যকৃৎ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
Anjon mallick (আলোচনা | অবদান) →সংশ্লেষণ: টাইপো ঠিক করা হয়েছে ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল অ্যাপ সম্পাদনা |
বঙ্গীকরণ, কিঞ্চিৎ সাধারণ সম্পাদনা, বানান সংশোধন, কারিগরি, কাঠামো পুনর্বিন্যাস |
||
১ নং লাইন: | ১ নং লাইন: | ||
{{Infobox Anatomy | |
{{Infobox Anatomy | |
||
Name = |
Name = যকৃৎ | |
||
Latin = |heday |
Latin = |heday |
||
GraySubject = 250 | |
GraySubject = 250 | |
||
GrayPage = 1188 | |
GrayPage = 1188 | |
||
Image = Leber Schaf.jpg | |
Image = Leber Schaf.jpg | |
||
Caption = ভেড়ার যকৃৎ: ( |
Caption = ভেড়ার যকৃৎ: (১) ডান লোব, (২) বাম লোব, (৩) কডেট লোব, (৪) কোয়াড্রেট লোব, (৫) [[পোর্টাল শিরা]] এবং [[হেপাটিক ধমনী]], (৬) হেপাটিক লিম্ফ নোড, (৭) [[পিত্তাশয়]]. | |
||
Image2 = Gray1224.png | |
Image2 = Gray1224.png | |
||
Caption2 = মানব শরীরে যকৃতের অবস্থান (লাল)| |
Caption2 = মানব শরীরে যকৃতের অবস্থান (লাল)| |
||
১২ নং লাইন: | ১২ নং লাইন: | ||
System = | |
System = | |
||
Artery = [[হেপাটিক ধমনী]] | |
Artery = [[হেপাটিক ধমনী]] | |
||
Vein = [[ |
Vein = [[হেপাটিক শিরা]], [[হেপাটিক পোর্টাল শিরা]] | |
||
Nerve = [[সিলিয়াক গ্যাংলিয়া]], [[ভেগাস]]<ref>{{GeorgiaPhysiology|6/6ch2/s6ch2_30}}</ref> | |
Nerve = [[সিলিয়াক গ্যাংলিয়া]], [[ভেগাস]]<ref>{{GeorgiaPhysiology|6/6ch2/s6ch2_30}}</ref> | |
||
Lymph = | |
Lymph = | |
||
২০ নং লাইন: | ২০ নং লাইন: | ||
DorlandsSuf = | |
DorlandsSuf = | |
||
}} |
}} |
||
'''যকৃৎ''' ({{lang-en|Liver}}) [[মেরুদণ্ডী]] ও অন্যান্য কিছু প্রাণীদেহে অবস্থিত একটি [[অঙ্গ]]। এটি |
'''যকৃৎ''' ({{lang-en|Liver}}) [[মেরুদণ্ডী]] ও অন্যান্য কিছু প্রাণীদেহে অবস্থিত একটি আভ্যন্তরিক [[অঙ্গ]]। এটি বক্ষপিঞ্জরে [[মধ্যচ্ছদা|মধ্যচ্ছদার]] নিচের অংশে অবস্থিত। একে চলতি বাংলায় '''কলিজা''' বলে সচরাচর উল্লেখ করা হয়। যকৃৎ দেহের বৃহত্তম গ্রন্থি। এটি ২টি খণ্ডে বিভক্ত: ডান এবং বাম। প্রাণীদেহে [[বিপাকে]] ও অন্যান্য কিছু শারীরবৃত্তীয় কাজে যকৃত প্রধান ভূমিকা পালন করে। গ্লাইকোজেনের সঞ্চয়, [[প্লাজমা প্রোটিন]] সংশ্লেষণ, ঔষুধ বা অন্যান্য রাসায়নিক নির্বিষকরণে এর ভূমিকা গুরুত্বপূর্ণ। |
||
যকৃতে [[পিত্তরস]] উৎপন্ন হয়; পিত্তরস একধরনের ক্ষারীয় যৌগ যা পরিপাকে সহায়তা করে। বিশেষত স্নেহজাতীয় খাদ্যের [[ইমালসিফিকেশন]] এর জন্য পিত্তরস প্রয়োজন। এছাড়াও যকৃৎ দেহের আরও কিছু জৈব-রাসায়নিক প্রক্রিয়া নিয়ন্ত্রণ করে। |
|||
লিভারের ওজনের পাঁচ থেকে দশ ভাগের |
|||
বেশি [[চর্বি]] দিয়ে পূরণ হলে যে রোগটি হয় |
|||
তাকে ফ্যাটি লিভার বলে।পশ্চিমা বিশ্বে সাধারণত মদ্যপানের কারণে ফ্যাটি লিভার হয়ে থাকে। তবে [[বহুমূত্র]] ,শর্করা জাতীয় খাদ্যের আধিক্য,রক্তে চর্বির আধিক্য, উচ্চ রক্তচাপ, |
|||
স্থূলতা ইত্যাদি কারণে ফ্যাটি লিভার হয়। |
|||
লিভারে জমা চর্বি অনেক সময় স্থানীয় প্রদাহ |
|||
সৃষ্টি করে এবং এ প্রদাহ থেকে কিছুসংখ্যক রোগীর লিভার সিরোসিস, |
|||
এমনকি কোনো কোনো ক্ষেত্রে লিভার [[ক্যান্সার]]ও হতে পারে। প্রাথমিক অবস্থায় এই রোগের কোনো উপসর্গ থাকে না, অন্য রোগের পরীক্ষা করার সময় সাধারণত রোগটি ধরা পড়ে।কখনো কখনো পেটের উপরিভাগের ডানদিকে [[ব্যাথা]],অবসন্নতা, ক্ষুধামান্দ্য ইত্যাদি উপসর্গ দেখা দিতে পারে। |
|||
== কোষের ধরন == |
== কোষের ধরন == |
||
দুই ধরনের [[কোষ]] দিয়ে যকৃৎ |
দুই ধরনের [[কোষ]] দিয়ে যকৃৎ গঠিত যথা: [[প্যারেনকাইমাল]] এবং নন-প্যারেনকাইমাল। যকৃতের প্যারেনকাইমাল কোষকে [[হেপাটোসাইট]] বলে যা আয়তনের ৮০%। নন-প্যারেনকাইমাল কোষের মধ্যে রয়েছে [[হেপাটিক স্টিলেট কোষ]], [[কাপফার কোষ]] এবং সাইনুসয়ডাল এন্ডোথেলিয়াল কোষ যা [[লিভার সাইনুসয়েড]] এর গুরুত্বপূর্ণ অংশ। এরা সমস্ত কোষের ৪০% হলেও আয়তনের মাত্র ৬.৫%। |
||
== রক্ত প্রবাহ == |
== রক্ত প্রবাহ == |
||
যকৃৎ প্রধানত দুই |
যকৃৎ প্রধানত দুই পথে রক্ত সংবাহিত হয় যথা [[পোর্টাল শিরা]] এবং [[হেপাটিক ধমনী]] । শতকরা ৭৫ ভাগেরও বেশিরভাগ [[রক্ত]] আসে পোর্টাল শিরা থেকে। অক্সিজেনের সরবরাহ দুই উৎস থেকেই নিশ্চিত হয়। |
||
⚫ | |||
⚫ | প্রতি বছর সারা বিশ্বে এক লক্ষ মানুষ শুধুমাত্র লিভারের রোগে মারা |
||
== সংশ্লেষণ == |
