পলাশ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Anower Hossain071 (আলোচনা | অবদান)
বানান সংশোধন
২০ নং লাইন: ২০ নং লাইন:
'''পলাশ''' মাঝারি আকারের [[পর্ণমোচী]] [[বৃক্ষ]]। এটির বৈজ্ঞানিক নাম ''Butea monosperma''। বৃক্ষটি Fabaceae পরিবারের সদস্য। তবে পলাশ গাছ তার ফুলের জন্যই সবচেয়ে বেশি পরিচিত।<ref name="ক">[http://www.jugantor.com/nature-&-life/2015/03/07/231033 ফাগুনের লাল পলাশ - ''দৈনিক যুগান্তর (মার্চ ৭, ২০১৫)'']</ref>
'''পলাশ''' মাঝারি আকারের [[পর্ণমোচী]] [[বৃক্ষ]]। এটির বৈজ্ঞানিক নাম ''Butea monosperma''। বৃক্ষটি Fabaceae পরিবারের সদস্য। তবে পলাশ গাছ তার ফুলের জন্যই সবচেয়ে বেশি পরিচিত।<ref name="ক">[http://www.jugantor.com/nature-&-life/2015/03/07/231033 ফাগুনের লাল পলাশ - ''দৈনিক যুগান্তর (মার্চ ৭, ২০১৫)'']</ref>


[[সংস্কৃত ভাষা|সংস্কৃতিতে]] এটি '''কিংসুক''' এবং [[বিষ্ণুপ্রিয়া মণিপুরী ভাষা|মনিপুরী ভাষা]]য় '''পাঙ গোঙ''' নামে পরিচিত।
[[সংস্কৃত ভাষা|সংস্কৃততে]] এটি '''কিংশুক''' এবং [[বিষ্ণুপ্রিয়া মণিপুরী ভাষা|মনিপুরী ভাষা]]য় '''পাঙ গোঙ''' নামে পরিচিত।


==বর্ণনা==
==বর্ণনা==
২৯ নং লাইন: ২৯ নং লাইন:
পলাশের ফল দেখতে অনেকটা [[শিম|শিমের]] মতো। [[বাংলাদেশ|বাংলাদেশে]] প্রায় সব জায়গাতে কমবেশি পলাশ গাছ দেখতে পাওয়া যায়।<ref name="ক" />
পলাশের ফল দেখতে অনেকটা [[শিম|শিমের]] মতো। [[বাংলাদেশ|বাংলাদেশে]] প্রায় সব জায়গাতে কমবেশি পলাশ গাছ দেখতে পাওয়া যায়।<ref name="ক" />


==বিস্ত‌ৃতি==
==বিস্তৃতি==
[[ভারত]], [[বাংলাদেশ]], [[নেপাল]], [[শ্রীলঙ্কা]], [[মিয়ানমার]], [[থাইল্যান্ড]], [[লাওস]], [[কম্বোডিয়া]], [[ভিয়েতনাম]], [[মালয়েশিয়া]] পর্যন্ত বিস্তৃত।
[[ভারত]], [[বাংলাদেশ]], [[নেপাল]], [[শ্রীলঙ্কা]], [[মিয়ানমার]], [[থাইল্যান্ড]], [[লাওস]], [[কম্বোডিয়া]], [[ভিয়েতনাম]], [[মালয়েশিয়া]] পর্যন্ত বিস্ত‌ৃত।


==সাহিত্যে পলাশ ফুল==
==সাহিত্যে পলাশ ফুল==

১৩:২৯, ৯ জানুয়ারি ২০২১ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

পলাশ
ভারতের বেঙ্গালুরুতে
বৈজ্ঞানিক শ্রেণীবিন্যাস
জগৎ: Plantae
শ্রেণীবিহীন: Angiosperms
শ্রেণীবিহীন: Eudicots
শ্রেণীবিহীন: Rosids
বর্গ: Fabales
পরিবার: Fabaceae
গণ: Butea
প্রজাতি: B. monosperma
দ্বিপদী নাম
Butea monosperma
(Lam.) Taub.
প্রতিশব্দ

Butea frondosa Roxb. ex Willd.
Erythrina monosperma Lam.[১]
Plaso monosperma

বসন্ত ঋতুতে পলাশ

পলাশ মাঝারি আকারের পর্ণমোচী বৃক্ষ। এটির বৈজ্ঞানিক নাম Butea monosperma। বৃক্ষটি Fabaceae পরিবারের সদস্য। তবে পলাশ গাছ তার ফুলের জন্যই সবচেয়ে বেশি পরিচিত।[২]

সংস্কৃততে এটি কিংশুক এবং মনিপুরী ভাষায় পাঙ গোঙ নামে পরিচিত।

বর্ণনা

পলাশ গাছ সর্বোচ্চ ১৫ মিটার পর্যন্ত উঁচু হয়ে থাকে। শীতে গাছের পাতা ঝরে যায়। এর বাকল ধূসর। শাখা-প্রশাখা ও কাণ্ড আঁকাবাঁকা। নতুন পাতা রেশমের মতো সূক্ষ্ম। গাঢ় সবুজ পাতা ত্রিপত্রী, দেখতে অনেকটা মান্দার গাছের পাতার মতো হলেও আকারে বড়।

বসন্তে এ গাছে ফুল ফোটে। টকটকে লাল ছাড়াও হলুদ ও লালচে কমলা রঙের পলাশ ফুলও দেখা যায়। পলাশ ফুল ছোট, ফুল ২ থেকে ৪ সেঃ মিঃ লম্বা হয়।[৩]

পলাশের ফল দেখতে অনেকটা শিমের মতো। বাংলাদেশে প্রায় সব জায়গাতে কমবেশি পলাশ গাছ দেখতে পাওয়া যায়।[২]

বিস্ত‌ৃতি

ভারত, বাংলাদেশ, নেপাল, শ্রীলঙ্কা, মিয়ানমার, থাইল্যান্ড, লাওস, কম্বোডিয়া, ভিয়েতনাম, মালয়েশিয়া পর্যন্ত বিস্ত‌ৃত।

সাহিত্যে পলাশ ফুল

বাংলা সাহিত্যে পলাশ ফুলের প্রসঙ্গ এসেছে নানাভাবে। কবি নজরুল তার একটি গানে লিখেছেন-

এছাড়াও বাংলাদেশের জনপ্রিয় একটি দেশাত্মবোধক গানে এর উল্লেখ পাওয়া যায়- ‘আমায় গেঁথে দাও না মাগো একটি পলাশ ফুলের মালা...’ [২]

চিত্রশালা

তথ্যসূত্র

  1. "Butea monosperma (Lam.) Taub."Germplasm Resources Information Network। United States Department of Agriculture। ২০০৬-০৫-১৮। ২০০৯-০৫-০৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০০৯-১০-২৪ 
  2. ফাগুনের লাল পলাশ - দৈনিক যুগান্তর (মার্চ ৭, ২০১৫)
  3. আওয়াল, শেখ আব্দুল (২০১৯-০৩-১২)। "অরণ্যে অগ্নিশিখা ফোটে বসন্তে লম্বা মঞ্জরি"দৈনিক জনকণ্ঠ। ঢাকা: এম এ খান মাসুদ। ২০১৯-১০-০৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-১০-০৬