ফরিদপুর ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে

এটি এই পাতার একটি পুরনো সংস্করণ, যা InternetArchiveBot (আলোচনা | অবদান) কর্তৃক ১৬:৪৬, ১৭ আগস্ট ২০১৯ তারিখে সম্পাদিত হয়েছিল (১টি উৎস উদ্ধার করা হল ও ০টি অকার্যকর হিসেবে চিহ্নিত করা হল। #IABot (v2.0beta15))। উপস্থিত ঠিকানাটি (ইউআরএল) এই সংস্করণের একটি স্থায়ী লিঙ্ক, যা বর্তমান সংস্করণ থেকে ব্যাপকভাবে ভিন্ন হতে পারে।

ফরিদপুর ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ
ফরিদপুর প্রকৌশল মহাবিদ্যালয়
ধরনপ্রকৌশল কলেজ
স্থাপিত২০১০
অধ্যক্ষপ্রফেসর ড.মিজানুর রহমান [১]
ঠিকানা
বায়তুল আমান, ফরিদপুর, বাংলাদেশ
, ,
শিক্ষাঙ্গনআধাশহুরে (৭.৫ একর)
সংক্ষিপ্ত নামFEC
অধিভুক্তিঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
ওয়েবসাইটwww.faridpurengcollege.gov.bd
মানচিত্র

ফরিদপুর ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ বাংলাদেশের ফরিদপুর শহরে অবস্থিত একটি সরকারি পর্যায়ের স্নাতক স্তরের প্রকৌশল শিক্ষা প্রতিষ্ঠান। ২০১০ সালে এই কলেজটি প্রতিষ্ঠিত হয়। এ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানটি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এর প্রকৌশল ও প্রযুক্তি অনুষদের অধিভুক্ত ও এটি চার বছর মেয়াদী বিএসসি ইন ইঞ্জিনিয়ারিং ডিগ্রি প্রদান করে থাকে।

ইতিহাস

২০০৫ সালে বাংলাদেশ সরকারের নিজস্ব অর্থায়নে এবং শিক্ষা প্রকৌশল অধিদপ্তরের বাস্তবায়নে ৫৩ কোটি টাকা ব্যায়ে ফরিদপুর শহরতলীর বায়তুল আমান এলাকায়.৭.৫ একর জমির উপর ফরিদপুর ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজের নির্মাণ কাজ শুরু হয় ও ২০১০ সালের দিকে কাজ শেষ হয়। [২] ঐ বছরই শিক্ষাকার্যক্রম শুরু করার থাকলেও বিদ্যুৎ ও পানি সংযোগের জটিলতার কারণে পরবর্তী তিন বছরে কর্তৃপক্ষ ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজটি চালু করতে পারেনি। অবশেষে ২০১৩-২০১৪ শিক্ষাবর্ষে সালে কলেজে ভর্তি কার্যক্রম শুরু হয়। ফরিদপুর ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজে তড়িৎ প্রকৌশল (ইলেকট্রিক্যাল এন্ড ইলেক্ট্রনিক), পুরকৌশল (সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং) ও কম্পিউটার প্রকৌশল(কম্পিউটার বিজ্ঞান ও প্রকৌশল) এই ৩টি প্রযুক্তি বিভাগে পড়ানোর কথা থাকলেও, প্রাথমিক ভাবে তড়িৎ প্রকৌশল ও পুরকৌশল বিভাগের কার্যক্রম শুরু হয় ও এবং প্রথম বছর ৬০ জন করে দুই বিভাগে ১২০ জন ভর্তি করা হয়।পর্যায়ক্রমে ২০১৪-১৫ সেশনে ১২০ জন ভর্তি করা হয়। ২০১৫-১৬ও ২০৬-১৭ সেশনে ১২০ ভর্তি করানো হয়।

২০১৭-১৮ সেশনে ৩টি বিভাগে ১৮০ ভর্তি করানো হবে।

ক্যাম্পাস

প্যানোরমা দৃশ্যে ফরিদপুর ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ

ফরিদপুর ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ ফরিদপুর শহর থেকে ১.২০ কি.মি দূরে অবস্থিত। ৫ একরের উপর নির্মিত এই কলেজ ক্যাম্পাসে ১০টি প্রাতিষ্ঠানিক ভবন হয়েছে। কলেজ ক্যাম্পাসে ছাত্রদের জন্য ছাত্রাবাস ও ছাত্রীদের জন্য ছাত্রী নিবাস রয়েছে। এছাড়াও ক্যাম্পাসে ব্যাংক, ডাকঘর, ক্যাফেটারিয়া, লাইব্রেরী, ৩৬০টি কম্পিউটার সংবলিত আধুনিক ল্যাব, সিভিল ল্যাব প্রভৃতি সুযোগ সুবিধা রয়েছে।

ভর্তি প্রক্রিয়া ও শিক্ষা কার্যক্রম

এসএসসি এবং এইচএসসি পরীক্ষায় বিজ্ঞান বিভাগ থেকে উত্তীর্ণ শিক্ষার্থীরা মোট জিপিএর ভিত্তিতে এ কলেজে পড়ার জন্য আবেদন করতে পারে ও ভর্তি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ শিক্ষার্থীরা এখানে পড়ার সুযোগ পেয়ে থাকে।[৩] একাডেমিক কার্যক্রম বছরে ২টি সেমিস্টারে ক্রেডিট পদ্ধতিতে সম্পন্ন হয়। এই প্রকৌশল কলেজটি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় অধিভুক্ত। এখানে ৪ বছর মেয়াদী বিএসসি-ইন-ইঞ্জিনিয়ারিং এর শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালনা করে থাকে।

বিভাগ

তথ্যসূত্র

  1. "ফরিদপুর ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজের ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত"। ১৩ মার্চ ২০১৫। ১৮ মার্চ ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩১ জুলাই ২০১৫ 
  2. "উদ্বোধনের অপেক্ষায় ফরিদপুর ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ"দৈনিক যুগান্তর। ২৮ সেপ্টেম্বর ২০১৩। সংগ্রহের তারিখ ৩১ জুলাই ২০১৫ 
  3. "ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজে জিপিএ'র ভিত্তিতে শিক্ষার্থী ভর্তির নির্দেশ"। বাংলানিউজ২৪.কম। ১৮ ফেব্রুয়ারি ২০১৫। সংগ্রহের তারিখ ৩১ জুলাই ২০১৫ 

বহিঃসংযোগ

টেমপ্লেট:ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