পম্পেই: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
2টি উৎস উদ্ধার করা হল ও 0টি অকার্যকর হিসেবে চিহ্নিত করা হল। #IABot (v2.0beta10ehf1) |
১টি উৎস উদ্ধার করা হল ও ০টি অকার্যকর হিসেবে চিহ্নিত করা হল। #IABot (v2.0beta15) |
||
১৭ নং লাইন: | ১৭ নং লাইন: | ||
[[চিত্র:Casa Delle Venere in Conchiglia.jpg|থাম্ব|বাম|পম্পেইয়ের একটি বাড়ি]] |
[[চিত্র:Casa Delle Venere in Conchiglia.jpg|থাম্ব|বাম|পম্পেইয়ের একটি বাড়ি]] |
||
এর ঠিক ১৭ বছর আগে, [[৬২|৬২ খ্রিস্টাব্দেও]] একটি ভয়াবহ ভূকম্পনের ফলে কাম্পানিয়া অঞ্চলের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়। পম্পেই নগরী এবং পার্শ্ববর্তী [[হেরকুলেনিয়াম]] ও অন্যান্য শহরেও তার অভিঘাতে যথেষ্ট ক্ষয়ক্ষতি হয়েছিল। পম্পেই নগরীও এতে গুরুতরভাবে ক্ষতিগ্রস্থ হয়, কিন্তু সাথে সাথেই এর পুনর্নিমাণের কাজ শুরু করা হয়েছিল। ১৭ বছর পরে, যখন পুণর্নিমাণ কাজ একই গতিতে এগিয়ে যাচ্ছিলো (যদিও বাসস্থানগুলোকে তখনও অনেকাংশেই পুনরুদ্ধার করার দরকার ছিল), এই শহর এবং তার হতভাগ্য বাসিন্দারা প্রাচীন ইতিহাসের একটি অন্যতম দুর্ভাগ্যজনক প্রাকৃতিক বিপর্যয়ের শিকারে পরিণত হয়। [[কারলো দি বোরবোনে]]-এর আর্থিক সহায়তায় শহরটি [[১৭৪৮]] খ্রিস্টাব্দে পুনরায় মাটির নিচ থেকে আলোতে নিয়ে আসা হয়। বর্তমানে এটি বিশ্বের দ্বিতীয় প্রত্নত্তাত্ত্বিক অঞ্চল যা সর্বাপেক্ষা বেশি পরিদর্শন করা হয়েছে। |
এর ঠিক ১৭ বছর আগে, [[৬২|৬২ খ্রিস্টাব্দেও]] একটি ভয়াবহ ভূকম্পনের ফলে কাম্পানিয়া অঞ্চলের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়। পম্পেই নগরী এবং পার্শ্ববর্তী [[হেরকুলেনিয়াম]] ও অন্যান্য শহরেও তার অভিঘাতে যথেষ্ট ক্ষয়ক্ষতি হয়েছিল। পম্পেই নগরীও এতে গুরুতরভাবে ক্ষতিগ্রস্থ হয়, কিন্তু সাথে সাথেই এর পুনর্নিমাণের কাজ শুরু করা হয়েছিল। ১৭ বছর পরে, যখন পুণর্নিমাণ কাজ একই গতিতে এগিয়ে যাচ্ছিলো (যদিও বাসস্থানগুলোকে তখনও অনেকাংশেই পুনরুদ্ধার করার দরকার ছিল), এই শহর এবং তার হতভাগ্য বাসিন্দারা প্রাচীন ইতিহাসের একটি অন্যতম দুর্ভাগ্যজনক প্রাকৃতিক বিপর্যয়ের শিকারে পরিণত হয়। [[কারলো দি বোরবোনে]]-এর আর্থিক সহায়তায় শহরটি [[১৭৪৮]] খ্রিস্টাব্দে পুনরায় মাটির নিচ থেকে আলোতে নিয়ে আসা হয়। বর্তমানে এটি বিশ্বের দ্বিতীয় প্রত্নত্তাত্ত্বিক অঞ্চল যা সর্বাপেক্ষা বেশি পরিদর্শন করা হয়েছে। |
||
পম্পেই নগরীর সাথে পার্শ্ববর্তী শহর [[হেরকুলেনিয়াম]] এবং [[অপলন্তেস|অপলন্তেসকেও]] [[ইউনেস্কো]] [[বিশ্ব ঐতিহ্যবাহী স্থান]] হিসেবে তালিকাভুক্ত করেছে। [[২০০৮]] খ্রিস্টাব্দে এই স্থানটিকে ২,২৫৩,৬৩৩ জন<ref name="static.touring">[http://static.touring.it/store/document/21_file.pdf The dossier of the Italian Touring Club] {{ওয়েব আর্কাইভ|ইউআরএল=https:// |
পম্পেই নগরীর সাথে পার্শ্ববর্তী শহর [[হেরকুলেনিয়াম]] এবং [[অপলন্তেস|অপলন্তেসকেও]] [[ইউনেস্কো]] [[বিশ্ব ঐতিহ্যবাহী স্থান]] হিসেবে তালিকাভুক্ত করেছে। [[২০০৮]] খ্রিস্টাব্দে এই স্থানটিকে ২,২৫৩,৬৩৩ জন<ref name="static.touring">[http://static.touring.it/store/document/21_file.pdf The dossier of the Italian Touring Club] {{ওয়েব আর্কাইভ|ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20110409151529/http://static.touring.it/store/document/21_file.pdf |তারিখ=৯ এপ্রিল ২০১১ }}, Dossier Museums 2009. Page-5. {{it icon}}</ref> পরিদর্শন করেছিলেন। আজ, ইতালির সর্বাপেক্ষা জনপ্রিয় পর্যটন আকর্ষণের একটি হলো এই নগরী। |
