সত্যপ্রিয় মহাথের: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
অ বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশী সমাজসেবক সরিয়ে মূল বিষয়শ্রেণী বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশী সমাজকর্মী স্থাপন |
|||
৬২ নং লাইন: | ৬২ নং লাইন: | ||
[[বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশী বৌদ্ধ ভিক্ষু]] |
[[বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশী বৌদ্ধ ভিক্ষু]] |
||
[[বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশী বৌদ্ধ পণ্ডিত]] |
[[বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশী বৌদ্ধ পণ্ডিত]] |
||
[[বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশী |
[[বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশী সমাজকর্মী]] |
||
[[বিষয়শ্রেণী:কক্সবাজার জেলার ব্যক্তি]] |
[[বিষয়শ্রেণী:কক্সবাজার জেলার ব্যক্তি]] |
||
[[বিষয়শ্রেণী:সমাজসেবায় একুশে পদক বিজয়ী]] |
[[বিষয়শ্রেণী:সমাজসেবায় একুশে পদক বিজয়ী]] |
০৯:৩১, ৩ মার্চ ২০২০ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
সত্যপ্রিয় মহাথের | |
---|---|
জন্ম | বিধু ভূষণ বড়ুয়া ১০ জুন ১৯৩০ |
মৃত্যু | ৪ অক্টোবর ২০১৯ | (বয়স ৮৯)
মৃত্যুর কারণ | বার্ধক্যজনিত নানা রোগ |
জাতীয়তা | বাংলাদেশী |
পেশা | অধ্যাপক |
কর্মজীবন | ১৯৬৪-২০১৯ |
উল্লেখযোগ্য কর্ম | 'চুল্লিবর্গ' গ্রন্থের বাংলা অনুবাদ |
পিতা-মাতা | হরকুমার বড়ুয়া (পিতা) প্রেমময়ী বড়ুয়া (মাতা) |
পুরস্কার | একুশে পদক (২০১৫) |
সত্যপ্রিয় মহাথের (১০ জুন ১৯৩০ – ৪ অক্টোবর ২০১৯) একজন বাংলাদেশী বৌদ্ধ পণ্ডিত ও সমাজসেবক ছিলেন। তার প্রকৃত নাম বিধু ভূষণ বড়ুয়া। সমাজসেবায় অবদানের জন্য তিনি ২০১৫ সালে বাংলাদেশ সরকার কর্তৃক প্রদত্ত একুশে পদকে লাভ করেন।[২]
প্রাথমিক জীবন
সত্যপ্রিয় ১৯৩০ সালের ১০ জুন তৎকালীন ব্রিটিশ ভারতের বেঙ্গল প্রেসিডেন্সির (বর্তমান বাংলাদেশ) কক্সবাজার জেলার রামু উপজেলার পশ্চিম মেরংলোয়া গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। তার পিতার নাম হরকুমার বড়ুয়া এবং মাতার নাম প্রেমময়ী বড়ুয়া। তিনি তার বাবা-মায়ের তিন সন্তানের মধ্যে কনিষ্ঠতম। তার পিতৃদত্ত নাম বিধু ভূষণ বড়ুয়া। ১৯৫০ সালে তিনি প্রবজ্যা ধর্ম দীক্ষিত হয়ে সত্যপ্রিয় নাম ধারণ করেন। পরের বছর তিনি ভিক্ষু ধর্মে দীক্ষিত হন। ১৯৫৪ সালে উচ্চ শিক্ষার জন্য মায়ানমার পাড়ি জমান। সেখানে তিনি দশ বছর লেখাপড়া, গ্রন্থ রচনা ও সাধনা করেন।[৩]
কর্মজীবন
মায়ানমার থেকে ১৯৬৪ সালে দেশে ফিরে এসে তিনি রামু কেন্দ্রীয় সীমা বিহারে পাঠদানে যোগ দেন। বর্তমানে তিনি এই বিহারের অধক্ষ্য পদে আসীন রয়েছেন। এছাড়া ২০০৬ সালে বাংলাদেশী বৌদ্ধ ভিক্ষুসংঘের সর্বোচ্চ ধর্মীয় সংগঠন বাংলাদেশ সংঘরাজ ভিক্ষু মহাসভার সভাপতির পদ লাভ করেন।[৩]
প্রকাশনা
সত্যপ্রিয় বৌদ্ধ ধর্ম বিষয়ক অনেক গবেষণাধর্মী গ্রন্থ রচনা করেছেন। তিনি একমাত্র ব্যক্তি যিনি ত্রিপিটকের অভিধর্ম পিটকের অন্তর্গত 'চুল্লবর্গ' গ্রন্থ পালি থেকে বাংলায় অনুবাদ করেছেন। গ্রন্থটি বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের উচ্চ শিক্ষায় সহায়ক ভূমিকা পালন করছে।[৩]
সম্মাননা
- সমাজসেবায় একুশে পদক, ২০১৫
- ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বৌদ্ধ ছাত্র সংসদ কর্তৃক শান্তি পুরস্কার, ২০১০।
- সমাজসেবায় অবদানের জন্য মায়ানমার থেকে 'অগ্রমহাসদ্ধর্মজ্যোতিপতাকা', ২০০৩।
মৃত্যু
সত্যপ্রিয় মহাথের ২০১৯ সালের ৪ অক্টোবর বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয় হাসপাতালে (বিএসএমএমইউ) চিকিৎসাধীন অবস্থায় মৃত্যুবরণ করেন।[৪][৫]
তথ্যসূত্র
- ↑ ভিক্ষু, প্রজ্ঞানন্দ (১১ জুন ২০১৬)। "পণ্ডিত সত্যপ্রিয় মহাথের ৮৬ তে পা রাখলেন"। আমাদের রামু। সংগ্রহের তারিখ ৭ মে ২০১৭।[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
- ↑ "কবি গুরুর রম্যভূমিতে একুশে পদক"। বাংলানিউজ টোয়েন্টিফোর.কম। ১০ ফেব্রুয়ারি ২০১৫। সংগ্রহের তারিখ ৭ মে ২০১৭।
- ↑ ক খ গ ভিক্ষু, প্রজ্ঞানন্দ (১৪ মার্চ ২০১৫)। "একুশে পদকে ভূষিত পণ্ডিত সত্যপ্রিয় মহাথের"। দৈনিক আজাদী। সংগ্রহের তারিখ ৭ মে ২০১৭।[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
- ↑ BanglaNews24.com। "একুশে পদকপ্রাপ্ত পন্ডিত সত্যপ্রিয় মহাথের মারা গেছেন"। banglanews24.com। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-১০-০৪।
- ↑ "একুশে পদকপ্রাপ্ত পন্ডিত সত্যপ্রিয় মহাথের মারা গেছেন"। আমাদের সময়। ৪ অক্টোবর ২০১৯। সংগ্রহের তারিখ ৪ অক্টোবর ২০১৯।