আজাদ কাশ্মীর: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

স্থানাঙ্ক: ৩৪°১৩′ উত্তর ৭৩°১৭′ পূর্ব / ৩৪.২২° উত্তর ৭৩.২৮° পূর্ব / 34.22; 73.28
উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Pratik89Roy (আলোচনা | অবদান)
Pratik89Roy (আলোচনা | অবদান)
৭৯ নং লাইন: ৭৯ নং লাইন:


==ইতিহাস==
==ইতিহাস==
১৯৪৭ সালের [[ভারত বিভাজন]]-এর সময় মহারাজা হরি সিং এর নেতৃত্বাধীন [[জম্মু ও কাশ্মীর (পূর্বতন করদ রাজ্য)]] স্বাধীন রাষ্ট্ররূপে অবস্থানের ইচ্ছা প্রকাশ করেন। সে সময় রাজার বিরুদ্ধে গড়ে ওঠা এক বিদ্রোহকে উস্কানি দিয়ে পাকিস্তান মদতপুষ্ট বাহিনী কাশ্মীরের পশ্চিমাংশের দখল নেয়। অক্টোবর ২৬, ১৯৪৭ এ রাজা ভারত অন্তর্ভুক্তির চুক্তিপত্র সই করেন এবং ভারতের সামরিক সাহায্যের প্রত্যাশা করেন। অবশেষে ভারতীয় বাহিনী কাশ্মীরের অধিকাংশ নিয়ন্ত্রণ নিজেদের হাতে তুলে নেয়। অবশিষ্ট অংশ পাকিস্তান অধিকৃত আজাদ কাশ্মীর নামে পরিচিতি লাভ করে।
১৯৪৭ সালের [[ভারত বিভাজন]]-এর সময় মহারাজা হরি সিং এর নেতৃত্বাধীন [[জম্মু ও কাশ্মীর (পূর্বতন করদ রাজ্য)]] স্বাধীন রাষ্ট্ররূপে অবস্থানের ইচ্ছা প্রকাশ করেন। সে সময় রাজার বিরুদ্ধে গড়ে ওঠা এক বিদ্রোহকে উস্কানি দিয়ে পাকিস্তান মদতপুষ্ট বাহিনী কাশ্মীরের পশ্চিমাংশের দখল নেয়। অক্টোবর ২৬, ১৯৪৭ এ রাজা ভারত অন্তর্ভুক্তির চুক্তিপত্র সই করেন এবং ভারতের সামরিক সাহায্যের প্রত্যাশা করেন। অবশেষে ভারতীয় বাহিনী কাশ্মীরের অধিকাংশ নিয়ন্ত্রণ নিজেদের হাতে তুলে নেয়। অবশিষ্ট অংশ পাকিস্তান অধিকৃত আজাদ কাশ্মীর নামে পরিচিতি লাভ করে।

==প্রশাসনিক বিভাজন==
এটি ৩ টি বিভাগে বিভক্ত। উত্তরে [[মুজাফ্ফরাবাদ]] , মধ্যভাগে পুঞ্চ এবং দক্ষিণভাগে [[মিরপুর, আজাদ কাশ্মীর।মিরপুর]] ।


== তথ্যসূত্র ==
== তথ্যসূত্র ==

০৯:৪৭, ২৬ ডিসেম্বর ২০১৭ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

Azad Jammu and Kashmir
آزاد جموں و کشمیر
আজাদ জম্মু ও কাশ্মীর
Counterclockwise from top: - বানসোজা হ্রদ - মিরপুর, আজাদ কাশ্মীর - তোলি পীর - মিরপুর শহর
Azad Jammu and Kashmir অফিসিয়াল সীলমোহর
সীলমোহর
আজাদ জম্মু ও কাশ্মীরকে লাল রঙে দেখানো হয়েছে। পাকিস্তান এবং পাকিস্তান-নিয়ন্ত্রিত গিলগিত-বালতিস্তান সাদা রঙে দেখানো হয়েছে।
আজাদ জম্মু ও কাশ্মীরকে লাল রঙে দেখানো হয়েছে। পাকিস্তান এবং পাকিস্তান-নিয়ন্ত্রিত গিলগিত-বালতিস্তান সাদা রঙে দেখানো হয়েছে।
স্থানাঙ্ক: ৩৪°১৩′ উত্তর ৭৩°১৭′ পূর্ব / ৩৪.২২° উত্তর ৭৩.২৮° পূর্ব / 34.22; 73.28
রাজনৈতিক এককআজাদ জম্মু ও কাশ্মীর
প্রতিষ্ঠিত হয়১৯৪৭ সালে
রাজধানীমুজাফ্ফরাবাদ
বৃহত্তম শহরনতুন মিরপুর
সরকার
 • ধরনপাকিস্তানি নিয়ন্ত্রণাধীন স্বশাসিত রাষ্ট্র[১]
 • শাসকলেজিসলেটিভ অ্যাসেম্বলি
 • গভর্নরমাসুদ খান
 • চিফ মিনিস্টারফারুক হায়দার খান
আয়তন
 • মোট১৩,২৯৭ বর্গকিমি (৫,১৩৪ বর্গমাইল)
জনসংখ্যা (২০০৮; ধারণাকৃত)
 • মোট৪৫,৬৭,৯৮২
 • জনঘনত্ব৩৪০/বর্গকিমি (৮৯০/বর্গমাইল)
সময় অঞ্চলPKT (ইউটিসি+৫)
আইএসও ৩১৬৬ কোডPK-JK
প্রধান ভাষাসমূহ
Assembly seats৪৯
জেলার সংখ্যা১০
শহরের সংখ্যা১৯
ইউনিয়ন কাউন্সিলের সংখ্যা১৮২
ওয়েবসাইটwww.ajk.gov.pk

