র‍্যাম্বো:ফার্স্ট ব্লাড পার্ট ২: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
আফতাব বট (আলোচনা | অবদান)
বানান সংশোধন
(সংশোধন)
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা উচ্চতর মোবাইল সম্পাদনা
২৮ নং লাইন: ২৮ নং লাইন:
আমেরিকার কোন এক কারাগারে সশ্রম কারাদন্ড পাওয়া জন র‌্যাম্বোকে পাথর ভাঙ্গতে দেখা যায়। কর্নেল স্যামুয়েল ট্রটম্যান র‌্যাম্বোর সাথে দেখা করে তাকে ভিয়েতনামে একটি মিশনে যাওয়ার প্রস্তাব দেয়। কারণ ওই এলাকার একটি ক্যাম্পে র‌্যাম্বোকে ১৯৭১ সালে বন্দি করে রাখা হয়েছিল তাই তার চেয়ে ওই এলাকা সম্পর্কে অন্য কারো ভালো ধারণা নেই। আরো প্রস্তাব দেয় যদি সে মিশন সফল করে আসতে পারে তাহলে তাকে রাষ্ট্রপতি কর্তৃক সাধারণ ক্ষমা করে দেওয়া হবে।
আমেরিকার কোন এক কারাগারে সশ্রম কারাদন্ড পাওয়া জন র‌্যাম্বোকে পাথর ভাঙ্গতে দেখা যায়। কর্নেল স্যামুয়েল ট্রটম্যান র‌্যাম্বোর সাথে দেখা করে তাকে ভিয়েতনামে একটি মিশনে যাওয়ার প্রস্তাব দেয়। কারণ ওই এলাকার একটি ক্যাম্পে র‌্যাম্বোকে ১৯৭১ সালে বন্দি করে রাখা হয়েছিল তাই তার চেয়ে ওই এলাকা সম্পর্কে অন্য কারো ভালো ধারণা নেই। আরো প্রস্তাব দেয় যদি সে মিশন সফল করে আসতে পারে তাহলে তাকে রাষ্ট্রপতি কর্তৃক সাধারণ ক্ষমা করে দেওয়া হবে।


হেলিকাপ্টারে করে জন র‌্যাম্বো অপারেশনের কমান্ড সেন্টার থাইল্যান্ড এ পৌছে তার সাথে ট্রটম্যানের দেখা হয় এবং ট্রটম্যান র‌্যাম্বোর সাথে সেখানকার কমান্ড অফিসার মার্শাল মারডকের পরিচয় করিয়ে দেয়। মারডক তাকে শুধু টার্গেট এরিয়ার ছবি তুলে আনতে বলে এবং মিশনের আরো খুটিনাটি তথ্য বুঝিয়ে দেয়। বিমান থেকে লাফ দেওয়ার সময় র‌্যাম্বোর সাথে থাকা যোগাযোগের যন্ত্রপাতি নিচে পরে যায় ও তার সাথে কমান্ড সেন্টারের যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়। এরপর র‌্যাম্বো ভিয়েতনামে একটি স্থানীয় মেয়ের সাথে দেখা করে ও সেই মেয়েই তাকে টার্গেট ক্যাম্পে নিয়ে যায়। এক আমেরিকান বন্দিকে ক্যাম্প থেকে উদ্ধার করতে গিয়ে সে নিজেই বন্দি হয় যদিও তাকে সাহায্যের জন্য একটি হেলিকাপ্টার আসে কিন্তু মারডকের নির্দেশে হেলিকাপ্টার তাকে না নিয়েই চলে যায়।
হেলিকাপ্টারে করে জন র‌্যাম্বো অপারেশনের কমান্ড সেন্টার থাইল্যান্ড এ পৌছে তার সাথে ট্রটম্যানের দেখা হয় এবং ট্রটম্যান র‌্যাম্বোর সাথে সেখানকার কমান্ড অফিসার মার্শাল মারডকের পরিচয় করিয়ে দেয়। মারডক তাকে শুধু টার্গেট এরিয়ার ছবি তুলে আনতে বলে এবং মিশনের আরো খুঁটিনাটি তথ্য বুঝিয়ে দেয়। বিমান থেকে লাফ দেওয়ার সময় র‌্যাম্বোর সাথে থাকা যোগাযোগের যন্ত্রপাতি নিচে পরে যায় ও তার সাথে কমান্ড সেন্টারের যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়। এরপর র‌্যাম্বো ভিয়েতনামে একটি স্থানীয় মেয়ের সাথে দেখা করে ও সেই মেয়েই তাকে টার্গেট ক্যাম্পে নিয়ে যায়। এক আমেরিকান বন্দিকে ক্যাম্প থেকে উদ্ধার করতে গিয়ে সে নিজেই বন্দি হয় যদিও তাকে সাহায্যের জন্য একটি হেলিকাপ্টার আসে কিন্তু মারডকের নির্দেশে হেলিকাপ্টার তাকে না নিয়েই চলে যায়।


