দেবদারু: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্পাদনা সারাংশ নেই |
অসম্পাদনা সারাংশ নেই |
||
১৪ নং লাইন: | ১৪ নং লাইন: | ||
[[Image:AB130-Polyalthia longifolia seeds & fruit.JPG|thumb|right|দেবদারু গাছের বীজ]] |
[[Image:AB130-Polyalthia longifolia seeds & fruit.JPG|thumb|right|দেবদারু গাছের বীজ]] |
||
[[Image:Polyalthia longifolia var pendula - leaves 1.jpg|right|thumb|দেবদারু গাছের পাতা]] |
[[Image:Polyalthia longifolia var pendula - leaves 1.jpg|right|thumb|দেবদারু গাছের পাতা]] |
||
'''দেবদারু''' ( |
'''দেবদারু''' (([[দ্বিপদ নামকরণ|দ্বিপদ নাম]]: ''Polyalthia longifolia'') একপ্রকার চিরহরিৎ বৃক্ষ যা দীর্ঘকায় এবং শোভন পত্র-পল্লবের জন্য জনপ্রিয়। হিমালয় পর্বতমালার উপত্যকায় এটি বিপুল পরিমাণে জন্মে বলে একে ''"হিমালয়ের সিডার"'' বলেও অভিহিত করা হয়। [[হিন্দী ভাষা|হিন্দী ভাষায়]] একে ডাকা হয় '''দেওদার'''।<ref>[http://ayurvedicmedicinalplants.com/plants/115.html আয়ুর্বেদিক ঔষধাবলী সম্পর্কিত তথ্যতীর্থ]</ref> সবুজ পাতায় একেবারে চূঁড়া পর্যন্ত আচ্ছাদিত এগাছের মহিমা প্রসঙ্গে [[রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর]] একটি চিঠিতে লিখেছিলেনন:{{cquote|... ঐ একটি দেবদারুর মধ্যে যে শ্যামল শক্তির প্রকাশ, সমস্ত পর্বতের চেয়ে তা বড়ো, ঐ দেবদারুকে দেখা গেল হিমালয়ের তপস্যার সিদ্ধিরূপে। মহাকালের চরণপাতে হিমালয়ের প্রতিদিন ক্ষয় হচ্ছে, কিন্তু দেবদারুর মধ্যে যে প্রাণ, নব নব তরুদেহের মধ্যে দিয়ে যুগে যুগে তা এগিয়ে চলবে।...}} |
||
== বর্ণনা == |
== বর্ণনা == |
||
৩০ নং লাইন: | ৩০ নং লাইন: | ||
[[বিষয়শ্রেণী:চিরহরিৎ উদ্ভিদ]] |
[[বিষয়শ্রেণী:চিরহরিৎ উদ্ভিদ]] |
||
[[বিষয়শ্রেণী:উদ্ভিদ]] |
[[বিষয়শ্রেণী:উদ্ভিদ]] |
||
[[বিষয়শ্রেণী:আলংকারিক উদ্ভিদ]] |
০২:১২, ১৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৫ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
দেবদারু | |
---|---|
বৈজ্ঞানিক শ্রেণীবিন্যাস | |
জগৎ: | Plantae |
শ্রেণীবিহীন: | Angiosperms |
শ্রেণীবিহীন: | Magnoliids |
বর্গ: | Magnoliales |
পরিবার: | Annonaceae |
গণ: | Polyalthia |
প্রজাতি: | P. longifolia |
দ্বিপদী নাম | |
Polyalthia longifolia Sonn. |
দেবদারু ((দ্বিপদ নাম: Polyalthia longifolia) একপ্রকার চিরহরিৎ বৃক্ষ যা দীর্ঘকায় এবং শোভন পত্র-পল্লবের জন্য জনপ্রিয়। হিমালয় পর্বতমালার উপত্যকায় এটি বিপুল পরিমাণে জন্মে বলে একে "হিমালয়ের সিডার" বলেও অভিহিত করা হয়। হিন্দী ভাষায় একে ডাকা হয় দেওদার।[১] সবুজ পাতায় একেবারে চূঁড়া পর্যন্ত আচ্ছাদিত এগাছের মহিমা প্রসঙ্গে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর একটি চিঠিতে লিখেছিলেনন:
“ | ... ঐ একটি দেবদারুর মধ্যে যে শ্যামল শক্তির প্রকাশ, সমস্ত পর্বতের চেয়ে তা বড়ো, ঐ দেবদারুকে দেখা গেল হিমালয়ের তপস্যার সিদ্ধিরূপে। মহাকালের চরণপাতে হিমালয়ের প্রতিদিন ক্ষয় হচ্ছে, কিন্তু দেবদারুর মধ্যে যে প্রাণ, নব নব তরুদেহের মধ্যে দিয়ে যুগে যুগে তা এগিয়ে চলবে।... | ” |