== সংশ্লেষণ == |
||
* [[অ্যামিনো এসিড]] সংশ্লেষণ |
* [[অ্যামিনো এসিড]] সংশ্লেষণ |
||
*[[রক্ত তঞ্চন]] উপাদান সংশ্লেষণ |
* [[রক্ত তঞ্চন]] উপাদান সংশ্লেষণ |
||
*[[পিত্ত]] সংশ্লেষণ |
*[[পিত্ত]] সংশ্লেষণ |
||
*ইউরিয়া সংশ্লেষণ |
* [[ইউরিয়া]] সংশ্লেষণ |
||
== যকৃতের কাজ == |
== যকৃতের কাজ == |
||
যকৃত থেকে পিত্তরস নিঃসৃত হয় যা খাদ্য পরিপাকের একটি অতি প্রয়োজনীয় উপাদান ৷ এছাড়া যকৃতে অনেক গুরুত্বপূর্ণ জৈব |
যকৃত থেকে পিত্তরস নিঃসৃত হয় যা খাদ্য পরিপাকের, বিশেষ করে স্নেহজাতীয় খাদ্য পরিপাকের, একটি অতি প্রয়োজনীয় উপাদান ৷ এছাড়া যকৃতে অনেক গুরুত্বপূর্ণ জৈব রাসায়নিক বিক্রিয়া সংঘটিত হয় ৷ এজন্য যকৃতকে দেহের '''জৈব রসায়নাগার''' বলে ৷ যকৃত গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি কাজের মধ্যে রয়েছে : |
||
* |
* যকৃতে '''পিত্তরস'' তৈরী হয় যা যকৃত থেকে নিঃসৃত হয়ে পিত্তথলিতে জমা থাকে। প্রয়োজনানুযায়ী অন্ত্রে পিত্তরসের সরবরাহ ঘটে। |
||
* রক্তের অতিরিক্ত গ্লুকোজ যকৃতে '''গ্লাইকোজেন''' রূপে সঞ্চিত হয় ৷ প্রয়োজনে ভেঙ্গে রক্তের |
* রক্তের অতিরিক্ত গ্লুকোজ যকৃতে '''গ্লাইকোজেন''' রূপে সঞ্চিত হয় ৷ প্রয়োজনে লাইকোজেন ভেঙ্গে রক্তের গ্লুকোজের মাত্রা সঠিক রাখে ৷ |
||
* যকৃত ভিটামিন (A,D,E,K,B6 ও B12) সঞ্চিত হয় ৷ |
* যকৃত ভিটামিন (A,D,E,K,B6 ও B12) সঞ্চিত হয় ৷ |
||
* রক্তের প্লাজমা প্রোটিন যকৃতে সংশ্লেষিত হয় ৷ |
* রক্তের প্লাজমা প্রোটিন যকৃতে সংশ্লেষিত হয় ৷ |
||
* যকৃতে |
* যকৃতে লাল রক্তকণিকার হিমোগ্লোবিন ভেঙ্গে '''বিলিরুবিন''' ও '''বিলিভার্ডিন''' সৃষ্টি হয় ৷ |
||
== যকৃতের রোগ == |
|||
যকৃতের ওজনের পাঁচ থেকে দশ ভাগের বেশি [[চর্বি]] দিয়ে পূরণ হলে যে রোগটি হয় তাকে ''ফ্যাটি লিভার'' বলে। পশ্চিমা বিশ্বে সাধারণত মদ্যপানের কারণে ফ্যাটি লিভার হয়ে থাকে। তবে [[বহুমূত্র]], শর্করা জাতীয় খাদ্যের আধিক্য,রক্তে চর্বির আধিক্য, উচ্চ রক্তচাপ, স্থূলতা ইত্যাদি কারণে ফ্যাটি লিভার হয়। লিভারে জমা চর্বি অনেক সময় স্থানীয় প্রদাহ সৃষ্টি করে এবং এ প্রদাহ থেকে কিছুসংখ্যক রোগীর [[লিভার সিরোসিস]], এমনকী কোনো কোনো ক্ষেত্রে [[ক্যান্সার|লিভার ক্যান্সারও]] হতে পারে। প্রাথমিক অবস্থায় এই রোগের কোনো উপসর্গ থাকে না, অন্য রোগের পরীক্ষা করার সময় সাধারণত রোগটি ধরা পড়ে। কখনো কখনো পেটের উপরিভাগের ডানদিকে [[ব্যথা]],অবসন্নতা, ক্ষুধামান্দ্য ইত্যাদি উপসর্গ দেখা দিতে পারে। |
