জগৎ (জীববিদ্যা): সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
সম্পাদনা সারাংশ নেই ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা |
অ হটক্যাটের মাধ্যমে বিষয়শ্রেণী:জীববিজ্ঞান পরিভাষা যোগ |
||
১৬ নং লাইন: | ১৬ নং লাইন: | ||
[[বিষয়শ্রেণী:জীববিজ্ঞান] |
[[বিষয়শ্রেণী:জীববিজ্ঞান] |
||
[[বিষয়শ্রেণী:জীববিজ্ঞান পরিভাষা]] |
০৯:১১, ৬ ফেব্রুয়ারি ২০২১ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
জগৎ বা রাজ্য হচ্ছে জীববিদ্যার একটি বিশেষ শ্রেণীবিন্যাসবিদ্যার দ্বিতীয় বৃহত্তম ট্যাক্সনমিক ধাপ যা বর্গের উপরে ও পর্বের নিচে অবস্থান করে।
সভ্যতার শুরু থেকে এপর্যন্ত জীবজগতকে শ্রেণিঅবিন্যাস করার জন্য বহু উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। শুরুতে শ্রেণিঅবিন্যাসের ভিত্তি বিজ্ঞানসম্মত ছিল না। তখন শ্রেণিঅবিন্যাস ছিল মূলত আমাদের প্রয়োজন ভিত্তিক। যেমনঃ খাদ্য, আশ্রয় এবং পোষাকের জন্য। [[নিউটন ]] সর্বপ্রথম কিছুটা বিজ্ঞানসম্মত ভিত্তির উপর শ্রেণীবিন্যাস করার উদ্যোগ নেন। তিনি কিছু সাধারণ অঙ্গসংস্থানগত (morphological) বৈশিষ্ট্যের উপর ভিত্তি করে উদ্ভিদদের তিনটি বিভাগে ভাগ করেন - বৃক্ষ (trees), গুল্ম (shrubs) এবং লতা (herbs)। তিনি প্রাণীদের দুটি বিভাগে ভাগ করেন - লাল রক্তযুক্ত প্রাণী এবং লাল রক্তবিহীন প্রাণী। ক্যারোলাস লিনিয়াসের সময়ে উদ্ভিদ রাজ্য এবং প্রাণী রাজ্য - এই দুই রাজ্যের শ্রেণিবিন্যাস গঠিত হয়। এই দুই রাজ্যের শ্রেণিবিন্যাস বিংশ শতক পর্যন্ত ব্যবহৃত হয়েছে। কিন্তু, এই দুই রাজ্যের শ্রেণিবিন্যাস পদ্ধতি প্রোক্যারিওট এবং ইউক্যারিওটদের, এককোষী এবং বহুকোষীদের, সালোকসংশ্লেষকারী (সবুজ শৈবাল) এবং ক্লোরোফিলবিহীন পরভোজী (ছত্রাক) জীবদের পৃথক করেনি। জীবজগতকে উদ্ভিদ রাজ্যে এবং প্রাণী রাজ্যে শ্রেণিবিন্যাস খুব সরলভাবে করা হয়েছিল এবং বুঝতেও সহজ ছিল। কিন্তু, বিপুল সংখ্যক জীব উদ্ভিদ বা প্রাণী রাজ্যের একটার মধ্যেও পড়ছিল না। তাই, দীর্ঘকাল যাবৎ ব্যবহৃত হওয়া দুই রাজ্যের শ্রেণিবিন্যাস পদ্ধতি অপর্যাপ্ত বলে পরিগণিত হল। জগতকে পাঁচটি ভাগে ভাগ করা হয়েছে ৷ যথাঃ
তথ্যসূত্র
[[বিষয়শ্রেণী:জীববিজ্ঞান]