) দ্য ব্যানশিজ অব ইনিশেরিন (২০২২) পুওর থিংস (২০২৩)

কর্তৃপক্ষ নিয়ন্ত্রণ
সাধারণ	ভিআইএএফ ১ ওয়ার্ল্ডক্যাট (ভিআইএএফ হয়ে)
জাতীয় গ্রন্থাগার	স্পেন ফ্রান্স (উপাত্ত) কাতালুনিয়া জার্মানি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র
অন্যান্য	সুডক (ফ্রান্স) ১