|||
⚫ | |||
⚫ | প্রতি বছর সারা বিশ্বে এক লক্ষ মানুষ শুধুমাত্র লিভারের রোগে মারা যায়। তবে ‘রিজেনারেটিভ’ অঙ্গ হওয়ায় খুব সহজেই এটিকে প্রতিস্থাপন করে মানুষকে মৃত্যুর হাত থেকে বাঁচানো সম্ভব।<ref>{{cite web | url=http://www.anandabazar.com/health/brief-story-1.95651 | title=লিভারের অসুখ রোধে আলোচনা | accessdate=15 December 2014}}</ref> |
||
== তথ্যসূত্র == |
== তথ্যসূত্র == |
১৮:০৬, ১৮ ডিসেম্বর ২০১৬ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
যকৃৎ (ইংরেজি: Liver) মেরুদণ্ডী ও অন্যান্য কিছু প্রাণীদেহে অবস্থিত একটি আভ্যন্তরিক অঙ্গ। এটি বক্ষপিঞ্জরে মধ্যচ্ছদার নিচের অংশে অবস্থিত। একে চলতি বাংলায় কলিজা বলে সচরাচর উল্লেখ করা হয়। যকৃৎ দেহের বৃহত্তম গ্রন্থি। এটি ২টি খণ্ডে বিভক্ত: ডান এবং বাম। প্রাণীদেহে বিপাকে ও অন্যান্য কিছু শারীরবৃত্তীয় কাজে যকৃত প্রধান ভূমিকা পালন করে। গ্লাইকোজেনের সঞ্চয়, প্লাজমা প্রোটিন সংশ্লেষণ, ঔষুধ বা অন্যান্য রাসায়নিক নির্বিষকরণে এর ভূমিকা গুরুত্বপূর্ণ।
যকৃতে পিত্তরস উৎপন্ন হয়; পিত্তরস একধরনের ক্ষারীয় যৌগ যা পরিপাকে সহায়তা করে। বিশেষত স্নেহজাতীয় খাদ্যের ইমালসিফিকেশন এর জন্য পিত্তরস প্রয়োজন। এছাড়াও যকৃৎ দেহের আরও কিছু জৈব-রাসায়নিক প্রক্রিয়া নিয়ন্ত্রণ করে।
কোষের ধরন
দুই ধরনের কোষ দিয়ে যকৃৎ গঠিত যথা: প্যারেনকাইমাল এবং নন-প্যারেনকাইমাল। যকৃতের প্যারেনকাইমাল কোষকে হেপাটোসাইট বলে যা আয়তনের ৮০%। নন-প্যারেনকাইমাল কোষের মধ্যে রয়েছে হেপাটিক স্টিলেট কোষ, কাপফার কোষ এবং সাইনুসয়ডাল এন্ডোথেলিয়াল কোষ যা লিভার সাইনুসয়েড এর গুরুত্বপূর্ণ অংশ। এরা সমস্ত কোষের ৪০% হলেও আয়তনের মাত্র ৬.৫%।
রক্ত প্রবাহ
যকৃৎ প্রধানত দুই পথে রক্ত সংবাহিত হয় যথা পোর্টাল শিরা এবং হেপাটিক ধমনী । শতকরা ৭৫ ভাগেরও বেশিরভাগ রক্ত আসে পোর্টাল শিরা থেকে। অক্সিজেনের সরবরাহ দুই উৎস থেকেই নিশ্চিত হয়।
