অণুবীক্ষণ যন্ত্র: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
NJ Jabin (আলোচনা | অবদান)
সম্পাদনা সারাংশ নেই
NJ Jabin (আলাপ)-এর সম্পাদিত 1411088 নম্বর সংশোধনটি বাতিল করা হয়েছে
২ নং লাইন: ২ নং লাইন:
[[চিত্র:Revolving light microscope.jpg|right|thumb|অণুবিক্ষণযন্ত্র]]
[[চিত্র:Revolving light microscope.jpg|right|thumb|অণুবিক্ষণযন্ত্র]]


'''অণুবীক্ষণযন্ত্র''' ([[:en:Microscope|Microscope]]) [[অণুজীব বিজ্ঞান]] পরীক্ষাগারের এক অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ যন্ত্র। এই যন্ত্রের সাহায্যে যে সকল বস্তু খালি চোখে দেখা যায় না তাদের দেখা যায়। এর সাহায্যে কোনো বস্তুকে প্রায় ১০০ থেকে ৪০০০০০০ গুন বড় করে দেখা যায়। যে বিষয়ে অনূবীক্ষণযন্ত্রের গঠন ও কার্যপ্রনালী আলোচনা করা হয় তাকে মাইক্রোস্কোপি [[:en:Microscopy|Microscopy]] বলে। গ্রীক মাইক্রো =ক্ষুদ্র Scope=দেখা।
'''অণুবীক্ষণযন্ত্র''' ([[:en:Microscope|Microscope]]) [[অণুজীব বিজ্ঞান]] পরীক্ষাগারের এক অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ যন্ত্র। এই যন্ত্রের সাহায্যে যে সকল বস্তু খালি চোখে দেখা যায় না তাদের দেখা যায়। এর সাহায্যে কোনো বস্তুকে প্রায় ১০০ থেকে ৪০০০০০০ গুন বড় করে দেখা যায়। যে বিষয়ে অনূবীক্ষণযন্ত্রের গঠন ও কার্যপ্রনালী আলোচনা করা হয় তাকে মাইক্রোস্কোপি [[:en:Microscopy|Microscopy]] বলে।


== আবিষ্কার ==
== আবিষ্কার ==
প্রথম আবিষ্কার করেন ডাচ বিজ্ঞানী অ্যানথনি ভন লিউয়েনহুক।
==প্রকারভেদ==
==প্রকারভেদ==
ব্যবহৃত রশ্মির উপর ভিত্তি করে অণুবীক্ষণযন্ত্রকে দুইভাগে ভাগ করা যায়।
ব্যবহৃত রশ্মির উপর ভিত্তি করে অণুবীক্ষণযন্ত্রকে দুইভাগে ভাগ করা যায়।

১৬:২৭, ৩ জুন ২০১৩ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

অণুবিক্ষণযন্ত্র

অণুবীক্ষণযন্ত্র (Microscope) অণুজীব বিজ্ঞান পরীক্ষাগারের এক অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ যন্ত্র। এই যন্ত্রের সাহায্যে যে সকল বস্তু খালি চোখে দেখা যায় না তাদের দেখা যায়। এর সাহায্যে কোনো বস্তুকে প্রায় ১০০ থেকে ৪০০০০০০ গুন বড় করে দেখা যায়। যে বিষয়ে অনূবীক্ষণযন্ত্রের গঠন ও কার্যপ্রনালী আলোচনা করা হয় তাকে মাইক্রোস্কোপি Microscopy বলে।

আবিষ্কার

প্রকারভেদ

ব্যবহৃত রশ্মির উপর ভিত্তি করে অণুবীক্ষণযন্ত্রকে দুইভাগে ভাগ করা যায়।

  • আলোক অণুবীক্ষণ যন্ত্র: আলোক অণুবীক্ষণযন্ত্রে যেভাবে লেন্স গুলো আলোকরশ্মি ব্যবহার করে বস্তুকে বড়দেখায় তার উপর ভিত্তি করে এই অণুবীক্ষনযন্ত্র গুলোকে চার ভাগে ভাগ করা যায়ঃ
আলোক অণুবীক্ষণযন্ত্রে দেখা ব্যাক্টেরিয়ার ছবি
  • ইলেকট্রন অণুবীক্ষন যন্ত্র: এ ক্ষেত্রে আলোক রশ্মির পরিবর্তে ইলেকট্রন বিম ব্যবহার করা হয়। এই পদ্ধতি দুই প্রকার: