বার্ধক্য: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
InternetArchiveBot (আলোচনা | অবদান)
1টি উৎস উদ্ধার করা হল ও 0টি অকার্যকর হিসেবে চিহ্নিত করা হল। #IABot (v2.0beta14)
InternetArchiveBot (আলোচনা | অবদান)
১টি উৎস উদ্ধার করা হল ও ০টি অকার্যকর হিসেবে চিহ্নিত করা হল। #IABot (v2.0beta15)
১ নং লাইন: ১ নং লাইন:
[[চিত্র:Old man, Bihar, India, 04-2012.jpg|thumb|একজন বৃদ্ধ মানুষ]]
[[চিত্র:Old man, Bihar, India, 04-2012.jpg|thumb|একজন বৃদ্ধ মানুষ]]
'''বার্ধক্য''', '''বৃদ্ধাবস্থা''', '''বৃদ্ধ বয়স''' বা '''জরা''' [[মানুষ|মানব]] জীবনের শেষ ধাপ। বার্ধক্যে পৌঁছোবার বয়স জনে জনে ভিন্ন হতে পারে। মানুষের জীবনের শিশুকাল, কৈশোর ও যৌবনকাল পার করে বার্ধক্য আসে।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://www.bd24live.com/bangla/article/21727/index.html|শিরোনাম=বার্ধক্য যেন অভিশাপ|কর্ম=BD24Live.com|সংগ্রহের-তারিখ=2 June 2016}}</ref>
'''বার্ধক্য''', '''বৃদ্ধাবস্থা''', '''বৃদ্ধ বয়স''' বা '''জরা''' [[মানুষ|মানব]] জীবনের শেষ ধাপ। বার্ধক্যে পৌঁছোবার বয়স জনে জনে ভিন্ন হতে পারে। মানুষের জীবনের শিশুকাল, কৈশোর ও যৌবনকাল পার করে বার্ধক্য আসে।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://www.bd24live.com/bangla/article/21727/index.html|শিরোনাম=বার্ধক্য যেন অভিশাপ|কর্ম=BD24Live.com|সংগ্রহের-তারিখ=2 June 2016|আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20160525171149/http://www.bd24live.com/bangla/article/21727/index.html|আর্কাইভের-তারিখ=২৫ মে ২০১৬|অকার্যকর-ইউআরএল=হ্যাঁ}}</ref>


==বার্ধক্যের কারণ==
==বার্ধক্যের কারণ==

০২:৩৮, ২১ জুন ২০১৯ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

একজন বৃদ্ধ মানুষ

বার্ধক্য, বৃদ্ধাবস্থা, বৃদ্ধ বয়স বা জরা মানব জীবনের শেষ ধাপ। বার্ধক্যে পৌঁছোবার বয়স জনে জনে ভিন্ন হতে পারে। মানুষের জীবনের শিশুকাল, কৈশোর ও যৌবনকাল পার করে বার্ধক্য আসে।[১]

বার্ধক্যের কারণ

প্রতিটি মানব কোষে অজস্র (নির্দিষ্ট সংখ্যক) ডি,এন,এ (DNA) রয়েছে, আর তারই একটা ছোট্ট অংশকে বলা হয় জিন (Gene)। এই জিন গুলোই আমাদের বংশগতির ধারক ও বাহক। আর এই জিন জনিত কারণকেই এখনো বৃদ্ধ হবার প্রধান কারণ হিসেবে তাত্বিক ভাবে ধরে নেয়া হয়।[২]

বার্ধক্যের পরিসংখ্যান

বৃদ্ধ জনগোষ্ঠির সংখ্যার দিক দিয়ে শীর্ষস্থানে রয়েছে সুইজারল্যান্ড। ছিয়ানব্বইটি দেশের তালিকার সবচাইতে নিচে রয়েছে আফগানিস্তান[৩] ভারতের অবস্থান ৭১ আর বাংলাদেশের অবস্থান ৬৭। [৪]

বার্ধক্য জনিত সমস্যা

আরও দেখুন

তথ্যসূত্র

  1. "বার্ধক্য যেন অভিশাপ"BD24Live.com। ২৫ মে ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২ জুন ২০১৬ 
  2. "বার্ধক্য"সুস্বাস্থ্য.কম। ১৩ এপ্রিল ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২ জুন ২০১৬ 
  3. "'বাংলাদেশের মানুষ বার্ধক্য মোকাবেলায় প্রস্তুত নয়'"প্রিয়। সংগ্রহের তারিখ ২ জুন ২০১৬ 
  4. বিশ্বে প্রবীণ জনগোষ্ঠীর বসবাস, হেলপএজ ইন্টারন্যাশনাল