সংশ্লেষণ
- অ্যামিনো এসিড সংশ্লেষণ
- রক্ত তঞ্চন উপাদান সংশ্লেষণ
- পিত্ত সংশ্লেষণ
- ইউরিয়া সংশ্লেষণ
যকৃতের কাজ
যকৃত থেকে পিত্তরস নিঃসৃত হয় যা খাদ্য পরিপাকের, বিশেষ করে স্নেহজাতীয় খাদ্য পরিপাকের, একটি অতি প্রয়োজনীয় উপাদান ৷ এছাড়া যকৃতে অনেক গুরুত্বপূর্ণ জৈব রাসায়নিক বিক্রিয়া সংঘটিত হয় ৷ এজন্য যকৃতকে দেহের জৈব রসায়নাগার বলে ৷ যকৃত গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি কাজের মধ্যে রয়েছে :
- যকৃতে 'পিত্তরস তৈরী হয় যা যকৃত থেকে নিঃসৃত হয়ে পিত্তথলিতে জমা থাকে। প্রয়োজনানুযায়ী অন্ত্রে পিত্তরসের সরবরাহ ঘটে।
- রক্তের অতিরিক্ত গ্লুকোজ যকৃতে গ্লাইকোজেন রূপে সঞ্চিত হয় ৷ প্রয়োজনে লাইকোজেন ভেঙ্গে রক্তের গ্লুকোজের মাত্রা সঠিক রাখে ৷
- যকৃত ভিটামিন (A,D,E,K,B6 ও B12) সঞ্চিত হয় ৷
- রক্তের প্লাজমা প্রোটিন যকৃতে সংশ্লেষিত হয় ৷
- যকৃতে লাল রক্তকণিকার হিমোগ্লোবিন ভেঙ্গে বিলিরুবিন ও বিলিভার্ডিন সৃষ্টি হয় ৷
যকৃতের রোগ
যকৃতের ওজনের পাঁচ থেকে দশ ভাগের বেশি চর্বি দিয়ে পূরণ হলে যে রোগটি হয় তাকে ফ্যাটি লিভার বলে। পশ্চিমা বিশ্বে সাধারণত মদ্যপানের কারণে ফ্যাটি লিভার হয়ে থাকে। তবে বহুমূত্র, শর্করা জাতীয় খাদ্যের আধিক্য,রক্তে চর্বির আধিক্য, উচ্চ রক্তচাপ, স্থূলতা ইত্যাদি কারণে ফ্যাটি লিভার হয়। লিভারে জমা চর্বি অনেক সময় স্থানীয় প্রদাহ সৃষ্টি করে এবং এ প্রদাহ থেকে কিছুসংখ্যক রোগীর লিভার সিরোসিস, এমনকী কোনো কোনো ক্ষেত্রে লিভার ক্যান্সারও হতে পারে। প্রাথমিক অবস্থায় এই রোগের কোনো উপসর্গ থাকে না, অন্য রোগের পরীক্ষা করার সময় সাধারণত রোগটি ধরা পড়ে। কখনো কখনো পেটের উপরিভাগের ডানদিকে ব্যথা,অবসন্নতা, ক্ষুধামান্দ্য ইত্যাদি উপসর্গ দেখা দিতে পারে।
প্রতিস্থাপন
প্রতি বছর সারা বিশ্বে এক লক্ষ মানুষ শুধুমাত্র লিভারের রোগে মারা যায়। তবে ‘রিজেনারেটিভ’ অঙ্গ হওয়ায় খুব সহজেই এটিকে প্রতিস্থাপন করে মানুষকে মৃত্যুর হাত থেকে বাঁচানো সম্ভব।[২]
তথ্যসূত্র
- ↑ Physiology at MCG 6/6ch2/s6ch2_30
- ↑ "লিভারের অসুখ রোধে আলোচনা"। সংগ্রহের তারিখ ১৫ ডিসেম্বর ২০১৪।
3.জীববিজ্ঞান ২য় পত্র - গাজী আজমল (পৃষ্ঠা-৮১)