বন্দি ক্যাম্পে লেফট্যানান্ট কর্নেল পোদভস্কি র‌্যাম্বোকে জেড়া শুরু করে। এক পর্যয়ে সেই আদিবাসী মেয়ের সহয়তায় র‌্যাম্বো ক্যাম্প থেকে পালিয়ে যায়। ক্যাম্পের সৈন্যরা তাদের পিছু ধাওয়া করে। এক সকালে নদীর ধারে পানি আনতে গেলে সৈন্যদের গুলিতে মেয়েটি মারা যায়। এরপর র‌্যাম্বোকে ধরতে আর্মি হেলিকাপ্টার নিয়ে ক্যাম্পের সৈন্যরা আসলে র‌্যাম্বো হেলিকাপ্টারের সৈন্যকে হত্যা করে বাকী বন্দিদের উদ্ধার ও প্রতিশোধ নেয়ার জন্য হেলিকাপ্টারটি নিয়ে ক্যাম্পের দিকে যেতে থাকে। ক্যাম্পের পাহারারত সৈন্যরা হেলিকাপ্টারটিকে প্রথমে তাদের মনে করলেও যখন র‌্যাম্বো গুলি শুরু করে তখন তাদের ভুল ভাঙ্গে। র‌্যাম্বো ক্যাম্প প্রায় ধংস্ব করে বন্দিদের উদ্ধার করে আবার আকাশে উড়াল দেয়। কিন্তু শত্রুদের অপর একটি হেলিকাপ্টার তাদেরকে পিছন দিক থেকে ধাওয়া করে কিন্তু র‌্যাম্বো সেই হেলিকাপ্টারটিও ধংস্ব করে বন্দিদের প্রয়ধংস্ব হওয়া হেলিকাপ্টার নিয়ে কমান্ড সেন্টারে ফিরে আসে।
বন্দি ক্যাম্পে লেফট্যানান্ট কর্নেল পোদভস্কি র‌্যাম্বোকে জেড়া শুরু করে। এক পর্যয়ে সেই আদিবাসী মেয়ের সহয়তায় র‌্যাম্বো ক্যাম্প থেকে পালিয়ে যায়। ক্যাম্পের সৈন্যরা তাদের পিছু ধাওয়া করে। এক সকালে নদীর ধারে পানি আনতে গেলে সৈন্যদের গুলিতে মেয়েটি মারা যায়। এরপর র‌্যাম্বোকে ধরতে আর্মি হেলিকাপ্টার নিয়ে ক্যাম্পের সৈন্যরা আসলে র‌্যাম্বো হেলিকাপ্টারের সৈন্যকে হত্যা করে বাকী বন্দিদের উদ্ধার ও প্রতিশোধ নেয়ার জন্য হেলিকাপ্টারটি নিয়ে ক্যাম্পের দিকে যেতে থাকে। ক্যাম্পের পাহারারত সৈন্যরা হেলিকাপ্টারটিকে প্রথমে তাদের মনে করলেও যখন র‌্যাম্বো গুলি শুরু করে তখন তাদের ভুল ভাঙ্গে। র‌্যাম্বো ক্যাম্প প্রায় ধংস্ব করে বন্দিদের উদ্ধার করে আবার আকাশে উড়াল দেয়। কিন্তু শত্রুদের অপর একটি হেলিকাপ্টার তাদেরকে পিছন দিক থেকে ধাওয়া করে কিন্তু র‌্যাম্বো সেই হেলিকাপ্টারটিও ধংস্ব করে বন্দিদের প্রয়ধংস্ব হওয়া হেলিকাপ্টার নিয়ে কমান্ড সেন্টারে ফিরে আসে।

