বিষয়বস্তুতে চলুন

প্রবেশদ্বার:জ্যোতির্বিজ্ঞান/চিত্র

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে

এটি জ্যোতির্বিজ্ঞান প্রবেশদ্বারের জন্য নির্বাচিত ছবির ভান্ডার।

লেআউট

{{প্রবেশদ্বার:জ্যোতির্বিজ্ঞান/চিত্র/লেআউট
  |ছবি=
  |সাইজ=
  |ক্যাপশন=
  |বিবরণ=
  |কৃতিত্ব=
  |বিস্তারিত=
}}

নির্বাচিত ছবি

চিত্র ১

প্রবেশদ্বার:জ্যোতির্বিজ্ঞান/চিত্র/১

চিত্রের কৃতিত্ত্ব: নাসা

মিমাস হলো শনির চাঁদ। এটি ১৭৮৯ সালে উইলিয়াম হার্শেল আবিষ্কার করেন, যার নামানুসারে ছবিটির বড় গর্তটির নামকরণ করা হয়েছে। এটি সৌরজগতের বিংশতম বৃহত্তম উপগ্রহ। মিমাসের এই ছবিটি ২০১০ সালে মহাকাশযান ক্যাসিনি দ্বারা তোলা হয়েছিল।

চিত্র ২

প্রবেশদ্বার:জ্যোতির্বিজ্ঞান/চিত্র/২

চিত্রের কৃতিত্ত্ব: নাসা / ইএসএ / হাবল হেরিটেজ টিম

মেসিয়ার ৮২/ এনজিসি ৩০৩/ সিজার গ্যালাক্সি/এম৮২ হলো প্রোটোটাইপ স্টারবার্স্ট গ্যালাক্সি। এটি উর্সা মেজর নক্ষত্রমণ্ডলে প্রায় ১২ মিলিয়ন আলোকবর্ষ দূরে অবস্থিত। স্টারবার্স্ট গ্যালাক্সি পুরো মিল্কিওয়ের চেয়ে পাঁচগুণ বেশি আলোকিত এবং আমাদের গ্যালাক্সির কেন্দ্রের চেয়ে একশ গুণ বেশি উজ্জ্বল। হাবল স্পেস টেলিস্কোপ দ্বারা নেওয়া এই মোজাইক চিত্রটি মেসিয়ার ৮২ এর প্রাপ্ত সবচেয়ে তীক্ষ্ণ ওয়াইড-এঙ্গেল ভিউ।

চিত্র ৩

প্রবেশদ্বার:জ্যোতির্বিজ্ঞান/চিত্র/৩

Flaming Star Nebula
Flaming Star Nebula
চিত্রের কৃতিত্ত্ব: ব্যবহারকারী:Hewholooks

আইসি ৪০৫, এছাড়াও শার্পলেস ২২৯, ক্যাল্ডওয়েল ৩১ এবং দ্য ফ্লেমিং স্টার নেবুলা নামে পরিচিত, হলো একটি নির্গমন/প্রতিফলন নীহারিকা এবং অরিগা নক্ষত্রমণ্ডলের একটি ক্যাল্ডওয়েল অবজেক্ট। এটি নীলাভ তারা এই অরিগে ঘিরে রয়েছে। এটি +৬.০ মাত্রায় জ্বলজ্বল করে। নীহারিকাটি প্রায় ৫ আলোকবর্ষ জুড়ে অবস্থিত। এটি ফ্লেমিং স্টার নেবুলার একটি সাদা আলোর ছবি যা প্রতিফলন নীহারিকাটির "ধোঁয়া" দেখাচ্ছে।

চিত্র ৪

প্রবেশদ্বার:জ্যোতির্বিজ্ঞান/চিত্র/৪

চিত্রের কৃতিত্ত্ব: নাসা/ইএসএ - জি. ব্যাকন (এসটিএসসিআই)

প্লুটোর পাঁচটি চাঁদ। চিত্রটি শৈল্পিক ধারণা অনুযায়ী আঁকা। চিত্রটি প্লুটো, হাইড্রা (মাঝে), শ্যারন (ডানে) এবং নিক্স (বাম দিকে উজ্জ্বল বিন্দু) এর পৃষ্ঠ চিত্রিত করে।

চিত্র ৫

প্রবেশদ্বার:জ্যোতির্বিজ্ঞান/চিত্র/৫

A large sunspot group
A large sunspot group
চিত্রের কৃতিত্ত্ব: নাসা

সৌরকলঙ্ক সূর্যের পৃষ্ঠের (ফটোস্ফিয়ার) একটি অস্থায়ী ঘটনা। এই ঘটনা সংশ্লিষ্ট অঞ্চলটি আশেপাশের অঞ্চলগুলোর তুলনায় একটু কালো তথা অন্ধকার দেখায়। এই ঘটনাটি তীব্র চৌম্বকীয় ক্রিয়াকলাপের কারণে ঘটে। এই ঘটনার ফলে পরিচলন প্রক্রিয়া বাধাগ্রস্ত হয়। ফলে এই অঞ্চলের পৃষ্ঠে তাপমাত্রা হ্রাস পায়। এই অঞ্চলের তাপমাত্রা মোটামুটি ৩,০০০–৪,৫০০ কেলভিন হয়ে থাকে।

চিত্র ৬

চিত্র ৭

চিত্র ৮

চিত্র ৯

চিত্র ১০

চিত্র ১১

চিত্র ১২

চিত্র ১৩

চিত্র ১৪

চিত্র ১৫

চিত্র ১৬

চিত্র ১৭

চিত্র ১৮

চিত্র ১৯

চিত্র ২০

চিত্র ২১

চিত্র ২২

চিত্র ২৩

চিত্র ২৪

চিত্র ২৫

চিত্র ২৬

চিত্র ২৭

চিত্র ২৮

চিত্র ২৯

চিত্র ৩০

চিত্র ৩১

চিত্র ৩২

চিত্র ৩৩

চিত্র ৩৪

চিত্র ৩৫

চিত্র ৩৬

চিত্র ৩৭

চিত্র ৩৮

চিত্র ৩৯

চিত্র ৪০

চিত্র ৪১

চিত্র ৪২

চিত্র ৪৩

চিত্র ৪৪

চিত্র ৪৫

চিত্র ৪৬

চিত্র ৪৭

চিত্র ৪৮

চিত্র ৪৯

চিত্র ৫০