পাকিস্তান-অধিকৃত কাশ্মীর দক্ষিণ এশিয়ার একটি বিতর্কিত অঞ্চল। এই অঞ্চলের অধিকার নিয়ে ভারতপাকিস্তান রাষ্ট্রের মধ্যে বিবাদ রয়েছে। অঞ্চলটি কার্যত পাকিস্তানের নিয়ন্ত্রণাধীন। এই অঞ্চলের পশ্চিমে পাকিস্তানের পাঞ্জাবখাইবার পাখতুনখোয়া প্রদেশ; উত্তর-পশ্চিমে আফগানিস্তানের ওয়াখান করিডোর; উত্তরে গণপ্রজাতন্ত্রী চীনের জিনজিয়াং উইঘুর স্বশাসিত অঞ্চল এবং পূর্বে ভারত-অধিকৃত কাশ্মীর অবস্থিত।

পূর্বতন দেশীয় রাজ্য কাশ্মীরের এক অংশ উত্তর-কারাকোরাম ভূমিভাগ চীনের হাতে অর্পণ করা হয়েছে। অবশিষ্ট অঞ্চল দুই ভাগে বিভক্ত: উত্তর অঞ্চলআজাদ কাশ্মীর। এই অঞ্চলের অধিকার নিয়ে ১৯৪৭ সালে দুই দেশের মধ্যে একটি যুদ্ধ সংঘটিত হয়। এই অঞ্চলটিকে ভারত পাকিস্তান-অধিকৃত কাশ্মীর নামে চিহ্নিত করে।[২]

ইতিহাস

১৯৪৭ সালের ভারত বিভাজন-এর সময় মহারাজা হরি সিং এর নেতৃত্বাধীন জম্মু ও কাশ্মীর (পূর্বতন করদ রাজ্য) স্বাধীন রাষ্ট্ররূপে অবস্থানের ইচ্ছা প্রকাশ করেন। সে সময় রাজার বিরুদ্ধে গড়ে ওঠা এক বিদ্রোহকে উস্কানি দিয়ে পাকিস্তান মদতপুষ্ট বাহিনী কাশ্মীরের পশ্চিমাংশের দখল নেয়। অক্টোবর ২৬, ১৯৪৭ এ রাজা ভারত অন্তর্ভুক্তির চুক্তিপত্র সই করেন এবং ভারতের সামরিক সাহায্যের প্রত্যাশা করেন। অবশেষে ভারতীয় বাহিনী কাশ্মীরের অধিকাংশ নিয়ন্ত্রণ নিজেদের হাতে তুলে নেয়। অবশিষ্ট অংশ পাকিস্তান অধিকৃত আজাদ কাশ্মীর নামে পরিচিতি লাভ করে।

প্রশাসনিক বিভাজন

এটি ৩ টি বিভাগে বিভক্ত। উত্তরে মুজাফ্ফরাবাদ , মধ্যভাগে পুঞ্চ এবং দক্ষিণভাগে মিরপুর, আজাদ কাশ্মীর।মিরপুর

তথ্যসূত্র

  1. উদ্ধৃতি ত্রুটি: <ref> ট্যাগ বৈধ নয়; brit নামের সূত্রটির জন্য কোন লেখা প্রদান করা হয়নি
  2. PoK students want seats in IIM/IITsRediff.com, 2006-05-23

বহিসংযোগ