০৭:১৫, ১৫ এপ্রিল ২০২১ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

র‍্যাম্বো:ফার্স্ট ব্লাড পার্ট ২
প্রেক্ষাগৃহে মুক্তিপ্রাপ্ত পোস্টার
পরিচালকজর্জ পি. কসমাতুস
প্রযোজকবাজ ফিশেনস
চিত্রনাট্যকারসিলভেস্টার স্ট্যালোন
জেমস ক্যামেরুন
কাহিনিকারকেভিন জেরি
উৎসডেভিড মোরেল
শ্রেষ্ঠাংশেসিলভেস্টার স্ট্যালোন
রিচার্ড ক্রিনা
চালর্স নেপিয়ার
স্টিভেন বারকফ
জুলিয়া নিকসন
জুলিয়ান টার্নার
সুরকারজেরি গোল্ডস্মিথ
চিত্রগ্রাহকজেক কারডিফ
সম্পাদকলেরি বক
মেরি গোল্ডব্লেড
মার্ক হেলফিস
গিব জেফি
ফ্রেঙ্ক ই. জেমিনেস
প্রযোজনা
কোম্পানি
ক্যারোলকো পিকচার্স
পরিবেশকট্রিস্টার পিকচার্স
মুক্তি২২ মে, ১৯৮৫
স্থিতিকাল৯৪ মিনিট
দেশযুক্তরাষ্ট্র
ভাষাইংরেজি
নির্মাণব্যয়$২৫.৫ মিলিয়ন[১]
আয়স্থানীয়:
$১৫০,৪১৫,৪৩২
বিশ্বব্যাপী:
$৩০০,৪০০,৪৩২

র‍্যাম্বো:ফার্স্ট ব্লাড পার্ট ২ (র‍্যাম্বো ২ অথবা ফার্স্ট ব্লাড ২ নামেও পরিচিত) ১৯৮৫ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত একটি আমিরিকান অ্যাকশন চলচ্চিত্র। এটি পরিচালনা করেছেন জর্জ পি. কসমাতুস ও অভিনয় করেছেন সিলভেস্টার স্ট্যালোন। ছবিটির চিত্রণাট্য লিখেছেন স্ট্যালোন ও জেমস ক্যামেরুন। এটি র‌্যাম্বো সিরিজের দ্বিতীয় চলচ্চিত্র। ছবিটি নিয়ে অনেক ভিডিও গেম ও কার্টোন নির্মিত হয়েছে।

কাহিনী

টেমপ্লেট:Spoiler আমেরিকার কোন এক কারাগারে সশ্রম কারাদন্ড পাওয়া জন র‌্যাম্বোকে পাথর ভাঙ্গতে দেখা যায়। কর্নেল স্যামুয়েল ট্রটম্যান র‌্যাম্বোর সাথে দেখা করে তাকে ভিয়েতনামে একটি মিশনে যাওয়ার প্রস্তাব দেয়। কারণ ওই এলাকার একটি ক্যাম্পে র‌্যাম্বোকে ১৯৭১ সালে বন্দি করে রাখা হয়েছিল তাই তার চেয়ে ওই এলাকা সম্পর্কে অন্য কারো ভালো ধারণা নেই। আরো প্রস্তাব দেয় যদি সে মিশন সফল করে আসতে পারে তাহলে তাকে রাষ্ট্রপতি কর্তৃক সাধারণ ক্ষমা করে দেওয়া হবে।

হেলিকাপ্টারে করে জন র‌্যাম্বো অপারেশনের কমান্ড সেন্টার থাইল্যান্ড এ পৌছে তার সাথে ট্রটম্যানের দেখা হয় এবং ট্রটম্যান র‌্যাম্বোর সাথে সেখানকার কমান্ড অফিসার মার্শাল মারডকের পরিচয় করিয়ে দেয়। মারডক তাকে শুধু টার্গেট এরিয়ার ছবি তুলে আনতে বলে এবং মিশনের আরো খুঁটিনাটি তথ্য বুঝিয়ে দেয়। বিমান থেকে লাফ দেওয়ার সময় র‌্যাম্বোর সাথে থাকা যোগাযোগের যন্ত্রপাতি নিচে পরে যায় ও তার সাথে কমান্ড সেন্টারের যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়। এরপর র‌্যাম্বো ভিয়েতনামে একটি স্থানীয় মেয়ের সাথে দেখা করে ও সেই মেয়েই তাকে টার্গেট ক্যাম্পে নিয়ে যায়। এক আমেরিকান বন্দিকে ক্যাম্প থেকে উদ্ধার করতে গিয়ে সে নিজেই বন্দি হয় যদিও তাকে সাহায্যের জন্য একটি হেলিকাপ্টার আসে কিন্তু মারডকের নির্দেশে হেলিকাপ্টার তাকে না নিয়েই চলে যায়।

বন্দি ক্যাম্পে লেফট্যানান্ট কর্নেল পোদভস্কি র‌্যাম্বোকে জেড়া শুরু করে। এক পর্যয়ে সেই আদিবাসী মেয়ের সহয়তায় র‌্যাম্বো ক্যাম্প থেকে পালিয়ে যায়। ক্যাম্পের সৈন্যরা তাদের পিছু ধাওয়া করে। এক সকালে নদীর ধারে পানি আনতে গেলে সৈন্যদের গুলিতে মেয়েটি মারা যায়। এরপর র‌্যাম্বোকে ধরতে আর্মি হেলিকাপ্টার নিয়ে ক্যাম্পের সৈন্যরা আসলে র‌্যাম্বো হেলিকাপ্টারের সৈন্যকে হত্যা করে বাকী বন্দিদের উদ্ধার ও প্রতিশোধ নেয়ার জন্য হেলিকাপ্টারটি নিয়ে ক্যাম্পের দিকে যেতে থাকে। ক্যাম্পের পাহারারত সৈন্যরা হেলিকাপ্টারটিকে প্রথমে তাদের মনে করলেও যখন র‌্যাম্বো গুলি শুরু করে তখন তাদের ভুল ভাঙ্গে। র‌্যাম্বো ক্যাম্প প্রায় ধংস্ব করে বন্দিদের উদ্ধার করে আবার আকাশে উড়াল দেয়। কিন্তু শত্রুদের অপর একটি হেলিকাপ্টার তাদেরকে পিছন দিক থেকে ধাওয়া করে কিন্তু র‌্যাম্বো সেই হেলিকাপ্টারটিও ধংস্ব করে বন্দিদের প্রয়ধংস্ব হওয়া হেলিকাপ্টার নিয়ে কমান্ড সেন্টারে ফিরে আসে।

প্রোডাকসন

ছবিটির শ্যুটিং জুন ১৯৮৪ থেকে আগস্ট ১৯৮৪ সাল পর্যন্ত করা হয়। ছবিটির অধিকাংশ অংশের শ্যুটিং মেক্সিকোতে করা হয়।

পুরস্কার

পুরস্কার বিষয় নমিনী ফলাফল
অ্যাকাডেমি পুরস্কার শ্রেষ্ঠ শব্দ সম্পাদনা ফ্রেডরিক ব্রাউন মনোনীত
রাজি পুরস্কার ওর্স্ট পিকচার্স বাজ ফিসানস বিজয়ী
ওর্স্ট অভিনেতা সিলভেস্টার স্ট্যালোন বিজয়ী
ওর্স্ট চিত্রণাট্য বিজয়ী
জেমস ক্যামেরুন বিজয়ী
ওর্স্ট মৌলিক গান ফ্রেঙ্ক স্টেলন("পিস অফ আওয়ার লাইফ") বিজয়ী
ওর্স্ট সহঅভিনেত্রী জুলিয়া নিকসন মনোনীত
ওর্স্ট নতুন তারকা মনোনীত
ওর্সস্ট পরিচালক জর্জ কসমেটরস মনোনীত

তথ্যসূত্র

  1. It's Fade-Out for the Cheap Film As Hollywood's Budgets Soar: It's Fade-Out for Films Once Made on the Cheap By ALJEAN HARMETZSpecial to The New York Times. New York Times (1923-Current file) [New York, N.Y] 07 Dec 1989: C19.

বহিঃসংযোগ