মহিলাদের টুয়েন্টি২০ ক্রিকেট: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
WikitanvirBot (আলোচনা | অবদান)
বট বানান ঠিক করছে, কোনো সমস্যায় তানভিরের আলাপ পাতায় বার্তা রাখুন
আফতাব বট (আলোচনা | অবদান)
টেমপ্লেটে সংশোধন
১৭ নং লাইন: ১৭ নং লাইন:
== তথ্যসূত্র ==
== তথ্যসূত্র ==
{{প্রবেশদ্বার|ক্রিকেট}}
{{প্রবেশদ্বার|ক্রিকেট}}
{{সূত্র তালিকা}}
{{Reflist}}


== আরও দেখুন ==
== আরও দেখুন ==

০১:৪৫, ২৩ মার্চ ২০১৭ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

মহিলাদের টুয়েন্টি২০ ক্রিকেট মহিলাদের ক্রিকেটে টুয়েন্টি২০ খেলায় নব সংযোজনী বিষয়। ২০০৪ সাল থেকে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে মহিলাদের টুয়েন্টি২০ প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হচ্ছে। জুন, ২০০৯ সালে আইসিসি প্রথমবারের মতো ইংল্যান্ডে আইসিসি মহিলা বিশ্ব টুয়েন্টি২০ প্রতিযোগিতার প্রচলন ঘটায়।[১] স্বাগতিক ইংল্যান্ড দল ঐ প্রতিযোগিতার শিরোপা লাভ করেছিল।[২]

খেলার ধরণ

মহিলাদের টুয়েন্টি২০ খেলার ধরন পুরুষদের ক্রীড়ায় ব্যবহৃত নিয়মাবলী অনুসরণ করা হয়:

  • পপিং ক্রিজ অতিক্রম করে বল ডেলিভারি দিলে বোলার নো বলে অভিযুক্ত হবেন। এরফলে অতিরিক্ত ১ রানসহ পরবর্তী ডেলিভারিটি ‘ফ্রি-হিটের’ মর্যাদা পাবে। এতে ব্যাটসম্যান শুধুমাত্র রান আউটে ডিসমিস হবেন।
  • একজন বোলার ইনিংসে সর্বোচ্চ ৪ ওভার বোলিং করতে পারবেন।
  • আম্পায়ারগণ ইচ্ছে করলে সময় নষ্টের কারণে প্রতিপক্ষকে ৫-রান জরিমানাস্বরূপ প্রদান করতে পারেন।
  • যদি ফিল্ডিংরত দল ৭৫ মিনিটের মধ্যে ২০ ওভার বোলিং করতে ব্যর্থ হয়, তাহলে প্রতি ওভারের জন্য অতিরিক্ত ৬ রান পাবে। এছাড়াও, ব্যাটিংরত দল সময় নষ্ট করলে আম্পায়ার অতিরিক্ত সময় যুক্ত করবেন।
  • খেলায় নিম্নবর্ণিত ফিল্ডিং সীমাবদ্ধতা প্রয়োগ করা হয়:
    • লেগ সাইডে ৫জনের বেশি ফিল্ডার অবস্থান করতে পারবেন না।
    • খেলা শুরুর প্রথম ৬ ওভারে ২৩ মিটারের বেস্টনীর বাইরে সর্বোচ্চ ২জন ফিল্ডার থাকবেন।
    • প্রথম ৬ ওভার শেষে সর্বাধিক ৫জন ফিল্ডার ফিল্ডিং সার্কেলের বাইরে অবস্থান করতে পারবেন।
  • কোন কারণে স্কোরের কারণে খেলা টাই হলে বোল-আউটের মাধ্যমে বিজয়ী নির্ধারিত হবে। প্রত্যেক দলের ৫জন বোলার ২টি করে বল ডেলিভারি দেবেন। ১০ বল শেষে উইকেট সমান থাকলে বোলিং অব্যাহত থাকবে ও সাডেন ডেথের মাধ্যমে খেলার নিষ্পত্তি ঘটবে।

তথ্যসূত্র

আরও দেখুন