||
==পুনরাবিস্কার== |
==পুনরাবিস্কার== |
০২:২৩, ১ জুলাই ২০১৯ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
ইউনেস্কো বিশ্ব ঐতিহ্যবাহী স্থান | |
---|---|
মানদণ্ড | সাংস্কৃতিক: iii, iv, v |
সূত্র | ৮২৯ |
তালিকাভুক্তকরণ | ১৯৯৭ (২১শ সভা) |
স্থানাঙ্ক | 40°44'58"N 14°29'5"E |
পম্পেই নগরী (লাতিন: Pompeii, ইতালীয়: Pompei) হল একটি ধ্বংসপ্রাপ্ত রোমান ছোট নগর বা শহর; ইতালির কাম্পানিয়া অঞ্চলের আধুনিক নেপলসের (নাপোলি) কাছে পম্পেই ইউনিয়নে এর অবস্থান। ৭৯ খ্রিস্টাব্দে ভিসুভিয়াস পর্বতের আগ্নেয়গিরির দুই দিনব্যাপী সর্বনাশা অগ্নুৎপাতে পম্পেই নগরী সম্পূর্ণভাবে পুড়ে ধ্বংস হয়ে গিয়েছিলো। ৬০ ফুট উঁচু ছাই এবং ঝামাপাথরের নিচে শহরটি চাপা পড়ে যায়।[তথ্যসূত্র প্রয়োজন]
এর ঠিক ১৭ বছর আগে, ৬২ খ্রিস্টাব্দেও একটি ভয়াবহ ভূকম্পনের ফলে কাম্পানিয়া অঞ্চলের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়। পম্পেই নগরী এবং পার্শ্ববর্তী হেরকুলেনিয়াম ও অন্যান্য শহরেও তার অভিঘাতে যথেষ্ট ক্ষয়ক্ষতি হয়েছিল। পম্পেই নগরীও এতে গুরুতরভাবে ক্ষতিগ্রস্থ হয়, কিন্তু সাথে সাথেই এর পুনর্নিমাণের কাজ শুরু করা হয়েছিল। ১৭ বছর পরে, যখন পুণর্নিমাণ কাজ একই গতিতে এগিয়ে যাচ্ছিলো (যদিও বাসস্থানগুলোকে তখনও অনেকাংশেই পুনরুদ্ধার করার দরকার ছিল), এই শহর এবং তার হতভাগ্য বাসিন্দারা প্রাচীন ইতিহাসের একটি অন্যতম দুর্ভাগ্যজনক প্রাকৃতিক বিপর্যয়ের শিকারে পরিণত হয়। কারলো দি বোরবোনে-এর আর্থিক সহায়তায় শহরটি ১৭৪৮ খ্রিস্টাব্দে পুনরায় মাটির নিচ থেকে আলোতে নিয়ে আসা হয়। বর্তমানে এটি বিশ্বের দ্বিতীয় প্রত্নত্তাত্ত্বিক অঞ্চল যা সর্বাপেক্ষা বেশি পরিদর্শন করা হয়েছে। পম্পেই নগরীর সাথে পার্শ্ববর্তী শহর হেরকুলেনিয়াম এবং অপলন্তেসকেও ইউনেস্কো বিশ্ব ঐতিহ্যবাহী স্থান হিসেবে তালিকাভুক্ত করেছে। ২০০৮ খ্রিস্টাব্দে এই স্থানটিকে ২,২৫৩,৬৩৩ জন[১] পরিদর্শন করেছিলেন। আজ, ইতালির সর্বাপেক্ষা জনপ্রিয় পর্যটন আকর্ষণের একটি হলো এই নগরী।
পুনরাবিস্কার
পম্পেই ও হেরকুলেনিয়াম ছিল ইতালির দক্ষিণ-পশ্চিম উপকূলে আধুনিক নেপলস বা নাপোলি শহরের কাছে অবস্থিত দু'টি প্রাচীন রোমান শহর। ৭৯ খ্রিস্টাব্দে পার্শ্ববর্তী ভিসুভিয়াস পর্বতের অগ্নুৎপাতে শহরদু'টি সম্পূর্ণরূপে ধ্বংস হয়ে যায় ও প্রায় ৪ - ৬ মিটার আগ্নেয় ছাই'এর তলায় চাপা পড়ে। ষোড়শ শতাব্দীর শেষভাগে একটি খাল খননের সময়ে আর্কিটেক্ট দোমেনিকো ফনতানা এখানে বেশ কিছু প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শন খুঁজে পান। তবে সেই সময়েও তাকে যথাযথ গুরুত্বপ্রদান করা হয়নি। পরবর্তীকালে পুনরায় খননকার্য চালিয়ে ১৭৩৮ সালে হেরকুলেনিয়াম ও ১৭৪৮ সালে পম্পেই নগরীর ধ্বংসাবশেষ পুনরাবিস্কৃত হয়।[২]
তথ্যসূত্র
- ↑ The dossier of the Italian Touring Club ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ৯ এপ্রিল ২০১১ তারিখে, Dossier Museums 2009. Page-5. (ইতালীয়)
- ↑ Özgenel, Lalo, A Tale of Two Cities: In Search of Ancient Pompeii and Herculaneum, METU JFA 2008/1 (25:1), p1-25
এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |
বহিঃসংযোগ
- পম্পেই-এর আনুষ্ঠানিক ওয়েবসাইট
- গুগল রাস্তা-দৃশ্যে পম্পেই
- পম্পেই ডিজিটাল মিডিয়া আর্কাইভ ফোরাম (creative commons-licensed photos, laser scans, panoramas), data from a University of Ferrara/CyArk research partnership.